সব পাগলে বেঁধেছে জোট,তার নাম মহাজোট।পাগল নিধনে যার যা আছে এগিয়ে আসুন।পাগল মুক্ত বাংলাদেশ গড়ুন।
লিখেছেন লিখেছেন কিং মেকার ২৮ আগস্ট, ২০১৩, ০১:৩৮:১৫ রাত
অামাদের রাজনীতি তে ,বিশেষত রাজনীতিকদের ঔদ্ধত্যের ব্যারোমিটার এর পারদ এতো বেশী উর্ধগামী বা অপরিমিত , তারা রিয়েলাইজ করতেই পারেন কখন তা চিকিতসার অতীত হয়ে যায় এবং এর প্রভাবে , নিজের যা কিছু অর্জন তিনি নিজ গুনে তার পঞ্চত্ব প্রাপ্তি ঘটান ,যার পরিনামে ক্যারিয়ার কে সতেজ রাখতে প্রিজারবেটর এর সাহায্য নিয়েও কোন কাজ হয় না । এই অপরিনামদর্শী ঔদ্ধত্যের ,অহংবোধের কাছে সকল শুভবোধ হার মানে । এই চিত্রই যেনো অামাদের প্রাত্যাহিক জীবনে প্রাতস্মরনীয় ,অামরা এই নিষ্ঠুর বিনয়হীনতা থেকে বেরুতে পারছি না ।এ যেনো গ্রীক ট্র্যজেডির নিয়তির মতো , এর মূলোতপাঠন যেনো কঠিন থেকে কঠিনতর, যেনো শত শতাব্দীর মনিষীর কাজ ।এইতো আমরা স্বাধীনতা ভোগ করছি । যার যেমন খুসী, যেভাবে খুসী সৌজন্যতা , সালীনতা ও মানবীয় গুণাগুণকে পরিত্যাগ করে কতটা নগ্ন স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠতে পারি, এ তার বহিঃপ্রকাশ । আমরা ভূলে যাই, যে আসনে বসে আজ অঙ্গলী হেলন করছি, তা কাল অন্য কার দখলে যাবে এবং যে আচরণ আজ আমি করছি অন্যান্যদের সাথে , আমার ভাগ্যেও তেমনটিই ঘঠবে ।"তাহলে আমরা কি আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে ফিরে যাচ্ছি, যেখানে হত্যার বদলে হত্যা জায়েজ ছিল?"
না, এই যুগ আরো অনেক ভয়াল এবং ভয়ংকর কারন এখন হরতালের বদলে হত্যা- একটা হত্যার বদলে ১০টা হত্যা - শুধু নেতার নির্দেশ নয়, স্বয়ং নেত্রীর ও একই অমোঘ নির্দেশ । আমাদের সোনার ছেলেরা বেদবাক্য মনে করে তা পালন ও করছ।মাননীয় পাটমন্ত্রী যে পাঠ আমাদের দিচ্ছেন তাতে মনে হচ্ছে তিনি নিজেই আইনের অবজ্ঞা ও তুচ্ছ- তাচ্ছিল্য কারী। কারণ তিনি নিজেই আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চান! কখন ওই দিন আসবে যখন আমাদের দেশের নেতারা গলাবাজী বন্ধ করবে। আর এসব গলাবাজীর জন্যে তাদেরই আইনের কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে। গলাবাজীতো নয় সন্ত্রাসী মনোভাব।
এদের জন্যেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সমূহ কাজ করতে পারে না।পৃথিনীর অন্য কোন দেশে এসব গলাবাজী নেই। সেখানে পুলিশ ও আদালতই বিচারের সকল ভূমিকা পালন করে। রাজনীতিকরা শুধু উন্নায়নের কথা বলে। মেরে ফেলব ধরে ফেলব এসবের কোন স্থান নেই। আমাদের সভ্য জাতি হতে কত সময় লাগবে?
বিষয়: বিবিধ
১২৬৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন