রবিন্দ্রনাথের লেখা একটি প্রশ্নবিদ্ধ গানকে লাখো কন্ঠে জাতীয় সংগীত আয়োজনে শেখ হাসিনার হাতে ইসলামী ব্যাংকের ৩ কোটি টাকা প্রদান।
লিখেছেন লিখেছেন গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি ১৬ মার্চ, ২০১৪, ০৪:৫৯:৪০ বিকাল
লাখো কন্ঠে জাতীয় সংগীত আয়োজনের জন্য শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তিন কোটি টাকার অনুদানের চেক তুলে দিয়েছেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মুস্তাফা আনোয়ার।
এ সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহি চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রঃ বাশেরকেল্লা পেইজবুক ফ্যান পেইজ।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইসলাম ও মুসলমানদের চরম ক্ষতিসাধনকারী বর্তমান গায়ের জোর আর ল্যান্ডিয়ানদের তুউকবারীর জোড়ে ক্ষমতার কুরসিকে আখড়ে ধরা অবৈধ একটি সরকারের কর্মকান্ডে আর্থিকভাবে পেট্ট্রোনাইজ করা ইসলামী ব্যাংকের মত একটি কল্যাণমূখী আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কি শোভনীয়? এটাকে ইসলামের দৃষ্টিতে কিভাবে ব্যাখ্যা দিবেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষই ভাল জানেন।
তবে আর যাই হোক, তিন কোটি টাক মূল্যের আর্থিক সহায়তা দিয়ে শরীয়তের দৃষ্টিতে অনুমোদিত মৌলিক কোন কল্যাণকর খাতে টাকাগুলো ব্যয় করলে কতনাই ভাল হতো!
হক কথা কইলে সবাই গ্যাঞ্জাম খুজে বেড়ায়- এটাই হচ্ছে আসল সমস্যা।
বিষয়: বিবিধ
২৯১৪ বার পঠিত, ৫৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ইসলামী ব্যাংক চাদা দিয়েছে এটা দোষ হয়ে গেল??
দ্বিতীয়ত ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চাঁদা দিয়েছে এটা যদি দোষ না হয় তাহলে গুণ হলো কোন যুক্তিতে? যেতেহু ব্যাংকটি দাবী করে কল্যাণমূখী ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পাইওয়ানির। অন্য কোন সুদ নির্ভর ব্যাংক যদি এ জাতীয় কাজ করে তবে প্রশ্ন করার কিছু নেই।
আপনারে এক্কান ধন্যবাদ দিবার চাই গ্যাঞ্জাম খানের ব্লগ পাতায় আগমনের জন্য। আবারো আগমনের অগ্রিম দাওয়াত দিলুম আপনাকে।
আমি রাগ করমু ক্যান? রাগ করলে আপনেরে ধন্যবাদ দিমু ক্যামনে?
রসুল (সা) বলেছেন:
حُبُّ الْحَيَاةِ وَكَرَاهِيَةُ الْمَوْتِ
‘দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা এবং মৃত্যুকে অপছন্দ করা।’ (সুনানে আবু দাউদ ও মুসনাদে আহমদ, হাদিস হাসান)
আমরা এই দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসার হিকমায় আছি।
তবে খাটি কথা কওনের মতো মানুষের একমাত্র বন্ধু আল্লাহ। আর আল্লাহর চেয়ে ভালো বন্ধু হয়না।
গ্যাঞ্জাম লাগায়েন না
নিজস্ব সকীয়তা হারিয়ে পরগাছার মত অন্যের কাধে সাওয়ার হওনের মাজেজা এতোদিনেও বুঝে আসলো না হাইব্রিট চাষিদের। অথচ পরগাছা হয়ে নিজের কুনো লাভ করতে না পারলেও অক্টোপাসের মত চতুর্পাশ থেকে গিরে ধরে নিজে আক্রমণের লক্ষ্য বস্তু হয়ে নিঃশেষ হওনের মধ্যে নিশ্চয়ই সোজা জান্নাতের রাস্তার সন্ধান পাওয়া যেতে পারে?
বুইঝবার হারছি লাখো কোটি আদমির ভরসার ব্যাংকো। কিন্তু এসব 'ভরসার' সন্তানদের শুধু হা করে চেয়ে থেকে ছাগলের তৃতীয় নাম্বার বাচ্চার মত নাচলেই চলবে। মজা লুটবার অধিকার আছে শুধু শকুনদের।
বিএনপির সাথে গাটছড়া'র মধ্যেই যে আসল গ্যাঞ্জাম লুকিয়ে আছে হেই কথাডা রক্তদানকারী 'অনুসন্ধান' পার্টির ডোনারদের বুঝার তাওফীক হোক।
উপরওয়ালার উপর সমস্ত দায়দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে খামোখা গ্যাঞ্জাম পাকানোর চেষ্টা করে লাভডা কি? ওপরওয়ালাতো দায়িত্ব তার এজেন্টের দিয়ে দিয়েছেন। গ্যাঞ্জাম তো এজেন্টের কাজকামে।
আমি আশা করেছিলাম আপনি মূল বিষয়ের উপর মন্তব্য করবেন। রবিন্দ্রনাথের লিখিত গানটিকে জাতীয় সংগিত হিসেবে গ্রহন করার কোন যুক্তিকতা আছে? আশা করছি এ ব্যাপারে আপনি মন্তব্য/পোস্ট দিবেন।
আপনার বুঝতে হবে- আমি আপনার পোস্ট পড়ার পাশাপাশি প্রত্যেকের মন্তব্যও পড়েছি। সুতরাং....................
ছোট মেয়ের বড় আপার ছোট বোনের বান্ধবীর বা.........প......।
বাঘের বাচ্চাটা ছাগলের পালের সাথে থাকতে থাকতে নিজের সহজাত চরিত্রটাই আজ হারিয়ে ফেলাইছে রে ভাই! যার ফলে আজ ধুর্ত শিয়াল পন্ডিত পর্যন্ত বাঘের পশ্চাতে বাম্বু দেওনের খায়েশ করে।
Why Khijeer() killed innocent boy?
Specially Why Khijeer() make a hole in the boat which owner helps him to cross the river?? If you understand that/know the answer then you must realize why Islimic Bank gave money to head of the Zalim Ruler.
আপনারে এক্কান ধন্যবাদ দিলুম।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ। সত্য সবসময়ই সত্য, তা যত তিক্তই হোক না কেন
অহন বেবাক মাইনষে তালিম হাসিল করে "মিথ্যা মানুষরে সফলতার শিখড়ে তুইল্যা দেয়, আর সত্য কওনের অপরাধে মুজরিম হইয়া ফাসির রশিতে লঠকিতে হয়।"
বিল্লি কো পেহলে রাত মে মার ডালনা চাহিয়ে। প্রথম রাত্রেই বিড়ালডার গলা টিপে দেওন উচিত আছিল। কিন্তু হেতেরা প্রথম রাইত্রে থেকেই বিড়ালডারে মাছ আর শুটকি দিয়ে জামা্ঈ আদর করেছে। অহন সেই বিলাইডা ব্যঘ্রর মত আচরণ কইরবার চাহে। সাঈদী হুজুরডারে জুডিশিয়াল হত্যার আদেশ দানের তাৎকনিক পতিক্রিয়ায় তামাম মুল্লকডারে এক হপ্তার জন্য অচল করেদিছিল। এই সুযোগে অনেক আদমী জান্নাতুল ফেরদাউসের নগদ টিকট সংগ্রহ করিল। আরেকডা হপ্তাহ এভাবে অচল না রাখার কুপরামর্শ কারা দিছিল? তহন যদি বড়জোর এক্কান হপ্তাহ চ্যতনাতে পেট্রোল দেওন যাইতো তাইলে কি পরবর্তী ম্যাসাকারগুলানরে দেশবাসীর দেইখবার দূর্ভাগ্য হইতো? হেফাজতের উপর মেসাকার, সাতক্ষীরায় ধ্বংসলীলা, নির্বাচনের সময় মেসাকার, গুম, খুন, গুপ্ত হত্যা, কেরোশিন ফায়ার, জঙ্গী নির্মূলের নাটক ইত্যাদি মানবতাবিরোধী কুকামগুলা করণের সুযোগ কি পাইতো?
আইজ দিলো তিন কোটি টাহা, কাইল দিতে অইবো তিনের সাথে শুন্য যোগ করে, পরশু দিতে অইবো আপনের সুন্দরী মাইয়াডারে, তরশু দিতে অইবো পশ্চাতের নরম মাংশডারে (স্যরি ভাই একডু অশ্লিল শব্দ ব্যবহার করে ফেলাইছি।)
এসব চাহিদাবাজ কুলাঙ্গারদের চাওনের কুনো শেষ নেই। কারণ হেতেরা নিজেরাই সন্দেহ করে যে কুনো মুহুর্তে গনেশ উল্টে যাইবার পারে। তাই নগত যেখান থিইক্যা যাহা হাসিল করণ যায় তাহাই লাভ। পেলেইনের টিকেট হেতেরগো পকেটে সব সময় থাকে। তাছাড়া হাম্বা বাচুরগো লিগ্যা সীমান্তে কাটাঁ তারের বেড়া নেই। আছে লাল গালিছা।
এবার ইসলামী ব্যাংকের অনুদানটা টেবিলের উপ্রে থেকে মাশোহারা গ্রহণের কারণে সবার নজরে পড়ে গেলা বিধায় হয়তো ফিরত দিবার পারে।
মাগার যে সব চান্দাঁবাজী টেবিলের নিচে থিইক্যা গ্রহণ করা হচ্ছে হেইগুলানরে বোমি করণের সময় কখন অইবো?
মন্তব্য করতে লগইন করুন