আপনি কোথায় যাবেন :- ???? ??? ?? ?
লিখেছেন লিখেছেন ডব্লিওজামান ২৯ জুন, ২০১৬, ১১:৫৪:৩০ রাত
আপনি কোথায় যাবেন :- ???? ??? ?? ?
- বাংলাদেশে ব্যাংকে ? তার নির্বাহী পরিচালকের নাম শুভঙ্কর সাহা,
- পর্যটন করপোরেশনে যাবেন, তার চেয়্যারম্যান অপরূপ চৌধুরী,
- ‘একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে যাবেন, তার পরিচালক প্রশান্ত কুমার রায়,
- স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে যাবেন, তারও চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী,
- পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন (ডিপিডিসি) যাবেন, সেখানেও চেয়ারম্যান তাপস কুমার,
- জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরে যাবেন, তার মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়,
- পাবলিক লাইব্রেরী যাবেন, তারও মহাপরিচালক আশীষ কুমার সরকার,
- পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে যাবেন, তারও চেয়ারম্যান নারায়ন চন্দ্র সাহা,
- প্রেস কাউন্সিলে যাবেন, তার প্রধানও শ্যামল চন্দ্র কর্মকার ।
সর্বত্রই এখন হিন্দুদের দাপট। বেছে বেছে সব উপরের পদগুলোতে বসানো হয়েছে হিন্দুদের। মুসলমানদেরকে করা হয়েছে হিন্দুদের অধিনস্ত। হিন্দু বস যা বলে, অধিনস্ত মুসলিমদের তাই মুখ বুজে মেনে নিতে হয়। তবে শুধু বস হিসেবে নয়, হিন্দু হওয়ার কারণে তাদের থাকে আলাদা দাপট, বিষয়টা এমন- তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধেও কিছু বলা যায় না। হিন্দুদের দ্বারা মুসলিম কর্মকর্তারা এখন পুরোপুরি কোনঠাসা এবং নির্যাতিত। সবাই বুঝতেছে, কিন্তু কিছুই যেন করার নেই।
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা সাপ্তাহিকী ‘ঠিকানা’ ৩ জানুয়ারি (২০১৪) সংখ্যায় এক ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। ‘এক নজরে বাংলাদেশের সচিবালয় : হারিয়ে যাচ্ছে ইসলাম-মোহাম্মদরা, বাড়ছে রায়-বাবুদের আধিপত্য’ শীর্ষক প্রতিবেদনের সূচনাতেই বলা হয়, ‘সচিবালয়ে ঢুকে আপনি কনফিউজড বা বিভ্রান্ত হবেন না দয়া করে। হয়তো ভাবতে পারেন, কোথায় আসলাম? ঢাকা নাকি দিল্লির সিভিল সার্ভিস পাড়া এটা ! ৯৫ শতাংশ মুসলমানের দেশে সিভিল সার্ভিসে হিন্দু সম্প্রদায়ের আমলাদের আধিক্য দেখে আপনি অবাক হতেই পারেন। সাইনে লেখা রয়েছে অমুক বোস বা অমুক রায়, কোনোটায় অমুক দত্ত, আবার কোনোটায় অমুক বিশ্বাস। এসব নেম সাইনের ভিড়ে হারিয়ে গেছে মোহাম্মদ বা ইসলাম নামের নেম সাইন।
সচিবালয়ে এখন নাকি মুখে কথা হয় না, ভাব বিনিময় হয় ইশারায়। হিন্দু অফিসারদের দাপটে মুসলমানরা রয়েছেন কোণঠাসা অবস্থায়। চাকরি আছে কিন্তু চেয়ার টেবিল নাই, মুসলমান এমন কর্মকর্তার সংখ্যা সচিবালয়ে এতই বেড়েছে যে, লাইব্রেরিতে বা ক্যান্টিনেও এখন আর বসে সময় কাটানোর জায়গা নেই।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে কয়েকজন অফিসার বললেন, বর্তমান সরকারের শুরু থেকেই একটি চক্র তালিকাহাতে এ কাজটি করে আসছে। চিহ্নিত হিন্দু অফিসারদের গুরুত্বপূর্ণ কোথায় কোথায় বসাবে, তা আগে থেকেই নির্ধারিত। এমনকি কয়েকপদ ডিঙ্গিয়ে প্রমোশন দেয়া হিন্দু ওই কর্মকর্তাদের।
ওএসডি থাকা একজন অতিরিক্ত সচিব বললেন, শুধু সচিবালয়েই নয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বিচারালয়, টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর, পুলিশ-প্রশাসন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনসহ সর্বত্র এখন দাপটে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন হিন্দু কর্মকর্তারা। তিনি জানালেন, এখন অনেকেই বলে থাকেন, খুব বেশি দূরে নয়, হয়তো দেখা যাবে পাকিস্তান আমলে ‘পাঞ্জাবি খেদাও’ অভিযানের মতো বাংলাদেশেও এ ধরনের কোনো অভিযান শুরু হয়ে যাবে। (http://goo.gl/VgHCtp)
আমার দৃষ্টিতে, বর্তমান সময়টা ঠিক ব্রিটিশ আমলের মত। ব্রিটিশ পিরিয়ডের শুরুতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি নিজেদের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য সকল মুসলিম কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সরিয়ে শুধু হিন্দুদের নিয়োগ করেছিলো। আর এতদিন গোলামি খাটা নিচু জাতের হিন্দুরা হঠাৎ সুযোগ পেয়ে অধিনস্ত মুসলমানদের উপর চালিয়েছিলো নির্যাতনের স্টীম রোলার।
বর্তমান আওয়ামী সরকার যেভাবে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে ( শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বলেছে- - চাকুরীতে হিন্দুদের তুলনামূলক বেশি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে) হিন্দুদের হাতে দেশ তুলে দিচ্ছে, তা দেখে মনে হচ্ছে নতুন করে পরাধীনতার শিকল এমনভাবে ঘিরে আছে, ধরছে বাংলাদেশকে তা থেকে বের হতে কত যুগ পেরিয়ে যায় !!!
হে রাজাধিরাজ, তোমার করুণা ভিক্ষা চাচ্ছি।
( কমেন্টে কিছু লিঙ্ক দিলাম এবার আপনারাও কিছু যোগ করুন প্লীজ )
ভিডিওটি দেখে- শুনে ধন্য হোন!
শাবাশ, সাব্বাস জারজ দেবদাস চক্রবর্তীর বেটি! ধন্য আপনার জন্ম! সফল- স্বার্থক জারজ বাবার বীজ! আফসোস শেখ মৃনাল কান্তি দাসের জন্য, আপনার লেওরার অক্ষমতার কারণে হয়তো পাকির শুক্রাণুর মজায় বুদ্ধি প্রতিবন্ধী এ বঙ্গের উপহার!!!
http://www.bd-desh.net/newsdetail/detail/31/223677
http://www.m.mzamin.com/article.php?mzamin=3426
https://www.youtube.com/watch?v=1x5cWN0AWMU&app=desktop
http://www.bd-desh.net/newsdetail/detail/200/223093
https://www.youtube.com/watch?v=sPo1vfYgcBA&app=desktop
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ভারতীয় সরকারি ওয়েবসাইটে????????? :(
উদ্বেগজনক হলেও সত্য যে ভারতের সরকারী চাকরী ওয়েবসাইটে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়েছে। http://www.karmakshetra.org/ নামের ওয়েবসাইটটি মূলত ভারতীয় বিভিন্ন রাজ্যের সরকারী চাকরি বিজ্ঞপ্তি প্রচারের একটি ওয়েবসাইট । সেখানে দেখা যাচ্ছে ভারতের অন্যান্য চাকরীর সাথে সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরির বিজ্ঞপ্তিও রাখা হয়েছে। http://www.karmakshetra.org/bd-army-sainik-recruitment/ ।
ভারতীয় ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌত্বের প্রতীক দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি কে বা কারা প্রচার করছে সেটা অনেক বড় প্রশ্ন।
ওয়েবসাইটটিতে বাংলাদেশের আর অন্যকোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি রাখা হয়নি, সেনাবাহিনীটির ছাড়া ।
সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে, যোগ্যতা হিসাবে ওয়েবসাইটের কোথাও লেখা নাই যে প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। অনলাইন ও এসএমএসে দরখাস্ত করা যাবে।
অনেকেই এটাকে ভয়াবহ আলামত হিসেবেই দেখছেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কোন বিদেশী নিয়োগের সুযোগ নেই। সেক্ষেত্রে ভারতীয়দের মধ্যে প্রচারের দরকারও নেই। কিছুদিন আগে যমুনা টিভির এক প্রতিবেদনে দেখা যায় নাম, স্থানীয় পরিচয় গোপন করে শত শত পুলিশ নিয়োগ দেয়া হচ্ছে । সুত্রঃ http://www.karmakshetra.org/bd-army-sainik-recruitment/
http://newsorgan24.com/detail/13431#sthash.vkbcf8n8.dpbs
http://l.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Fwww.dailynayadiganta.com%2Fdetail%2Fnews%2F72691&h=-AQHilnZl
http://amarbangladesh-online.com/.../details/focus/5602...
http://www.muldharabd.com/?p=1154
http://www.muldharabd.com/?p=1129
http://www.newsbangladesh.com/-%E0%A6%AF%E0%A6%BE.../6826...
http://www.bbc.com/.../160531_bangladesh_india_bjp_hindu...
https://www.orangbangla.com/%E0%A6%B0%E0%A6.../2016/05/980/
http://www.bd-desh.net/newsdetail/detail/200/217263
http://www.bd-desh.net/newsdetail/detail/200/224280
http://www.ntvbd.com/.../%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0...
https://www.youtube.com/watch?v=-Ewijy-XSkw&sns=fb
http://amarbangladeshonline.net/.../details/details/1698...
এই স্ট্যাটাসটা মোস্তফা সারওয়ার ফারুকী'র.............................
দাদাবাড়ির মাঝি নাদের আলী বলেছিলো, “ট্রানজিট দে, দেখিস একদিন তিস্তা দিয়ে দিবো। জঙ্গি হটা, বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে দিবো।” দাদা সব নিয়ে নিয়েছে, দেয়নি কিছুই। আমাদেরও দেখা হয়নি কিছুই। ৪৩ বছর কেটে গেল। বাজার গেছে, আকাশ গেছে, পত্রিকার পাতাগুলো গেছে, চিন্তা গেছে। সিনেমা হলটা বাকি ছিলো, এবার সেটাও যাচ্ছে। যে দেশের মন্ত্রীর একমাত্র এজেন্ডা মনে হয় ভারতের ছবি আমদানি (তাও আবার ভারতের সবচেয়ে অখাদ্য ছবিগুলো), যে দেশের মন্ত্রী মনে করেন যে বাংলাদেশের সিনেমার উন্নতির একমাত্র উপায় ভারতের ছবি আনা এবং আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক ভারতীয় কোনো সংস্থাকে দেয়া, সে দেশের ভবিষ্যৎ চরম উজ্জ্বল। এই রকম চিন্তাশীল মানুষ যদি দেশ চালান, তাহলে সে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল না হয়ে পারে না। আশা করি অন্যান্য দেশও (যাদের সিনেমার অবস্থা খারাপ) আমাদের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে চলচ্চিত্র বিপ্লব সাধন করবে।
বি. দ্র. পাশে বসা ছোটো ভাই বললো দুই দেশের ছবি না বিনিময় হওয়ার কথা। আমি তাকে পুনরায় ‘নাদের আলী’র কবিতা পড়তে বললাম।
খুশী হয়ে ছোট্ট ভাই আমাকে “জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় জঙ্গি দমনের গুরুত্ব” বিষয়ে একটা বক্তৃতার রিপোর্ট ধরিয়ে দিয়ে বললো, ‘দেশ চালাতে এইরকম প্রতিভাই আসলে দরকার!’
আমি বললাম “এইরকম একটা মন্ত্রী তুই ফুসলিয়ে নরেন্দ্র মোদীকে দিয়ে দে, আমরা বেঁচে যাই!”
-সুপ্রভাত! ইহা একটি সম্পূরক স্ট্যাটাস। কারো যদি আমার স্পিরিট বুঝতে সমস্যা হয় তাই বলছি। আমি ভারত-বাংলাদেশ সহযোগিতায় পূর্ণ আস্থাশীল। ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় ছবি হোক, তাও চাই। রিসোর্স শেয়ার হোক, তাও চাই। আমাদের ছবি ভারতে চলুক, তাদেরটাও এখানে চলুক। কিন্তু তার জন্য যে একটা ফিজিবিলিটি স্টাডি করা দরকার, কর কাঠামো তৈরি করা দরকার, বছরে কতগুলো ছবি আসবে- কতগুলো যাবে এটা ঠিক করা দরকার, আমাদের হলগুলো ভারতীয় ছবি কত পার্সেন্ট স্ক্রিনিং করতে পারবে, ভারত আদৌ আমাদের ছবি চালাতে আন্তরিক কি-না, তাদের দিক থেকে কোনো রকম আইওয়াশ বা শুভংকরের অংক আছে কিনা- এই সব বিষয়ে খোলা মন নিয়ে কাজ করা দরকার।
কিন্তু এসব নিয়ে যখন কোনো উত্তেজনা দেখি না, উত্তেজনা দেখি যে ‘শুধু যেভাবেই পারো ভারতের ছবি ঢুকিয়ে দাও’- এই নিয়ে তখন প্রশ্ন আসে। যখন প্রেসক্রিপশন দেয়া হয় ‘বাংলাদেশের সিনেমার উন্নতির জন্য’ই ভারতের ছবি আনতে হবে তখনই বোঝা হয়ে যায় ‘ডাল মে কেয়া হায়!’
আগেও যেমন বলেছি- কলকাতায় হিন্দি ছবি চালালে ২৫% কর দিতে হয়, বাংলা চালাতে ২% এর মতো। কেন একই দেশে এই বৈষম্য? নিজের বাজার আর সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করা?
একটা রাজ্য সরকার যা পারে, স্বাধীন দেশের সরকার তার চেয়ে তো বেশিই পারার কথা। আমাদের নীতিমালা আমাদের লাভের দিকে তাকিয়ে করতে হবে, অন্য কারো লাভের দিকে তাকিয়ে না। বিনিময় বা বন্ধুত্ব তখনই জমে যখন দুই তরফে আন্তরিকতা থাকে। কলকাতার পত্রিকার পাতায় আমরা এখনো মহকুমার চেয়েও ছোট, কিন্তু আমাদের পাতায় ওরা সুপার পাওয়ার। আমাদের টিভি ওখানে কৌশলে বন্ধ, আমাদের এখানে ওদের টিভি সানি লিওনের মতো খোলা। আরো একশোটা ইন্ডিকেটর দেখানো যাবে যেটা আসলে বন্ধুত্বের কথা বলে না। বললে ভালো হতো। বোঝা গেছে জিনিসটা ?
http://www.bd-desh.net/newsdetail/detail/200/213671
http://m.dailynayadiganta.com/detail/news/118931
http://www.bbc.com/.../160515_india_muslim_youth_who...
হে দেবতা, দেশটাতো এখন আপনাদেরই! তারপরও প্রতিদিন কেন এভাবে মারতে হবে !? গতকালই তো পিটুনির পর গুলি করে মারলেন নতুনপাড়া সীমান্তে ২০ বছর বয়সী সিহাবকে..........
http://www.jugantor.com/online/country-news/2016/05/14/12903
http://banglamail24.com/news/151334
http://www.jugantor.com/online/country-news/2016/05/14/12903
https://www.facebook.com/BangladeshPoliceCrime/videos/1211300842221251/
http://www.jugantor.com/.../international/2016/05/08/12258
http://www.bdsangbad.com/details.php?id=19849
বিষয়: বিবিধ
১৬০৩ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
লেখকের সাথে একমত।
দেশ চালাতে ৫০০০ হিন্দুকে জায়গায় বসিয়ে দিলেই হবে , ১৫ লাখকে আমদানী করার দরকার নেই । ইতোমধ্যে মুসলমান নামধারী পুলিশভায়াও হিন্দুদের পক্ষে অস্ত্র উঁচিয়ে ধরেছেন ।
হিন্দুরা সংখ্যা লঘু বিধায় তারা এখানে কিছুই করতে পারবে না যদি না আমাদের মুসলমান নামধারী কুলাঙ্গারেরা তাদের সাহায্য করে।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পাশাপাশি আমাদের সবাইকে এটাও মনে রাখতে হবে যে হিন্দুরা কখনই এতদ অন্চলের মুসলমানদের পছন্দ করে নি । তাই তারা তাদের এক পা ভারতে রেখেই চলে এদেশে। তারা কখনই বাংলাদেশের ভাল চায় না ভারতের আগে।
Click this link
মন্তব্য করতে লগইন করুন