রাসুল(সাঃ) এর দাওয়াত।
লিখেছেন লিখেছেন স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা কই ২৫ জুলাই, ২০১৩, ১০:১০:৫০ সকাল
রাসুল(সাঃ) যেখানেই ইসলামের দাওয়াত দিতে যেতেন আবু রাহাব তাহার পিছনে পিছনে যেত,তার কথা মানার কাজে বাধা দিত,আর বলতো এই ব্যাক্তি মিথ্যুক নিজের ধর্ম থেকে বিচ্যুত হয়ে গেছে একে মেননা এর কথা শুননা.আর তাতে পাথর মেরে চলো.কুরাইশ দের সমস্ত পরিবার মিলে যখন বনু হাসেম ও বনি মুতালিবকে.বয়কট করলো তখন একমাত্র আবুলাহাবেই কুরাইদের সহযুগিতা করলো.এই ভয়কট তিন বছর চললো এসময় বনি হাসেম ওবনি মুতালিব কে আনেক সময় না খেয়ে থাকতে হয়েছে.কিন্তু আবুলাহাবের ভুমিকা ছিল মার মুখি.
মক্কার বাহিরে যে সমস্ত লোকেরা হজ্জের জন্য আসতো বা ভিবিন্ন স্থানে যেসব বাজর বসতো সেখানে যারা জামায়াত হতো তাদের সামনে যখন রাসূল(সাঃ)দিনের দাওয়াত দিতেন তখন আবুলাহাব তাহার পিছনে পিছনে ঘুড়ে ঘুড়ে তার বিরোদিতা করতো.সরিা লাহাবে যেই ব্যাক্তিটির নাম নিয়ে নিন্দা করা হয়েছে এগুলো ছিল তারই কর্মকান্ড.সুরা লাহাব যখন নাজিল হলো তখন আবুলাহাব আবুল তাবুল বকতে লাগলেন.
তখন লোকেরা বুজতে পারলো রাসূল(সাঃ)এর বিরোধিতার ব্যাপারে তার কথা গ্রহনযুগ্যনয় কারণ সে নিজে ভাতিজার বিরোধিতায় অন্ধ হয়ে গেছে.
আবু লাহাবের স্থী উম্মে জামিলা রাসূল (সাঃ)এর সাথে শত্রুতা ব্যাপারে আবুলাহাবের চেয়ে কম ছিলনা.হযরত আসমা(রাঃ) বলেন সরিা লাহাব নাজিল হওয়ার পর উম্মে জামিলা যঅন শুনলো তার নামে নিন্দা করা হয়েছে.সে ক্রুদে ক্ষিপ্ত হয়ে রাসুল(সাঃ) এর খুজে বের হলো এবং হাতের মুঠোয় পাথর ভরা ছিল ঐ অবস্থায় গালাগাল করতে করতে কাবা ঘরে পৌছে গেল.সেখানে রাসূল(সাঃ) ও আবু বক্কর (রাঃ)এর সাথে বসাছিলেন.হযরত আবু বক্কর (রাঃ) বলেরন ইয়া রাসূলআল্লাহ উম্মে জামিলা এদিকে আসছে.বোধহয় আপনাকে দেখে অভদ্র আচরণ করতে পারে তিনি বললেন সে আমাকে দেখতে পাবেনা. বাস্তবেতাই হলো.
মক্কার বাহিরে ইসলামের দাওয়াতঃনবুয়াতের 10ম বর্ষের শেষ দিকে রসুল(সাঃ)তায়েফ গমন করেন তার সাথে তার মুক্ত করা দাস যায়েদ ইবনে হারেসা ছিল.তায়ের যাওয়ার পথে পথে কিনি লোকদের কে ইসলামের দাওয়াত দিতেন.কেই তার দাওয়াত গ্রহন করলো না.তায়েফ পৌছার পর আবদে ইয়ালিল.মাসুদ ওহাব্বিকে ইসলামের দাওয়াত দেন.তিনি তায়েফের সকল নের্তিস্থ্নীয় লোকদের ইসলামের দাওয়াত দেন.কেউ তার কথার কর্ণপাত করলেন না.সবাই বললো তুমি শহর থেকে বেরিয়ে যাও.উচ্ছৃঙ্খল বালকদের কে উস্কানী দিল.ফেরার পথে এসব দুর্বিত্র বালকরা তার পিছনে লেগে গেল.তারা তাকে গালাগালি দিত আর ডিল ছোরতে লাগলো .এত রাসূল(সাঃ) এর দুপা রক্তাক্ত হয়ে জুতা রক্তে ভিজে গেল.আঘাতের কষ্টে তিনি বসে পরলেন.তারা রাসূল(সাঃ) ধরে দাড়করিয়ে দিতো যাতে তার উপর পুনরায় পাথর মারা যায়.তিনি বাধ্য হয়ে যখন চলা শুরু করতেনতারা টাখনুও পায়ে পাথর মারতো.এ অবস্থায় হযরত যায়েদ(রাঃ)তাকে প্রস্তারাআঘাত থেকে রক্ষা করার জন্যস্বয়ং প্রস্তর বর্ষন নিজের উপর গ্রহন করতেন.আবশেষে তার মাথা ফেটে গেল.এই দুর্ঘঠনায় তিনি মর্মাহত হলেন.কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর তিনি মক্কার দিকে রওয়ানা হলেন.মানুষিকভাবে তিনি ছিলেন বিপযন।
বিষয়: বিবিধ
১৯৯১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন