প্রকৃতির বিষ্ময় রংধনুর সাথে কিছুক্ষন ।
লিখেছেন লিখেছেন ফয়সাল আবেদীন ১৪ আগস্ট, ২০১৩, ০৯:৫০:০৬ রাত
আজকের বিকালটা মনেহয় অন্য দিনের চেয়ে আলাদা । মৃদু হাওয়া বইতেচে । আকাশ কিছুটা মেঘলা । কাল মেঘের দল ভেঁসে যাচ্ছে । দক্ষিন থেকে উত্তরে । আমি রাস্তার ধারে গজেউঠা কঁচি ঘাস গুলোর উপর পা মাড়িয়ে চলছি । ভালই লাগছে । পূর্বের আকাশে চোঁখ পড়তেই আমি পাই রংধনুর চোঁয়া ।
আনুভব করলাম, আমার শরির শিহরন দিয়ে চাঙ্গা হয়েউঠেছে ।আমার ধারনা ছিল ,এমন একটা পরিবেশে থাকলে শরির এবং মন শিহরন দিয়ে উঠা অসাবাবিক । কিন্তু না ,এখন মনে হচ্ছে যেখানে ভয়ের ছোঁয়া নেই,কিন্তু সুন্দর পরিবেশ বিরাজমান সেখানেও শরীর শিহরন দে।
মনকে প্রশ্ন করলাম রংধনু কেমনে সৃষ্ঠি হয় ?
মন কোন উত্তর দিলনা ।
সাথে সাথে হাতে থাকা মুটোফোন দিয়ে উইকিপিডিয়াকে একই প্রশ্ন করলাম ? উইকিপিডিয়া উত্তর দিল(বৃষ্টির কণা বা জলীয় বাষ্প-মিশ্রিত বাতাসের মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো যাবার সময় আলোর প্রতিসরণের কারণে বর্ণালীর সৃষ্টি হয়। এই বর্ণালীতে আলো সাতটি রঙে ভাগ হয়ে যায়। এই সাতটি রঙ হচ্ছে বেগুনী (violet), নীল (indigo), আসমানী (blue), সবুজ (green), হলুদ (yellow), কমলা (orange) ও লাল (red); বাংলাতে এই রংগুলোকে তাদের আদ্যক্ষর নিয়ে সংক্ষেপে বলা হয়: বেনীআসহকলা আর ইংরেজিতে VIBGYOR। এই সাতটি রঙের আলোর ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে এদের বেঁকে যাওয়ার পরিমাণে তারতম্য দেখা যায়। যেমন লাল রঙের আলোকরশ্মি ৪২° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যদিকে বেগুনী রঙের আলোকরশ্মি ৪০° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যান্য রঙের আলোক রশ্মি ৪০° থেকে ৪২°'র মধ্যেকার বিভিন্ন কোণে বাঁকা হয়। এই কারণে রংধনুকে রঙগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সারিতে সবসময় দেখা যায়।
প্রাথমিক উজ্জ্বল রংধনুর একটু উপরে কম উজ্জ্বল আরেকটি গৌণ রংধনু দেখা যায়, যাতে রংগুলি বিপরীত পরিক্রমে থাকে। এই দুই ধনুর মধ্যবর্তী আকাশ (আলেক্সান্ডারের গাঢ় অঞ্চল) বাকি আকাশের থেকে একটু অন্ধকার হয়, তবে ভালো করে লক্ষ না করলে এই তারতম্য নজর এড়িয়ে যেতে পারে।
)
লক্ষকরলাম রংধনুটা আস্থে আস্থে মিলিয়ে যাচ্ছে ।আমার মনে হয় ,রংধনুটা অনেক আগে উঠেছে ,আমার দৃষ্টির আড়ালে । কিন্তু,যাওয়ার সময় আর আমাকে আড়াল করতে পারলনা । ছোট থেকে জানতাম রংধনুর সাতটি রং । কিন্তু আমি অনেক চেষ্টা করেও খালি চোঁখে ৪টি রংএর বেশি পরখ করতে পারলাম না । এখন ,রংধনু উদাও হয়ে গেছে । আকাশ আরো মেঘাচ্ছন হয়েছে । মনেহয় অছিরেই মুসলধারে বৃষ্টি নামবে ।ছোট বয়সে একটা কথা শুনথাম ।রংধনু উঠলে বৃষ্টি হয় । মনেহয় , এই কথাটি এখন সত্যি হতে যাচ্ছে । ভাবতে না ভাবতে বৃষ্টি আসার শব্দ শুনতে পেলাম । বৃষ্টির সাথে পাল্লা দিয়ে । দ্রুত হেঁটে বাড়িতে আসার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি । কিন্তু না, বৃষ্টি আমার চেঁয়ে দ্রুত । সে এসে আমায় ভিজিয়ে দিল । বাড়িতে আসার সাথে সাথে মা বল্ল । তাড়া তাড়ি গোঁসল করেনে । নয়ত অসুক হবে ! মায়ের কথা শুনতে শুনতে পকেটে হাত দিলাম । মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেঁখি মোবাইলটা ভিজে নাই । জিন্সের পেন্টের পকেটে ছিল তায় মনেহয় ভিজেনি । গোসল করে ঘরে প্রবেশ করলাম উতপুল্ল মনে ।
আজকের বিকালটা মনেহয় অন্য দিনের চেয়ে আলাদা । মৃদু হাওয়া বইতেচে । আকাশ কিছুটা মেঘলা । কাল মেঘের দল ভেঁসে যাচ্ছে । দক্ষিন থেকে উত্তরে । আমি রাস্তার ধারে গজেউঠা কঁচি ঘাস গুলোর উপর পা মাড়িয়ে চলছি । ভালই লাগছে । পূর্বের আকাশে চোঁখ পড়তেই আমি পাই রংধনুর চোঁয়া । আনুভব করলাম, আমার শরির শিহরন দিয়ে চাঙ্গা হয়েউঠেছে ।আমার ধারনা ছিল ,এমন একটা পরিবেশে থাকলে শরির এবং মন শিহরন দিয়ে উঠা অসাবাবিক । কিন্তু না ,এখন মনে হচ্ছে যেখানে ভয়ের ছোঁয়া নেই,কিন্তু সুন্দর পরিবেশ বিরাজমান সেখানেও শরীর শিহরন দে।
মনকে প্রশ্ন করলাম রংধনু কেমনে সৃষ্ঠি হয় ?
মন কোন উত্তর দিলনা ।
সাথে সাথে হাতে থাকা মুটোফোন দিয়ে উইকিপিডিয়াকে একই প্রশ্ন করলাম ? উইকিপিডিয়া উত্তর দিল(বৃষ্টির কণা বা জলীয় বাষ্প-মিশ্রিত বাতাসের মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো যাবার সময় আলোর প্রতিসরণের কারণে বর্ণালীর সৃষ্টি হয়। এই বর্ণালীতে আলো সাতটি রঙে ভাগ হয়ে যায়। এই সাতটি রঙ হচ্ছে বেগুনী (violet), নীল (indigo), আসমানী (blue), সবুজ (green), হলুদ (yellow), কমলা (orange) ও লাল (red); বাংলাতে এই রংগুলোকে তাদের আদ্যক্ষর নিয়ে সংক্ষেপে বলা হয়: বেনীআসহকলা আর ইংরেজিতে VIBGYOR। এই সাতটি রঙের আলোর ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে এদের বেঁকে যাওয়ার পরিমাণে তারতম্য দেখা যায়। যেমন লাল রঙের আলোকরশ্মি ৪২° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যদিকে বেগুনী রঙের আলোকরশ্মি ৪০° কোণে বাঁকা হয়ে যায়। অন্যান্য রঙের আলোক রশ্মি ৪০° থেকে ৪২°'র মধ্যেকার বিভিন্ন কোণে বাঁকা হয়। এই কারণে রংধনুকে রঙগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সারিতে সবসময় দেখা যায়।
প্রাথমিক উজ্জ্বল রংধনুর একটু উপরে কম উজ্জ্বল আরেকটি গৌণ রংধনু দেখা যায়, যাতে রংগুলি বিপরীত পরিক্রমে থাকে। এই দুই ধনুর মধ্যবর্তী আকাশ (আলেক্সান্ডারের গাঢ় অঞ্চল) বাকি আকাশের থেকে একটু অন্ধকার হয়, তবে ভালো করে লক্ষ না করলে এই তারতম্য নজর এড়িয়ে যেতে পারে।
)
লক্ষকরলাম রংধনুটা আস্থে আস্থে মিলিয়ে যাচ্ছে ।আমার মনে হয় ,রংধনুটা অনেক আগে উঠেছে ,আমার দৃষ্টির আড়ালে । কিন্তু,যাওয়ার সময় আর আমাকে আড়াল করতে পারলনা । ছোট থেকে জানতাম রংধনুর সাতটি রং । কিন্তু আমি অনেক চেষ্টা করেও খালি চোঁখে ৪টি রংএর বেশি পরখ করতে পারলাম না । এখন ,রংধনু উদাও হয়ে গেছে । আকাশ আরো মেঘাচ্ছন হয়েছে । মনেহয় অছিরেই মুসলধারে বৃষ্টি নামবে ।ছোট বয়সে একটা কথা শুনথাম ।রংধনু উঠলে বৃষ্টি হয় । মনেহয় , এই কথাটি এখন সত্যি হতে যাচ্ছে । ভাবতে না ভাবতে বৃষ্টি আসার শব্দ শুনতে পেলাম । বৃষ্টির সাথে পাল্লা দিয়ে । দ্রুত হেঁটে বাড়িতে আসার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি । কিন্তু না, বৃষ্টি আমার চেঁয়ে দ্রুত । সে এসে আমায় ভিজিয়ে দিল । বাড়িতে আসার সাথে সাথে মা বল্ল । তাড়া তাড়ি গোঁসল করেনে । নয়ত অসুক হবে ! মায়ের কথা শুনতে শুনতে পকেটে হাত দিলাম । মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেঁখি মোবাইলটা ভিজে নাই । জিন্সের পেন্টের পকেটে ছিল তায় মনেহয় ভিজেনি । গোসল করে ঘরে প্রবেশ করলাম উৎপুল্ল মনে ।
বিষয়: সাহিত্য
২০৮২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন