প্রান ঘাতি প্রাণ কোম্পানি

লিখেছেন লিখেছেন গোলাম মাওলা ২২ এপ্রিল, ২০১৪, ১২:২৮:৫৯ দুপুর

প্রান ঘাতি প্রাণ কোম্পানি





দেশের খ্যাতনামা দাবিদার ব্র্যান্ড জুস ‘প্রাণ’। নামেই প্রাণ অথচ এটি এখন প্রাণঘাতি পানীয়। ফলের রসের নামে চলছে প্রতারণা। এ কোম্পানির কোনো ফলের জুসেই ফলের রসের ছিটেফোঁটাও নেই। রয়েছে কেবল কৃত্রিম সুগন্ধি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভয়ংকর তথ্য, মিষ্টি কুমড়ার সাথে ম্যাংগো ফ্লেভার দিয়ে তৈরি করা হয় এই ভয়ংকর জুস। খাদ্যমান নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) পরীক্ষায় এই ভেজালের প্রমাণও মিলেছে। এ জুস শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের অনাগত সন্তানদেরও স্বাস্থ্যঝুঁকি এমনকি মৃত্যুঝুঁকিতেও ফেলতে পারে। এছাড়া নিচের খবরগুলির দিকে একবার তাকালে বুঝা যায় প্রান ঘাতি এই প্রাণ কোম্পানি। তাই আসুন একটু সচেতন হয়, বর্জন করি---

প্রানের জুস,

আচার,

ক্যান্ডি বার

ও চকলেট

খাদ্য নামে অখাদ্য গুলি।




সরকারের নিকট আমাদের প্রার্থনা প্রাণ কোম্পানির সকল খাদ্য ও পানীয় অতি দ্রুত উৎপাদন বন্ধ করা হক।



১। প্রাণ কোম্পানির পাওয়ার কেন্ডি খেয়ে প্রাথমিক ১২ শিক্ষার্থী প্রাণ যায় যায় অবস্থা http://www.onabil.net/ভাঙ্গুড়ায়-পাওয়ার-কেন্ডি

২। Real Story of Pran Mango Juice (প্রাণ আমের আসল কীর্তি )

http://www.youtube.com/watch?v=uOPBHqfHZG0

৩। প্রাণের জুস ও আচার থেকে সাবধান, আমে ক্ষতিরকর ফরমালিন, সারা দেশে ক্ষোভ http://newsgardenbd.com/?p=18111

৪।প্রাণ জুসের বোতলে এবার স্যাওলাও লোহার নাট বল্টু http://www.amiopari.com/6034

৫।মিষ্টি কুমড়া বদলে যাচ্ছে ভয়ংকর প্রাণ ম্যাংগো জুসে,তবুও বন্ধ হচ্ছেনা প্রতারণা ! http://www.eurobdnewsonline.com/bangladeshi-special-news/2014/04/22/36063

৬।যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিষিদ্ধ প্রাণ কোম্পানির গুড়া হলুদ http://ekush.info/bangla/প্রাণ-কোম্পানি

অথচ সেই হলুদ, মরিচ এর গুড়া হরদম বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের বাজারে।

http://www.banglanews24.com/new/অর্থনীতি-ব্যবসা/243257.html দুগ্ধশিল্পের উন্নয়নে প্রাণ-সিডা’র চুক্তি স্বাক্ষর।

উপরের প্রমান সাপেক্ষে দুগ্ধ উন্নয়নে তাঁরা যা করছে এর মাঝেও ভেজাল আছে বলে আমি মনে করি। তাই এদের এই প্রজেক্টে কি চলছে তা খতিয়ে দেখা হক।

_

বিষয়: বিবিধ

৫৭৮৪ বার পঠিত, ২৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

211694
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : শুধু "প্রাণ" কেন প্রায় সব কোম্পানিরইতো একই অবস্থা! না খাওয়াটাই একমাত্র সমাধান, যেটা আমি ফলো করি Loser Winking
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:২৫
160111
বিন হারুন লিখেছেন : সহমত
211702
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
egypt12 লিখেছেন : দেখার কেউ নেই :(
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৬
160107
গোলাম মাওলা লিখেছেন : আমাদের এড়িয়ে চলতে হবে , যেমন আমি পেপসির কোন পণ্য খাই না
211708
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১৫
আহ জীবন লিখেছেন : যতটুকু জানি প্রান কাদিয়ানী কোম্পানি। বর্জন করাই উত্তম। আমি নিজেও প্রান কোম্পানি এড়িয়ে চলি।
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
160104
গোলাম মাওলা লিখেছেন : কথা সত্য
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
160105
গোলাম মাওলা লিখেছেন : কথা সত্য

‘প্রাণ গ্রুপ’ যে কাদিয়ানীদের তা দেশের অধিকাংশ মুসলমানই জানেন না। কাদিয়ানীরা মুসলমান নয় বলে ওরা পণ্যদ্রব্যেই স্বাভাবিকভাবে ভেজাল দিয়ে আসছে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এ ভেজাল প্রমাণিত হয়েছে। মুসলমানদের উচিত কাদিয়ানীদের পণ্য বর্জন করা।
সংখ্যা: ২২৬তম সংখ্যা | বিভাগ: মতামত


প্রচার আর প্রসার তথা বিজ্ঞাপনে শীর্ষে রয়েছে কাদিয়ানীদের প্রতিষ্ঠান প্রাণ। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির পণ্যের মান নিয়ে সম্প্রতি যে প্রশ্ন উঠেছে, তাতে শুধু গণমাধ্যম নয়, দেশবাসীও হকচকিত। প্রাণ ব্র্যান্ডের নামে যেসব কোমল পানীয় ও জুস বাজারে বিক্রি হয়, এর কোনোটিরই গুণগত মান ঠিক নেই। এমনকি তা জনস্বাস্থ্যের জন্যও নিরাপদ নয়। মান নিয়ন্ত্রক সংস্থা দীর্ঘদিন পর হলেও প্রাণের আটটি পণ্যের সার্টিফিকেশন মার্কস (সিএম) লাইসেন্স বাতিল করেছে। এ খবরে নড়েচড়ে বসেছে ভোক্তা থেকে শুরু করে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) সূত্রে জানা যায়, গুণগত মান বজায় রেখে উৎপাদন করতে না পারায় সম্প্রতি যে ৩১ কোম্পানির বিভিন্ন পণ্যের সিএম লাইসেন্স বাতিল করা হয়, সে তালিকায় প্রথম প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেড। প্রাণের যে আটটি পণ্যের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ম্যাংগো, অরেঞ্জ, লেমন, স্ট্রবেরি, লিচি, আপেল, পাইনঅ্যাপেলসহ ফ্রুট ককটেইল নামের সব ফ্রুট ড্রিংকস।

এ প্রসঙ্গে বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক একে ফজলুল আহাদ জানায়, পণ্য উৎপাদনে গুণগত মান বজায় না রাখায় সিএম লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হয়। সংশ্লিষ্ট সব কোম্পানিকে গুণগত মান ঠিক করার জন্য সময়ও দেয়া হয়। নির্দিষ্ট সময়ে আইন না মানায় বাধ্য হয়ে লাইসেন্স বাতিল করা হয়। তবে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নয় বলে নিয়ম-কানুন মেনে কোম্পানিগুলোর উৎপাদনে ফিরে আসার সুযোগ রয়েছে।

সরকারি পরীক্ষাগারে বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে রাসায়নিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, লাইসেন্স বাতিলকৃত পণ্যগুলো জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ রকম ক্ষতিকর। বিশুদ্ধ খাদ্য আইন, ১৯৫৯ (সংশোধিত ২০০৫) এবং বিশুদ্ধ খাদ্যবিধি ১৯৬৭ অনুযায়ী, এ ধরনের পণ্য বাজারজাত করা দ-নীয় অপরাধ।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. আমিনুল হক ভূঁইয়া জানায়, দেশের বৃহৎ কোম্পানি পণ্যের মান বজায় রাখতে না পারার ঘটনা দুঃখজনক। এসব কোম্পানির অধিকাংশ পণ্যই শিশুখাদ্য বিধায় তাদের শুধু লাইসেন্স বাতিল নয়, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিও হওয়া উচিত।

এর আগে ২০১২ সালের জুলাইয়ে রফতানি পণ্যে ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ ভাইরাস ও পোকামাকড় শনাক্ত হওয়ায় কানাডা থেকে ফেরত আসে প্রাণের কনটেইনার। তাতে ছিল প্রাণ টোস্ট বিস্কুট, ট্রি ব্রেক, চানাচুর, ম্যাংগো বার, চাল, ঝাল মুড়ি, চিড়া ভাজা, চিড়া লাড্ডু, পটেটো ক্র্যাকার্স ও মাস্টাড অয়েল। আবার গত জুন মাসের শেষ দিকে দূষণের দায়ে পরিবেশ অধিদফতরের জরিমানার ফাঁদে পড়ে প্রতিষ্ঠানটি। গুঁড়ো দুধ বাজারজাতকরণে আইন না মানায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নজরদারিতেও পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

গত কয়েক মাসে এমন সব ঘটনা প্রতিষ্ঠানটির ব্র্যান্ড ইমেজে যোগ করে ভেজালের ছায়া। চলতি সপ্তাহে প্রাণের ফ্রুট ড্রিংকসের লাইসেন্স বাতিল করে দেয়া বিএসটিআইয়ের বিজ্ঞপ্তিটি প্রতিষ্ঠানের ইমেজে জুড়ে দেয় অবিশ্বাস।

এদিকে দেশের পর প্রাণের পণ্য নিয়ে এবার আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। দ্য ইন্টারন্যাশনাল ফুড সেফটি অথরিটিস নেটওয়ার্ক (আইএনএফওএসএএন) প্রাণের বাজারজাতকৃত খাদ্যপণ্যের মান যাচাই-বাছাই করার জন্য বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটকে (আইপিএইচ) সম্প্রতি চিঠি দিয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে সংস্থাটির কাছে প্রতিবেদন পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে আইপিএইচ।

দেশের অভ্যন্তরে ও বিদেশে কোম্পানিটির খাদ্যপণ্যে ভেজাল ও ক্ষতিকর ভাইরাস পাওয়ার পর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। মূলত এর পরই প্রাণের প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আইএনএফওএসএএন।

প্রসঙ্গত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) সহযোগী হিসেবে আইএনএফওএসএএন সারা বিশ্বে খাদ্যনিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে।

জানা গেছে, গত মাসের শুরুতে আইএনএফওএসএএনের চিঠি পাওয়ার পর পরই প্রাণের বিভিন্ন খাদ্যপণ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ঢাকায় ফুড সেফটি প্রোগ্রামকে দায়িত্ব দেয় আইপিএইচ। তারা এরই মধ্যে প্রাণ কোম্পানির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে। তাদের শর্তগুলো পূরণে ব্যর্থ হলে বিশ্বের বাজারে প্রাণের খাদ্যপণ্য রফতানি বাধাগ্রস্ত হবে। বর্তমানে প্রাণ ৯২টি দেশে খাদ্যপণ্য রফতানি করছে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাসহ সবার মতামত ও খাদ্যপণ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতিবেদন প্রণয়ন করা হবে।

এ বিষয়ে আইএনএফওএসএএনের স্থানীয় ফোকাল পয়েন্ট জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ড. মতিউদ্দিন আহমেদ জানায়, ‘আমরা চিঠি পেয়েছি, কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’

জানা গেছে, সম্প্রতি প্রাণের কাঁচা আম ও জুসে ফরমালিনের অস্তিত্ব ধরা পড়ে। কানাডায় রফতানি করা পণ্য ভাইরাসের কারণে ফেরত আসার ঘটনা ঘটেছে। এ সংক্রান্ত কয়েকটি প্রতিবেদন গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় নিয়েছে আইএনএফওএসএএন। কাঁচামাল সংগ্রহ থেকে শুরু করে সব পর্যায়ে প্রাণ যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে কিনা এবং কী ধরনের দুর্বলতা রয়েছে, তা জানতে চেয়েছে আইএনএফওএসএএন।

উল্লেখ্য, গত ২৮ মে কাঁচা আমে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর ফরমালিন মেশাতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডিত হয় প্রাণের দুই কর্মকর্তা। মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজীপুর গ্রামে কাঁচা আমে ফরমালিন মেশানোর দায়ে প্রাণের কর্মকর্তাসহ একজনকে কারাদ- ও আর্থিক জরিমানা করা হয়। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের কয়েকটি জেলায় প্রাণের জুসে ফরমালিন পাওয়া যায়।

এর আগে প্রাণ গ্রুপের রফতানি পণ্যে ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ ভাইরাস ও পোকামাকড়ের উপস্থিতি থাকায় কানাডা থেকে খাদ্যপণ্য ফেরত আসে গত বছরের জুলাইয়ে। গুঁড়ো দুধ বাজারজাতকরণেও আইন না মানায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নজরদারিতে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রাণের ফ্রুট ড্রিংকস নিরাপদ নয়, এমন তথ্য বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে জানানোর পর প্রাণের আটটি পণ্য উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও বিক্রি বন্ধের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, তা জানতে চায় আদালত। এছাড়া জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এসব পণ্য বাজারজাত বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ধোঁকা দেয় সে আমার উম্মত নয়।” এই পবিত্র হাদীছ শরীফখানা কাদিয়ানী এবং তাদের ব্যবসায়িক গ্রুপ প্রাণ-এর জন্য আক্ষরিক অর্থেই সত্য। তারা যেহেতু আখেরী রসূল, খাতামুন নাবিইয়ীন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শেষ নবী হিসেবে মানে না। তাই কাদিয়ানীরা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত নয়। অর্থাৎ মুসলমানই নয়। আর মুসলমান তথা কাফির কাদিয়ানীদের জন্য তাই ধোঁকা দেয়া খুবই স্বাভাবিক এবং সেই ধোঁকা বা ভেজাল এতদিন যাবৎ কাদিয়ানীদের ব্যবসায়িক গ্রুপ প্রাণ দিয়ে আসছিল। কিন্তু ৯৭ ভাগ মুসলমানের উচিত কাদিয়ানীদের ধোঁকায় না পড়া এবং প্রাণের কোনো পণ্য না কেনা। কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মু’মিন এক গর্তে দুইবার পড়ে না।”
211710
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১৮
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনাকে অসংখ্য মোবারকবাদ।
সত্যি একটি ভালো পোষ্ট দিলেন। আমি আমার ফেবুতে তা দিলাম।
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৫
160106
গোলাম মাওলা লিখেছেন : দিয়ে দিন
211743
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:১০
হতভাগা লিখেছেন :

তাহলে আমরা কোন টা খাব মাওলা ভাই ?


২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:১৯
160110
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এসব না খেলে কি জীবন থেকে থাকবে?
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
160114
গোলাম মাওলা লিখেছেন : গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এসব না খেলে কি জীবন থেকে থাকবে?
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৩২
160116
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : লেবুর রস দিয়ে চিনির শরবত খান, বহুত আরাম পাবেনWinking Winking
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৩৭
160120
গোলাম মাওলা লিখেছেন : সুর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : লেবুর রস দিয়ে চিনির শরবত খান, বহুত আরাম পাবেন

হি হি হি
211746
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:২০
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : কাদিয়ানীরা ধর্ম বিশ্বাসে যেমন ভ্রান্ত কর্মকান্ডেও দেহি বাধঁরামী শুরু করে দিয়েছে!!!
২৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩২
172838
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ১০০% সহ মত
211748
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:২৪
ইছমাইল লিখেছেন : প্রান ঘাতি প্রাণ কোম্পানি মুসলিম বা কাদিয়ানি যার হোক মানুষের উপকারে না আসলে বর্জন করা উচিত..
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
160113
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ১০০% সহ মত
211753
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৩০
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : এদেরকে বর্জন করা আজ সময়ের দাবি।
২৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩২
172839
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ১০০% সহ মত
211755
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৩০
বিন হারুন লিখেছেন : জুস খেলে কষ্ট করে বানিয়ে খাওয়া ভাল. বাসি পানিয়গুলো নেওয়ার কি দরকার?
২৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
172840
গোলাম মাওলা লিখেছেন : সহ মত
১০
211762
২২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:৩৫
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : জনগুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি শেয়ার করা হলো এখানে

https://www.facebook.com/bdcbf/posts/627882640632135
১১
211832
২২ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:১৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : প্রানে প্রান নেবে মিলাবে মিলাবে এক দেহে হবে লিন....
২৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
172841
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ১০০% সহ মত
১২
225424
২৪ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৪৪
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : এককথায় চমৎকার!!
২৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
172842
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৩
225833
২৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৩৩
গোলাম মাওলা লিখেছেন : ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File