আমি আর গ্যাঞ্জাম লাগামু না, চইল্লা গেলুম। সবাই আমার লিগ্যা বদ-দোয়া কইরেন।
লিখেছেন লিখেছেন গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি ২৪ মার্চ, ২০১৪, ১১:৫৯:৫৮ সকাল
হগলে আমারে কয় মুই নাকি গ্যাঞ্জাম লাগাই।
অহন থেইক্যা গভীর ঘোরে ফিকির কইরছি
মুই আর এহানে থাকমু না, সোজা চইল্লা যামু গা।
বিষয়: বিবিধ
১৮০৫ বার পঠিত, ৫৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
দাদাগো দেশে নি????
হেঃহেঃ...
এই বলগৎ সাইটে কিছু আতেল ঘোষণা দিয়া চলে যাওনের চির বিদায়ের নোটিস দিচ্ছে। দেহি মুইও আতেল হইবার পারি কিনা।
ফ্রি খাওনের এক্কান মওকা হাইছি। দেহি কুনো গ্যাঞ্জাম লাগান ছাড়া লাঞ্চটা চাবাড় করণ যায় কিনা।
দাদার দেশে ফ্রি খাওন যায় না। হেতিরা সব আমাগো দেশ থেইক্যা ফ্রি নিবার চাহে।
এই বলগৎ সাইটে কিছু আতেল ঘোষণা দিয়া চলে যাওনের চির বিদায়ের নোটিস দিচ্ছে। দেহি মুইও আতেল হইবার পারি কিনা।
হেতি কয় কি!!!
গ্যাঞ্জাম আর লাগামুনে। অহন থিক্যা আবাল গো মাথা থিক্যা গ্যাঞ্জাম বাইর কইলামুগা।
বসেন...
কথা আছে... ]
চুপ...
(অন্যদের জন্য: এটা খালি গ্যাঞ্জাম লাগায়... )
স্বোয়ামী: বৌ তরকারীতে লবণ বেশী হইছে ক্যান?
শাশুড়ী: নাহ বাবা, আমি টেস্ট কইরা দেখছি পারফেক্ট হইছে। বেশী হয় ন।
বৌ : আঁরে মারেন কিল্লাই? আঁই দোষ কইরছি?
হাফপেন্ট ওরফে স্বামী: কুনো কথা নাই, একদম চুপ!
বৌ : ঠিক আছে, আঁই অহন থেইক্যা চুপ হয়ে গেলুম।
হাফপেন্ট: ঐ বৌ, চুপ মেরে আচস ক্যা? তোর চৌদ্দ গোষ্টীরে কিলাই
বৌ : ঠিক আছে, আর মাইরেন না, আপনের কথা হুইনবার চাই। কন, কি বলবো?
হাফপেন্ট: কিছুই বইলতে হারবি নে! (মাইর থেমে নেই)
বৌ : তাইলে কি করমু? (মাইর চলছেই লাগাতার)
হাফপেন্ট: কিছুই কইরতে হারবি নে!
বৌ : আমারে আর মাইরেন না, আমি বাপের বাড়ী চইল্যা যামুগা।
হাফপেন্ট: বাপের বাড়ীতেও যাইত হারবি নে!
বৌ : ঠিক আছে আপনের ঘরেই জীবন কাটামু।
হাফপেন্ট: মোর ঘরেও তোর ঠাই হতে দিমু না।
বৌ : আপনে যেথায় থাইকতে দেন হেতায় থাকমু, যাহা বইলবেন তাহাই অক্ষরে অক্ষরে পালন করুম। দয়া করে মাইর থামান।
হাফপেন্ট: মুই কোথাও থাইকবার দিমু না, কুনো কথা বইলতাম ন। মাইরও থামতো ন।
ধরা যাবে না, চোয়া যাবে না বলা যাবে না কথা
রক্ত দিয়ে পেলাম শালার আজব এক স্বাধীনতা।
স্বোয়ামী: বৌ তরকারীতে লবণ বেশী হইছে ক্যান?
শাশুড়ী: নাহ বাবা, আমি টেস্ট কইরা দেখছি পারফেক্ট হইছে। বেশী হয় ন।
বৌ : আঁরে মারেন কিল্লাই? আঁই দোষ কইরছি?
হাফপেন্ট ওরফে স্বামী: কুনো কথা নাই, একদম চুপ!
বৌ : ঠিক আছে, আঁই অহন থেইক্যা চুপ হয়ে গেলুম।
হাফপেন্ট: ঐ বৌ, চুপ মেরে আচস ক্যা? তোর চৌদ্দ গোষ্টীরে কিলাই
বৌ : ঠিক আছে, আর মাইরেন না, আপনের কথা হুইনবার চাই। কন, কি বলবো?
হাফপেন্ট: কিছুই বইলতে হারবি নে! (মাইর থেমে নেই)
বৌ : তাইলে কি করমু? (মাইর চলছেই লাগাতার)
হাফপেন্ট: কিছুই কইরতে হারবি নে!
বৌ : আমারে আর মাইরেন না, আমি বাপের বাড়ী চইল্যা যামুগা।
হাফপেন্ট: বাপের বাড়ীতেও যাইত হারবি নে!
বৌ : ঠিক আছে আপনের ঘরেই জীবন কাটামু।
হাফপেন্ট: মোর ঘরেও তোর ঠাই হতে দিমু না।
বৌ : আপনে যেথায় থাইকতে দেন হেতায় থাকমু, যাহা বইলবেন তাহাই অক্ষরে অক্ষরে পালন করুম। দয়া করে মাইর থামান।
হাফপেন্ট: মুই কোথাও থাইকবার দিমু না, কুনো কথা বইলতাম ন। মাইরও থামতো ন।
ধরা যাবে না, চোয়া যাবে না বলা যাবে না কথা
রক্ত দিয়ে পেলাম শালার আজব এক স্বাধীনতা।
মাগো! আর পারি না, আমি গেলাম।
আছেন না গেছেন গা । থাকলে কোন কথা নাই, গেলাগা দুই খান কথা আছে।
আগে আপনের দুইডা কথা হুইনবার চাই। তার পরে না হয় রাওয়ানা দিমুনে।
তখন কুনো কিছু কইবার আছেনি?
নিশি অবসান প্রায়,ঐপুরাতন বর্ষ হয় গত
আমি আজি ধূলিতলে জীর্ণ জীবন করিলাম নত।
বন্ধু হও শত্রু হও,যেখানে যে রও
ক্ষমা করো আজিকার মত
পুরাতন বর্ষের সাথে পুরাতন অপরাধ যত. .
অহন আমি চিন্তা করছি আতেল হওন যায় কিভাবে?
ভাইজান, এইডা আতেল হওনের টিপস দিলেন নাকি বাতেল হওনের টিপস?
এইসব গ্যাঞ্জামের কথা কইয়া কোন গ্যাঞ্জাম লাগানের ফন্দি করছেন কন দেহি?
তুমি যাইওনা যাইওনা বন্ধুরে
আমাদের একা ফেলিয়া।
মন্তব্য করতে লগইন করুন