আওয়াল ওয়াক্তে সালাতের জামায়াত না হলে কি করবেন ?

লিখেছেন লিখেছেন সত্যের ১৯ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৯:২৯:৩০ সকাল



সকল প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি পরিপূর্ণ দ্বীন হিসাবে আমাদেরকে ইসলাম দান করেছেন, যে দ্বীনে মানুষের পক্ষ থেকে কোন সংযোজন বা বিয়োজনের প্রয়োজন হয় না ৷ সালাত ও সালাম তাঁরই রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ৷ তার সাহাবায়ে কিরামের প্রতি আল্লাহর রাহমাত বর্ষিত হোক ৷

নিশ্চয়ই নির্ধারিত সময়ে নামায আদায় করা মুসলমানের উপর ফরয করা হয়েছে (সুরা আন্-নিসা আয়াত ১০৩)

আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌ন মাসউদ (রাঃ) রাসুলুল্লাহ্‌ (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করলেন, কোন আমল আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় ? তিনি (সাঃ) বললেন, ‘যথাসময়ে সালাত আদায় করা’ (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৫৫ হাঃ ৫০২)

প্রথম ওয়াক্তে নামায আদায় করা উত্তম (আবু দাউদ ১ম খন্ড ৬১ পৃঃ)

আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌ন ইউসুফ (রাঃ)...আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ্‌ (সাঃ) বলেছেনঃ ফিরিশ্‌তাগণ পালা বদল করে তোমাদের মাঝে আগমন করেন, একদল দিনে একদল রাতে । আসর ও ফজরের সালাতে উভয় দল একত্র হন । তারপর তোমাদের মাঝে রাত যাপনকারী দলটি উঠে যান । তখন তাদের প্রতিপালক তাদের জিজ্ঞাসা করেন, আমার বান্দাদের কোন্‌ অবস্থায় রেখে আসলে । অবশ্য তিনি নিজেই তাদের ব্যাপারে সর্বাধিক পরিজ্ঞাত । উত্তরে তারা বলেন; আমরা তাদের সালাতে রেখে এসেছি, আর আমরা যখন তাদের কাছে গিয়েছিলাম তখনও তারা সালাতে রত ছিলেন (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৬৭ হাঃ ৫২৮ সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৩৯ হাঃ ১৩১৭; ১৩১৮)

বিঃদ্রঃ ফেরেশ্‌তাদের আসা-যাওয়া ১ সেকেন্ডও কম বেশি হয় না । তাদের স্বাক্ষীর জন্য ফজর ও আসর সালাতের আওয়াল সময়ের প্রতি অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে ।

ফজরঃ সূর্যদ্বয়ের আগ পর্যন্ত ।

রাসুল (সঃ) ফজরের নামায এমন গালছে পড়তেন যে, নামায শেষে মুসল্লিরা একে অপরকে চিনতে পারতেন না (বুখারী ইঃফা ২য় খন্ড হা ৫৫১, মুসলিম, মেশকাত ৬০ পৃঃ)

রাসুল (সাঃ) ফজরের সালাত অন্ধকার থাকতেই আদায় করতেন (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ হাঃ ৫৩৩; ৫৩৮ সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৪২ হাঃ ১৩৪২-১৩৪৬)

ইসমায়ীল ইব্‌ন উওয়াইস (রাঃ) ... সাহ্‌ল ইব্‌ন সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি আমার পরিবার-পরিজনের সাথে সাহরী খেতাম । খাওয়ার পরে রাসুলুল্লাহ্‌ (সাঃ) এর সঙ্গে ফজরের সালাত পাওয়ার জন্য আমাকে খুব তাড়াহুড়া করতে হত (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৭৮ হাঃ ৫৫০)

ফজরের আওয়াল ওয়াক্ত, ঢাকা, বাংলাদেশ জানু/১৪ইং

তারিখ-১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭

সময়-৫-২২ ৫-২২ ৫-২২ ৫-২২ ৫-২২ ৫-২২ ৫-২২ ৫-২২ ৫-২১

যোহরঃ সূর্য মাথার উপর হেলে যাওয়ার পর হতে কোন কাঠি বা মানুষের ছায়া তার সমান দীর্ঘ না হওয়া পর্যন্ত (মুসলিম, আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ, মেশকাত হাঃ নং ৫৮১)

আবুল ইয়ামান (রাঃ)...আনাস ইব্‌ন মালিক (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, একদিন সুর্য ঢলে পড়লে রাসুলুল্লাহ্‌ (সাঃ) বেরিয়ে এলেন এবং যুহরের সালাত আদায় করলেন (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৬১ হাঃ ৫১৩)

যোহরের আওয়াল ওয়াক্ত, ঢাকা, বাংলাদেশ জানু/১৪ইং

তারিখ-১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪

সময়-১২-১০ ১২-১০ ১২-১০ ১২-১১ ১২-১১ ১২-১১ ১২-১১

আছরঃ বস্তুর মুল ছায়া একগুন হওয়ার পর থেকে হলুদ রং হওয়া পর্যন্ত বাকি থাকে (মুসলিম, মেশকাত, হাঃ নং ৫৩৪)

উরওয়া (রাঃ) বলেন অবশ্য আয়িশা (রাঃ) আমার কাছে বর্ণনা করেছেন যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এমন মুহূর্তে আসরের সালাত আদায় করতেন যে, সূর্যরশ্মি তখনও তাঁর হুজরার মধ্যে বিরাজমান থাকত । তবে তা উপরের দিকে উঠে যাওয়ার আগেই (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৬৩ হাঃ ৫১৭-৫২২; বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৬৪ হাঃ ৫২৩; ৫২৪ । সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৩৩ হাঃ ১২৬৮; ১২৬৯; ১২৭০; ১২৭১; সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৩৬ হাঃ ১২৯৫-১৩০২)

আসরের আওয়াল ওয়াক্ত, ঢাকা, বাংলাদেশ জানু/১৪ইং

তারিখ-১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪

সময়-৩-১৫ ৩-১৫ ৩-১৬ ৩-১৬ ৩-১৭ ৩-১৮ ৩-১৮

মাগরীবঃ সূর্যাস্তের পর থেকে পশ্চিম আকাশে লাল আভা দূর না হওয়া পর্যন্ত থাকে (বুখারী, মুসলিম, মেশকাত ৫০ পৃঃ)

মুহাম্মদ ইব্‌ন মিহরান (রাঃ)...রাফি ইব্‌ন খাদীজ রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী (সাঃ) এর সঙ্গে মাগরিবের সালাত আদায় করে এমন সময় ফিরে আসতাম যে, আমাদের কেউ (তীর নিক্ষেপ করলে) নিক্ষিপ্ত তীর পতিত হওয়ার স্থান দেখতে পেত (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৬৯ হাঃ ৫৩২ সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৪০ হাঃ ১৩২৫-১৩২৭)

মাগরিবের আওয়াল ওয়াক্ত, ঢাকা, বাংলাদেশ জানু/১৪ইং

তারিখ-১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪

সময়- ৫-৩৬ ৫-৩৬ ৫-৩৭ ৫-৩৮ ৫-৩৯ ৫-৩৯ ৫-৩৯

এশাঃ মাগরীবের পর হতে অর্ধ রাত্র পর্যন্ত (মুসলিম, মেশকাত ৫৯ পৃঃ)

আবু বারযা আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল্লাহ্‌ (সাঃ) ইশার সালাত একটু বিলম্বে আদায় করাকে পছন্দ করতেন । আর ইশার আগে ঘুমানো এবং পরে কথাবার্তা বলা অপছন্দ করতেন (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় সালাতের ওয়াক্তসমুহ অনুচ্ছেদ ৩৯০ হাঃ ৫৭২ সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৪২ হাঃ ১৩৪৭; ১৩৪৯)

রাসুল (সাঃ) বলেন, যদি আমার উম্মতের উপর কষ্ট মনে না করতাম তাহলে তাদেরকে আমি এশার নামায দেরী করে এবং প্রত্যেক নামাযের সময় মিসওয়াক করার হুকুম করতাম (বুখারী, মুসলিম, তাহক্বীকুল মেশকাত ১২১ পৃঃ; আহম্মাদ ইবনে মাযাহ বাংলা ইঃ ফাঃ ১৪৫ পৃঃ)

আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেছেন । একদিন নবী (সাঃ) ইশার নামায পড়তে অনেক রাত করলেন । এমনকি রাতের বড় একটা অংশ অতিবাহিত হয়ে গেল এবং মসজিদের লোকজনও ঘুমিয়ে পড়লো । এরপর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আসলেন এবং নামায পড়ে বললেনঃ এটাই ইশার নামাযের উত্তম সময় । তারপত তিনি বললেনঃ যদি আমি আমার উম্মতের জন্য কষ্টকর মনে না করতাম ( তাহলে এ সময়কে ইশার নামাযের সময় হিসাবে নির্দিষ্ট করতাম)-সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৪১ হাঃ ১৩৩০; ১৩৩১;

ইশারের আওয়াল ওয়াক্ত, ঢাকা, বাংলাদেশ জানু/১৪ইং

তারিখ-১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪

সময়- ৭-৬ ৭-৬ ৭-৭ ৭-৮ ৭-৯ ৭-৯ ৭-৯

মুসাদ্দাদ (রাঃ)…আবদুল্লাহ্ ইব্ন উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী করীম (সাঃ) বলেছেনঃ বিতরকে তোমাদের রাতের শেষ সালাত করবে (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড অধ্যায় বিতর অনুছেদ ৬৩২ হাঃ ৯৪৪)

আওয়াল ওয়াক্তে জামায়াত না হলে একাই ফরজ নামায পড়ার দলিলঃ-

আবু যার থেকে বর্ণিত । তিনি বলেছেনঃ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আমাকে বললেনঃ তুমি যদি এমন ইমামের অধীনস্থ হয়ে পড় যে উত্তম সময়ে নামায না পড়ে দেরী করে পড়বে তাহলে কি করবে ? আবু যার বলেন- একথা শুনে আমি জিজ্ঞেস করলাম (হে আল্লাহর রাসুল) এরূপ অবস্থায় পতিত হলে আপনি আমাকে কি করতে আদেশ করছেন ? রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, তুমি উত্তম সময়ে নামায পড়ে নেবে । তারপরে যদি তাদের সাথে অর্থাৎ ইমামের সাথে জামায়াতে নামায পাও তাহলে তাদের সাথেও পড়বে । এটা তোমার জন্য নফল হিসাবে গন্য হবে (সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৪৩ হাঃ ১৩৫০)

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেনঃ হে আবু যার! আমার পরে অচিরেই এমন সব আমীর বা শাসকের আবির্ভাব ঘটবে যারা একেবারে শেষ অয়াক্তে নামায পড়বে । এরূপ হলে তুমি কিন্তু সময় মত (নামাযের উত্তম সময়ে) নামায পড়ে নেবে । পরে যদি তুমি তাদের সাথে নামায পড়ো তা তোমার জন্য নফল হিসাবে গন্য হবে । আর যদি তা না হয় তাহলে তুমি অন্ততঃ তোমার নামায রক্ষা করতে সক্ষম হলে (সহীহ মুসলিম ২য় খন্ড ইঃফাঃ ৫ম অধ্যায় অনুছেদ ৪৩ হাঃ ১৩৫১; ১৩৫২; ১৩৫৩; ১৩৫৪; ১৩৫৫; সহীহ আত্ তিরমীযি আলবানী ১ম খন্ড পর্ব ২ অনুচ্ছেদ ১৭ হাঃ ১৭৬ সুনানে আবু দাউদ ইঃফাঃ ১ম খন্ড অধ্যায় নামায অনুচ্ছেদ ১৪ হাঃ ৪৩১)

আল-কুরআন

“তাদের পরে আসল অযোগ্য উত্তরসূরীরা, তারা সালাত নষ্ট করল এবং কুপ্রবৃত্তির অনুবর্তী হল । কাজেই অচিরেই তারা ক্ষতিগ্রস্ততার সম্মুখীন হবে । কিন্তু তারা নয়, যারা তাওবা করেছে, ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে; তারা তো জান্নাতে প্রবেশ করবে । আর তাদের প্রতি কোন যুলুম করা হবে না” (সূরা মারইয়াম, আয়াত: ৫৯ - ৬০)

আব্দুল্লাহ ইব্‌ন ওমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত- নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একদিন নামাযের আলোচনা করেন, অত:পর ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি নামাযের সময়ের দিকে লক্ষ্য রেখে যথা সময়ে নামায আদায় করবে, তার জন্য রয়েছে একটি জ্যোতি, দলিল প্রমাণ এবং কিয়ামতের দিনে ভয়াবহ শাস্তি থেকে পরিত্রাণ । আর যে ব্যক্তি

নামাযের সময়ের হেফাজত করবে না, তার জন্য জ্যোতি, প্রমাণ থাকবে না এবং কিয়ামত দিবসে সে পরিত্রাণও পাবে না । কিয়ামতের দিবসে তার হাশর হবে অভিশপ্ত কারূন, ফির‘আউন, হামান, উবাই ইব্‌ন খালফ এর সাথে (আহমদ: ২/১৬৯)

ফায্ল ইব্ন সাহ্ল (রাঃ)…আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন তারা তোমাদের ইমামতি করে । যদি তারা সঠিকভাবে আদায় করে তা হলে তার সাওয়াব তোমারা পাবে । আর যদি তারা ত্রুটি করে, তাহলে তোমাদের জন্য সাওয়াব রয়েছে, আর ত্রুটি তাদের (ইমামের) উপরই বর্তাবে (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড আযান অধ্যায় অনুছেদ ৪৪৭ হাঃ ৬৬১; ও অনুচ্ছেদ ৪৪৮ দ্রঃ)

লেখাটি ব্যাপক প্রচারের জন্য অনুরোধ রইল । অন্ততঃ সমাজের ইমামকে কপি করে দিতে পারেন যতে নামাযের আওয়াল সময়ে জামায়াতের ব্যাপারে সতর্ক হয় ।

আল্লাহ আমাদের পালন করার তাওফিক দাও । আমীণ!

তথ্যঃ নামাযের সঠিক সময় সুচি জানার জন্য নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে যে পেজ আসবে সেখানের বক্সের জায়গায় দেশের নাম, জেলা, শহর নাম লিখে বের করতে পারবেন । এমনকি মাসিক ও বার্ষিক সময় সুচিও পাবেন

লিঙ্ক- http://www.islamicfinder.org/ (প্লিজ ক্লিক & ফাইন্ড)

http://www.islamicfinder.org/cityPrayer.php?country=bangladesh

বিষয়: বিবিধ

৪৪৯৪ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

164229
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১০
মনসুর লিখেছেন : মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খাইরান। শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

খুবই গুরুত্ত্বপূর্ণ পোস্ট এক জন সৎ মুসলমানের জন্য।

মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
119487
সত্যের লিখেছেন : যাজাকাল্লাহ !
নামাযের সময় সুচি নীচের লিঙ্কে ঢাকা বাংলাদেশ ২০১৪ সালের পাবেন http://www.islamicfinder.org/prayerPrintableYearly.php?city2=Dhaka&state=81&id=10568&country2=Bangladesh&month=01&zipcode;=&today;_date_flag=&timez=6&pmethod=4&lati=23.7231&longi=90.4086&HanfiShafi=1&dhuhrInterval=1&maghribInterval=1&dayLight=0&dayl=0&dayLight;_self_change=&prayerCustomize=1⟨=&fajrTwilight=0&ishaTwilight=0&ishaInterval=0&year=2014
165708
২২ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২১
সত্যের লিখেছেন : সমাজের ইমামগণ নামাযের আওয়াল সময়ের ব্যাপারে সচেতন হন । না হলে নীচের হাদিসটি দেখুন কি বলছে-

ফায্ল ইব্ন সাহ্ল (রাঃ)…আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন তারা তোমাদের ইমামতি করে । যদি তারা সঠিকভাবে আদায় করে তা হলে তার সাওয়াব তোমারা পাবে । আর যদি তারা ত্রুটি করে, তাহলে তোমাদের জন্য সাওয়াব রয়েছে, আর ত্রুটি তাদের (ইমামের) উপরই বর্তাবে (বুখারী ইঃফাঃ ২য় খন্ড আযান অধ্যায় অনুছেদ ৪৪৭ হাঃ ৬৬১; ও অনুচ্ছেদ ৪৪৮ দ্রঃ)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File