আল-জামাতের বৈশিষ্ট ও আমার মতামত।
লিখেছেন লিখেছেন বেদূঈন পথিক ০২ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১০:২১:০৩ রাত
আল-জামাহ এর প্রধান বৈশিষ্ট হচ্ছে দাওয়াহ এবং জিহাদ এক আমীরের অধীনে চলে।তাদের কর্ম পদ্ধতি আল্লাহর হুকুম ও নবী করীম (সাঃ) এর দেখানু নিয়ম অনুসারে চালিত হয় সারা বিশ্বময়। এমন বৈশিষ্টি যদি কোন জামাহ এর ভিতর বিদ্বমান থাকে,তাহলে সেই জামাত যে "আল জামাহ" এর দিকে যাচ্ছে তা বলা যেতে পারে।
বর্তমান পৃথিবীতে এমন কিছু দল বা জামাত আছে যে গুলাতে দাওয়াহ আছে তবে জিহাদের ব্যাপারে মুখে বলে কিন্তু কর্মে নাই।
এমন দল বা জামাত "আল-জামাত" হবে তা ভাবা মানে নিজের মূল্যবান সময় অযতাই নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই না।
আরেক জামাত এমন, তারা জিহাদ করে কিন্তু তাদের ভিতর দাওয়াহ নাই।
আর জিহাদের বেলায় ও স্বীমালংগন করে।এমন জামাত কখন ই "আল জামাহ" এর দারে কাছে ও যেতে পারবে না।কারণ রাব্বে জালাল স্বীমালংগন কারীদের কখন-ই পছন্দ করেন না।
আর কিছু দল আছে যারা শরিয়া আইন কায়েম এর জন্য আল্লাহ ও রাসূল(সাঃ) এর দেখানু পথ বাদ দিয়ে মানব রচিত গাঁজাখোরী পদ্ধতি, গনতন্ত্রের মাধ্যমে শরীয়া আইন কায়েম করতে চায়!ইহাদের মূলবিত্তিই হচ্ছে বাতিল ভ্রান্তর উপরে।ইহারা "আল জামাহ" দারে কাছে যাবে এমন ভাবাও বুদ্ধিহীনতার পরিচয় দেওয়া ছাড়া আর কিছু না।
কারন তারা বলে কৌশল হিসাবে গনতন্ত্র পথ বেচে নিয়েছে!
অতচ আল্লাহ হচ্ছেন বড় কৌশলী, তাহার কৌশল রেখে অন্য কৌশলে কিভাবে মঞ্জিলে পৌছাবে এমন দল? একটু চিন্তা করলেই বুঝা যায়।
আমার ব্যক্তি গত মতামতঃ
বর্তমান পৃথিবীতে "আল জামাতের" অনেক খাচিয়ত "আল কায়দার" মাঝে পাওয়া যায়। তাদের মাঝে জিহাদ আছে,দাওয়াহ আছে,সাড়া বিশ্বে তারা এক আমীরের অধীনে কাজ করে, শরীয়া নিয়মে সব কর্ম পরিচালনা করে।তারা কাফের কে কাফের বলতে দ্বিধাদন্ডয় পরে না।সব মুসলিম কে নিজের ভাইর মত মনে করে,মুসলিমদের রক্ত তাদের কাছে অনেক মূল্যবান।
বাদবাকি ওয়াল্লাহু আ'লাম।
বিষয়: বিবিধ
১২৫৬ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন