আসুন আল-জামাহবদ্ধ হই,তবে ফির্কা বন্দী নই।

লিখেছেন লিখেছেন বেদূঈন পথিক ৩০ নভেম্বর, ২০১৫, ১০:১৩:৪৮ রাত

জাম’আত আর ফের্কা এদুটো শব্দ নিয়ে জঠিলতার অতল সাগরে ডুবে যাছ্ছে উম্মাহ। আমরা শিউর হতে পারছিনা কোন প্লাটফরমে দাড়িয়ে আছি।জামাআতে আছি নাকি ফির্কাতে আছি। অথচ এ বিষয় নির্শ্চিত হওয়া খুবই জরুরী । করণ জামাআত হলঃরহমত, খায়েরাত বরকত। আর

ফির্কা হলঃ গজব,অভিশাপ,হিংসা আর অকল্যাণ।

জান্নাতের আশা রাখেন এমন প্রতিটি মানুষকে জানতে হবে সে কোথায় দাড়িয়ে আছেঃআল জামাআতে না ফের্কাতে।

তবে ফলাফলের দিক দিয়ে,আমি ক্ষুদ্র নগণ্য মানুষের নিকট ইসলামী দলগুলোকে ফের্কাই মনে হছ্ছে।

কারণ

ইলিয়াছ সাহেবের তাবলীগ জামাত বলেন বা মওদুদী সাহেবের জামাতে ইসলামী বলেন , প্রত্যেকেই শুধু নিজ নিজ দলিয় লোকদেরকে দ্বীনি ভাই মনে করে।নিজ দলের লোক ছাড়া অন্য মুসলিমদেরকে দ্বীনি ভাই মনে করেন না। একে অপরের বিপদে খুশি হন।আমি যদি কোন দলে যোগ দিতাম তাহলে আমিও হয়তো তাই করতাম ।

নিজ বিবেককে প্রশ্ন করি,এটা কি ফের্কা বা তানজিমের কারণে হয়নি? হাঁ ফের্কা তানজিমের কারণেই হয়েছে। এরুপ করা আল্লাহ কি পছন্দ করতে পারেন? তাই দেখি প্রকৃত আলেমেরা ফের্কা বা তানজিমকে যায়েজ মনে করেন না।

আল্লাহর রাসুল (সাঃ) আমাদেরকে জামাতবদ্ধ থাকতে বলেছেন এবং আমিরের অনুগত্য করতে বলেছেন এবংভিছ্ছিন্ন হতে নিষেধ করেছেন। অনেক আয়াতেও আমাদেরকে বিভক্ত হতে নিষেধ করেছেন।

এখানে পবিত্র ক্বোরআন এবং সহী হাদিসে জামাতবদ্ধ বলতে কি বুঝিয়েছেন? কিছু সংখ্যক মুসলিম একত্রিত হয়ে একটি জামাত বানাবে আর এর অধীনে জীবন যাপন করবে,এটা বুঝিয়েছেন? না সমূগ্র মুসলিমদেরকে একত্র হয়ে ঐক্যবদ্ধ জীবন যাপন করতে বলছেন?

দেখা যায় এ জাতীয় আয়াত বা হাদিস গুলোকে মানুষেরা দুই ভাবে বুঝেছেনঃ১#যারা ইসলামী খেদমত বা দ্বীন কায়েমের নামে দল তৈরী করেছেন,তারা কিছু সংখ্যক মানুষ একত্র হয়ে সংঘবদ্ধ জীবন যাপন করা বুঝেছেন। যেমন জামাতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেব বলেছেনঃযদি কারো জামাতে ইসলাম ভাল না লাগে তাহলে সে যেন অন্য দলে চলে যায়। অন্য দলও যদি ভাল না লাগে তাহলে সে যেন নতুন দল তৈরী করে। কোন ভাবেই যেন একা একা জীবন যাপন না করে। তিনি এভাবেই নতুন ফের্কা বা দল তৈরীতে উৎসাহ দিয়েছেন।

২#যারা সমূগ্র মুসলিমদের সংঘবদ্ধ জীবন যাপন বুঝেছেন তারা কোন ফের্কা বা দল তৈরী করেননি ।

এখানে আল জামাত এর মধ্যে রয়েছে ব্যাপক কল্যাণ আর বিছ্ছিন্নতার মধ্যে রয়েছে ব্যাপক অকল্যাণ । তা আমাদের কে বুঝতে হবে।

এখানে আল জামাত বলতে যদি কিছু সংখ্যক মুসলিম বা মুসলমানদের একটি অংশ একত্রি হওয়াকে বুঝাত যেমন তাবলীগ জামাত বা জামাতে ইসলামী ইত্যাদি ,তাহলে বিছ্ছিন্নতা বা ফির্কা বলতে কোন জিনিষকে বুঝাবেন?

এখানে জিনিষই দুটি (১)সমগ্র পৃথিবীর মুসলিম এক হয়ে জীবন যাপন করা (২)কিছু সংখ্যক মুসলিম একত্র হয়ে জীবন যাপন করা। তৃতীয়টি নেই। তাই প্রথমটি আল জামাত দ্বিতীয় টি ফের্কা।

একটি উদাহরণঃ

তাবলীগ জামাত বিশ্ব ব্যাপি কাজ করিতেছে।রয়েছে বিভিন্ন জাতি ও ভাষাভাষির মানুষ। ইলিয়াছ সাহেবের তাবলীগ যদি সারা বিশ্বে একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারে,তাহলে মোহাম্মদ এর তাবলীগ কেন সারা বিশ্বে একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারে না?

বিষয়: বিবিধ

১৭০৪ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

352203
৩০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১০:২৩
আবু জান্নাত লিখেছেন : ইলিয়াছ সাহেবের তাবলীগ আর মোহাম্মদ সঃ এর তাবলীগ ভিন্ন নাকি?

আমার জানামতে জুয বা অংশ হতে পারে। ভিন্ন হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।

পুরো পোষ্টটিতে আপনি বুঝাতে চেয়েছেন আমি ভালো করে বুঝতে পারিনি।

৩০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২৭
292422
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..
আমার মন্তব্যটি(৩নং) দেখুন তো!
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ০৯:৫৬
292457
মুসলমান লিখেছেন : জি ভাই ভিন্ন এব্যাপারে আলেমদের মাঝে কোন মতোভেদ নাই। কারণ একটা প্রচার করে শিরক-বেদাতের কেচ্ছা কাহিনী আর এটা প্রচার করে তাওহীদের বানী। কিন্তু যারা অন্ধ তাদেরকে বুঝানো যাবে না ভাই।
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:২৮
292460
আবু জান্নাত লিখেছেন : যুগ যুগ ধরে ইসলামের লিবাসধারী, ইসলামের কালিমাধারী লোক থাকবেই, এদের কিছু সংখ্যক সত্য প্রচার করবে, আর কিছু সংখ্যক মানুষকে সহিহ সহিহ বলে ধোকা দিবে।

অপরকে বেদাআতী ও মুশরিক বলবে। তাদের মুখ চালনার বিচার শেষ বিচারে হবে।

তবে যেটা প্রকাশ্য তাতো বলতেই হয়। ছয় তাকবীর বেদাআত আর বার তাকবীর সহীহ বলে যারা গলা ফাটায়, তারাই আবার বই লিখে ছয় তাকবীরও সুন্নাহ। তাহলে মানতেই হবে, আগে এদের শরয়ী জ্ঞান সীমিত ছিল, এখন কিছুটা প্রশস্ত হয়েছে।

এভাবে মরণ পর্যন্ত এদের জ্ঞানের ধার উন্মুক্ত হোক। জাতি ফেৎতাবাজ সহিহ সহিহ থেকে রক্ষা পাক।

352215
৩০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ঠিক বুঝলাম না।
৩০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২৭
292421
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..
আমার মন্তব্যটি(৩নং) দেখুন তো!
352225
৩০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২৪
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

ইলিয়াছ সাহেবের তাবলীগ জামাত বলেন বা মওদুদী সাহেবের জামাতে ইসলামী বলেন , প্রত্যেকেই শুধু নিজ নিজ দলিয় লোকদেরকে দ্বীনি ভাই মনে করে।নিজ দলের লোক ছাড়া অন্য মুসলিমদেরকে দ্বীনি ভাই মনে করেন না।


এত্তো বড় "অন্তর্যামী" হয়ে গেলেন??
বাহ!!!! চমতকার!!

আপনার তাওবাহ করা জরুরী হয়ে পড়েছে!!

রব্বানা... ওয়া লা তায্আল ফী ক্বুলুবিনা গিল্লাল লিল্লাজীনা আমানু...
**********
তাই দেখি প্রকৃত আলেমেরা ফের্কা বা তানজিমকে যায়েজ মনে করেন না।


তার মানে- যাঁরা তানজিমকে শুধু যায়েজ নয়- বরং ওয়াজিব মনে করেছেন তাঁরা আপনার মতে "প্রকৃত আলিম" নন!!!??

আরেকখান মচতকার কথা বলেছেন!!

অবশ্য এমন কথা কিছু দরবারী আলিমদের মুখে অতীতেও শোনা গেছে- ভবিষ্যতেও শোনা যাবে!

কেউ কেউ তো আল্লামা ইউসুফ কারদ্বাওয়ীকে পর্যন্ত "কাফির" বলে ফেলেছেন!! অন্যদের ব্যাপারে আর কী বলবো!!

*******
ইলিয়াছ সাহেবের তাবলীগ যদি সারা বিশ্বে একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারে,তাহলে মোহাম্মদﷺ এর তাবলীগ কেন সারা বিশ্বে একত্রিত হয়ে কাজ করতে পারে না?


মোহাম্মদﷺ এর তাবলীগ-ই সারা বিশ্বে একত্রিত হয়ে কাজ করছে, কিন্তু অন্ধরা তা দেখতে পায়না! ইলিয়াছ সাহেবের তাবলীগ নামে আলাদা কিছু নেই- বরং আরো অন্যান্যদের মত তাঁদেরও কিছু বিকৃতি ও ঘাটতি রয়েছে! বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ একই জামায়াত,একই দাওয়াত- শুধু কর্মকৌশলের পার্থক্য!

রাসূলﷺএর পরে মুসলিম উম্মাহ-ই "আল-জামায়াত"এর মত, কিন্তু আর কোন একক ঈমাম সহজসাধ্য নয়! তাই দাওয়াতী মিশন এবং জামায়াতী জীবনের বাধ্যবাধকতা পূরণে স্থানীয়/ দেশীয়/ কর্মসূচীভিত্তিক জামায়াত গঠনের বিকল্প নেই!!
সূদমুক্ত অর্থনৈতিক আন্দোলন(আইডিবি), মানবসেবা ও দুঃস্থকল্যান(বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মুসলিম এনজিও) আরো অসংখ্য তানযীম..

রাসূলﷺনিজেই বিভিন্ন গোত্রের মধ্য থেকে তাদের নেতা নির্ধারণ করে দিয়েছেন- সেটাই স্থানীয় জামায়াত!!

যাক গে, আপনি/আমি নিজের অন্তরটা বিদ্বেষমুক্ত রাখতে পারাটাই সাফল্য!

অতএব সাবধানে থাকুন!!
Praying Praying Praying Praying
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:৩০
292461
আবু জান্নাত লিখেছেন : কিছুটা ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:০৩
292480
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : ভুল ধারনা পোস্টের সহী জবাব, "বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ একই জামায়াত,একই দাওয়াত- শুধু কর্মকৌশলের পার্থক্য!"
জাযাকাললাহ খায়ের

০২ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৪
292637
বেদূঈন পথিক লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম।

ভাই সাহেব কি বুঝলেন? জবাবটাই দিলেন কি? আল জামাহ কাকে বলে সেটা আগে বুঝেন তার পর কিছু বলেন ভাল লাগবে।ফির্কাবাজী ইসলামে জায়েজ এমন একটা হাদীস বা কো'আনের আয়াত দেখাতে পারবেন? আল জামাহ সাড়া বিশ্বে একটাই হবে। যার আমীর এক জন,তবে ঐ আমীরের অধীনে আঞ্চলিক হিজব বা তাঞ্জিম কাজ করতে পারে।

আর বাংলাদেশে প্রচলিত তাবলিগ কে আমি খারাপ বলি নাই।যাষ্ট উদাহারণ দিয়েছি।তাদের মাঝে দাওয়াহ আছে কিন্তু জিহাদ নেই।তাই সেই জানাত কে কখনই আল জামাহ বলতে পারবেন না।

একটা মাসালাঃ আল জামাহ থেকে বেড়িয়ে গেলে মুসলিম ইসলাম থেকে খারেজ হয়ে যায়,কিন্তু কোন তাঞ্জিম/হিজব বা দল থেকে বেড়িয়ে গেলে ইসলাম থেকে খারেজ হয় না।ইহাই মুল পার্থক্য!

ওয়াল্লাহু আলাম
352227
৩০ নভেম্বর ২০১৫ রাত ১১:৩৫
আবু সাইফ লিখেছেন :
আল্লাহর রাসুল (সাঃ) আমাদেরকে জামাতবদ্ধ থাকতে বলেছেন এবং আমিরের অনুগত্য করতে বলেছেন এবংভিছ্ছিন্ন হতে নিষেধ করেছেন। অনেক আয়াতেও আমাদেরকে বিভক্ত হতে নিষেধ করেছেন।


জামা্যাতবদ্ধ থাকার হুকুমটা স্বীকার করেছেন!

এখানে জিনিষই দুটি (১)সমগ্র পৃথিবীর মুসলিম এক হয়ে জীবন যাপন করা (২)কিছু সংখ্যক মুসলিম একত্র হয়ে জীবন যাপন করা। তৃতীয়টি নেই। তাই প্রথমটি আল জামাত দ্বিতীয় টি ফের্কা।


এখন তাহলে আপনি কোথায় আছেন?
১নম্বরে নাকি ২নম্বরে??
১নম্বরের তো (আপনার মতে) অস্তিত্বই নেই, ২নম্বরে গেলেই সর্বনাশ!!

তাহলে জামায়াতবদ্ধ (আপনার ভাষায় ফির্কাবদ্ধ) না থাকাটাই কি সমাধান?? সেটা কি ৩নম্বর হয়ে যাবেনা??
০২ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৯
292638
বেদূঈন পথিক লিখেছেন : আল-জামাত,আর ফির্কা কাকে বলে সেটা আগে বুঝার চাষ্টা করেন, তার পর না হয় তর্ক.
...।
০২ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৪৯
292639
বেদূঈন পথিক লিখেছেন : আল-জামাত,আর ফির্কা কাকে বলে সেটা আগে বুঝার চাষ্টা করেন, তার পর না হয় তর্ক.
...।
০৩ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:১৬
292709
আবু সাইফ লিখেছেন : দুঃখিত!
আমি আলোচনা করি- তর্ক করিনা!
352237
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:৩৯
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
352249
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ০৫:৩৭
হাফেজ আহমেদ লিখেছেন : হুম
352252
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ০৯:৫৮
মুসলমান লিখেছেন : জাঝাকাল্লাহু খাইরান। সুন্দর লিখেছেন। মুসলিমরা দলে দলে বিভক্ত হবে এটাই সহীহ হাদীস। একদল জান্নাতে যাবে বাকী দলগুলো জাহান্নামে যাবে। কিন্তু সেটা কোন দল আমরা জানি না বা বুঝতে পারছি না। তবে এটা হাদীসে এটা বলা আছে যে রাসূল(সাঃ) এবং সাহাবাদের আদর্শ অনুসরণ করবে। সেটা কোন দল যারা শিরক-বিদাত না করে খাঁটি তাওহীদের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। সেটাই আমাদের খুঁজতে হবে।
352253
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ১০:০১
নেহায়েৎ লিখেছেন : জি আপনি ঠিক বলেছেন ভাই। যারা তাওহীদের বানী প্রচার প্রচার করে তারা রাসূল(সাঃ) তাবলীগ করছে আর যারা ইলিয়াস সাহেব এর স্বপ্নে পাওয়া তাবলীগ প্রচার করছে তারা কোন ইসলাম প্রচার করছে নিজেরাই জানে না।
352274
০১ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:৪৭
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : বিশ্ব মুসলিম উম্মাহকে এক জামায়াত করা বর্তমান অবস্তায় সম্ভব হবেনা। তাবলীগ,হেফাজত,আহলে হাদীস,জামায়াত,চরমোনাই এই
মুসলিম শক্তিগুলিকে, একশক্তি আর একশক্তির বিরুধিতা করবেনা এই রকম একটা চুক্তি করতে পারলে বাংলাদেশের চেহেরা পাল্টে দিতে সক্ষম হবে

ধন্যবাদ

০২ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০৯
292640
বেদূঈন পথিক লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম
সারা বিশ্বের সব মুসলিম উম্মাহ কে এক জামাতে আনার জন্য চেষ্টা করতে হবে।
আর তাব্লিগ,হেফাজত,চরমুনাই,জামাতে ইসলাম সহ এরকম যত দল আছে তাহারা নিজেরা নিজেদের দল কেই হক বলে আর অন্য দলকে বাতিল মনে করে।এতে বুঝা যায় তাহারা নিজেদের কে আল জামাহ মনে করে,অতচ তাদের কারও ভিতর দাওয়াহ আছে জিহাদ নেই,জিহাদ আছে তো দাওয়াহ নেই,কেহ গনতন্ত্র নামক ভ্রান্ত নিয়ম অনুসরন করে ইসলামে কাজ করে বলে,এদের কে দল /হিজব/ বা তাঞ্জিম বলা যেতে পারে আল জামাহ কখনই বলা যাবে না।তাহারা আঞ্চলিক তাঞ্জিম বা হিজব হয়ে কাজ করতে পারে আল জামাহ র তরে তা দুষের কিছু নেই।কিন্তু তার হক বাকি সব বাতিল এমন ধারনা করলেই ফির্কাবাজিতে চলে গেল যা নাজায়েজ।
০২ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:১৯
292642
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : আপনার সাথে একমত "নিজেরা হক বাকি সব বাতিল এমন ধারনা করলেই ফির্কাবাজিতে চলে গেল যা নাজায়েজ। "
০৩ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০১:৩৭
292710
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

"নিজেরা হক বাকি সব বাতিল এমন ধারনা করলেই ফির্কাবাজিতে চলে গেল যা নাজায়েজ।"- এটাই সঠিক কথা!!

কিন্তু কর্মসূচীর পার্থক্যে, কাজের অগ্রাধিকারযোগ্যতার দিক থেকে এবং উতকর্ষতার বিচারে পার্থক্য নিরূপণ করা কি দুষণীয়??
বরং এসবের ভিত্তিতেই অসংখ্য তানযীম/হিজব গড়ে ওঠে যা কখনো "আলজামায়াত" দাবী করতে পারেনা! এমন দাবী কেউ করে বলেও আমার জানা নেই!!!
০৩ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:১৫
292722
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..
জ্বি ভাইজান,আপনি খিয়াল করে দেখুন,বিনয়ের সাথে বলছি সম্মানিত পোস্টদাতা বেদূঈনপথিক ভাই নিজেই ফির্কাবাজির চোরা গলিতে ঢুকে গেছেন অর্থাঃ "নিজেরা হক বাকি সব বাতিল এমন ধারনা করলেই ফির্কাবাজিতে চলে গেল যা নাজায়েজ।" এই নাজায়েজ থেকে বাহির করার জন্য দোয়া ছাড়া আর কি করতে পারি?
কোরানে পড়েছিলাম, 'তারা প্রত্যকে নিজেদের কাছে যা আছে তা নিয়ে উৎপোল্লো'
বিনিত







১০
352599
০৩ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০২
বেদূঈন পথিক লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম
জেদ্দাবাসি ভাইজান, ইসলামের জন্য সামান্য তম কাজ ও যে দল গুলায় করে তাদের কে ও আমি বাতিল বলি না,আর আমি যে দল সাপোর্ট করি সে দলই একমাত্র হক দল তা ও ভাবি না।অতএব আমি ফির্কাবাজির চোরা গলিতে ঢুকে গেছি বলাটা আমার বেলায় বেমানান মনে হচ্ছে ভাই সাহেব
০৩ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:৪৮
292762
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। ধন্যবাদ বিষয়টা খোলাসা করার জন্য। ফির্কাবাজিতে নাই শুনে খুব খুশি হলাম। আপনাকে ভুল বুঝার জন্য ক্ষমা করবেন।
ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File