আহহারে কাঠাল কত্তোবড় বেরসিক? শেষ পর্যন্ত নিজের গু নিজেকেই খাওয়ালী মোরে?

লিখেছেন লিখেছেন গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি ২৯ মে, ২০১৪, ০৫:৪০:৫৩ বিকাল

উপরের শিরোনাম দেখে কেউ ঘাবড়ে যাওয়ার যাবেন না। দু’জন আতেল বুদ্ধিজীবির অতি চালাকীর বর্ণনা দেয়া হয়েছে। ব্লগার ডাক্তার ভিশু সাহেবের কাঠাল সংক্রান্ত পোস্টে আমি নিম্নলিখিত মন্তব্যটি করেছিলাম।



দু’জন আতেল বুদ্ধিজীবিদের মধ্যে কাঠাল খাওয়ার বাজি ধরতে গিয়ে প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণের ফলাফল।

বাজার থেকে এক পাকা কাঠাল নিয়ে আসলো দুই আতেল। একজন মহা আতেল অপর জন পাতি আতেল।

দুই আতেল মিলে কাঠাল ভেঙ্গে খাওয়া শুরু করলেন।

মহা আতেল পাতি আতেলকে চ্যাঁক দেয়া আই মিন চ্যাকামাইসিন ডোস খাওনোর ধান্ধায় মনে মনে এক ফাদ তৈরী করলেন।

মহা আতেল পাতি আতেলকে কাঠালের রোয়া বেশী খাওনের অভিযোগ প্রমানের জন্য মাথার বুদ্ধি এবার মুখ দিয়ে বয়ান করলেন। মহা আতেল ফতোয়া খাটালেন-

যে যত রোয়া খাবে তার সব বিচি সংশ্লিষ্ট আতেলের পাশেই রাখতে হবে যাতে করে গুনে নেয়া যায় কে কয়টা খেলো? অর্থাৎ দু’জনের ভাগে যেন সমানভাবে বন্টিত হয় সে আইডিয়াটাই প্রতিষ্ঠা করার আড়ালে মহা আতেল তার কুট কৌশল প্রয়োগ করার প্রয়াস পেলেন।

পাতি আতেল মহা আতেলের শর্ত মেনে খাওয়া শুরু করলেন। পাতি আতেল যেহেতু কম চালাক তাই সে কোন ধরনের চালাকী না করে যে কয়েকটা রোয়া খেয়েছে সবগুলো রোয়ার বিচি তার পাশে রাখলেন।

অপর দিকে মহাআতেল যেহেতু অতি চাকাল তাই সে রোয়া খাওয়ার সাথে সাথে তার বিচিটাও গিলে ফেলতে লাগলো পেটের ভিতর। মাত্র দু’চারটি রোয়াই সে তার পাশে রাখলেন।

অবশেষে দু’জনে পেট পুরে খাওয়ার পর খাঠালের তলানীতে সামান্য কয়েকটা রোয়া অবশিষ্ট থাকলো।

এখন হিসেবের পালা।

উভয়ের পাশে থাকা বিচি গুনে দেখলেন মহা আতেলের চেয়েও পাতি আতেলের পাশে থাকা বিচির সংখ্যা বেশী।

এ থেকে সহজেই ‍অনুমান করা গেলো পাতি আতেল রোয়া বেশী খেয়েছে।

সুতরাং কাঠালের অবশিষ্টাংশ মহা আতেলের ভাগেই নিয়ে নিলো। যেহেতু সে রোয়া কম খেয়েছে তার প্রমাণ করতে পারলো বলে।

মহা আতেল সামান্য কয়েকটা কাঠালের রোয়া নিয়ে বাড়ীতে রাওয়ানা দিলেন।

মহা আতেলের কিন্তু আবার বৌয়ের প্রতি অনেক ভালবাসা রয়েছে। তার বৌকে কাঠালের রোয়াগুলো দিয়ে ভালবাসার দু’চারটা গান শুনায়ে আদর করে খাওয়ালেন রোয়াগুলো।



মহা আতেল কাঠালের পরিমান বেশী খাওয়াতে পেটে ক্ষিদে না থাকার কারণে রাতে ভাত না খেয়েই বিচনায় চলে গেলেন।

বিচনায় যাওয়ার সাথে সাথেই নিদ্রা দেবী এসে মহা আতেলকে শাস্তির জগতে নিয়ে গেলো।

আহহা! কি শান্তি!

মাঝ রাতে হঠাৎ মহা আতেলের পেট মোচড় দিয়ে উঠলো। ঘুম ভেঙ্গে গেলো মহা আতেল মশাইয়ের। বিচিশুদ্ধ অতিরিক্ত রোয়া খাওয়ার কারণে শুরু হলো বদহজম!

তারাতারি বদনা হাতে দরজা খুলেই আতেল মশাই বসে পড়লেন ঘরে ঢুকার গেইটের সামনে।

ত্যাগেই সূখ আহ! কি যে শান্তি! বড়ই প্রশান্তি নেমে আসলো চোখে মুখে।

আবারো চলে গেলেন শান্তির জগতে।

একটু পরে শুরু হলো মুষলধারে বৃষ্টি।

বৃষ্টির পানিতে আতেল মশাইয়ের হাগু সব পরিস্কার হয়ে গেল। বাকী রইল কাঠালের বদহজম হওয়া বিচিগুলো।



আতেল মশাইয়ের বৌ খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে দৈনন্দিন জীবনের রুটিন কাজ শুরু করলেন। আতেল মশাই রাতে পেট বাবাজীর প্রলয়ংকারী ঝড় তুফানের আক্রমনে ধরাশায়ী হয়ে এখনো পর্যন্ত বেঘোর ঘুমে মশগুল। আতেল মশাইয়ের বৌ আবার তরি তরকারি রান্না বান্নাতে খুবই ডেড়ষ। দারুণ পাকা হাত তার।



ভাত তরকারী রান্না বান্না করে আতেল মশাইকে ঘুম থেকে জাগালেন। তখন গড়িতে টাইম ৯:০০ টা। তাড়াহুড়ো করে গোসল করে তৈরী হলেন যথা সময়ে অফিসে যাওয়ার জন্য। অফিসে যাওয়ার আগে প্রতিদিনের রুটিনমাফিক ভাত খেতে বসলেন।

বৌ অত্যন্ত আদর করে আতেল মশাইয়ের ভাতের পাতে তরিতরকারী তুলে দিতে লাগলেন। গত রাতে কত আদর করেই না কাঠালের রোয়া খাওয়ালেন বৌকে। স্বোয়ামীর প্রতি ভালবাসার টানে আজ তারই প্রতিদান দিচ্ছে বৌ।

আতেল মশাই মনের খুশীতে বৌয়ের সুস্বাদু রান্না করা তরকারি দিয়ে ভাত খাচ্ছেন, আর বৌয়ের রান্না করা মজাদার তরকারির প্রসংসা করছেন।

আহ! এতো মজাদার তরকারী বৌয়ে রান্না করতে পারে! খুশীতে মনটাই জুড়িয়ে গেলো আতেল মশাইয়ের।



আতেল মশাই বৌকে জিজ্ঞাসা করলো-

আমি তো গতকাল বাজার থেকে কাঠাল বিচি খরিদ করিনি। এতো সুস্বাদু তরকারীতে তুমি কাঠাল বিচি কোত্থেকে আনলে?

বৌ জবাব দিলো- কেন, গতকাল তুমি আমাকে কত আদর করে কাঠাল বিচির রোয়া খাওয়াইছো। ভুলে গেছো নাকি?

তাছাড়া আমাদের ভাগ্য কত ভাল জান? তোমার দেয়া দু’চারটা কাটাল বিচির সাথে সকালে ঘুম থেকে উঠেই দেখি দরজার সামনেই কতগুলো তরুতাজা কাঠাল বিচি পাওয়া গেলো। ওগুলোশুদ্ধ কুড়িয়ে এনে এক সাথেই রান্না করেছি তোমার জন্য।

এ্যাঁ বৌ কি কইলা? দরজার সামনে পাওয়া কাঠাল বিচিগুলোও রান্না করে পরিবেশন করেছো!!!

আহহারে আমার গু আমারেই খাওয়াইলা?

আহহারে মহা আতেল অতি চালাকের গলায় দড়ি ইহাকেই বলা হয়।

বিষয়: বিবিধ

৪৪৯৭ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

228041
২৯ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৩
মুজিব সেনা লিখেছেন : কাঁঠাল খাইলাম বৃন্দাবনে, বিষ্ঠা খাইলাম বাড়ি। গল্পটা আগেরই সনা,আবার পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০০
174881
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আহহারে মুচিব সেনা মানুষ চিনলা না! মুই কি কইছিনি গল্পডা মুই নিজের ফেক্টোরীতে তৈরী কইরছি? মুইও গল্পডা হুইনছিলাম মেলাদিন আগে। মাগার ওয়াকেয়ার শানে ওরুদ প্রেক্ষাপট মনে আছিল না। হের লিগ্যা নিজের মত কইরা মোর ফেক্টরীতে নকল কইরছি।
228046
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
শফিউর রহমান লিখেছেন : অতি চালাকের গলায় দড়ি।
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১০
174897
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : হুম ভাইজান বেশী চালাকী কইরতে যায়েন না। ধরা খেলে জামিন পাওন যাইবো না।
228047
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১০
মুজিব সেনা লিখেছেন : আঁই কি আননেরে কয়চি গল্পডা আননের হেক্টররির?কইচি আঁড় আগের হোনা।বুইজ্জেন্নি?
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৫
174901
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : অ! এই কথানি? আঁই তো মনে কইচ্ছি আন্নি গ্যাঞ্জাম লাগাইতে আইছেন।
228054
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৯
মুজিব সেনা লিখেছেন : এতক্ষণে ধরা পারছেন নিহি? আমি হালায় শহজে গেঞ্জাম লই না। মানু ভালা আচি,ধন্নবাদ
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৫
174914
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : হুম! বুইজতে হাইরছি আন্নিও আঁর মাজহাবের মানুষ। তয় মুজিব সেনা বাদ দিয়া দেবদাস চক্রবর্তীর মুরিদ হইয়েন না আবার।
228057
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩২
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : এ কি দেখাইলা উফফফফ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ভাই একটা কাঠাল দাউ আর যদি সম্ভব না হয় প্লিজ এক পিছ দাউ। আপনার নামের সাথে আজকের পোস্ট হয় নাই ,,আপনি অন্যের মাথায় কাঠাল খাওয়ার পদ্ধতি শিখাবেন তা না করে দূর মিয়া
Tongue
৩১ মে ২০১৪ দুপুর ১২:০২
175308
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এটা কাঠালের রোয়া দেখাইলাম। কাঠাল খাওনের লিগ্যা আগে দাতঁ বাধাও যাতে, মাথার চুল নেড়া করে নাও। হাতে সরিষার তৈল মর্দন করে নাও।
যদি পরামর্শ পছন্দ না হয় তাইলে আপনের মাথাটা নেড়া না করেই আমার দরবারে চইল্যা আয়েন। পাকা কাঁঠাল থেকে শুরু কইরা পঁচা কাঁঠালসহ সব ধরনের কাঁঠাল মওজুদ আছে। যেইডা আপনের পছন্দ অয় হেইডাই আপনের মাথায় ভেঙ্গে খামু মুই।
৩১ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৩
175404
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আমার ইচ্ছে করতাছে এহন আপনের মাথায় একটা বোম নেড়ে দিতে Tongue Tongue
228058
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
ইশতিয়াক আহমেদ লিখেছেন : কাহিনীটা মনে হয় আপনার নিজেরই তাই না? তা এখানে আপনার নামটা দিলেই বা কি হত?? বিচিসহ খাইলে তো পেটে গ্যাঞ্জাম লাগবই…
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
175307
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : কাহিনীডা অইলো ইশতিয়াক আহমেদ নামের আমার এক প্রতিবেশীর। যার চারডা বৌ আছিল। হেতে বৌদেরকে খুব বেশী বেশী আদর করতো। কেন্তু একটা বৌও তারে প্রতিদান দিবার চাইতো না। সর্বশেষ বৌ’য়ের পরামর্শ অনুযায়ী সব বৌ মিলে তারে ঘরের বিতর বাইন্ধা রাখলো। একদিন হঠাৎ সুযোগ পেয়ে বাড়ী থেকে পালিয়ে এসে বিডিটুডে ব্লগে এসে আশ্রয় নিলো।
৩১ মে ২০১৪ রাত ০৯:২৫
175492
ইশতিয়াক আহমেদ লিখেছেন : ওই মিয়া ! আমার সাথে গ্যাঞ্জাম করতে চান নাকি?? আমি কিন্তু আপনার চেয়ে আরোও বড় গ্যাঞ্জাম করতে জানি।
০২ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
176157
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আপনের সাথে মুই গ্যাঞ্জাম লাগাইতে যামু কিল্লাই? হুনেন তাইলে আমার প্রিয় প্রতিবেশীর পরবর্তী কাহানী.............
228068
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৬
বিন হারুন লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
175296
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : কি অ বাইচা? চুলকানির ইমু দিলেন কিল্লাই? কাঠাল খেলে তো আঁটা লাগার কথা। চুলকানি লাগার কথা তো ছিল না।
ধন্যবাদ অ’নরে আঁর ব্লগত আই’য়িরে উগ্গা মন্তব্য গইরগুদে এতাল্লাই।
০১ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৮
175854
বিন হারুন লিখেছেন : ঐবা যদি চুলকানির ইমু অয়. তইলে Thinking ইবা কিয়র ইমু?
228078
২৯ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
বিদ্যালো১ লিখেছেন : Moral: desh akhono senitary latrine vhore uthe nai. Naki aida India'r kahini? India naki er ovab ache?
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
175298
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এইডা অইলো গিয়ে অতি চালাকের গলায় দড়ি পড়ানোর আতেলীয় এক্কান কাহিনী যা মুই তৈরী করি ন। অন্যে হেকটরিতে তৈরী মালডাই মুই এহানে নতুন শব্দ চয়ন এবং নতুনভাবে বর্ণনা কইরবার চেষ্টা করিছি।
আপনেরে ধন্যবাদ।
228104
২৯ মে ২০১৪ রাত ০৮:৫২
আফরা লিখেছেন : গল্পটা অনেক পঁচা হয়েছে ......।
০২ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
176152
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : তাইলে নাকে রুমাল দিয়ে হা করে থাকেন যাতে পচাঁ দূর্গন্ধ নাক দিয়ে না ডুকে গালের বিত্রে দিয়ে ডুইকবার পারে।
আর মনে রাইখ্যান ভবিষ্যতে আপন জনের সাথে সংসার পাতার শুরুতেই হবু বর যদি প্রথম রাত্রেই বিড়াল মারার ফন্দি আটে তাইলে হেতেরে সেই কাঠাল বিচির রোখা খাওতে যেন ভুল না অয়। অন্তত গ্যাঞ্জাম খানের এ নসীহতডা মনে রাইখেন বাসর রাতের আগ পর্যন্ত।
১০
228141
২৯ মে ২০১৪ রাত ১০:১৮
নিশা৩ লিখেছেন : এই গল্পের আরেকটা ভার্সন আছে- লোকদুটো কাঠাল খায় বিশখালি নামক হাটে। যে যত বেশী রোয়া খাবে তার ভাগে দাম ও পড়বে সে রকম। বাড়িতে যখন মহা আতেল বুঝলো যে সে কি খেয়েছে তখন বৌকে বলল:
ঠকাইলে ঠকতে হয়
বিচী গোনা করি
কাঠাল খাইলাম বিশখালি
বিষ্ঠা খাইলাম বাড়ি।

ভালো লাগলো পড়তে। Unlucky
৩০ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
175052
ইমরান ভাই লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১১:৪২
175301
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন :


যে ঠকাইতে চায় অন্যেকে সে নিজেই ঠকে যায় নিজের ফাতা ফান্দে।
১১
228143
২৯ মে ২০১৪ রাত ১০:২১
ইমরান ভাই লিখেছেন : হাহাহা কালকে কমেন্টস করুমনে।
০২ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:১১
176129
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আইজকে কি অইছে? আইজকে কমেন্ট করণ যাইবো না ক্যান? ঠিক আছে আপনের কমেন্টের উত্তরডাও কাইলকে দিমুনে।
০২ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
176145
ইমরান ভাই লিখেছেন : ঠিক আছে কালকে উতরডা দিয়েন তাইলে কালকেই কমেনডডা করমুনে,,,,... Tongue Tongue
১২
228159
২৯ মে ২০১৪ রাত ১১:৩৯
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন : আফরা লিখেছেন : গল্পটা অনেক পঁচা হয়েছে ......।
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
175305
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : হ বুইঝতে হারছি আফরা লিখেছে গল্পডা পুঁচা অইছে। হের লিগাই হেতিরে পুচাঁ তাড়ানোর কৌশল বাতলিয়ে দিয়েছি। হেতির কমেন্টের উত্তর দেইখবার পারেন।
তয় নেতা মশাই গল্পডা কি আপনের কাছেও পুচাঁ মনে অইছে?
১৩
228288
৩০ মে ২০১৪ দুপুর ০১:২৮
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : শিক্ষণীয় গল্পটাকে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ। কিন্থু সমস্যা অন্য জায়গায়। ঐ যে স্বামী স্ত্রীর ভালবাসায় গ্যাঞ্জাম লাগানোর লাইগ্যা কাঠাল বিচি খাওয়ালেন।

হাহা। ধন্যবাদ।
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১১:৫১
175306
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : যে সব স্বোয়ামী মশাইরা প্রথম রাত্রেই একটা বিড়াল মেরে ”জীব হত্যা” মহা পাপের সূচনা করেন তাদেরকে কাঠাল বিচির সাথে বৃষ্টির পানিতে ভিজে যাওয়া কাঠাল বিচির বিস্টাকে পাইন্ন্যা ডাইলের পানি হিসেবে ফ্রি খাওয়াতে যাতে সহজ হয় এজন্য এই টিপসটা তাদের জন্যই।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File