ইহুদীদের সুদূরপ্রসারী কুপরিকল্পনা ও তার ভয়াবহতা!!!!
লিখেছেন লিখেছেন ব্লগার সাজিদ আল সাহাফ ১৮ জুলাই, ২০১৪, ১০:৪০:৫০ রাত
=====কোল্ডড্রিঙ্কসে কিডনি বিকল=====
কোল্ডড্রিঙ্কস দুঃসংবাদ ! জীবন ধ্বংসের বিষ!!!
সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রকাশ্যে এসেছে কোল্ডড্রিংক (যেকোন সফট ড্রিঙ্ক) আপনার কিডনির পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। খাবারে প্রয়োজনের অতিরিক্ত চিনিও কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হ্রাস করে।
জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তাদের সাম্প্রতিক গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন, দিনে দুদবোতল কোল্ডড্রিঙ্ক প্রোটিনিউরিয়ার (মূত্রের মাধ্যমে অতিরিক্ত প্রোটিনের নির্গমন) কারণ হয়। প্রোটিনিউরিয়া কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হওয়ার নির্দেশক।
ওহেই ইয়ামোতোর নেতৃত্বাধীন
একটি গবেষক দল তিন ধাপে
স্বাভাবিক কিডনি ক্ষমতাযুক্ত
৩৫৭৯জনকে,
৩০৫৫ জনকে
ও ১৩৪২ জনকে
পর্যায়ক্রমে দিনে শূন্য, এক,
একাধিকবার কোল্ডড্রিঙ্ক খাইয়ে দেখেছেন
প্রথম ক্ষেত্রে ৮.৪%,
দ্বিতীয় ক্ষেত্রে ৮.৯%
ও তৃতীয় ক্ষেত্রে ১০.৭%
প্রোটিনিউরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন।
প্রায় তিন বছর ব্যাপী এই পরীক্ষাটি চলেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন কোল্ডড্রিংকে মিষ্টি স্বাদ তৈরি করার জন্য যে পরিমাণ ফ্রুকটোস সিরাপ ব্যবহার করা হয় তা কিডনি বিকল করতে যথেষ্ট। কিডনির কোষগুলি অতিরিক্ত লবণ পুনঃশোষণ করে। এছাড়া এর ফলে ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, হাইপার টেনশনও ব্যাপক হারে বাড়ে।
উৎসঃ নিউজ পেজ২৪
------------আমার কথা হলো------------
কোলড্রিংক কিডনিকে অচল করে দেয়। ক্রমান্বয়ে জীবনকে স্তব্ধ এবং স্টপ করে দেয়।
তাহলে কত বড় কুট চিন্তাবিদ ঐ ইহুদীরা যে, সারা বিশ্বের মুসলমানদের কাছে কোলড্রিংক পৌঁছে দিয়ে ওরা মূলত এক ঢিলে দুই পাখি মারছে। একহলো কোলড্রিংক খাইয়ে মুসলমানদের জীবনীশক্তি ও জীবন আস্তে আস্তে ধ্বংস করে দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত কোলড্রিং বিক্রির টাকা দিয়ে আবার একেকটি মুসলিম দেশকে ও মুসলিম জাতিকে ধ্বংস করার বিভৎস ডিরেক্ট একশনের মিশনে নেমেছে। কত সুদূরপ্রসারী ওদের পরিকল্পনা। এপ্রিল ফুলের মত আমাদেরকে ওরা আবারো বোকা বানিয়ে ওদের নিকৃষ্ট স্বার্থ হাসিল করছে।ওদের পরিকল্পনায় আমরা আত্মঘাতি ভূমিকা পালন করছি।
আর কত আমরা ভুলের মধ্যে থাকবো? আর কত নিজেদেরকেই নিজেরা বলি দেবো? ওদের ফাঁদে আটকে থেকে যতই হুঙ্কার ছাড়িনা কেনো, ও হুঙ্কার পৌঁছেনা বাতিলের ঘরে। সচেতন হয়ে ওদের ফাঁদ থেকে বেড়িয়ে এসে, মোকাবেলায় নামতে হবে।
-------------আমার আরেকটি একটি উপলব্ধি হলো, কোলড্রিংকে এমন কিছু উপাদান আছে যা আমাদের অন্তরের সজীবতাকে মেরে ফেলে। তাইতো আমরা আজ ভালোটাকে মন্দ বলে, মন্দটার কাছে গিয়ে আপোস করি। মন্দ-অন্যায়-দূর্ণীতিকে আজ আমরা ডাল-ভাত মনে করি। আমাদের উপলব্ধি ও অনুভূতি আজ যে ভোঁতা হয়ে গেছে, তা ওদের ঐ সুদূরপ্রসারী কুপরিকল্পনারই ফসল।
ঈমানে আজ আমাদের কোনো জোর নেই! আজ আমলে আমরা কোনো মজা পাইনা! কিন্তু কেনো? এর কারণ হলো_ ইহুদীরা বুঝেছে যে, স্রষ্টার সাথে যদি আমাদের সম্পর্ক ভালো থাকে, আর স্রষ্টার পক্ষ থেকে যদি মদদ আসতে থাকে, তবে মুসলমানের বিপক্ষে বিজয়ী হওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তাই তারা মুসলমানের অভন্তরীণ জগতকে, স্রষ্টার সাথে নিবিড় সম্পর্ককে চূর্ণবিচূর্ণ করার কাজে কুট কৌশলী শক্তি ব্যবহার করেছে।
সুতারাং কী করণীয় আমাদের??????????????
করণীয় বিষয়টা আমরা সবাই বুঝি, কিন্তু করিনা।
আমরা আমাদের পণ্য ব্যবহারের তালিকা থেকে ইহুদী পণ্য
কোনোভাবেই বাদ দিতে পারছিনা, কেনো পারছিনা তাও জানিনা।প্রচারণার অভাব নেই, অভাব শুধু বাস্তবায়নের।
বিষয়: বিবিধ
১২৬৩ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
তো ভাইজান, ব্লগে লেকচার বাদ দিয়ে গন আত্মহত্যা করেন।
তাই নাকি?!
মন্তব্য করতে লগইন করুন