বাংলাদেশের পাখি
লিখেছেন লিখেছেন গোলাম মাওলা ২৭ নভেম্বর, ২০১৩, ০৩:০৩:৫২ দুপুর
বাংলাদেশের পাখি
═══ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ
পোষা প্রাণীর চেয়ে বন্যপ্রাণী রক্ষা জরুরি
══ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞۩
প্রাণীর প্রতি আমাদের মমতা আছে বলেই আমরা কুকুর-বিড়াল ইত্যাদি পালি। কিন্তু এ জন্য আমাদের অনেক মূল্য দিতে হয়। যে কোনো পোষা প্রাণীর জন্যই প্রকৃতির ছোট-বড় অনেক ক্ষতি হয় এবং এজন্য মানুষকেই চূড়ান্ত শাস্তি পেতে হয়। কিন্তু কুকুর-বিড়াল পালার সময় আমরা কি মনে রাখি যে, পোষা প্রাণীর প্রতি আমাদের মমত্ববোধও প্রকারান্তরে বন্যপ্রাণীর ক্ষতি করে।
আমরা কুকুর পালি বলেই লোকালয়ে লাওয়ারিশ কুকুর ছড়িয়ে পড়ে। লাওয়ারিশ কুকুরের জন্য আমরা অনেক মায়াকান্না কাঁদি; কিন্তু এর আহার-বাসস্থানের জন্য কিংবা জন্ম-নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছুই করি না। লোকালয়ের আবর্জনা-স্তূপ এবং বন থেকেই লাওয়ারিশ কুকুর আহার সংগ্রহ করে। অসংখ্য গবেষণায় দেখা গেছে, এই আধাপোষা প্রাণীর জন্য নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণীর অপরিসীম ক্ষতি হয়। এজন্যই উন্নত বিশ্বে কুকুর পালতে গেলে উচ্চহারে কর দিতে হয় এবং লাওয়ারিশ কুকুর পেলেই মেরে ফেলা হয়।
লাখ লাখ লাওয়ারিশ কুকুরের কারণে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হয়, তা নিয়ে বড় কোনো গবেষণা আজও হয়নি। এ কথা বলতে পারা যায়, ক্ষতির চিত্রটি সত্যিই ভয়াবহ। কক্সবাজার, ইনানি, সেন্টমার্টিন, নিঝুম দ্বীপ ও অন্যান্য উপকূলীয় চরে কোনো গাংচিল, পানচিল, সৈকতপাখি ও সামুদ্রিক কচ্ছপ আজ আর নিরাপদে প্রজনন করতে পারে না। এদের প্রজননের প্রধান অন্তরায় কুকুর।
হাজার হাজার বছর ধরে নানা প্রজাতির পাখি ও কচ্ছপ এ দেশের নিরালা বালুচরে ডিম পাড়ত। সেই নিরালা সৈকতের প্রাকৃতিক পরিবেশ এখন সবই শেষ। যে কোনো সৈকতে গেলে এখন আপনার চোখে পড়বে, চারদিকে অগুনতি লাওয়ারিশ কুকুর বুভুক্ষুর মতো ঘুরে ফিরছে। এমন চরে ডিম দেয়ার আগে একটা টিকটিকিও দশবার চিন্তা করবে। পাখি ও কচ্ছপের প্রজনন নিয়ে হয়তো আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। কিন্তু শবভুক কুকুরের মাধ্যমে যে অ্যানথ্রাক্স ও অন্যান্য রোগ মহামারীর আকার নিতে পারে, সে কথা তো আমরা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে পারি না।
লাওয়ারিশ কুকুরের চেয়েও প্রকৃতির অনেক বড় শত্র“ হল বিড়াল। বিড়াল মাত্রই পাখির শত্র“, লাওয়ারিশ ও গৃহপালিত দুই কিসিমেরই। সাদরে লালিত গৃহপালিত বিড়ালও সুযোগ পেলে বাইরে গিয়ে শিকার করে। ক্ষুধাবৃত্তির জন্য নয়, শিকারের রোখটা টিকে আছে বলেই বিড়াল সেটা করে। উন্নত বিশ্বে বিড়ালের কীর্তি নিয়ে বড় বড় সব গবেষণা হয়েছে। জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে ফ্রি-রেঞ্জিং বা লাওয়ারিশ বিড়াল প্রতি বছর ৩৭০ কোটি জীব বধ করে, যার মধ্যে আছে ১০০ কোটি পাখি।
যুক্তরাষ্ট্রে লাওয়ারিশ বিড়ালের চেয়ে পোষা বিড়ালের সংখ্যা বেশি। পোষা বিড়াল বাড়ির বাইরে গেলে কী করে তাও তো জানার জন্য ন্যাশনাল জিওগ্রাফি এক অভিনভ ব্যবস্থা করল। শত শত বিড়ালের গায়ে খুদে ভিডিও ক্যামেরা লাগানো হল। ক্যামেরায় বিড়ালের ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের চিত্র ধরা পড়ল। হিসাব করে বলা হল, পোষা বিড়ালের কবলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর ২৪০ কোটি পাখির মৃত্যু হয়। বিড়ালকে এখন যুক্তরাষ্ট্রে ‘এক নম্বর পাখি হত্যাকারী’ খেতাব দেয়া হয়েছে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে এবং অন্যান্য দেশে বিড়াল পোষার ওপর কর আরোপ করারও প্রস্তাব আনা হয়েছে।
আমাদের দেশে বিড়ালের থাবায় প্রকৃতির কী সর্বনাশ হয় তার কোনো হিসাবই নেই। আমাদের দেশের চিত্র যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে কম ভয়াবহ ভাবার কোনো কারণ নেই। চড়–ই, টুনটুনি, মৌটুসি, বাতাসি, প্রিণা, দোয়েল, শালিক, ঘুঘু ইত্যাদি পাখি লোকালয়ে বাসা বাঁধে, তাদের চরম ক্ষতি হয় বিড়ালের হাতে। এ ছাড়া বসত বাড়ির কবুতরের এক মাত্র শত্রু এই বিড়াল।
পাখির অনেক ছানাই বাসা ছেড়ে উড়ে যাওয়ার প্রথম চেষ্টা করার সময় মাটিতে পড়ে যায়। আশপাশে বিড়ালের আনাগোনা থাকলে সে ছানাদের উড়ে যাওয়ার দ্বিতীয় সুযোগ জীবনে আর আসে না। আমরা যারা বিড়াল ভালোবাসি তারা কি কেউ একটি পাখির ছানা নিধনেরও দায় নিতে রাজি আছি! বাড়ির আঙিনায় মিউমিউ করতে থাকা বিড়াল ছানার জন্য যখন এক বাটি দুধ নিয়ে যাই, তখন কি আমরা ভাবি পাখির সঙ্গে কত বড় শত্র“তা করতে যাচ্ছি!
কুকুর ও বিড়ালের মতো সরাসরি পাখি সাবাড় না করেও কিন্তু আমরা পাখি-হন্তা হতে পারি। জেনে শুনে পাখির ক্ষতি না করলেও আমাদের অজ্ঞতা, অসচেতনতা ও অমনোযোগিতার জন্য পাখি বিলুপ্তিতে অজান্তে আমরা অনেকাংশে দায়ী। আমাদের গৃহপালিত কুকুর-বিড়াল ও এদের লাওয়ারিশ আত্মীয়-স্বজন বিশ্বে পাখির সবচেয়ে বড় হত্যাকারী বলে বিবেচিত। এই হত্যার অনেকখানি দায় যে আমাদের ওপরই বর্তায়, সেটা মনে রাখতে হবে।
আমরা জানি, প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় পাখি ও অন্যান্য বন্যপ্রাণীর ভূমিকা কত। যেহেতু প্রাকৃতিক ভারসাম্যের ওপর আমাদের অস্তিত্ব নির্ভর করে, বন্যপ্রাণীর সুরক্ষা তো আমাদেরই করতে হবে। অপরদিকে, গৃহপালিত জীব প্রাকৃতিক ভারসাম্যের পরিপন্থী। এরা আমাদের অনেক কাজে এলেও এর সংখ্যাধিক্যই প্রকৃতির ও আমাদের বহুবিধ ক্ষতির কারণ। তাই এদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণের কাজটিও আমাদেরই হাতে নিতে হবে।
তাহলে আমরা কি গৃহপালিত কুকুর-বিড়াল, হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল সব মেরে ফেলব! অবশ্যই না। আমরা এদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে থাকব। পশ্চিমা বিশ্বে গরু বেশি হওয়ায় বায়ুমণ্ডলে অ্যামোনিয়া ও অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস বেড়ে যাচ্ছে। বিশ্বে মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে গরুর সংখ্যা কমাতে হবে। গরুকে সুখাদ্য কিংবা আরাধ্য ভেবে সাদরে লালন করার দিন শেষ। গরু এখন ভয়ংকর এক অ্যামোনিয়া ফ্যাক্টরি, এর সংখ্যা কমানোই এখন লক্ষ্য।
শখের বসে আমরা যেসব প্রাণী ঘরে রাখি তার সংখ্যা কমাতে হবে। বিশেষ করে কুকুর ও বিড়ালের মতো যেসব প্রাণী প্রকৃতির প্রাণী হত্যার জন্য দায়ী। আমাদের মানবিক মমত্ববোধ ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞে লিপ্ত লাওয়ারিশ কুকুর-বিড়ালের ওপর সীমিত না রেখে বিশ্বের প্রাকৃতিক প্রাণীদের প্রতি বিস্তৃত করতে হবে।
কুকুর-বিড়ালের চেয়ে বাঘ-সিংহের প্রতি মমতা বেশি থাকলেই তো ভালো। মনে রাখতে হবে, আমাদের বেঙ্গল টাইগার সুন্দরবনের সব পাখির রক্ষাকর্তা আর আমাদের পুষি-বিড়াল পৃথিবীর এক নম্বর পাখি-হন্তা।
মানুষের জীবনে বন্যপ্রাণী না গৃহপালিত জীবের গুরুত্ব বেশি তা নিয়ে আমাদের মনে সংশয় থাকার কোনো অবকাশ নেই। গৃহপালিত জীব না থাকলে মানুষ কষ্টে পড়বে; কিন্তু মারা যাবে না। অন্যদিকে বন্যপ্রাণী না থাকলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য এতটাই খর্ব হবে যে, মানুষ ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।
আমাদের জীবনে বন্যপ্রাণী ও গৃহপালিত জীবের আপেক্ষিক গুরুত্ব অনুধাবন করার পথে একটা বড় প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। প্রতিবন্ধকতাটির নাম ‘ঘনিষ্ঠতা’। আমাদের সঙ্গে গৃহপালিত জীবেরই ঘনিষ্ঠতা আছে, বন্যপ্রাণীর নেই। বন্যপ্রাণী কখনও আদর চাইতে আমাদের কাছে ছুটে আসে না। অথচ গৃহপালিত সব জীব লেজ নেড়ে আমাদের মনোরঞ্জন করে। গৃহপালিত জীবের প্রতিই আমাদের মানবিক দরদ বেশি পল্লবিত হয়।
ঘনিষ্ঠতার দিক থেকে আমাদের সবচেয়ে কাছের জীব হল গরু-ছাগল ও কুকুর-বিড়ালের মতো গৃহপালিত প্রাণী। তার পরের সারিতে আছে শালিক, কাঠবিড়ালি, বাঁদর ইত্যাদি লোকালয়বাসী বন্যপ্রাণী। সবচেয়ে দূরের জীব হল বনবাসী বন্যপ্রাণীরা। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার জন্য ওই দূরের জীবদেরই আমাদের প্রাধান্য দিতে হবে, গৃহপালিত প্রাণীদের নয়। লোকালয়ের বন্যপ্রাণীর শ্রী-বৃদ্ধি হলেও যে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা হয় না, এ কথাও মনে রাখতে হবে।
ஜ۩۞۩ஜবাংলাদেশে পাখিদের অবস্থানঃ বাংলাদেশের পাখির তালিকায় মোট ৭৪৪টি পাখি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ সমস্ত পাখির মধ্যে গত দুই শতকে বাংলাদেশে ছিল (কিন্তু এখন নেই) এবং বর্তমানে আছে এমন পাখিও অন্তর্ভুক্ত। এমন পাখির সংখ্যা মোট ৬৫০টি। এ ৬৫০টি পাখির মধ্যে ৩০টি বাংলাদেশে বর্তমানে বিলুপ্ত, অতীতে বাংলাদেশে ছিল। ৩০টি পাখির মধ্যে ২৯টি অন্য দেশে পাওয়া গেলেও একটি- গোলাপীশির হাঁস, সম্ভবত সারা পৃথিবীতেই বিলুপ্ত। অবশিষ্ট ৬২০টি প্রজাতির পাখি সাম্প্রতিককালে এদেশে দেখা গেছে এবং এরা বাংলাদেশে থাকে বা আসে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এই ৬২০টি প্রজাতির মধ্যে ১৪৩টি প্রজাতির পাখি বাংলাদেশে 'অনিয়মিত' আখ্যায়িত হয়েছে, কারণ কালেভদ্রে এদের দেখা যায়। বাকি ৪৭৭ প্রজাতির পাখি বাংলাদেশে নিয়মিত দেখা যায়। এই ৪৭৭ প্রজাতির মধ্যে ৩০১টি বাংলাদেশের 'আবাসিক' পাখি যেগুলো স্থায়িভাবে এ দেশে বাস করে। বাকি ১৭৬টি বাংলাদেশের 'পরিযায়ী' পাখি যেগুলো খণ্ডকালের জন্য নিয়মিতভাবে এ দেশে থাকে। এই ১৭৬ প্রজাতির নিয়মিত আগন্তুকের মধ্যে ১৬০টি শীতে এবং ৬টি গ্রীষ্মে বাংলাদেশে থাকে; বাকি ১০টি বসন্তে এদেশে থাকে যাদেরকে 'পান্থ-পরিযায়ী' নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
৭৪৪টি পাখির মধ্যে বাকি রইল ১৯৪টি পাখি। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন লেখক বাংলাদেশে এ সব পাখির অস্তিত্ব থাকতে পারে বললে অনুমান করেছেন, কিন্তু কোন অকাট্য প্রমাণ দেখাতে পারেননি বা পরবর্তীতে এদেরকে এ অঞ্চলে কখনো দেখা যায় নি। এসব পাখিকেও এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নিচে বাংলাদেশে পাখিদের একটি তুলনামূলক অবস্থা তুলে ধরা হল।
গণ: দ্বিপদ নাম বৈশ্বিকঅবস্থা বাংলাদেশে অবস্থা
═══ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞
১.কালো তিতির Francolinus francolinus ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত মহাবিপন্ন
স্থানীয় নাম শেখ ফরিদ
২.জলার তিতির F rancolinus gularis সংকটাপন্ন মহাবিপন্ন মহাবিপন্ন
বাদা তিতির নামেও পরিচিত।
৩.চিনা তিতির Francolinus pintadeanus ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত সংকটাপন্ন
৪.মেটে তিতির Francolinus pondicerianus ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত সংকটাপন্ন
আরেক নাম ধূসর তিতির।
৫.রাজ বটেরা Coturnix chinensis ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত সংকটাপন্ন আরেক নাম নীলাভ-বুক বটেরা।
৬. চিনা বটেরা Coturnix coromandelica ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বিরল,
আরেক নাম বৃষ্টি বটেরা।
৭.পাতি বটেরা Coturnix coturnix ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত
এরাই মূলত গৃহপালিত কোয়েলের বুনো রূপ।
৮.জাপানি বটেরা Coturnix japonica প্রায়-বিপদগ্রস্ত বিরল
৯.সাদাচিবুক তিতির Arborophila atrogularis প্রায়-বিপদগ্রস্ত ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত
আরেক নাম ধলাগাল বাতাই।
১০.পাহাড়ি তিতির Arborophila intermedia ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত
আরেক নাম লালগলা বাতাই।
১১.কালো গুন্দ্রী Perdicula manipurensis সংকটাপন্ন মহাবিপন্ন
১২.সি-সি তিতির Ammoperdix griseogularis ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত মহাবিপন্ন
১৩.বাঁশবনের তিতির Bambusicola fytchii ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত মহাবিপন্ন
১৪.রঙিলা মোরগ Galloperdix lunulata ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত মহাবিপন্ন
১৫.লাল মোরগ Galloperdix spadicea ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত মহাবিপন্ন
১৬.ব্লাইদের ট্রাগোপ্যান Tragopan blythii সংকটাপন্ন বিরল,
১৭.হিউমের মুরগি Syrmaticus humiae প্রায়-বিপদগ্রস্ত বিরল,
১৮.বনমোরগ Gallus gallus ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত
লাল বনমুরগি নামে পরিচিত।
১৯.কালো মথুরা Lophura leucomelanos ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বিপন্ন
শুধু মথুরা নামেও পরিচিত।
২০. কাঠময়ূর Polyplectron bicalcaratum ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত মহাবিপন্ন এদের আরেক নাম মেটে কাঠমৌর।
২১.নীল ময়ূর Pavo cristatus ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বিলুপ্ত
আরেক নাম দেশি ময়ূর।
২২.সবুজ ময়ূর Pavo muticus বিপন্ন বিলুপ্ত
আরেক নাম বর্মী ময়ূর।
═══ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞۩ஜ═════ஜ۩۞۩ஜ ক্রমশ........................
সুত্রঃ বাংলাদেশের পাখি, ব্লগ, ফেসবুক, ইনাম আল হক এর তথ্য সুত্র,বাংলাদেশ বার্ড ক্লাব।
বিষয়: বিবিধ
১৬০১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন