ঈদের নামায
লিখেছেন লিখেছেন সত্যের ১৪ অক্টোবর, ২০১৩, ০৭:৫৫:২১ সন্ধ্যা
যদি সূর্য ঢলার পূর্বে খবর পাওয়া যায় তখন সে দিনই ঈদের নামায পড়ে নিবে । আর যদি সূর্য ঢলার পরে খবর পাওয়া যায় তখন দ্বিতীয় দিনে ঈদের নামায পড়বে ।
হযরত আবু উমাইর ইবনে আনাস (রাঃ) আপন এক আনসারী চাচা থেকে বর্ণনা করেন তারা বলেছেন মেঘের কারনে আমরা শাওয়ালের চাঁদ দেখিনি বলে রোযা রেখেছিলাম । পরে দিনের শেষ ভাগে একটি কাফেলা আসল । তারা নবী করিম (সঃ) এর কাছে রাত্রে চাঁদ দেখেছে বলে সাক্ষী দিল । হুজুর (সঃ) লোকজনকে সে দিনের রোযা ভেঙ্গে দেয়ার আদেশ দিলেন এবং তার পরের দিন সকলে ঈদের নামাযে আসতে বললেন (আহমাদ, নাসাঈ, ইবনে মাযাহ, সহীহু সুনানি আবি দাউদ ১/৬৮৪ হাঃ ১১৫৭)
ঈদের নামায ওয়াজিব কোন মতে পরিত্যাজ্য নয় (মেরআত ২য় খন্ড ৩২৭ পৃঃ)
রাসুল (সঃ) দুই ঈদে গোসল করতেন (ইবনে মাযাহ ৯৪ পৃঃ)
এবং ভালো কাপড় পড়তেন (যাদুল মায়াদ ১ম খন্ড ৪৪১ পৃঃ)
ঈদুল ফিতরে নামাযের পূর্বে এবং ঈদুল আযহায় নামাযের পর কোন কিছু খাওয়া সুন্নত ।
এবং কিছু খেয়ে ঈদুল ফিতরে সকাল সকালে ঘর থেকে বের হতেন (বুখারী হাঃ ৯৫৩)
এবং ঈদুল আযহার দিনে কিছু খেতেন না নামাযের পরে কোরবানির গোস্ত খেতেন (তিরমিযী,আহমাদ, নাইলুল আওতার ৩য় খন্ড ২৮৮ পৃঃ)
হযরত বুরায়দা (রাঃ) বলেন নবী করিম (সঃ) ঈদুল ফিতরের সময় কিছু খেয়ে বের হতেন আর ঈদুল আযহার সময় নামাযের পর কোরবানীর গোস্ত দিয়ে খেতেন (সহীহু তিরমিযী শরীফ ২/৪১৮ হাঃ ৫৩৭)
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) বলেন রাসুল (সঃ) ঈদুল ফিতরের দিন খেজুর খাওয়া ব্যতীত ঈদগাহে যেতেন না । আর হুজুর (সঃ) বেজোড় খেজুর খেতেন (সহীহ আল বুখারী ১,৪০২ হাঃ ৮৯৯)
হযরত আলী (রাঃ) বলেন ঈদগাহে পায়ে হেটে যাওয়া সুন্নত (সহীহু সুনানি ইবনে মাযাহ ১ম খন্ড হাঃ ১০৭১)
হযরত যাবের (রাঃ) বলেন নবী করিম (সঃ) ঈদের দিন ঈদগাহে আসা যাওয়ার রাস্তা পরিবর্তন করতেন (সহীহ আল বুখারী ১/৪১৪ হাঃ ৯২৯)
ঈদের নামাযের জন্য মহিলাদেরকেও ঈদগাহে যাওয়া চাই ।
হযরত উম্মে আতিয়্যা (রাঃ) বলেন রাসুল (সঃ) আমাদের আদেশ দিয়েছেন যেন আমরা দু’ঈদে ঋতুবর্তী এবং পর্দার আড়ালের মহিলাদেরকে ঈদগাহে নিয়ে আসি । যেন তারা সকল মুসলমানের সাথে জামাত এবং দোয়ায় শরীক থাকতে পারে । তবে ঋতুবর্তীরা নামাযের স্থান থেকে দূরে থাকবে (মুসলিম শরীফ ৩/২৪৪ হাঃ ১৯২৬)
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন আমি নবী (সঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতর বা আযহার দিন ঈদগাহে বের হয়েছি । নবী (সঃ) প্রথমে সালাত পড়লেন । অতঃপর খুৎবা দিলেন । অতঃপর মহিলাদের নিকট আসলেন । তাদেরকে উপদেশ দিলেন ও নসীহত করলেন এবং সদকা দেয়ার নির্দেশ দিলেন (বুখারী ১ম খন্ড ১৩২-১৩৪ পৃঃ; মুসলিম ১ম খন্ড ২৮৯-২৯১ পৃঃ; মুসলিম ইঃ ফাঃ ৩য় খন্ড হাঃ ১৯২৪-১৯২৬; আবু দাউদ ১৭৭ পৃঃ; তিরমিযী ১ম খন্ড ১১৯ পৃঃ; সহিহ ইবনে খুযায়মাহ ২য় খন্ড ৩৬১ পৃঃ; মেশকাত ১২৫- ১২৬ পৃঃ; বুখারী ইঃ ফাঃ হাঃ ৯১৫, ৯১৮, ৯১৯, ৯২১, ৯২৪; বুখারী মাওলানা আজিজুল হক ১ম খন্ড হাঃ ৫৩৬; বুখারী আঃ প্রঃ ১ম খন্ড ৯১৫, ৯১৮, ৯২১-৯২৪; মেশকাত মাওলানা নুর মোহাম্মাদ আযমী ৩য় খন্ড মাদ্রাসার পাঠ্য ২য় খন্ড হাঃ ১৩৪৫, ১৩৪৭; তিরমিযী ইঃ ফাঃ ১ম খন্ড হাঃ ৫০৬)
ইমাম আবু হানাফী (রহঃ) হতে বর্ণিত তিনিই আব্দুল কারিম বিন আবু মাখারিক হতে বর্ণিত করেন তিনি ইবনে সীরিন হতে বর্ণনা করেন তিনি উম্মে আতিয়্যাহ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন । উম্মে আতিয়্যাহ বলেন- মহিলাদেরকে দু’ঈদ তথা ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতরের সালাতে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হত (মুসনাদে ইমাম আবু হানাফী ১৬৯ পৃঃ; জামিউল মুসনাদে ইমাম আযম ১ম খন্ড ৩৭১, ৩৭৯, ৩৮১, ৩৮২ পৃঃ)
বৃষ্টির কারনে একবার মসজিদে আর সব সময় ঈদগাহে পড়তেন (যাদুল মায়াদ ৪৪১ পৃঃ)
ঈদুল ফিতরের নামাযের ওয়াক্ত এশরাকের নামাযের সময় হয় ।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে বুসর (রাঃ) বলেন তিনি লোকজনের সাথে ঈদুল ফিতর বা ঈদুল আযহার নামাযের জন্য ঈদগাহে যান এবং ইমামের দেরী করাকে অপছন্দ করেন । তারপর তিনি বলেন আমরা তো এ সময়ে নামায পড়ে ফারেগ হয়ে যেতাম তখন এশরাকের সময় ছিল (সহীহু সুনানি আবি দাউদ ১/৩১১ হাঃ ১১৩৫)
ঈদের নামাযের জন্য আযান ও একামত নেই ।
হযরত যাবের ইবনে সামুরা (রাঃ) বলেন আমি রাসুল (সঃ) এর সাথে আযান একামত বিহীন অনেকবার ঈদের নামায পড়েছি (মুসলিম শরীফ ৩,২৪১ হাঃ ১৯২১)
ঈদের নামায আযান ইকামত ছাড়া পড়তেন (মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ, নাইলুল আওতার ৩য় খন্ড ২৮৮ পৃঃ)
একটি খুৎবা দিতেন । ইমাম নব্বী (রহঃ) বলেন- একাধিক খুৎবার কোন প্রমান নেই (ফিকহুস সুন্নাহ ১ম খন্ড ৪১৪ পৃঃ)
দু’ঈদের নামাযে প্রথমে নামায এবং পরে খুৎবা দেওয়া সুন্নত ।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) বলেন রাসুল (সঃ) হযরত আবু বকর (রাঃ) এবং হযরত উমর (রাঃ) সবাই উভয় ঈদের নামায খুৎবার পুর্বে আদায় করতেন (সহীহ আল বুখারী ১,৪০৫ হাঃ ৯০৭)
তাকবীর
আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে রাসুল (সঃ) ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার সালতে প্রথম রাকাতে সাত এবং দ্বিতীয় রাকাতে কিরাতের পুর্বে পাঁচ তাকবীর দিতেন (আবু দাউদ ১ম খন্ড ১৬৩ পৃঃ; দারা কুতনী ১ম খন্ড ১৮০ পৃঃ; তায়ালীকুল মাগানী দারা কুতনী ২য় খন্ড ৪৬ পৃঃ)
আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত ১২ তাকবীরের আরও দলিল দেখুন (তিরমিযী ১ম খন্ড ৭০ পৃঃ; ইবনে মাযাহ ১ম খন্ড ৯২ পৃঃ; সুনানে দারা কুতনী ২য় খন্ড ৪৭ পৃঃ; মুস্তাদরাকে হাকিম ১ম খন্ড ২৯৮ পৃঃ; শরহুস সুন্নাহ ইমাম বাগাবী ৪র্থ খন্ড ৩০৮ পৃঃ; তাযয়ীনুল মামালিক ১৫৫ পৃঃ; তাহাবী শরীফ ২য় খন্ড ৩৯৯ পৃঃ; মুদাওয়ানাতুল কুবরা ১ম খন্ড ১৬৯ পৃঃ; বায়হাকী ৩য় খন্ড ৪০৫ পৃঃ; মুসনাদে আহমাদ কানযুল উম্মাল সম্পাদিত ৬ষ্ঠ খন্ড ৬৫ পৃঃ; বায়হাকী সুনানুস সগীর ১ম খন্ড ২০৬ পৃঃ; বায়হাকী মা’আরিফাতুস সুনান ৫ম খন্ড ৭১ পৃঃ; সহীহ ইবনু খুযায়মা ২য় খন্ড ৩৪৬ পৃঃ)
আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুল (সঃ) বলেছেন- দুই ঈদের সালাতের তাকবীর হলো প্রথম রাকাতে সাত এবং দ্বিতীয় রাকাতে পাঁচ তাকবীর (দারাকুতনী ১ম খন্ড ১৮১ পৃঃ; তিরমিযী ১ম খন্ড ৭০ পৃঃ; নাইলুল আওতার ৩য় খন্ড ৩৬৭ পৃঃ; শরহে মায়ানীল আসার তাহাবী শরীফ ২য় খন্ড ৩৯৯ পৃঃ)
হযরত নাফে (রহঃ) বলেন আমি হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) এর সাথে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার নামায পড়েছি । তিনি উভয় নামাযে প্রথম রাকাতে কেরাতের পূর্বে সাত তাকবীর এবং দ্বিতীয় রাকাতে কেরাতের পূর্বে পাঁচ তাকবীর বলেছেন (আল মুয়াত্তা ইমাম মালেক ২/২৩২ হাঃ ৪৩৪; ইরওয়াউল গালীল ৩/১১০; তাহাবী ২য় খন্ড ৩৯৯ পৃঃ; মুদাওয়ানাতুল কুবরা ১ম খন্ড ১৬৯ পৃঃ; মুসান্নাফে আব্দুর রায্যাক ৩য় খন্ড ২৯২ পৃঃ; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা ২য় খন্ড ৮১ পৃঃ; ইলাদুদ দারাকুতনী ৯ম খন্ড ৪৭ পৃঃ; মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ১৪১ পৃঃ হাঃ ২৩৯)
আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি নবী (সঃ) হতে বর্ণনা করেন যে নবী (সঃ) দু’ঈদের সালাতে ১ম রাকাতে সাত তাকবীর এবং ২য় রাকাতে কিরাতের পূর্বে পাঁচ তাকবীর দিতেন (ইলালুদ দারাকুতনী ৯ম খন্ড ৪৬ পৃঃ; আহমাদ শাকের সম্পাদিত মুসনাদে আহমাদ ১৬তম খন্ড ২৭৮ পৃঃ)
কাসীর বিন আব্দিল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি পিতা হতে এবং তার পিতা তার দাদা হতে বর্ণনা করেন যে আল্লাহর নবী (সঃ) দুই ঈদের সালাতে প্রথম রাকাতের পূর্বে সাত তাকবীর এবং ২য় রাকাতের পূর্বে পাঁচ তাকবীর দিতেন (তিরমিযী কুতুবখানা রাশেদিয়া ১ম খন্ড ৭০ পৃঃ; মাকতাবা আশরাফিয়া দেওবন্দ ১১৯ পৃঃ; শরহুস সুন্নাহ ৪র্থ খন্ড ৩০৮ পৃঃ; ইবনে মাযাহ ১ম খন্ড ৯১ পৃঃ; মেশকাত ১২৬ পৃঃ; সহীহ ইবনে খুযায়মা ২য় খন্ড ৩৪৬ পৃঃ; তাযয়ীনুল মামালিক ১৫৫ পৃঃ; আল আওসাত ৪র্থ খন্ড ২৭৮ পৃঃ; তাহাবী শরীফ ২য় খন্ড ৩৯৯ পৃঃ; মুদাওয়ানাতুল কুবরা ১ম খন্ড ১৬৯ পৃঃ; সুনানে কুবরা বায়হাকী ৩য় খন্ড ৪০৪ পৃঃ; ত্ববরানী কাবির ১৭তম খন্ড ১৫ পৃঃ; বায়হাকী মা’আরেফাতুস সুনান ৫ম খন্ড ৬৯-৭০ পৃঃ)
খুৎবার পূর্বে দু’রাকাত নামায, ১ম রাকাতে কেরাতের পূর্বে ৭ তাকবীর এবং ২য় রাকাতে কেরাতের পূর্বে ৫ তাকবীর (মেশকাত ১২৬ পৃঃ)
১২ তাকবীরে ঈদের নামায পড়ার হাদিস সহীহ (ফেকাহ শরাহ বেকায়া ১৫১ পৃঃ)
চার খলিফা সহ প্রায় সকল সাহাবী তাবেয়ী ও শ্রেষ্ঠ ইমামগণ ১২ তাকবীরে ঈদের নামায পড়েছে (বায়হাকী ৩য় খন্ড ২৯১ পৃঃ)
আবু ইউসুফ (রহঃ) হতে বর্ণিত তিনি ঈদের সালাতে ১২ তাকবীর দিতেন (বাদায়িউস সানায়ী ১ম খন্ড ৪২০ পৃঃ)
আবু ইউসুফ ও ইমাম মুহাম্মাদ থেকে বর্ণিত আছে যে তারা উভয়ই ১২ তাকবীরে ঈদের সালাত পড়তেন (রদ্দুল মুহতার, দুররে মুখতার শামী ৩য় খন্ড ৫০ পৃঃ)
আবু হুরায়রাহ (রাঃ) ১২ তাকবীরের উপর আমল করেছেন । এটা তার ব্যক্তিগত অভিমত নয় বরং তাহলো নবী (সঃ) এর নির্দেশ । যার উপর আমল করা অপরিহার্য কর্তব্য (আত-তালীকুল মুমাজ্জাদ ১৪১ পৃঃ; আইনী তোহফা সালাতে মোস্তফা ২য় খন্ড ১৩৯ পৃঃ)
১২ তাকবীরই হলো সর্বোত্তম এবং এটার উপরই আমল করতে হবে (আল মুগনী ৩য় খন্ড ২৭২ পৃঃ)
সুন্নত হলো ১ম রাকাতে তাকবীরে তাহরীমা ও রুকুর তাকবীর ব্যতীত সাত তাকবীর দেয়া এবং ২য় রাকাতে দাঁড়ানো ও রুকুর তাকবীর ব্যতীত পাঁচ তাকবীর দেয়া (ইমাম নব্বীর শরহুল মুহায্যাব ৫ম খন্ড ২০ পৃঃ)
ঈদের সালাতের তাকবীরে মুক্তাদিরা ইমামের অনুসরণ করবে, অধিকাংশ সাহাবা (রাঃ) ও অধিকাংশ ওলামাগণ ১ম রাকাতে সাত তাকবীর এবং ২য় রাকাতে পাঁচ তাকবীর দিতেন (মাজমুয়া ফাতওয়া ইবনে তাইমিয়া ২৪তম খন্ড ২২০ পৃঃ)
১ম রাকাতে পরস্পর সাত তাকবীর দিতে হবে এবং ২য় রাকাতে পরস্পর পাঁচ তাকবীর দিতে হবে (যাদুল মায়াদ ১ম খন্ড ২৫১ পৃঃ)
১ম রাকাতে তাকবীরে তাহরীমা ও রুকুর তাকবীর ব্যতীত সাত তাকবীর দিতে হবে এবং ২য় রাকাতে অতিরিক্ত তাকবীর হলো দাঁড়ানো ও রুকুর তাকবীর ব্যতীত পাঁচ তাকবীর (ইমাম গাযালীর ইহইয়াউ উলুমুদ্দীন ১ম খন্ড ১৪৫ পৃঃ)
ঈদের সালাতে ১২ তাকবীরের আরও দলিল দেখুন (মিশকাত-মাওলানা নুর মোহাম্মাদ আযমী ৩য় খন্ড হাঃ ১৩৪৫, ১৩৪৭; মিসকাত মাদ্রাসার পাঠ্য ২য় খন্ড হাঃ ১৩৪৫, ১৩৪৭; বাংলা অনুবাদ বুখারি মাওলানা আজীজুল হক ১ম খন্ড হাঃ ৫৩৬; সহিহ আল বুখারি আঃ প্রঃ ১ম খন্ড হাঃ ৯১৫, ৯১৮, ৯২২, ৯২৩, ৯২৪; বুখারী শরীফ ইঃ ফাঃ ২য় খন্ড হাঃ ৯১৮, ৯২২, ৯২৩, ৯২৪)
জানাতে পারেন
২৯) ঈদের নামাযের অতিরিক্ত তাকবীর সংখ্যা ৬ টি । এর কুরআন ও সহিহ হাদিসের পূর্ণাঙ্গ দলিল লিখিত জানাবেন ।
বিষয়: বিবিধ
২০১১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন