নিশ্চিত থাকুন আরেকটা শাহবাগের উদ্ভবের দিকে.........

লিখেছেন লিখেছেন ভাবনার ল্যাম্পপোস্ট ০২ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০১:১৮:৫২ দুপুর



দৃশ্যপটঃ

১। গত একমাসের আন্দোলনে প্রায় ৫৫ জন বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মী পুলিশ-র‍্যাব-বিজিবির গুলিতে নিহত হয়েছে। মৌলিক মানবাধিকার লংঘনের চরম পরা কাষ্ঠা দেখাচ্ছে সরকার। কিন্তু সুশীল বামরা এই ব্যাপাপ্রে একদম চুপ। সহিংসতা শব্দ ব্যবহার করে উল্টা বিরোধীদলের বিরুদ্ধে দায় চাপানো হচ্ছে।

২। রহস্যময়, মর্মান্তিক এবং ন্যাক্কারজনক জনপরিবহনে আগুনের মাধ্যমে মানুষের ঝলসানো শরীর প্রদর্শনের ন্যাক্কারজনক রাজনীতি চলছে। কথিত সুশীলরা এই বিষয়েও ১৮ দলকে দোষারোপ করছে তারা। আন্দোলনের মোটিভ ঘুড়িয়ে দেবার পলিসি আলীগ বহুদিন ধরে করছে। একটা ইস্যুকে আরেকটা ইস্যু দিয়ে চাপা দেবার যে ঘৃন্য পলিসি সরকার করছে তথা কথিত বাম সুশীলরা তা করতে সহায়তা করছে।

৩। বাম সুশীলরা দুই দলকে একই পাল্লায় দোষী করে বিরাজনীতিকরনের খেলায় মেতেছে। এই সব সুশীলদের কাছ থেকে জামায়াত-হেফাজতের বিরুদ্ধে গালি ছাড়া কিছু পাবেন না। আর পাবেন ব্যাক ডোরের ষড়যন্ত্র। ইতিমধ্যে ১/১১র সুশীল খেলোয়াড়রা খেলা শুরু করেছে। ককটেল হামলা, টেলিফোন সংলাপ ফাঁস, সমঝোতার পথ বন্ধ করা, রহস্যময় মঞ্জুর এলাহীর বাসায় মিটিং,

ডঃ কামালকে সামনে রেখে বংভবনে যাওয়া, শহীদ মিনারে মান্না, সেলিমদের ক্রমাগত প্রোগ্রাম, বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের উচ্চাং সংগীত ফেস্টিভ্যাল সব একই সুরে গাথা।

৪। কাদের মোল্লার রায় না দেয়া।

৫। আলীগের নতুন মন্ত্রী সভায় একজন বামও বাদ না পরা।

৬। সিপিবি, বাসদ, গনফোরামের নির্বাচনে না যাবার ঘোষনার মাধ্যমে জনমানুষের কাছে সুশীল চেহারা দেখানো কিন্তু তলে তলে মিলে চলা।

৭। ঢাকা শহরে এবং ঢাবিতে আন্দোলন না করা।

৮। ক্রমাগতভাবে বাম-রাম সুশীল দ্বারা তত্বাবধায়ক আন্দোলনকে শুধুমাত্র ক্ষমতা দখলের আন্দোলন বলে প্রচার করা।

৮। বিএনপির শাহবাগ বিরোধী সব নেতাওকে ক্রমান্বয়ে গ্রেপ্তার করা।

সুতরাং যে কোন সময় আমরা আরেকটা নাটক দেখব। সে নাটক হবে আরো ভয়াবহ নাটকে তারা বলতে পারে

১। দূর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ

২। তত্বাবধায়ক সরকার

৩। হেফাজত-জামায়াত নিষিদ্ধের ভিতর দিয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধের মূলে কুঠারাঘাত করা।

৪। বিএনপিকে সেক্যুরাজিম গ্রহন করতে চাপ দেয়া।

৫। নেতৃত্ব দিবে বাম ঐক্য নেতা মতিয়া চৌধুরী-মতিউর রহমান-সেলিম-মান্না-খালেকুজ্জাম্না-ইনু-মঞ্জুর এলাহী- ফজলে হাসান আবেদ প্রমূখ আর বিএনপির দুই এক জন।

এর মাধ্যমে তৃতীয় শক্তির উদ্ভব করে কট্টর সেক্যুলার সরকারকে ৫ বছর তারা ক্ষমতায় রাখতে চায়। তাতে আবার মাইনাস হবেন অনেকেই।

এই ভয়াবহ ষড়যন্ত্র যেন সফল না হয়, আল্লাহর কাছে সেই প্রার্থনা করি।

সুশীল ভারত দালালদের এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রস্তুত থেকো বাংলাদেশ।

দৃশ্যপটঃ

১। গত একমাসের আন্দোলনে প্রায় ৫৫ জন বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মী পুলিশ-র‍্যাব-বিজিবির গুলিতে নিহত হয়েছে। মৌলিক মানবাধিকার লংঘনের চরম পরা কাষ্ঠা দেখাচ্ছে সরকার। কিন্তু সুশীল বামরা এই ব্যাপাপ্রে একদম চুপ। সহিংসতা শব্দ ব্যবহার করে উল্টা বিরোধীদলের বিরুদ্ধে দায় চাপানো হচ্ছে।

২। রহস্যময়, মর্মান্তিক এবং ন্যাক্কারজনক জনপরিবহনে আগুনের মাধ্যমে মানুষের ঝলসানো শরীর প্রদর্শনের ন্যাক্কারজনক রাজনীতি চলছে। কথিত সুশীলরা এই বিষয়েও ১৮ দলকে দোষারোপ করছে তারা। আন্দোলনের মোটিভ ঘুড়িয়ে দেবার পলিসি আলীগ বহুদিন ধরে করছে। একটা ইস্যুকে আরেকটা ইস্যু দিয়ে চাপা দেবার যে ঘৃন্য পলিসি সরকার করছে তথা কথিত বাম সুশীলরা তা করতে সহায়তা করছে।

৩। বাম সুশীলরা দুই দলকে একই পাল্লায় দোষী করে বিরাজনীতিকরনের খেলায় মেতেছে। এই সব সুশীলদের কাছ থেকে জামায়াত-হেফাজতের বিরুদ্ধে গালি ছাড়া কিছু পাবেন না। আর পাবেন ব্যাক ডোরের ষড়যন্ত্র। ইতিমধ্যে ১/১১র সুশীল খেলোয়াড়রা খেলা শুরু করেছে। ককটেল হামলা, টেলিফোন সংলাপ ফাঁস, সমঝোতার পথ বন্ধ করা, রহস্যময় মঞ্জুর এলাহীর বাসায় মিটিং,

ডঃ কামালকে সামনে রেখে বংভবনে যাওয়া, শহীদ মিনারে মান্না, সেলিমদের ক্রমাগত প্রোগ্রাম, বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের উচ্চাং সংগীত ফেস্টিভ্যাল সব একই সুরে গাথা।

৪। কাদের মোল্লার রায় না দেয়া।

৫। আলীগের নতুন মন্ত্রী সভায় একজন বামও বাদ না পরা।

৬। সিপিবি, বাসদ, গনফোরামের নির্বাচনে না যাবার ঘোষনার মাধ্যমে জনমানুষের কাছে সুশীল চেহারা দেখানো কিন্তু তলে তলে মিলে চলা।

৭। ঢাকা শহরে এবং ঢাবিতে আন্দোলন না করা।

৮। ক্রমাগতভাবে বাম-রাম সুশীল দ্বারা তত্বাবধায়ক আন্দোলনকে শুধুমাত্র ক্ষমতা দখলের আন্দোলন বলে প্রচার করা।

৮। বিএনপির শাহবাগ বিরোধী সব নেতাওকে ক্রমান্বয়ে গ্রেপ্তার করা।

সুতরাং যে কোন সময় আমরা আরেকটা নাটক দেখব। সে নাটক হবে আরো ভয়াবহ নাটকে তারা বলতে পারে

১। দূর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ

২। তত্বাবধায়ক সরকার

৩। হেফাজত-জামায়াত নিষিদ্ধের ভিতর দিয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধের মূলে কুঠারাঘাত করা।

৪। বিএনপিকে সেক্যুরাজিম গ্রহন করতে চাপ দেয়া।

৫। নেতৃত্ব দিবে বাম ঐক্য নেতা মতিয়া চৌধুরী-মতিউর রহমান-সেলিম-মান্না-খালেকুজ্জাম্না-ইনু-মঞ্জুর এলাহী- ফজলে হাসান আবেদ প্রমূখ আর বিএনপির দুই এক জন।

এর মাধ্যমে তৃতীয় শক্তির উদ্ভব করে কট্টর সেক্যুলার সরকারকে ৫ বছর তারা ক্ষমতায় রাখতে চায়। তাতে আবার মাইনাস হবেন অনেকেই।

এই ভয়াবহ ষড়যন্ত্র যেন সফল না হয়, আল্লাহর কাছে সেই প্রার্থনা করি।

সুশীল ভারত দালালদের এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রস্তুত থেকো বাংলাদেশ।

বিষয়: বিবিধ

১২১২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File