যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ক্যাথলিকরা এখন ইসলাম গ্রহণ করছেন
লিখেছেন লিখেছেন বেদনা মধুর ২৩ আগস্ট, ২০১৩, ০৫:৫৫:৪০ সকাল
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হিসপ্যানিক ক্যাথলিকরা তাদের স্বধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করছেন। এভাবে আস্তে আস্তে সেখানে বাড়ছে মুসলমানের সংখ্যা। অনুমিত এক হিসাবে লাতিন মুসলিমের সংখ্যা এক লাখ থেকে ২ লাখের মধ্যে।
তাদের ওপর সমপ্রতি বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি ভিত্তিক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হিসপ্যানিক মানুষের সংখ্যা ৫ কোটিরও বেশি। তারাই এখন সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছে। ক্রমে ক্রমে তাদের সংখ্যা বাড়ছে। তারা বেড়ে উঠেছেন ক্যাথলিক চার্চের রীতিনীতির অধীনে। কিন্তু ইদানীং তারা তাদের স্বধর্ম ত্যাগ করছেন। গ্রহণ করছেন ইসলাম। তাদেরকে ইসলামী দাওয়াত দেয়ার জন্য বা ইসলামী রীতিনীতি শিক্ষা দেয়ার জন্য রয়েছে ছোটখাটো ইসলামী স্কুল বা মাদরাসা। বিবিসি’র সাংবাদিক নিউ জার্সির ইউনিয়ন সিটিতে গিয়েছিলেন। তিনি বলছেন, সেখানে হিসপ্যানিকদের সংখ্যা শতকরা ৮০ ভাগেরও বেশি। এ সময়ে তিনি ইসলাম গ্রহণকারী কিছু মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তারই একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে অনলাইন বিবিসিতে। এতে দেখানো হয়েছে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হওয়া ইউসুফ, তার স্ত্রী লারা ও ছোট্ট এক মেয়ে শিশুকে। এতে দেখানো হয়, ইউসুফ তার শিশুকন্যাকে আদর করছেন। তিনি আল্লাহু আল্লাহু বলে মেয়েকে উপরের দিকে ছুড়ে মারছেন। আবার দু’হাতে বুকের মাঝে জড়িয়ে নিচ্ছেন। পাশে বসে সে দৃশ্য দেখে হাসছেন স্ত্রী লারা। এক পর্যায়ে ইউসুফ তার ড্রয়িং রুমে একটি জায়নামাজ বিছান। তার একপ্রান্তে মেয়েকে শুইয়ে দিয়ে ইউসুফ জায়নামাজে দাঁড়ান। তিনি নামাজ আদায় করেন। ইউসুফের মুখে চাপ দাড়ি। মাথার চুল পড়ে টাক হয়ে গেছে। তিনি বিবিসিকে বলেন, মুসলিম হিসেবে তিনি সংসারে দায়িত্ব পালন করতে চান। ৯/১১- এর পর মুসলমানদের জীবনাচরণ সম্পর্কে জানতে তার আগ্রহ হয়। তিনি এর আগে প্রতি রোববার চার্চে যেতেন। কিন্তু মুসলমানদের জীবনাচরণ সম্পর্কে জানতে গিয়ে তিনি ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। এরপরই তিনি ইসলাম গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন। ভিডিওতে দেখানো হয়, একজন মুসলিম যুবক কয়েকজন নারীকে ইসলামের শিক্ষা দিচ্ছেন। সপ্তাহে একদিন এ শিক্ষার অনুষ্ঠান হয়। সেখানে উপস্থিত নাহেলা মোরালিস নামে এক নারী বলেন, আমরা এখন আর নিজেদের সংখ্যালঘু মনে করি না। -মানবজমিন
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হিসপ্যানিক ক্যাথলিকরা তাদের স্বধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করছেন। এভাবে আস্তে আস্তে সেখানে বাড়ছে মুসলমানের সংখ্যা। অনুমিত এক হিসাবে লাতিন মুসলিমের সংখ্যা এক লাখ থেকে ২ লাখের মধ্যে।
তাদের ওপর সমপ্রতি বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি ভিত্তিক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী হিসপ্যানিক মানুষের সংখ্যা ৫ কোটিরও বেশি। তারাই এখন সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছে। ক্রমে ক্রমে তাদের সংখ্যা বাড়ছে। তারা বেড়ে উঠেছেন ক্যাথলিক চার্চের রীতিনীতির অধীনে। কিন্তু ইদানীং তারা তাদের স্বধর্ম ত্যাগ করছেন। গ্রহণ করছেন ইসলাম। তাদেরকে ইসলামী দাওয়াত দেয়ার জন্য বা ইসলামী রীতিনীতি শিক্ষা দেয়ার জন্য রয়েছে ছোটখাটো ইসলামী স্কুল বা মাদরাসা। বিবিসি’র সাংবাদিক নিউ জার্সির ইউনিয়ন সিটিতে গিয়েছিলেন। তিনি বলছেন, সেখানে হিসপ্যানিকদের সংখ্যা শতকরা ৮০ ভাগেরও বেশি। এ সময়ে তিনি ইসলাম গ্রহণকারী কিছু মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তারই একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে অনলাইন বিবিসিতে। এতে দেখানো হয়েছে ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হওয়া ইউসুফ, তার স্ত্রী লারা ও ছোট্ট এক মেয়ে শিশুকে। এতে দেখানো হয়, ইউসুফ তার শিশুকন্যাকে আদর করছেন। তিনি আল্লাহু আল্লাহু বলে মেয়েকে উপরের দিকে ছুড়ে মারছেন। আবার দু’হাতে বুকের মাঝে জড়িয়ে নিচ্ছেন। পাশে বসে সে দৃশ্য দেখে হাসছেন স্ত্রী লারা। এক পর্যায়ে ইউসুফ তার ড্রয়িং রুমে একটি জায়নামাজ বিছান। তার একপ্রান্তে মেয়েকে শুইয়ে দিয়ে ইউসুফ জায়নামাজে দাঁড়ান। তিনি নামাজ আদায় করেন। ইউসুফের মুখে চাপ দাড়ি। মাথার চুল পড়ে টাক হয়ে গেছে। তিনি বিবিসিকে বলেন, মুসলিম হিসেবে তিনি সংসারে দায়িত্ব পালন করতে চান। ৯/১১- এর পর মুসলমানদের জীবনাচরণ সম্পর্কে জানতে তার আগ্রহ হয়। তিনি এর আগে প্রতি রোববার চার্চে যেতেন। কিন্তু মুসলমানদের জীবনাচরণ সম্পর্কে জানতে গিয়ে তিনি ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। এরপরই তিনি ইসলাম গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন। ভিডিওতে দেখানো হয়, একজন মুসলিম যুবক কয়েকজন নারীকে ইসলামের শিক্ষা দিচ্ছেন। সপ্তাহে একদিন এ শিক্ষার অনুষ্ঠান হয়। সেখানে উপস্থিত নাহেলা মোরালিস নামে এক নারী বলেন, আমরা এখন আর নিজেদের সংখ্যালঘু মনে করি না। -মানবজমিন
বিষয়: বিবিধ
১৪০১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন