হুমায়ূন নামা ---------------
লিখেছেন লিখেছেন ভাবনার ল্যাম্পপোস্ট ১৯ জুলাই, ২০১৪, ০৮:৩২:৫২ রাত
প্রিয় সাহিত্যিক লেখক এবং ব্যক্তিত্ব হুমায়ূন রয়েছে আমার চেতনা জুড়ে।
হুমায়ূন আহমেদ যখন পপুলার হয়নি তখন থেকেই আমি তার লেখা পড়ি।
'নন্দিত নরকে' এবং 'শঙ্খনীল কারাগার' প্রথম পড়ি বাসার পাশের লাইব্রেরী থেকে। আসলে সাহিত্যিকদের মূল্যায়ন কোন দর্শন দিয়ে করলে একধরনের অবমাননা হবে। তারা নিজেরাই একটা দর্শনের রচয়িতা।
একজন মুগ্ধ হুমায়ূন পাঠক আমি।
আমাদের মস্তিস্কে যে প্রথাগত সাহিত্যের বিচারের মানদন্ড আছে তা থেকে হুমায়ুনকে বিচার করা একধরনের অন্যায় , হুমায়ূন এই সবের উর্ধ্বে।
ধনী- দরিদ্র, সুস্রী-কুশ্রী, আঞ্চলিকতার ক্ষুদ্র বলয় থেকে বেরিয়ে মানবিকতা, প্রকৃতির যে মেলবন্ধন তিনি সৃষ্টি করেছেন সেটার সাহিত্য ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত কেউ করে নি। নন্দিত নরকে, আমাদের সাদা বাড়ী সহ বেশ কিছু লেখায় তিনি সম্পর্কের জটিলতাকে অস্পষ্টতার মোড়কে নিয়ে যে নতুন স্টাইল সৃষ্টি করেছেন সেটাও এক নতুন নান্দনিকতা বাংলা সাহিত্যের।
যেখানে ঠিক রবিন্দ্রনাথ চারুলতা সহ অনেক লেখায় স্পষ্ট করেছিলেন।
লজিক্যাল 'মিসির আলী' আর ইললজিক্যাল বাউল/সূফী 'হিমু' নিয়ে একই সাথে তিনি খেলেছেন মানব মন এবং সমাজ দর্শনের দুইটা দিক নিয়ে।
হূমায়ূন এক্ষেত্রে আসলেই গ্রেট। শুধু গ্রেট নয় ব্যতিক্রমও বটে।
সায়েন্স ফিকশন যে কতটা মানবিক হতে পারে সেটাও তিনি দিখিয়েছেন 'ইরিনা' থেকে।
আর বিভিন্ন আত্মজীবনী থেকে তার লেখা গুলিও দর্শনের ছোয়া পাওয়া যায়। একজন হুমায়ূনকে বুঝতে হলে আমাদের নিজেদের প্রথমে বড় মানুষ হওয়া অনেক জরুরী।
ক্ষুদ্রতা, রাজনীতি, সংকীর্নতা দিয়ে আর যাই হোক হুমায়ূনকে অনুভব করা সম্ভব নয়।
প্রিয় সাহিত্যিক লেখক এবং ব্যক্তিত্ব হুমায়ূন রয়েছে আমার চেতনা জুড়ে।
হুমায়ূন আহমেদ যখন পপুলার হয়নি তখন থেকেই আমি তার লেখা পড়ি।
'নন্দিত নরকে' এবং 'শঙ্খনীল কারাগার' প্রথম পড়ি বাসার পাশের লাইব্রেরী থেকে। আসলে সাহিত্যিকদের মূল্যায়ন কোন দর্শন দিয়ে করলে একধরনের অবমাননা হবে। তারা নিজেরাই একটা দর্শনের রচয়িতা।
একজন মুগ্ধ হুমায়ূন পাঠক আমি।
আমাদের মস্তিস্কে যে প্রথাগত সাহিত্যের বিচারের মানদন্ড আছে তা থেকে হুমায়ুনকে বিচার করা একধরনের অন্যায় , হুমায়ূন এই সবের উর্ধ্বে।
ধনী- দরিদ্র, সুস্রী-কুশ্রী, আঞ্চলিকতার ক্ষুদ্র বলয় থেকে বেরিয়ে মানবিকতা, প্রকৃতির যে মেলবন্ধন তিনি সৃষ্টি করেছেন সেটার সাহিত্য ব্যাখ্যা আজ পর্যন্ত কেউ করে নি। নন্দিত নরকে, আমাদের সাদা বাড়ী সহ বেশ কিছু লেখায় তিনি সম্পর্কের জটিলতাকে অস্পষ্টতার মোড়কে নিয়ে যে নতুন স্টাইল সৃষ্টি করেছেন সেটাও এক নতুন নান্দনিকতা বাংলা সাহিত্যের।
যেখানে ঠিক রবিন্দ্রনাথ চারুলতা সহ অনেক লেখায় স্পষ্ট করেছিলেন।
লজিক্যাল 'মিসির আলী' আর ইললজিক্যাল বাউল/সূফী 'হিমু' নিয়ে একই সাথে তিনি খেলেছেন মানব মন এবং সমাজ দর্শনের দুইটা দিক নিয়ে।
হূমায়ূন এক্ষেত্রে আসলেই গ্রেট। শুধু গ্রেট নয় ব্যতিক্রমও বটে।
সায়েন্স ফিকশন যে কতটা মানবিক হতে পারে সেটাও তিনি দিখিয়েছেন 'ইরিনা' থেকে।
আর বিভিন্ন আত্মজীবনী থেকে তার লেখা গুলিও দর্শনের ছোয়া পাওয়া যায়। একজন হুমায়ূনকে বুঝতে হলে আমাদের নিজেদের প্রথমে বড় মানুষ হওয়া অনেক জরুরী।
ক্ষুদ্রতা, রাজনীতি, সংকীর্নতা দিয়ে আর যাই হোক হুমায়ূনকে অনুভব করা সম্ভব নয়।
বিষয়: বিবিধ
১৫৩৪ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন