প্রযুক্তির উন্নয়ন হচ্ছে রকেটের গতিতে আর মানবীয় চরিত্র ও ভালবাসার পতন হচ্ছে উল্কার গতিতে

লিখেছেন লিখেছেন ডব্লিওজামান ১২ মার্চ, ২০১৪, ০৬:৪৯:৫৭ সন্ধ্যা

আজ প্রযুক্তির উন্নয়ন হচ্ছে রকেটের গতিতে আর মানবীয় চরিত্র ও ভালবাসার পতন হচ্ছে উল্কার গতিতে । আকাশ ছোঁয়া অট্টালিকা হচ্ছে কিন্তু কোন ঘরেই মানসিক প্রশান্তি নেই । মঙ্গলগ্রহের সাথে যোগাযোগ হচ্ছে কিন্তু নিজের প্রতিবেশী এমনকি স্বজনদের সাথে কোন যোগাযোগ নেই । তাই যেমন প্রযুক্তির উন্নয়ন হচ্ছে ব্যাপকভাবে ঠিক তেমনি পাল্লা দিয়ে হতাশা, অশান্তি আর হত্যা, আত্মহত্যার হার ও বেড়েছে । এর কারণ একটাই ...... বর্তমান পৃথিবীর শাসকরা বস্তুগত ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের প্রতি নজর দিলেও মন ও আত্মার উন্নয়নের দিকে তারা কোনই নজর দেয়নি । পণ্ডিতরা বলেছেন, " বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ কিন্তু কেড়ে নিয়েছে আবেগ" ............আসলে দোষটা বিজ্ঞানের নয় বরং যারা বিজ্ঞান চর্চা করছে তাদের । কারণ তারা বিজ্ঞানের সঙ্গে ধর্মের যোগ করতে পারেনি অথবা দোষটা আমাদের যারা ধর্ম পেয়েছি কিন্তু এর সঙ্গে বিজ্ঞানকে যুক্ত করিনি ।

এটা বুঝতে বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি আমেরিকার দিকে তাকান, যেখানে প্রতি ৪৬ সেকেন্ডে ১জন ধর্ষিতা, ৪৩% জারজ সন্তান এবং আত্মহত্যার হার ও সবচেয়ে বেশী । ( শ্রুতিলিখন )

বিষয়: বিবিধ

২১০০ বার পঠিত, ২৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

191249
১২ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৩
সজল আহমেদ লিখেছেন : প্রেম ফিকেশান।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৪
142246
ডব্লিওজামান লিখেছেন : টাই বুঝি !!!
191273
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:০২
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের যোগসূত্রে খুঁজতে যাওয়া স্রেফ বোকামি ছাড়া আর কিছু নয়। আপনি শুধু আমেরিকার উদাহরন দিয়েই থেমে গেছেন!! কিন্তু ইসলামের প্রানকেন্দ্র মক্কা-মদিনায় প্রতিদিন প্রতিরাতে প্রতিঘরে কতজন বন্ধিনী, নিরীহ, অসহায় কাজের ভুয়া নিরব ধর্ষনের শিকার হয় তার পরিসংখান নিয়ে আদৌ ভেবেছেন কি?
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
142252
ডব্লিওজামান লিখেছেন : এই বোকামিটাই আমার পুঁজি সম্মানিতা "গৃহস্থের কইন্যা"। কারণ আমার উৎস এবং গন্তব্য যে সে কথাই প্রমাণ করে । আর আমেরিকার উদাহরণ আনার কারণ বর্তমান বিশ্বে তারাই তো মোড়লি করছে আর সেটা ইচ্ছায় অনিচ্ছায় মেনে ........................

আর তৃতীয়টার জন্য বলব, মক্কা-মদিনা আর ধর্ম বা ইসলাম এক জিনিস নয় । মক্কা-মদিনা বা আমারিকার বাহানা দিয়ে আপনি আমি কেউ রেহাই পাবো না, কারণ সৃষ্টিকর্তা আমাদের বিবেক-বুদ্ধি-ক্ষমতা দিয়েছেন, সে অনুসারে জবাবদীহিতা করবেন ! দয়া করে চিন্তা করুন ।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৭
142266
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : আমেরিকা তার প্রতিটি সামাজিক সমস্যা নিয়ে নিরন্তন প্রচেষ্টা করে যাছ্ছে। সে দেশে যে কোন অবস্থায় নারী ধর্ষন বৈধ নয়। কিন্তু ইসলাম ধর্মে নারী ধর্ষনকে বৈধতা দেয়া হয়েছে। কোরান-হাদীসে এ বিষয়ে সুস্পস্ট নিদ্দেশ দেয়া আছে। সয়ং নবী মোহাম্মদ এবং তার সাঙ্গপাঙ্গ সাহাবীরা দাসী, কড়ায়ত্ব দাসী, যুদ্ধবন্ধী নারী গনিমত ধর্ষন করতেন। ইহা ইসলামের অকাট্ট বিধান। সুতরাং মক্কা-মদিনায় কাজের বুয়া ধর্ষন ইসলামের অতি মামুলি বৈধ বিধান। এরজন্য কোন পরিসংখ্যান বা বৈধতার প্রশ্নই উঠে না। ধন্যবাদ।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:২০
142317
ডব্লিওজামান লিখেছেন : ইসলামে নারীদের কেমন চোখে দেখে ?

♦ একটা নারীর যখন জন্ম হয়, ইসলাম বলে "যার ঘরে প্রথমে কন্যা সন্তান হয় সেইঘর বরকতময়"।

♦ নারী যখন যুবতী হয়, ইসলাম ঘোষনা দেয় ''যে তার মেয়েকে সঠিকভাবে লালন পালন করে ভালপাত্র দেখে বিয়ে দেয় তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।"

♦ নারী যখন বিবাহিত, ইসলাম বলে "সেই পুরুষই সর্বোত্তম যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম"।

♦ নারী যখন সংসারী, ইসলাম বলে "স্ত্রীর দিকে দয়ার দৃষ্টিতে তাকানো সওয়াবের কাজ। এমনকি স্ত্রীকে আদর করে মূখে এক লোকমা খাবার তুলে দেয়াও"।

♦ নারী যখন গর্ভবতী, ইসলাম বলে "গর্ভাবস্থায় যে নারী মারা যায় সে শহীদের মর্যাদাপায়"।

♦ নারী যখন মা, ইসলাম বলে "মায়ের পদ তলে সন্তানের বেহেশত"।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৭
142325
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এবং তাঁর সাহাবীরা এমন সব অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে গিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে দাস প্রথা বিলপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।

তাই যদি হয় তবে নিচের হাদীস কি ধারনা দেয়?

হযরত মায়মুনা বিন্‌তে আল হারিসা (Hazrat Maymuna Bint Al-Haritha.) মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনুমতি ছাড়াই একজন দাসী মুক্ত করলে তিনি বলেন.....দাসী মুক্ত না করে বরং তোমার চাচা/মামা কে দিয়ে দিলেই অধিক সওয়াব পেতে। Volume 3, Book 47, Number 765: হাদীস এর সূত্র
উপরের হাদীসে মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপদেশ দাস প্রথার পক্ষে না বিপক্ষে,এই হাদীস আমার কাছে অমানবিক মনে হয়।
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:০৫
142346
সজল আহমেদ লিখেছেন : গৃহস্থের কইন্যা@আপনি বলেছেন ইসলাম নারী ধর্ষনে বৈধতা দিয়েছে এবং তার কুরআন এবং হাদীসে সুস্পষ্ট নজির ও আছে।আপনাকে দেখা যাচ্ছে একটা হাদীস ও দিয়েছেন।আচ্ছা দেখা যাক প্রথম বিষয়টা,আচ্ছা কুরআনের কোন পাতায় দেয়া আছে নারীকে ধর্ষন করা বৈধ?পাতা নং কত?সূরাটা কি সূরা?সূরাটির আয়াত কত?কোথায় অবতীর্ন?এবং কত নং এবং কোন আয়াতে এটা উল্লেখ করা?কুরআনের আয়াত কয়টি?
ইয়াসিন সূরা কয় মুবিন?(এটা জিজ্ঞেস করলাম,কারন আপনি কুরআনে নাকি দেখেছেন নারী ধর্ষনের সুস্পষ্ট প্রমান।)

এখন আসি হাদীসে,আচ্ছা কোন হাদীসের ঐ বাণীটি?মূল হাদীস কয়টি?এবং আপনি যেখান থেকে ঐ হাদীসটা এনেছেন সেই হাদীসটার নাম কি?সংগ্রহকারী কে?হাদীসটি বাংলা কোন প্রকাশক অনুবাদ করেছে?

গৃহস্থের কইন্যা(FAKE FEMALE) সমস্ত উত্তর আপনাকে দিতে হবে না হয় ভেবে নেবো আপনি আপনার পিতার অবৈধ সন্তান।
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:৪২
142362
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : মন্তব্য কলাম ৭ এ সব রেফারেন্স দেয়া আছে, দয়া করে কোরান-কিতাব খুলে কি লেখা আছে নিজেই পড়ে দেখুন্না @ ভাইজান সজল...........
191314
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৯
মেঘ ভাঙা রোদ লিখেছেন : এটা ঘটতে ঘটতে আবার মানব চরিত্রের উন্নতি সাধন হৈবে সো টেনশনের কোনো কারণ নাই। পৃথিবীর গতিপথ এরকমই।
191321
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৪
ডব্লিওজামান লিখেছেন : আপনার আশ্বাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ । এভাবে পাশে পাবার কামনা করছি ।
191324
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৭
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : মেঘ ভাঙা রোদ লিখেছেন : এটা ঘটতে ঘটতে আবার মানব চরিত্রের উন্নতি সাধন হৈবে সো টেনশনের কোনো কারণ নাই। পৃথিবীর গতিপথ এরকমই।
191383
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:০৮
ডব্লিওজামান লিখেছেন : এই অবস্থা !!!
191404
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৪
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : মূর্খ যুগে দাদী-নানী'র কাছে শোনা ভাসাভাসা জ্ঞান নিয়ে ইসলামের মধুর বচন শুনিয়ে ২১ শতকে ধর্মের চিড়া ভিজেনা ভাই। ইসলাম নিয়ে ব্লগে বিতর্ক করতে হলে কোরান থেকে অথেন্টিক সুরা, আয়াত এবং হাদীসের বর্ননার উদ্বৃতি দিয়ে কথা বলতে হয়।

ইসলাম নারীর কেমন মর্যাদা দেয় দেখা যাক –

সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।

মালিকের মুয়াত্তা হাদিস ২.২৩.৯০:
ইয়াহিয়া—মালিক—নাফি থেকে। ইয়াহিয়া বললেন যে আবদুল্লাহ ইবনে উমরের ক্রীতদাসীরা তাঁর পা ধৌত করতো এবং তাঁর কাছে খেজুর পাতার তৈরি এক মাদুর নিয়ে আসত। সে সময় তারা ঋতুমতী ছিল।

মালিককে জিজ্ঞাসা করা হল কোন এক ব্যক্তি গোসল করার আগেই কি তার সব ক্রীতদাসীদের সাথে যুগপৎ সহবাস করতে পারবে? তিনি (অর্থাৎ মালিক) উত্তর দিলেন যে গোসল ছাড়াই পরপর দুইজন ক্রীতদাসীর সাথে সহবাসে কোন অসুবিধা নাই। কিন্তু যখন কোন স্বাধীন স্ত্রীর সাথে সহবাসের দিন থাকবে সেদিন অন্য আর এক স্বাধীন স্ত্রীর সাথে যৌন সঙ্গম করা যাবে না। কিন্তু এক ক্রীতদাসীর সাথে যৌন সঙ্গমের পর সাথে সাথে অন্য ক্রীতদাসীর সাথে সহবাস করা আপত্তিকর নয়—যদিও তখন লোকটি জুনুব (সহবাসের পর তার কাপড়ে অথবা দেহে বীর্য ও অন্যান্য কিছু লেগে থাকা)।


১ নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে (Quran 4:34, 2:228)
২ তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142)
৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al-Sira al-nabawiyya, Cairo, 1963)
৪ তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি (Sahih Bukhari 5:59:524)
৫ তারা কুকুরের সমতুল্য (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493, 1:9:486 Sahih Muslim 4:1032, 4:1034, 4:1038-39 Abu Dawud 2:704)
৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5119)
৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369)
৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302)
৯ তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263) হাড়ের মত বক্রতা যুক্ত (Sahih Muslim 8:3466-68 Sahih Bukhari 7:62:113, 7:62:114, 4:55:548)
১০ তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র (Quran 2:223 Abu Dawud 11:2138)
১১ তারা শয়তানের রূপ (Sahih Muslim 8:3240)
১২ তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ (Sahih Bukhari 4:52:110, 4:52:111)
১৩ তারা বিশ্বাস ঘাতক (Sahih Bukhari 4:55:547)
১৪ পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক (Sahih Bukhari 7:62:33)
১৫ নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219)
১৬ প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493)
১৭ স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য (Sahih Muslim 8:3368)
১৮ পুরুষ কত্রিক ধর্ষনের অনুমোদন (Quran 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371)
১৯ স্বামীর বাধ্য না হলে তাদের প্রার্থনা গৃহিত হবে না (Muslim Scholar Al-Suyuti while commenting on Quran 4:34 Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. ii, 60)
২০ পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে (Quran 4:3)
২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15)
২২ স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের (Quran 4:34 Sahih Muslim 4:2127) যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না (Abu Dawud 11:2142)
২৩ বেহেস্তে পুরুষের জন্যে রয়েছে বহু (Virgin) রমনী সম্ভগের ব্যাবস্থা (Quran 33:48, 44:51-54, 55:56-58, 78:31-35 Ibn Kathir Tafsir of 55:72 Sahih Muslim 40:6795, 40:6796 Sahih Bukhari 4:54:476 Al-Tirmidhi, Sunan. Vol. IV Chap. 21 Hadith: 2687 Sunan Ibn Maja, Zuhd-Book of Abstinence 39)
২৪ শুধুমাত্র নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79)
২৫ স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ (Sahih Bukhari 4:52:250)
২৬ তাদের একমাত্র কাজ পুরুষের সেবা করা (Mishkat al-Masabih, Book 1, Duties of Husband and Wife, Hadith Number 62 Mishkat al-Masabih, Book 1, duty towards children Hadith Number 43)
২৭ সর্বদা নিজেদের আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায় (Sahih Bukhari 5:59:462, 6:60:282)
২৮ মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161)

এর পরেও কি মনে হয় ইসলাম আপনাকে (for women) দেয় সামান্যতম সন্মান ?
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:৪৫
142884
ডব্লিওজামান লিখেছেন : হযরত আলী (রাHappyবলেছেন, যদি কোন ব্যক্তি আপনাকে খারাপ কথা বলে,তবে তার কথার জবাব দিবে না । কেননা, হতে পারে এরচেয়েও খারাপ কোন বাক্য তার ঠোঁটের কাছেই রয়েছে; আপনি তার কথার জবাব দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সে তা বলতে শুরু করবে ।

আর আপনার অনুবাদগুলো সঠিক হয়নি, আমি দেখেছি ।

তাছাড়া আমিতো মূল লেখাটা ইসলামকে নিয়ে লিখিনি; ধর্মকে নিয়ে লিখেছি । সকল ধর্ম । এ ক্ষেত্রে আমি আস্তিক-নাস্তিককে ও তার বিশ্বাসের পুঁজিকে একটি ধর্ম মনে করি ।
আর ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে বিশ্বাস করি --- When the function of science ends;There/Where the function of religions starts.
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:২৩
142898
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : ও আচ্ছা, হজরত আলী কতইনা মহান ছিলেন!!

তা হলে দেখা যাক আলী সত্যিকার অর্থে কেমন সাধু লোক ছিলেন, অথেন্টিক হাদিস কি বলে ;

সহিহ বুখারি, বই-৮৪, হাদিস-৫৭

ইকরিমা বর্ণিত:কতিপয় নাস্তিককে আলির নিকট আনা হলো এবং আলি তাদেরকে পুড়িয়ে মেরে ফেললেন।এ ঘটনা ইবনে আব্বাসের কাছে পৌছলে তিনি বললেন, “ যদি আমি উক্ত যায়গায় থাকতাম তাহলে আমি তাদেরকে পোড়াতাম না কারন আল্লাহর নবী এটা নিষেধ করেছেন ও বলেছেন, ‘ আল্লাহর শাস্তির দ্বারা কাউকে শাস্তি দিও না’ ও ‘আল্লাহর নবীর বিধান অনুযায়ী আমি শাস্তি দিতাম, ‘ যে কেউ ইসলাম ত্যাগ করবে তাকে হত্যা কর”।
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:২৮
142902
ডব্লিওজামান লিখেছেন : যদি কোন ব্যক্তি আপনাকে খারাপ কথা বলে,তবে তার কথার জবাব দিবে না । কেননা, হতে পারে এরচেয়েও খারাপ কোন বাক্য তার ঠোঁটের কাছেই রয়েছে; আপনি তার কথার জবাব দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সে তা বলতে শুরু করবে ।

আর আপনার অনুবাদগুলো সঠিক হয়নি, আমি দেখেছি ।

তাছাড়া আমিতো মূল লেখাটা ইসলামকে নিয়ে লিখিনি; ধর্মকে নিয়ে লিখেছি । সকল ধর্ম । এ ক্ষেত্রে আমি আস্তিক-নাস্তিককে ও তার বিশ্বাসের পুঁজিকে একটি ধর্ম মনে করি ।
আর ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে বিশ্বাস করি --- When the function of science ends;There/Where the function of religions starts.
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৪৮
142912
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : Science is continuous process, it is never ending.
১৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:৪৭
143226
ডব্লিওজামান লিখেছেন : But all religions are evergreen (সর্বাধুনিক)।
১৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৬:৫৭
143236
গৃহস্থের কইন্যা লিখেছেন : To stoning women in public these days??
১৬ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৬:৪৯
143583
ডব্লিওজামান লিখেছেন : বিজ্ঞান অর্থ 'বিশেষ জ্ঞান, Matter & matarial energy নিয়ে চর্চাই বিজ্ঞান।কিন্তু বিজ্ঞান সৃষ্টি জগতের যে সব বস্তু ও বস্তুগত শক্তি নিয়ে চর্চা করে তা বিজ্ঞানীরা সৃষ্টি করেনি। Law of nature স্রষ্টারই অবদান। স্রষ্টা যা সৃষ্টি করেছেন তা Discover আবিস্কার করাই বিজ্ঞানের কাজ। বিজ্ঞান Invent করে না। যার অস্তিত্ব নেই, তা সৃষ্টি করার সাধ্য বিজ্ঞানের নেই। যেমন,পানির দুটি উপাদান। H2O=Waterঅর্থাৎ পানিতে হাইড্রোজেন দু'ভাগ ও অক্সিজেন ১ভাগ। এ তথ্য এককালে মানুষ জানত না। তা বিজ্ঞানের জানা হলো সেদিন কিন্তু এ উপাদানের বাইরে তারা কি ১ফোঁটা পানি তৈরি করতে পারবে?

আর বিজ্ঞান শুধু বস্তু জগতের জন্য। এমনকি এ নির্দেশনাও দেয়না যে, এটা ভাল ওটা মন্দ। যেমন, অস্র তৈরিই তার কাজ;কোন পথে ব্যবহার কল্যাণ আর কোন পথে অকল্যাণ সেখানে তার বক্তব্য নেই! আর এখানেই The function of religions .........
191406
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : মানব জীবন যখন লক্ষ ও দিক নির্দেশনাহীন তখন এই অবস্থাই স্বাভাবিক। প্রযুক্তির অগ্রগতির কথা চিন্তা করুন। চাকা থেকে মোটর গাড়ি লেগেছে ৩০০০ বৎসর কিন্তু মোটর গাড়ি থেকে স্পেস ক্রাফট ৭০ বছর। মানুষ শুধু দুনিয়ার আরামের খোজে ফিরছে।
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:২৫
142880
ডব্লিওজামান লিখেছেন : হুমমমম !!!
191594
১৩ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৩২
বিন হারুন লিখেছেন : দুনিয়রা বেশির ভাগ মানুষ ধর্ষণের বিরদ্ধে তাই আমেরিকা ধর্ষণের বৈধতা দিচ্ছে না, বেশির ভাগ মানুষের চরিত্র নষ্ট হয়ে যখন ধর্ষণকে পাপ মনে করবে না. তখন তারা একদিন সমকামিতার মতো ধর্ষণেরও বৈধতা দেবে.
অনেক ভাল লিখা তাই বেশ ভাল লাগল Rose
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:২৯
142882
ডব্লিওজামান লিখেছেন : আমাদের অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে ভাই, বেশ ভাল লাগার জন্য Rose ধন্যবাদ ।
১০
192027
১৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৫৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনার লেখাটা পড়ে খুব ভালো লেগেছে।
২০ মে ২০১৬ রাত ০৩:৪১
306762
ডব্লিওজামান লিখেছেন : ভাল মানুষের ভাল মন এবং ভাল লাগাই স্বাভাবিক !
১১
192393
১৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:৪৯
ডব্লিওজামান লিখেছেন : ভাল মানুষের ভাল মন এবং ভাল লাগাই স্বাভাবিক !

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File