বন্ধুরা কেমন আছেন?অনেক খুঁজার পর পেলাম আপনাদের প্রথম পোষ্ট- আর আল্লাহকে দুঃখ না দেই
লিখেছেন লিখেছেন মোঃ কবির হোসেন ২২ জুন, ২০১৩, ০৩:১৪:৪৮ দুপুর
সেদিন কেন? তোমরা শিশুপুত্র ও কন্যা সন্তানের মা-
মিতুর মনে আগুন জ্বেলে ছিলে।তোমাদের জ্বালানো
সেই আগুন নিভাতে সে সেদিন আগুন দিয়াছিল তার
নিজ গায়।সে যদি তোমাদের মেয়ে হতো,বোন
হতো,তবে,তোমরা বুঝতে,সেই আগুনে শুধু দেহের
চামড়ায় পুড়ে না,ভিতরটাও পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়।
যেমন,পুড়ছে,ছাঁই হচ্ছে মিতুর মা-বাবা,ভাই-বোন
আপনজন হারানোর শোকে।
মানুষ কি করে এত নিষ্ঠুর হয়?,কি করে মানুষ ভুলে
যায় সে মানুষ?।
মানুষ- মানুষকে দুঃখ দিতে পারে,আমার বিশ্বাস করতে
খুব কষ্ট হয়।
মানুষতো ঈশ্বর স্বরুপ,একে-অপরকে ঈশ্বর রুপে
ভালবাসলেই ঈশ্বর
ভালবাসা হয়।কিন্তু আমরাতো ঈশ্বরকে দুঃখ দিতেই
বেশী পছন্দ করি।
তাহলে কি আমরা মানুষ?না।তাহলে?আমরা শয়তান
মানুষ।কেননা যে,
একমাত্র শয়তানই ঈশ্বরের জন্য দুঃখ সৃষ্টি করে।তবে কি
আমরা কখনো মানুষ হইবো না?,না।কেন?কেন
যে,শয়তান কখনো
মানুষ হইতে পারে না।তবে,শয়তান মানুষের রুপ ধারণ করতে পারে।
এখন আমি মানুষ দেখে খুব ভয় পাই,যতটা ভয় না পাই
মাংসখেকু হিংস্র প্রাণী দেখে।
যদি সম্ভব হতো,মানুষের ভয় থেকে,নিরাপদে বাঁচার
আশ্রয় স্হান জঙ্গল।তবে,
আমি সেই জঙ্গলের মাঝে বাঁচতাম।তবু আমি মানুষের
সৃষ্টি আগুনে পুড়তাম না।
খুব ভয়ংকর মানুষের সৃষ্টি আগুন,মন-প্রাণ উভয়ই দগ্ধ হয়।
হে মানব জাতি,তোমরা কার জন্য নরক সৃষ্টি কর?।
তোমরা
শুধু একটি বারের জন্য একাগ্রচিত্তে ভেবে দেখ,তোমার
সেই
সৃষ্টি নরকে কে পুড়ছে?তোমার-আমার সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ।
কেননা যে,প্রাণের অন্তস্হলে আল্লাহ বিরাজমান।তিঁনি
প্রাণীর
সুখে-সুখ,প্রাণীর দুঃখে-দুঃখ ভোগেন।
হে মানব জাতি,আজই আমরা নিজের সাথে নিজেই পণ
করি,
আমরা একে-অপরকে ভালবাসার মধ্য দিয়ে আল্লাহকে
ভালবাসি,
এবং একে-অপরকে দুঃখ না দিয়ে আর আল্লাহকে দুঃখ
না দেই।
বিষয়: বিবিধ
১২৬৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন