রমজান মাসের শিক্ষা, কি কাজে লাগাই?

লিখেছেন লিখেছেন সুজা মানুস ৩০ জুন, ২০১৪, ০২:২৭:৫২ রাত

১কথায় বলব,কোন কাজেই না।রমজান মাস বলে আমরা আর বেশী অপরাধ করি। মিথ্যা কথা বলি,রোজা না করে বলি রোজা আছি।হোটেলে ঢোকে চুরি করে খাই,বেশী করে ঘুষ খাই কারন ঈদ আসছে,শুধু বোনাসে খরচ মিটে না।রাজনিতিবিদদের চাপাবাজি,চান্দাবাজি বেড়ে যায়,দান না করে বলে দান করে আসলাম।যাকাত দেয়ার সামর্থ্য থাকলেও যাকাত দেই না।গরীব কাওকে বেশী দান করি না।ব্যাবসায়ীরা বেশী লাভের জন্য মিথ্যা বেশী বলে,খারাপ মাল ভাল বলে চালিয়ে দেয় আর ভালটার চাইতে বেশি দাম নেয়।

আসুন সবাই ভেজাল মুক্ত থাকি কম করে হলেও রমজান মাসটা কারন এ মাসে কোরআন অবতীর্ণ হতে শুরু করেছিল।সবাই বেশী বেশী ভাল কাজ করি, যাতে আল্লাহ্‌ খুশী হন। আমাদের ১ নেত্রী অন্য নেত্রীদের ইফতার করাচ্ছেন,নিজেদের মাঝে মোহাব্বত তৈরী করছেন।এরকম মহাব্বত যেন আজীবন থাকে উনাদের মাঝে সেই দোয়া করি।উনাদের মোহাব্বত দেখে আমারাও একে অপর পার্টীর লোককে বেশী আদর ভালবাসা দেব এটাই স্বাভাবিক।রমজান মাসের মত অন্যান্য মাসে কোন খারাপ কাজ করব না, দেশের সবাই সুখে থাকব।সুখের আশায় ভারতের নরেন্দ্র মোদী,সুষমা সরাজ,মমতা ব্যনারজিরা বাংলাদশের ছিটিজেনশীপ নিবে,কারন ওরা জানে বাংলাদেশীরা সুখী জাতি।এ কারনেই বিএসএফ এত বাংলাদেশী হত্যা করা সত্যেও কোন দুখী ভারতীয়কে বিজিবি হত্যা করে না।যাক রমজান মাস বলে উনাদের বলেন, একটু কম বাংলাদেশীকে যেন মারে,কারন পুরুষ হত্যার ফলে নারী,শিষুরা তাদের স্বামী, বাবা হারায়। বন্ধু ভারতের উচিত রমজান মাসে বাংলাদেশী হত্যা বন্দ রাখা।ভারতীয়রা এত কিছু বাংলাদেশ থেকে নিলেও যেন বাংলাদেশের নাগরিকদের কিছু না হলেও প্রাণটা দেয়।

বিষয়: বিবিধ

১২৮৬ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

240219
৩০ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৪২
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : রোজা মানুষের মনের উপরও প্রভাব সৃষ্টি করে। রোজা মানসিক হিম্মত বাড়িয়ে দেয়। ১১ মাস ধরে অনিয়ন্ত্রিক কথা বলে, কত মানুষকে নিজের অজান্তে কষ্ট দেওয়া হয়েছে তার হিসেব না থাকলেও রোজায় অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থাকতে পারাটাকে নতুন অভ্যাসে পরিনত করে। স্বদিচ্ছা থাকলে রোজার কারণে বিড়ি, পান খাওয়ার মত অনেক অসুন্দর অভ্যাস বন্ধ করা যায়। মিথ্যা বলা, গীবত করা, চোগলখুরীর অভ্যাস দূর করা যায়। টিভি সিরিয়াল, প্রাত্যহিক খোশ গল্প, টেলিফোন-ফ্যাসবুক চ্যাটের উপর নিয়ন্ত্রণ করা যায়। রোজাদারকে ইফতারী করানোর কারণে সহানুভুতির জন্ম দেয়। এক সাথে ইফতারী করার মাধ্যমে গর্ব-অহঙ্কারের জায়গায় ভালবাসা ও সৌগাদ্য সৃষ্টি হয়।
০১ জুলাই ২০১৪ রাত ০৪:২০
186548
সুজা মানুস লিখেছেন : ভাল বলেছেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File