জাগ্রত কবি মুহিব খান-এর একটি সংগীত!
লিখেছেন লিখেছেন ব্লগার সাজিদ আল সাহাফ ০৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:০১:২৭ রাত
মুহাম্মাদের নিন্দা ছড়ায় কোন হারামীর
বেটা?
ধইরা তারে মাজায়- ঘাড়ে মুগুর
দিয়ে পেটা।
ধর্মদ্রোহী নাস্তিকেরা
বাড় বেড়েছে বড্ড এরা
ভিনদেশিদের দাস- দাসী সব, প্রভুর চরণ চাটা
ওই ছাগুদের কান কেটে দে, চান্দিতে মার
ঝাঁটা।
জাগরে সবাই বজ্র রোষে
তীব্র জোশে ওঠরে ফুঁসে
দ্বীন ঈমানের দেখতে সুদিন জ্বলছে যাদের
গা- টা
মুসলমানের দেশ থেকে ওই পরগাছাদের ছাটা।
ওই প্রগতির অন্তরালে
ব্যস্ত ওরা ঘৃণ্য চালে
তাল মেলাতে ওদের তালে দেখতো লাফায়
ক্যাঠা?
আয় নিয়ে আয় দা লাঠি বাঁশ খুন্তি শাবল
ট্যাঁটা।
মুসলমানের রাষ্ট্রে বসে
ধর্ম নিয়ে হিসাব কষে
ওই শালাদের কে দিয়েছে এত্তো বুকের
পাটা?
সব
শালারে ঠেঙ্গা মেরে জাহান্নামে পাঠা।
খুব হয়েছে! এবার যদি-
শাস্তি না হয়, জ্বলবে গদি
ভয় কি তোদের! আজকে ভয়ের সব দরোজাই
আঁটা
বাঁচতে হলে কাঁটার জোরেই
তুলতে হবে কাঁটা।
ধর্মনিরপেক্ষতা আজ
ধর্মগ্রাসের তিক্ত আওয়াজ
কণ্ঠ চেপে ধর শালাদের আর দিবি না ভাটা
আর দেরি নয়, থাকতে সময় হাড্ডি ওদের
ফাটা।
দেশকে নিয়ে খেলছে ওরাই
ওদের সাথেই আজকে লড়াই
আয় ছুটে আয় এক সাথে সব, এক পথে ধর হাঁটা
প্রাণ খুলে তাকবীর ধ্বনি দে, হাঁক
জোরে কালমা-টা।
ধর্ম নিয়ে পেঁচগি বাধায়
কোনখানে কোন হারামজাদায়
এ বলো আর সে বলো সব এক কাঁঠালের আঠা
সব কটাকে লাত্থি মেরে দেশ থেকে আজ
হঠা।
বিষয়: বিবিধ
৩২০৫ বার পঠিত, ২৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মুহিব খানের প্রায় সব গানই সুন্দর ও পছন্দের।
১৪৮-১৪৯) মানুষ খারাপ কথা বলে বেড়াক, এটা আল্লাহ পছন্দ করেন না৷ তবে কারো প্রতি জুলুম করা হলে তার কথা স্বতন্ত্র ৷ আর আল্লাহ সবকিছু শোনেন ও জানেন৷ (মজলুম অবস্থায় তোমাদের খারাপ কথা বলার অধিকার থাকলেও) যদি তোমরা প্রকাশ্যে ও গোপনে সতকাজ করে যাও অথবা কমপক্ষে অসতকাজ থেকে বিরত থাকো, তাহলে আল্লাহও বড়ই ক্ষমা-গুণের অধিকারী৷ অথচ তিনি শাস্তি দেবার পূর্ণ ক্ষমতা রাখেন৷
১৫০-১৫১) যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের সাথে কুফরী করে, আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় এবং বলে আমরা কাউকে মানবো ও কাউকে মানবো না আর কুফর ও ঈমানের মাঝখানে একটি পথ বের করতে চায়, [b]তারা সবাই আসলে কট্টর কাফের ৷ আর এহেন কাফেরদের জন্য আমি এমন শাস্তি তৈরী করে রেখেছি, যা তাদেরকে লাঞ্ছিত ও অপমানিত করবে৷ [/b]
অনেক ধন্যবাদ, জাযাকুমুল্লাহ
অগ্রীম শুভেচ্ছা- কুরবানী ও ঈদ মোবারক
ত্যাগের আলোয় ব্যক্তি ও সমাজ জীবন আলোকিত হোক
আবারও ঈদের শুভেচ্ছা- কুরবানী ও ঈদ মোবারক
হয়তো আর কয়েকবার করলেই হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ.
কবিতার জন্য মোবারকবাদ জানানো বাদ পড়ে গেছে-(দুঃখিত)
কবিতাটি অসাধারণ হয়েছে শব্দ ও ছন্দের বুননে,
ভাব ও ত্যেজের বিচ্ছুরণে
রক্তে শিহরণ জাগায়
কবির জন্য প্রাণঢালা দোয়া
জাগ্রত কবি মুহিন খানের কবিতার প্রতিটা পরতে পরতে ছড়িয়ে থাকে ইসলামের প্রতি-সমাজের প্রতি অগাধ ভালবাসা আর ইসলামবিদ্বেষীদের প্রতি ঘৃণার পাহাড়।
আল্লাহ তায়ালার কাছে তার দীর্ঘায়ু ও সুস্হ্যতা কামনা করি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও।
মন্তব্য করতে লগইন করুন