এই নারী, তোমাকেই বলছি ----------- উলঙ্গ–অশ্লীল ও অর্ধনগ্নে চলাপেরা করলেই তুমি তো সবার তেতুল আল্লামা আহমদ শফী (দা.) এর তেতুল এবং আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবেদনে ‘‘তেতুল’’ কথার প্রমান করল অশুভ নারীরাই
লিখেছেন লিখেছেন আমি বংলার গান গাই ১১ আগস্ট, ২০১৩, ০২:২১:৪৫ দুপুর
অবশেষে নয়, ১৪০০শত বছর পূর্বে থেকেই। আল্লামা আহমদ শফী সাহেবের কোরআন ভিত্তিক ‘‘তেতুল’’ উক্তির সাথে বিজ্ঞানের মিল বহু আগে থেকেই ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতে ও থাকবে।
আমারা অনেকেই বিজ্ঞানিদের তথ্যে নির্ভরযোগ্য। তাই আমাদের বিশ্বাস, উৎস-প্রেরণা বিজ্ঞানিদের কথায় আশ্বস্থ। সেই ১৪০০ শত বছর আগের বাণী কোরআন ও হাদিসের উক্তিতে আমরা কেন বিশ্বাসী না? অতচ ১৪০০ শত বছর পরে আবিষ্কৃত বিজ্ঞানিদের তথ্যমতে আমরা বিশ্বাসী। আসলে এটা হয়ত আমাদের ঈমানী দুর্বলতা ছাড়া আর কিছুই না।
মেয়েদের নিয়ে করা আল্লামা শফী সাহেবের তেতুলীয় উক্তি নিয়ে যখন দেশীয় মিডিয়ায় তোলপাড় চলছে এমন সময় তার চিত্র তুলে ধরে বোমা ফাটানোর মত একটি গবেষণার খবর প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী মিডিয়া
"ডেইলী দৈনিক মেইল"।
খবরের শিরোণাম
খবরের শিরোণাম ‘Pretty women make a man’s mouth water’ যার মানে:
‘সুন্দরী মেয়ে দেখলেই পুরুষের লালা ঝরে’ বা ‘সুন্দরী মেয়েরা পুরুষের মুখে লালা আনে’।
বৈজ্ঞানিকভাবে আরো প্রমাণ করেছে আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞকরা। যুক্তরাজ্যের বহুল প্রচারিত অনলাইন নিউজ পেপার "দৈনিক ডেইলি মেইল" এই গবেষণার কথা জানিয়েছে।
ডেইলি মেইলের স্বাস্থ্য পাতায় দেওয়া সংবাদে দেখা যায়,
শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা : সুন্দরী মেয়ে দেখলেই পুরুষের লালা ঝরে
সূত্র: ডেইলী মেইল http://www.dailymail.co.uk/health/article-201319/Pretty-women-make-mans-mouth-water.html
(দেশীয় পত্রিকার সূত্র: আমারদেশ। ১৮ জুলাই ২০১৩। ইন্টারনেট অনলাইন।)
বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে,এটা সত্যই।
“প্রেটি উইমেন মেইক এ ম্যান’স মাউথ ওয়াটার” শীর্ষক এক প্রতিবেদনে গত ১৮ জুলাই ২০১৩ এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বিখ্যাত জার্নাল ‘ইভোলিউশন অ্যান্ড হিউমেন বিহেভিয়র’-এর সর্বশেষ সংখ্যায় এই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে আমেরিকান গবেষকদল এই ‘লালা ঝরা’ তত্ত্বকে ‘প্রেমপূর্ব প্রতিক্রিয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়,বিপরীত লিঙ্গের কারও সঙ্গে সংক্ষিপ্ত প্রেম অভিনয়েই পুরুষের লালা ঝরতে শুরু করে। নারী যত বেশি পুরুষকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে,পুরুষের লালা তত বেশি বেড়ে যায়।
শিকাগোর গবেষকরা পুরুষের হরমোন নিয়েও গবেষণা করেছেন। একদল যৌন-আবেদনময়ী কলেজ শিক্ষার্থীর ওপর গবেষণাটি চালান তারা। গবেষণায় তরুণ পুরুষ শিক্ষার্থীদের অন্য পুরুষ ও নারী সহপাঠীদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়।
সহপাঠীদের সঙ্গে কথোপকথনের আগে ও পরে বিশ বছরের কাছাকাছি বয়সী এই শিক্ষার্থীদের লালার নমুনা সংগ্রহ করেন গবেষকরা।
লালা পরীক্ষা করে দেখা যায়,তরুণীদের সঙ্গে মাত্র পাঁচ মিনিটের আলাপেই পুরুষ শিক্ষার্থীদের লালায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটেছে।
তবে যে পুরুষ শিক্ষার্থীরা তাদের পুরুষ সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলেছে,তাদের লালায় তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। সবচেয়ে নাটকীয় পরিবর্তন হয়েছে যে,পুরুষ তার নারী সহপাঠীকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেছে তার লালায়। দেখা গেছে,তাদের লালায় যৌন হরমোন টেস্টোসটেরন উচ্চহারে বেড়ে গেছে।
শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মন ও জীববিজ্ঞান বিভাগের ড. জেমস রুনির নেতৃত্বে গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়।
রুনি বলেন,‘পুরুষরা লালা ফেলছিল,এ কথা আমি বলব না। তবে তাদের লালায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা গেছে। নারী সহপাঠীদের সঙ্গে কথোপকথনের পরে তাদের লালায় অধিক মাত্রায় টেস্টোসটেরন পাওয়া গেছে।’
তিনি বলেন,‘লালা পরিবর্তনের মাপ কম-বেশি হওয়ার ভিত্তি ছিল,পরস্পরের প্রতি প্রেমিক যুগলের মতো আকৃষ্ট হওয়া বা নিজেদের জাহির করার চেষ্টা করা।’
গবেষণায় অংশ নেয়া পুরুষদের প্রশ্ন করা হয়েছিল,তারা নারী সহপাঠীদের শারীরিকভাবে কতটা আকর্ষণীয় দেখেছে? প্রশ্নটি করা হয়েছিল নারীদের ‘সেক্সি (যৌনাবেদনময়ী)’ ও ‘কিউট (সুন্দরী)’—এই দুই ভাগে বিভক্ত করে।
গবেষণার পাঁচ মিনিটের কথোপকথন বিষয়ে পুরুষদের আচরণ সম্পর্কে নারীদের বিস্তারিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। যেমন পুরুষদের কতটা আকর্ষণীয় বা ব্যস্ত দেখাচ্ছিল,কিংবা তারা নারীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছিল কিনা।
এটি প্রমাণ করে,যে কোনো নারীরই (সুন্দরী হোক বা না হোক) পুরুষের মুখে লালা ঝরানোর কারণ হওয়ার ক্ষমতা আছে।
পুরুষ যখন কোনো আকর্ষণীয় নারীকে দেখে, তখন পুরুষের ব্রেইন বা মস্তিষ্ক পিটুইটারি গ্ল্যান্ডে বার্তা পাঠায়। আর তখনই পুরুষের যৌন-হরমোন টেস্টোসটেরন বের হতে থাকে এবং এটিই মুখের ভেতরে লালার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। আর হরমোনের মাত্রায় পরিবর্তন হলো কিনা, তা লালা দিয়ে সহজেই পরীক্ষা করা যায়।
আল-কোরআনের ভাষায়
قال الله تعالى فى القرآن الكريم: زُيِّنَ لِلنَّاسِ حُبُّ الشَّهَوَاتِ مِنَ النِّسَاءِ وَالْبَنِينَ وَالْقَنَاطِيرِ الْمُقَنْطَرَةِ مِنَ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَالْخَيْلِ الْمُسَوَّمَةِ وَالْأَنْعَامِ وَالْحَرْثِ ذَلِكَ مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَاللَّهُ عِنْدَهُ حُسْنُ الْمَآبِ )آل عمران - 14)
অর্থ: মানবকূলকে মোহগ্রস্ত করেছে নারী,সন্তান-সন্ততি,রাশিকৃত স্বর্ণ-রৌপ্য,চিহ্নিত অশ্ব,গবাদি পশুরাজি এবং ক্ষেত-খামারের মত আকর্ষণীয় বস্তুসামগ্রী। এসবই হচ্ছে পার্থিব জীবনের ভোগ্য বস্তু। আল্লাহর নিকটই হলো উত্তম আশ্রয়।
(Beautified for men is the love of things they covet; women, children, much of gold and silver (wealth), branded beautiful horses, cattle and well-tilled land. This is the pleasure of the present world’s life; but Allah has the excellent return (Paradise with flowing rivers, etc.) with Him). (Sura Al Emran: 14)
এছাড়া আল্লাহ পাক কোরআনে করীমের সূরা ইউসূফের বর্ণিত ২৮নং আয়াতে আরো উল্লেখ করেছেন, “ জুলাইখার স্বামী জুলাইখাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন যে, إِنَّ كَيْدَكُنَّ عَظِيمٌ (سوره يوسف/28) (হে জুলাইখা) তোমাদের (অসৎ মহিলাদের) ষড়যন্ত্র অনেক (মারাত্বক) বড়। অর্থাৎ নিংসন্দেহে তোমাদের ছলনা খুবই মারাত্নক। কারণ, অন্তরকে স্থিতিশীল মুক্ত রাখার প্রদান সেব্য হল নারীর অবৈধ আচরণ।
তেঁতুল একটি রসনা উদ্রেককারী ফল। নারী জাতির দৈহিক গঠন আকৃতির সৌন্দর্য, সুমধুর কষ্ঠসর, মান–অভিমান, নারীর স্বভাবগত কোমলতা ও নাযুক দেহের আকর্ষন এত বেশী যে, পরিপূর্ণ জ্ঞানের অধিকারী একজন কঠিন পাক্কাপাক্কি দ্বীনদার ভাল পুরুষ, উত্তম চরিত্রের অধিকারী আদর্শবান পুরুষ ও যদি তাদের সামনে পড়ে যায় তাদের সম্মূখে দুর্বল ও দৈর্য্য হারা হয়ে পড়ে। যেহেতু আল্লাহ্ পাক এই আকর্ষনিয় গুনগুলির দিয়েই তদের সৃষ্টি করেছেন।
নারী নিয়ে উম্মতকে রাসুল (সা এর সতর্কতা।
যা হাদিসে রাসুল (সা বলেছেন, (দুষ্ট) নারী সমাজ শয়তানের জাল–হাতিয়ার। (হাদিসের কিতাব মুছনাদে আহমদ) অর্থাৎ ভাল পুরুষের ঈমান ও চরিত্র নষ্ট করার জন্য শয়তান অসৎ নারীদেরকেই বেশী ব্যবহার করে। এ নারী দিয়েই শয়তানরা চরিত্রবান পুরুষের চরিত্র যত সহজে ধব্বংশ করতে পারে অন্য কিছু দিয়ে তা সহজে পারে না। যারা দুষ্ট, অসৎ শয়তানের খপ্পরে ধোঁকায় পড়বেন তাদের ঈমান আক্বিদা মূল্যবোধ বিনষ্ট হবেই হবে।
এ প্রসঙ্গে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন, আমি আমার ওফাতের (মৃত্যুর) পরে উম্মতের মাঝে এমন একটি জিনিস রেখে যাচ্ছি যা সীমাহীন ন্যক্যারজনক ও ভয়ঙ্গর, সেটা সবচেয়ে বড় ফিতনা অসৎ নারীর ফিতনা। (সূত্র: মেশকাত শরীফ) অসৎ এ বলে ভবিস্যতের জন্য সকল উম্মতকে সতর্কতা অবলম্বন হতে বলেছেন, যেন নারীর দুষ্ট কালচারের চক্রান্তে আবদ্ব হয়ে নিজের ঈমানকে দুর্বল না করে।
সকল মহিলারা কি শয়তানের পথে পরিচালিত?
না, আবার একথা নয় যে, সকল মহিলারা দুষ্ট ও শয়তানের পথে পরিচালিত। হযরত মা’ফাতেমা, খদিজাতুল কোবরা রা: সহ অন্যান্য মহিলা সাহাবীগন নারীর আদর্শে যখন আদর্শবান হওয়ার কথা হাদিসে পাকে বলেছেন, নবী করীম (সা এ কথা ও বলেছেন যে, দুনিয়ার সা কিছুই উপকারী। আর দুনিয়ার উপকারী বস্তুর মধ্য সবচেয়ে উপকারী নেককার ভাল নারী (সুত্র: মেশকাত শরীফ) সূতরাং অন্যান্য মহিলা সাহাবীরা যে, পথে অনুসরণ করে আসছে সে পথে অনুকরণ করাটা সমস্থ জগতাবসীর একন্ত ফরজ।
হযরত সুলাইমান আঃ বলেন,
“ইমশি ওয়া রায়াল আছাদি ওলা তামশি ওয়ারায়া আচমারয়া” বলা হচ্ছে, হে পুরুষ! তুমি সিংহের পিছনে চলো, কিন্তু (সাবধান,) অসৎ নারীর পিছনে (কখনো) চলো না, কারণ, সিংহের পিছনে হাঁটলে জীবন নাশের আতঙ্ক থাকে মাত্র একটা, আর যদি অসৎ শয়তান নারীর পিছনে হাটঁলে চরিত্র ও ঈমান উভয়টা ধ্বংশের আতংক থাকে।
এক বৈজ্ঞানী তার ভাষায় নারী সম্পর্কে বলেন,
“ইয়াকা ওয়া মুখালাথাতা-ন্নিছায়ি” অর্থাৎ হে পুরুষ জাতী, তুমি নিজকে নিজে পর নারীদের সাথে মেলা মেশা থেকে বেচেঁ থাক। তার কারণ বর্ণনা করতে তিনি বলেন, এজন্য যে নারীর দৃষ্টি একটি তীর এবং তার কথা বার্তা ধ্বংশাত্নক (এক রোপন বীচের মত) বিষ।
আল্লামা আহমদ শফী সাহেব (দা.) কি বল্লেন?
যখন তিনি কোরাআন - হাদিসের সঠিক ব্যখ্যা দিয়ে আঞ্চলিক ভাষায় বুঝিয়ে বল্লেন। নারীরা তেতুলের মত বলতে গিয়ে ওনার সারসংক্ষেপ ছিল, এক অবিবাহিত যুবক আরেক অবিবাহিত যুবতীকে দেখলে তার শরীর শিউরে উঠে, মন চায় একে অপরকে বিয়ে করতে। কথাটা শতভাগ সঠিক। আল্লামা শফী সাহেব যা বলেছেন,তা কিন্তু আল্লাহর জন্যই আখেরাতকে সামনে রেখেই বলেছেন,আর পার্থিব মতবাদ নিয়ে যারা বলেছেন,তারা হয়ত মনের বাসনা কিংবা লালসার তৃপ্তিতেই বলেছেন। যখন শফী সাহেব (দা.) এর কথাকে তথাকথিক নাস্তিক্যবাদী ও তথাকথিত নারী জাগরণীরা বিভ্রান্ত ও অপবাদ দিচ্ছেন যে, তিনি (আল্লামা শফী সাহেব) নারীদেরকে ছোট করার জন্য বা অপমান করার জন্য এইসব করেছেন। আসলে কিন্তু নিজেরাই অপমান হয়ে নিজেরাই নিজেদের ছোট করছে।
তার প্রমান দেখবেন কি?
কুষ্টিয়ার আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গনিতের শিক্ষক পান্না মাষ্টার ,প্রায় দেড়শ জন ক্লাশ এইট,নাইন টেন পড়ুয়া মেয়েদেরকে ধর্ষন করেছে । শুধু ধর্ষন করেই ক্ষান্ত হয়নি এই শিক্ষক নামের কলংক,নরপিশাচ। ধর্ষনের ভিডিও চিত্র ধারন করে,ভিক্টিমের পরিবার থেকে টাকাও আদায় করে নেয় এই শিক্ষক ।
ক্লাশ এইট থেকে একটি মেয়ে এই পান্না মাষ্টারের যৌনসঙ্গী হলেও ,এখনো রেহাই মিলেনি তার ,ভিডিওচিত্র দেখিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে তাকে প্রতিদিন ...
শুধু তাই না পান্না মাষ্টারের প্রধান সহযোগী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপ্রধান ইঞ্জিনিয়ার আলিমুজ্জামান ওরফে টুটুল,কিশোরী যোগানদাতা পান্না মাস্টার,আর সার্বিক তত্ত্বাবধানে আর প্রশাসনের সহায়তা নিশ্চিতকরণে স্থানীয় যুবলীগ। স্থানীয় প্রশাসন আর আওয়ামী লীগের শীর্ষ ব্যাক্তিরাও আছেন এই কিশোরীদের ভোক্তা তালিকায়।
তো দেখুন মানুষরূপী এক নরপিশাচের কর্মকান্ড
https://www.facebook.com/photo.php?v=238357729622108
https://www.facebook.com/photo.php?v=182528681921437
https://www.facebook.com/photo.php?v=273374866135250
এছাড়া আরো দেখুন তেতুল-নারীর মিলনমেলা।
বড় কথার নেতার কাহীনি দেখুন
জাফর বালের কুকীর্তি: ইনি নাকি তরুণ প্রজন্মের স্যার:ইনি স্যার
দেখুন জাফর বালের কুকীর্তি: ইনি নাকি তরুণ প্রজন্মের স্যার।
ওনারা আরো বলেন, মৌলবাদীরা এদেশে নারীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ওনারা নিজেরাই যে নারীকে ধ্বংশ করেছে তার কোন হিসাব নেই।
বিস্তারিত দেখার জন্য লগইন করুন https://www.facebook.com/photo.php?v=574425542600499
তেতুল কথার আরো মজার তথ্য দেখুন
গত এপ্রিলে ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার শুধু মাত্র ১০৬ !
রিপোর্ট: মানবাধিকার সংস্থা এপ্রিল মাসের প্রতিবেদনের বলেছে, এপ্রিলে ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি ঘিরে ১০৬ টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে সর্বমোট ৬২ জন নারী ও মেয়ে শিশু ধর্ষনের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে ২৩ জন নারী, ৩৬ জন মেয়ে শিশু ও তিনজনের বয়স জানা যায়নি।
২৩ জন নারীর মধ্যে একজনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং ১২ জন গণধর্ষনের শিকার হয়েছেন। ৩৬ জন মেয়ে শিশুর মধ্যে দুইজনকে ধর্ষনের পর হত্যা করা হয়েছে এবং নয়জন গণধর্ষনের শিকার হয়েছে। সুতরাং সর্বমোট ৪৪ জন নারী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। এদের মধ্য একজন বখাটে কর্তৃক নিহত হয়েছেন। এছাড়া বখাটে কর্তৃক আহত হয়েছেন একজন, আটজনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে, তিনজন অপহরণের শিকার হয়েছেন, পাচজন লাঞ্ছিত হয়েছেন ও ২৬ জন নারী বিভিন্নভাবে যৌন হয়রানীর শিকার হয়েছেন। (সূত্র) http://www.rtnn.net//newsdetail/detail/2/20/63180#.UfUhVNKLA8o
নারীকে পণ্য করে উপস্থাপনে যৌন হয়রানী বাড়ছে
বেইজিং: চীনে বিদ্যালয়ে ছাত্রীদের ওপর যৌন হয়রানীর ঘটনা বেড়ে চলায় শিক্ষকদের পেশাদারিত্বের নৈতিকতা নিয়ে চারিদিকে উতপ্ত আলোচনা শুরু হয়েছে।
চায়না পিপলস ডেইলিতে চীনা সমাজের বিদ্যমান লিঙ্গ বৈষম্যকেই শুধু বিদ্যালয়ে ছাত্রীদের ওপর যৌন হয়ারনী ঘটনা বেড়ে চলার জন্য দায়ী করলে চলবে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
ওই দৈনিকে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, শুধু সমাজের বিদ্যমান পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গীই নারীর ওপর যৌন হয়রানির প্রধানতম কারণ নয়। বরং নারীকে পণ্য করে বাজারে তোলার যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে তাও নারীর ওপর যৌন হয়রানি উস্কে দেয়ার ক্ষেত্রে বড় ভুমিকা রাখছে।
এতে বলা হয়, নারীর অধিকার হরণ নারীর ওপর যৌন হয়রানির মূলেই নিহিত। পণ্যের বিজ্ঞাপনে নারীকে ব্যাবহারের প্রভাব, এতে বলা হয়, নারীর অধিকার হরণ নারীর ওপর যৌন হয়রানির মূলেই নিহিত। পণ্যের বিজ্ঞাপনে নারীকে ব্যাবহারের প্রভাব, ইন্টারনেট এবং গণমাধ্যমে নারীকে যৌন আবেদনময়ী ভঙ্গিতে উপস্থাপন ও নারীদের ওপর বেড়ে চলা যৌন হয়রানির পেছনে দায়ী।
(সূত্র) http://www.rtnn.net//newsdetail/detail/2/20/65100#.UfUhqdKLA8o
আত্ব্যাধিক নেতাদের বাণীতে ও ছিল
পাশ্চ্যতোর দৃষ্টিতে মুসলমানদের ঈমান-আক্বিদা, বিশ্বাস ও মূল্যবোধ বিনষ্ট করার উপকরণ সমূহের তালিকায় সর্বপ্রধান যে সিরিয়ালটি স্থান পেয়েছে তা হল বেপর্দা ও বেহায়া – নগ্ন চলাপেরার উৎসাহ প্রদান।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের আত্ব্যাধিক ও রাজনৈতিক জগতের পুরুষগন কি বলেন, বলতে গিয়ে হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম পীর সাহেব চরমোনাই রহ. বলেছিলেন যে, ইসলামকে বিতাড়িত ও পশুসূলভ অবাধ বিচরন করতে ইহুদি–খৃষ্টানরা দু’টি পথ বেছে নিয়েছে (১.) বেপর্দা ও (২.) সুদ। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেছিলেন যে, বেপর্দা যত বাড়বে হারামী তথ বাড়বে। হারামী যত বাড়বে হারামজাদা তথ বাড়বে। দেশে যখন হারামজাদা বেড়ে যাবে তখন মানুষ ইসলামের বিরোধিতা করতে মন-মানষিকতা ও অন্তর আর বাধাঁ দিবে না। কেননা, মুসলমানদের অন্যান্য মূল ফরজ ইবাদতের ন্যায় পর্দা করা ও একটা ফরজ।
চলচ্চিত্রের মাধ্যমে নারী প্রচার
সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে নারীরা যৌন আকর্ষন : সংগীত হচ্ছে একটি মনের জাগ্রত উদ্দীপনা সৃষ্টি করা। সুখে–দু:খে, আনন্দ-বেদনায়, সংগ্রামে-সংগাতে সকল অবস্থায় সংগীত সমভাবে মানুষকে আকর্ষন করে। সাংস্কৃতির জগতে সংগীত একটি জগন্যতম আদর্শ, যা মানুষকে সমভাবে আকর্ষন করে।
আমাদের বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশের ঘৃন্য নজির। এই তো গত ২৯ জুন ২০১০ সালে রাজধানীর ঢাকার গুলশান তেজগাঁও অবস্থিত ফুওয়াং বোলিং ক্লাবে অনুষ্ঠিত অশ্লীল ভয়াবহ চিত্রটি প্রকাশিত হয়।
যার শিরোনাম ছিল: অবৈধ মদ অশ্লীলতা ও বেলেলাপনার আরেক নাম ফুওয়াং ক্লাব
সূত্র: দৈনিক যুগান্তর/ ২৯ জুন ২০১০/
দেখার জন্য পুরো লিংকটি কপি করে ইন্টারনেটে ক্লিক করুন।
http://192.232.219.83/~mzaman/jug-us/enews/issue/2010/06/29/news0539.php
যুগান্তর পত্রিকার বিবরণে প্রকাশ করা হয় উন্মাতাল ডিসকোতে প্রায় অর্ধনগ্ন তরুনীরা পাশ্চাত্যের অনুকরনে বেসামাল হয়ে শুধু নাচছেই না, একই সঙ্গে চালাচ্ছে অশ্লীল ও অবৈধ কর্মকান্ড। বিনোদনের নামে সেই ফুওয়াং বোলিংক্লাবে পুলিশসহ দেশের আইন শৃংখলা বাহিনীকে তোয়াক্ষা না করে রাষ্ট্রের ধর্মীয় মূল্যবোধকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রতিরাতে, প্রতিমুহুর্তে অবৈধভাবে জোড়ায় জোড়ায় নারী-পুরুষ মদ খেয়ে বেপরোয়া আনন্দ ফুর্তি করছে। সাংবাদিকদের ভাষ্য অনুযায়ী এরকম আলো-আধাঁরিতে উচ্চ ভলিউমে বিদেশী গানের সঙ্গে উন্মাতাল ডিসকোতে নগ্ন তরুনীরা পাশ্চাত্যে জগতের অনুকরণে সকল অবৈধ কর্মকান্ড ঘটাচ্ছে। প্রতি বৃহষ্পতিবার রাতে প্রায় এধরনের কুখ্যাত অশ্লীল কর্মকান্ড ঘটে।
তার চেয়ে ভয়ানক বিষয় হচ্ছে, ২০০৫ সালে ফুওয়াং ক্লাবকে তরল মদ আমদানির লাইসেন্স দিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদফতর (নারকোটিক্স) কিন্তু মোটা অংক অর্থের বিণিময়ে আজ পর্যন্ত দেশের সব আইন-কানুন সেখানে অসহায়। এভাবে মহিলাদের কন্ঠে কন্ঠ মেলায় উপস্থিত দর্শকবৃন্দ। সময় সময়ে যুব পুরুষরা এমন হয়ে দাড়ায় যে, উহ্ আহ্, হায়রে বোন কোথায় তোমাকে পায়, এসব বল্লে ঈমানের পরিপূর্ণতা বিলুপ্ত হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ্। এর জন্য দায়ী ঐ মহিলারা যারা শয়তানের ঘর নির্মান করে।
এজন্য আল্লামা আহমদ শফী (দা.) এর তেতুল তথ্য বাস্তবতা ও শতভাগ সঠিক। অতপর: এর দ্বারা সৃষ্টি হয় যৌন আকর্ষনের এক আবেগপ্লুত চেতনা। এক্ষেত্রে ফলপ্রসু ভুমিকা ঐ সকল উলঙ্গ–বেহায়াপনা মহিলারাই বেশী পালন করে। সুতরাং সমাজকে যৌন হয়রানী ও অশ্লীল চিত্রের জন্য ঐ সমস্থ বাতেলীরাই বেশী চেতনা সৃষ্টি করে থাকে যারা ইসলাম বিরুধী কর্মে তৎপর।
নারীকে পন্য হিসেবে ব্যবহারের মাধ্যমে নগ্নতা বৃদ্ধি:
নারীকে পণ্য হিসেবে ব্যবহারের মাধ্যমে নগ্নতা বৃদ্ধি ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায়, নারীদেরকে ইসলাম যে মর্যাদা দান করেছেন যার অনুরুপ অন্য কোন ধর্মে তার দৃষ্টান্ত নেই বল্লে চলে। ইসলাম তাদের অধিকার দান করেছেন। নারী হিসেবে নারীর অধিকার সম্পর্কে মুসলমানরা নারী সম্পর্কে উচ্ছস্বরে কথা বলে, কিন্তু বর্তমান সমাজের চিত্রকে সামনে রেখে খোজঁ নিয়ে দেখা যায় যারা ইসলামী আদর্শকে উপেক্ষা করে নারী অধিকারের কথা বলে তারাই নারীর অধিকার লংঘন করে, তারা পাশ্চ্যত্যের আদর্শের ভেতর থেকেই ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠার কথা বলে। এভাবে সাংস্কৃতি আগ্রাসনের মাধ্যমে, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে, বেপর্দা ও অশুভ নগ্নতার মাধ্যমে, অবিবাহিত তরুন–তরুনীদের দিয়ে অবাদ বিচরণ করানো অথবা বিশাল অংকের পরিমান অর্থের বিনিময়ে। কারণ, বিশ্ব রাষ্ট্র ব্যবস্থার বাতিল শক্তির প্রাধান্য থাকায় সকল প্রকার যোগাযোগ ও সমকাতিকা যৌন মেলামেশানোর মধ্য দিয়েই বাতিল শক্তি অপসংস্কৃতি বিস্তারে খুবই তৎপর।
নাস্তিক্যবাদীরা কি বল্লেন?
তবে আমার ও একটি কথা হচ্ছে যে,হুমায়ুন আজাদের ব্যক্তির কলমে যদি নারীর ব্যপারে অশালীন বক্তব্য আসে তার প্রেক্ষিতে প্রগতিবাদী হয়ত নারীদের খুব আনন্দে অনুভব হয়। নারীদের অহঙ্কার আরো বেড়ে যায়। কারণ, তারা মনে করে আমাদের সুন্দরের প্রসংশা করেছেন।
এছাড়া রবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তো নারীদের নিয়ে কতই না অশালীন লেখা লিখেছেন।
না,কেউ কিছু বলে না। আরো থাকে নিয়ে পালন করা হয় মৃত্যুদিবস,জন্মদিবস ইত্যাদি ইত্যাদি। কেন? কেন করা হয় না তার প্রতিবাদ।
বোকাদের অনুসন্ধান কি?
দুঃখ হলে ও বাস্তবে যে সত্য, আজকের নামধারী অল্পসংখ্যক কিছু মুসলমানগন সুখ খুঁজে বেড়ায় পাশ্চাত্যের অপসংস্কৃতি ও বেহায়াপনার মাঝে। তাই তারা মডেল হিসেবে রাসুল (সা ও সাহাবীদের আদর্শ অনুকরণ না করে ইহুদি–খৃষ্টানদের পশুসূলভ ও নগ্ন আচরণকে গ্রহণ করেছে সর্বাত্নক। যারাই আজকের মিডিয়ার কাছে সূপরিচিত ও সুশীল সমাজ হিসেবে পরিচিত। আসলে তারাই অর্জন করেছে কুপরিচিত হিসেবে। পশ্চিমা জাতি অপসংস্কৃতির খপ্পরে বন্দী করে আমাদের মগজকে এমনভাবে ধোলাই করেছে যে, সমাজের বা ঘরে কোন পর্দানশীন দীনদার মেয়ে দেখলেই সর্বত্রই প্রচার করে তারা বুদ্ধিহীন মৌলবাদী, গোমরাহী ও অন্ধজগতের নারী। আর অর্ধনগ্ন, বেহায়াপনা ও উলঙ্গপনা মেয়েদেরকে দেখলেই প্রচার করে তারা বুদ্ধিমতী নারী। আর আমাদের সমাজের কিছু অজ্ঞ পরিবার সেই নগ্নতা পছন্দ করে, এছাড়া নিজ সন্তানাধীকে ও ঐ পথে পরিচালিত করে।
ইসলাম বিরোধীদের মূল লক্ষ্য কি?
মূলত: ইসলাম বিরোধীদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ঐ পথ থেকে বিচ্যুতি করে অমুসলমানের অনৈতিক আদর্শের বেড়াজালে আবদ্ব করে বেঈমান বানিয়ে কবরে নেওয়াই হচ্ছে প্রধান তার্গেট। এজন্য দেখা যায় মানব জীবনের প্রতিটি দৈনন্দিন নৃত্য প্রয়োজনীয় কর্মস্থলে ১৮ থেকে ২০-২১ বৎরের বয়সের অবিবাহিত যুবতী। নারীকে পণ্যমানে যারা বিকাচ্ছেন, বিনোদনসামগ্রী সাজিয়ে বাণিজ্যের পসরা বসিয়েছেন,তরুণদের কাছে তরুণীদের,তরুণীদের কাছে তরুণদের অবাধে মিলেমিশে যেতে প্রলুব্ধ করছেন,
এছাড়া মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত ভি.আই.পি যানবাহনের টিকেট কাউন্টার, উড়োজাহাজ টিকেট কাউন্টার এবং টেলিফোন কন্ট্রোলরুমে, মোবাইল অভ্যর্থনা, অফিস–আদালতের উচ্চপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে মহিলাদের দ্রুত পদোন্নতি, বিভিন্ন উন্নতমানের শপিংমলে মহিলাদের দ্বারা আপ্যায়ন ও অভ্যর্থনা, সংবাদ প্রবাহে মিডিয়ার কাছে মহিলাদের মাধ্যমে সংবাদ উপস্থান ও সংগ্রহ করা, গুরুত্বপূর্ণ ফাইভষ্টার হোটেল সমূহে মহিলাদের দ্বারা নিতৃ সেব্য, রেষ্টুরেন্ট, গার্মেন্টসে অসংখ্যা মহিলার মাধ্যমে অবৈধ সেবা নিচ্ছে সমাজ ও রাষ্ট্র। এছাড়া বাতেলীরা আরো সুন্দরে সহজে-সরলে যে পন্থা অবলম্বন করেছেন (শুনলে অবাক ! লাগার মত কিছুই নেই কারণ) তার নজীর জন সমুদ্রে দিবালোকের মত ষ্পষ্ট।
অতএব সর্বশেষ কথা হচ্ছে
আসলে তো নারীরাই তারা নিজেদের সম্মানকে ভুলুন্ঠিত করেছে। তারা তো যেখানে সেখানে গিয়ে নিজের মান-সম্মান নষ্ট করেছে। সাবানের প্যকেটে তাদের নগ্ন ছবি, পত্র-পত্রিকা, লিপলেটে, সিনেমা – টিভিতে, রিসেপশনে ইত্যাদি ইত্যাদিতে তাদের নগ্ন, উলঙ্গ, অর্ধনগ্ন লেবাস পরিধান করে সবার সামনে চলাপেরা করলে তেতুলের মত কেন মনে করব না?
এই নারী, তোমাকেই বলছি
উলঙ্গ–অশ্লীল ও অর্ধনগ্নে চলাপেরা করলেই তুমি তো সবার তেতুল
তারা কোটি কোটি বিলিয়ন অর্থের বিনিময়ে সুন্দর সুন্দর নারীকে হাফ ফ্যন্ড পরিয়ে, বড়ি স্কীন গেঞ্জি পরিয়ে, কানের লতি বরাবর চুল রাখিয়ে, চোখে রঙ্গিন চশমা লাগিয়ে, হাতে চিকন সোনালী বেল্টের গড়ি পেছিয়ে, পায়ে মুড়িহীল উচুঁ উচুঁ সূ-পরিয়ে, অনর্থকভাবে, অপ্রয়োজনীয় ভাবে দামী গাড়ি হাকিঁয়ে পাঠাচ্ছে নিত্য জন সমাগমে। যেমন: কাচাঁ বাজারে পরিদর্শকের নামে রুপচর্চা ও শরীর চর্চার আকর্ষন করার জন্য শফিং মার্কেটের এক ভ্রমন করানো, প্রতি পুরুষের পাশাপাশি একজন করে ল্যাংটা মহিলার আসন বন্টন করা সবকিছু অর্থের বিনিময়ে তাদেরকে পাঠানো হচ্ছে ইহুদি –খৃষ্টান চক্রবিদরা। সুতরাং এই নারী, তোমাদেরই বলছি উলঙ্গ–অশ্লীল ও অর্ধনগ্নে চলাপেরা করলেই তুমি তো সবারই তেতুল।
আল্লাহ্ আমাদেরকে বেপর্দা থেকে হেফাজত করুক।
আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন। আমীন।
বিষয়: বিবিধ
৩৮৯২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন