কোটাবিরোধী আন্দলন মুকিত্যুদ্ধের চেতনা বিরোধী নয়।

লিখেছেন লিখেছেন উট পাখির কাব্য ১৯ জুলাই, ২০১৩, ০৬:২৮:৩০ সন্ধ্যা

আজ্কের খবরের কাগজে এক্তি খবর পড়ে খুব মর্মাহত হলাম। মাননীঅ প্রধান্মন্ত্রী বলেছেন কোটাবিরোধী আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী। মাননীঅ প্রধান্মন্ত্রির সংে এই বিসয়ে কোনমতে এক্মত হআ সম্ভব হচ্ছে না। এই উক্তি ঘিরে যে বিসয়্গুল আসে সেগুল হচ্ছে কোটা ব্য্বস্থা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। কোটাবিরধী আন্দলন যখন তুংে তখনী এই মতামত এসেছে। ঐতে অবশ্য সর্কারের অবস্থান পরিস্কার হয়েছে। ঐখন বাংলাদেশে যে কোটা পদ্ধতি বিদ্য্মান তাতে মেধ্বীদের চাক্রির সুযোগ একেবারেই সিমিত। দেশের সব থেকে ময্র্দাবান বিসিএসে কোটা রয়েছে ৫৬%। রাইলৌআয় , প্রিমারীর মত অনেক খেত্রে এই সংখ্যা আরো বেস্হি। কোটাধারিরা দেশের এক্তি নগন্য অংশ হয়েঅ বিসেশ সুবিধা ভগ কর্ছে। আবার ব্রিহত অংশ বন্চিত থাক্ছে। দীর্ঘকাল ধরে বইসম্যের এমন নজির বিরল। ওপর্দিকে ১৯৭১ সালে আম্রা সৌআধীনতা লাভ করি পাক আর্ম্যর সাথে যুদ্ধের মাধ্য্মে। যুদ্ধের পট্ভূমি ছিল পাক সাসক্দের বইসম্য্মূলক সাসন। সে হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হচ্ছে বসিঅম্য রোধ করে সাম্য প্রতিস্ট্হা। এ থেকে এততুকু স্পস্ত হআর কাথা কোটা পদ্ধতি মুতিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী। এখন মাননীঅ প্রধান্মন্ত্রী আন্দলনের সংে এক্মত নাঅ হতে পারেন। কিন্তু তাকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলা কি ঠিক ?? এর যৌক্তিকাতা জনগন অবশ্যি বিচার কর্বে। এর উদ্দেশ্য নিশ্চই খুজ্বে। এইতা আমার কাছে কন বিসয় না। আমি এই প্রজন্মের এক্জন হয়ে মাননীঅ প্রধান্মন্ত্রীর কাছে জান্তে চাই, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কি ??? আপ্নাদের এই চেতনার উত্স কি ??

বিষয়: বিবিধ

১৭৪৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য