শাহবাগীদের জন্ম সূত্র :
লিখেছেন লিখেছেন বাঘা ওসমান ১২ ডিসেম্বর, ২০১৩, ১১:৫৮:২১ সকাল
হারামীর বাচ্ছারা , লোক ভাড়া করে জাগরনী মহড়া আর কত সময় চলতে পারে এবার তারা দেখে নিবে বলছে । ওরা করা সেটা তোদেরকে বলতে হবে না আমি তা ভালো করে জানি , কারণ তোদের অনেকে এখন ঐ জোয়ানদের ভয়ে দেশের বাইরে য়াওয়ার সুযোগ খুজছে , তবে যদি যেতে পার তাহলে হয়ত মঙ্গল আর না হলে দিনকাল যা পড়েছে বলা য়ায় না কখন কি ঘটে য়ায ।
এটা আমার ধারণা । আর উপরের লাইনটুকু বলেছে কিন্তু ওরা । আমি বলিনি ।
ওরা আরো অনেক কথাই বলে যা শুনলে তোরা হয়ত মন খারাপ করবি , বলব , না থাক তোদের মন খারাপ হবে তখন আবার মহড়া দিবি কেমন করে । তবে সমস্যা হল আমি শালা তাদের ঐসব কথা শুনতে শুনতে কেমন জানি হয়ে গেছি , তাই মাঝে মাঝে কিছু প্রকাশ না করলে আমার ভিরতটা যেন কেমন কেমন করে ।
তাহলে ওদের কথার সমষ্টি আমার দ্বারা প্রকাশিত হচ্ছে । এতে আমার কোন দোষ নেই । শুরু করলাম :
সেদিন আমাদের এলাকার ছোট বাবু নামের একজন বলছে , জানেন মামা শাহবাগে যারা বেহুলার লেংটা নাছে নর্তক-নর্তকী হয়ে আছে , আসলে তারা কারা ? আমি বললাম না । তার বলা শুরু ........ একটু আগ থেকেই বলি , 1971 সাল -দেশ মুক্তি না অন্যের প্রদেশ হওয়ার আন্দোলন কথিত নেতা কর্তৃক শুরু হল ।
পাক বাহিনীর সাথে তার গোপন বৈঠক নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা বিধান কল্পে , ভারতীয়দের অভাবণীয় সাহায্য সহযোগিতা যা উল্লেখ করার মত এক পোয়া চাল দিল 500 বিঘার বিনিময়ে , অস্ত্র দিল বুদ্ধিজীবীদের মারার শর্তে , থাকার জায়গা দিল ইজ্জতের বিনিময়ে এছাড়াও তারা যে সময়পোযোগি আচারণ এদেশের মানুষের সাথে করেছে তা বাংলার সব মানুষ মনে রেখেছে শুধু রাখেনি ঐ নেতার বেঁচে যাওয়া জারজ সন্তানটা
এখন কথা হল পাক বাহিনী এদেশের অসংখ্য মানুষ হত্যা করেছে যা দিবালোকের ন্যায় সত্য । আর যখন কোন দেশে যুদ্ধ লাগে তখন দুপক্ষেরই বিরাট ক্ষতি সাধন হয় । যুদ্ধকালীন সময়ে পাক বাহিনী যতটা মানুষ মেরে এদেশের ক্ষতি সাধন করার চেষ্টা করেছে তার যে বড় ক্ষতি করেছে মালুগোষ্ঠির ভারতীয় দামরারা ।
তারা যতটুকু লোক দেখানো সহযোগিতা করেছে তা তাদের মনের পূর্ব অঙ্কিত আশা অনুয়াযী । তারা মনে মনে এটা ধরে নিয়েছিল যে ঐ নেতা যদি কয়েক বছর সময় পায় তাহলে এ স্বাধীন বাংলা ভারতের অন্যতম প্রদেশ হতে বেশি দিন সময় লাগবে না ।
যাক তাদের সে আশা পুরন হয়নি আর ঐ নেতা বেশি দিন টেকসই লাভ করেনি । কারণ ভারতীয় লেভেল লাগানো মাল বলে যখন এদেশের গনমানুষের কাছে পরিচিতি পেল তখন এক রাতেই পুরো গোষ্ঠি সাফ । মরা গেল ভারতীয় দালাল । তবে শেষ হইয়াও হইল না শেষ , রয়ে গেল এক জারজ কীট । যার মাত্রাধিক যন্ত্রনায় গোটা বাংলার মানুষ আজ অবধি অতিষ্ঠ ।
যাক ঐ ইতিহাসে হাত দিলে লেখা শেষ করা যাবে না । তাই যেটা প্রসঙ্গ সেটা নিয়ে বলাই ভাল । পাক বাহিনী মানুষও মারছে আর ভারতীয় মালুরা মারছে ইজ্জত । আর এ দুটোর জন্যই দায়ী সেই বাকশালী জালিম নেতা । আল্লাহ তাকে জাহান্নামে সর্ব নিম্ন স্তরে নিমজ্জিত করুন । সকলে বলি আমীন ।
এখন কথা হল অবিশ্বাস্য হলেও সত্য , সেই সময় যারা মালুদের দ্বারা ধর্ষিত হয়েছে তাদের বংশেই জন্ম নিয়েছে আজকের শাহবাগী জারজরা । আর বাংলাদেশি যারা এ শাহবাগীদের মদদ দিচ্ছে তারা হল ঐ মালুদের দোসর।
তাহলে চিন্তা করেন , তারা ক্যেমতে ভাল হয় । 16 কোটি লোক যখন ইসলামের পক্ষে তখন কই থেকে খয়ের উদ্দীর নাতি হাজির হইয়া গোটা বিশ্বের মুসলমানদের ঈমানী-আকিদার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করল । হাসিনা যেটাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে আখ্যায়িত করেছে ।
তারা ভাড়া করল ঢাকা শহরের নামিদামি হাতেগোনা কয়েকটা মাগি । যাদের ছবি পত্রিকা খুললেই দেখা য়ায় । য়ারা এক স্বামীতে সত্নুষ্ঠ না হয়ে হাজার পুরুষের রাতের অভিসারীনি । তারা হাটুর কাপড় কোমড়ে আর বুকের কাপড় গলায় ঝুলিয়ে জমিয়ে রেখেছে মুরগী চোরের মজমা ।
চরিত্র খারাপ বলে নিজের ব্যাশা সাদৃশ্য স্ত্রীও যখন ঘরে ঠাই দিল না তখন মুরগী চোরা ও তার সহযোগিরা (যাদেরকে এ বাংলার মানুষ খুব ভালো করেই জেনে ) খয়ের উদ্দির নাতির সাথে ভাগ-বাটোয়ারার সমঝোতা করে এ রঙ্গমঞ্চ সাজালো ।
দিনের বেলা মুরুব্বী যোদ্ধারা আর রাতের বেলা নগ্ন প্রজন্মরা খেলা করবে । কারণ মুরুব্বীদের অনেকের নাকি হাফানী রোগ আছে । এ দিকটা বিবেচনা করেই নাকি সিদ্ধান্তটা মন্ত্রি সভা থেকে গৃহীত হয় । তবে ছেংরা ছেলেদের রাতের বেলা সময়টা নির্দিষ্ট না তারা ইচ্ছা করলে 24 আওয়ারস গেম খেলতে পারবে । কারণ তাদের দিকটা খোদ প্রধান নেত্রী সরাসরি নজরদাড়ি করছেন । সকলের ফূর্তি-র্ফার্তা করার জন্যই সরকারের পক্ষ থেকে এ অপূর্ব শাহবাগী অফার ।
এভাবে অতিবাহিত কয়েক দিন । রায় ঘোষনা হল , আব্দুল কাদের মোল্লার যাবৎ জীবন । খুশি হল না নেত্রীর নজরে পড়া কথিত নপুংসুক জারজ কীটরা । পরোক্ষ ভাবে নেত্রীর বানী কি রায় দিল তোমারা খূশি হবে আমার সোনার ছেলেরা ।
তোমরা যে রায়ে খুশি হবে সেই রায় দেয়ার জন্যই আমি আমার মনোনীত 11 জনকে উপযুক্ত জায়গায় বসিয়েছি । তোমরা অখুশি যে রায়ে আমিও অখুশি সে রায়ে আমার সোনার ছেলেরা তোমরা যা করতেছ তা ভালো ভাবে করতে থাক ।
বিষয়: বিবিধ
১৭৭৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন