ফাযায়েলে আমলের ভুমিকাতে কি শিরক আছে ?

লিখেছেন লিখেছেন আবদুস সবুর ২৫ মার্চ, ২০১৪, ১১:২২:০৮ সকাল

আজকাল আমাদের কিছু ভাই খুব প্রচার করে থাকেন যে ফাযায়েলে আমলের ভুমিকাতে শিরক আছে। যারা এই জাতীয় কথা প্রচার করে থাকেন তাদের জন্য ছোট একটা ভিডিও বয়ান।

দেখার অনুরোধ রইল . . .

ফাযায়েলে আমালের ভুমিকাতে কি শিরক আছে

বিষয়: বিবিধ

২৮২৩ বার পঠিত, ৭৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

197516
২৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২৯
বেআক্কেল লিখেছেন : ছোট ভাই পেয়াজি খাইতে পারেনা তাই বড় ভাইয়ের সাহায্য নিলেন, বড় ভাই একটি সিঙ্গারা দিয়ে বললেন এটা খেতে চেষ্টা কর।

আমনের ব্যাপার খানাও তাই হলো, ভূমিকা নিয়েই যদি সমস্যায় হয়, তাইলে ছবি দেখে সিদ্ধান্ত নেবার আগ্রহ কার থাকবে। আমনে নিজেই বলেন এবং লেখেন ব্যাপার খানা কি?
২৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
147405
আবদুস সবুর লিখেছেন : যে লিঙ্কটা দিলাম সেটা দেখুন। এখানে সিঙ্গারা নয়, পিয়াজি খাইতে দেয়া হয়েছে . . .
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
148584
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
০৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
151622
আবদুস সবুর লিখেছেন : আমার প্রশ্নের জবাবগুলো কবে দেবেন ইমরান ভাই ???

হা হা হা। এই লিঙ্ক দিয়ে আর কতকাল খাবেন। এবার নতুন কিছু করেন . . .

আর আপনাদের স্বনামধন্য শুধু মুসলিম আমার প্রথম কমেন্টে জবাব দিল না কেন “ইমরান ভাই”

পারলে আপনিও চেষ্টা করে দেখুন . . .


197542
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : যতই তেনা প্যচাননা কেন, ফাযায়েলে আমালে প্রচুর বানোয়াট কথা ও বানোয়াট হাদীস আছে। ফাযায়েলে হজ্জ এর পাতায় পাতায় শিরকী কথাবার্তা।

হাদীসে ফাযায়েলে আমালঃ এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে ১ কোটি ৮৮ লক্ষ বছর দোজখের আগুনে জ্বলতে হয়।[মিথ্যা হাদীস বর্ণনাকারীদের জাহান্নামী বলেছেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ(স)]

অস্বীকার করতে পারবেন, এটা বানোয়াট হাদীস নয়? কোনো একটা দূর্বল রেফারেন্সও কি দিতে পারবেন এ হাদীস এর সমর্থনে?


২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
147450
আবদুস সবুর লিখেছেন : এ হাদীসটি শায়েখ জাকারিয়া রহঃ তার সুবিখ্যাত গ্রন্থ ফাযায়েলে আমালে নকল করার পর নিচে আরবীতে হাদীসটি সম্পর্কে মন্তব্য করেন-
এটি মাজালিসুল আবরার গ্রন্থে বর্ণিত।
আমার {শায়েখ জাকারিয়া রহঃ} ব্যক্তিগত মন্তব্য হল-আমার কাছে যত হাদীসের গ্রন্থ আছে, তার কোনটিতে আমি এ হাদীস পাইনি মাজালিসুল আবরার কিতাবে ছাড়া। যে কিতাবটির প্রশংসা করেছেন আমাদের শাইখুল মাশায়েখ আল্লামা শাহ আব্দুল আজীজ দেহলবী রহঃ।

মুহাদ্দিসীনে কেরামের বিশাল জামাত হাদীসটিকে জাল হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন। আর শায়েখ জাকারিয়া রহঃ নিজেও হাদীসটি সহীহ হওয়ার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তাই এ হাদীসের নিসবত শায়েখ আব্দুল আজীজ রহঃ এর তাহকীক ও প্রশসংসিত কিতাবের উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং এটি কোন দোষনীয় কাজ হয়নি।

কোন কিতাবে দু’ একটি দুর্বল ও বাতিল বর্ণনা আসা মানেই উক্ত কিতাবটি বাতিল ও পরিত্যাজ্য বলে সাব্যস্ত হয় না। যদি তাই হয়, তাহলে সিহাহ সিত্তা সহ কোন হাদীসের কিতাবই আর গ্রহণযোগ্য থাকবে না। কারণ প্রতিটি হাদীসের কিতাবের ব্যাপারেই কম বেশি দুর্বল ও জাল হাদীস আছে মর্মে মন্তব্য করেছেন মুহাদ্দিসীনে কেরাম।

এ হাদীসটি দলিল হিসেবে আরো যেসব কিতাবে বর্ণিত-

১-তাফসীরে হক্কী-তাফসীরে সূরা নিসা, আয়াত নং-১০৩, তাফসীরে সূরা বাকারা, আয়াত নং-৩
২-তাফসীরে রূহুল বয়ান-তাফসীরে সূরা বাকারা, আয়াত নং-৩, তাফসীরে সূরা নিসা, আয়াত নং-১০৩

এ হাদীস বর্ণনার কারণে যদি ফাযায়েলে আমাল নিন্দনীয় ও বর্জনীয় কিতাব সাব্যস্ত করা হয়, তাহলে প্রথমেই তাফসীরে হক্কী ও তাফসীরে রূহুল বয়ানের বিরুদ্ধে আঙ্গুলি উত্তলন করতে হবে।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫৩
147529
নেহায়েৎ লিখেছেন : দেখুন শিরক কাহাকে বলে!!!

মাওলানা যাকারিয় (রহ.) তার পিতা থেকে শোনা এ কাহিনীতে বলেন, যমুনা যখন ভরপুর থাকে তা এপার ওপার করা অসম্ভব হয়ে থাকে। একজন ব্যাক্তি পানি পথের বাসিন্দ ছিল। যার বিরুদ্ধে খুনের মুকাদ্দামা করে ছিল। সে সময় যমুনা নদী টইটুম্বর ছিল। তাই সে প্রত্যেক মাঝিকে খোসামদ করতে লাগল। কিন্তু প্রত্যেকেরই একই জওয়াব যে, আমি কি তোমার সাথে নিজেকেও ওতে ডুবাব? এই বেচারা গরীব লোকটি পেরেশান হয়ে কেঁদে কেঁদে ফিরতে থাকল। এক ব্যাক্তি তার শোচনীয় অবস্থা দেখে বলল যে, যদি আমার নাম লও তাহলে আমি একটি উপায় বাতলাব। যমুনার নিকটে অমুক জায়গায় একটি ঝুপড়ি পড়ে আছে। তাতে একজন মাজযুব (আত্মভোলা) প্রকৃতির লোক পড়ে থাকে তার কাছে গিয়ে পড়ে যাও। খোশামদ ও কাকুতি মিনতি যা কিছু তোমার পক্ষে সম্ভব তা করতে মোটেই ছাড়না। তিনি তোমাকে যতই ভাল মন্দ করুক এমনকি যদি তিনি তোমাকে মারেনও তবুও ফিরে আসবে না। তাই লোকটি তার কাছে গেল এবং তাকে খোসামদ করল। কিন্তু তিনি তার অভ্যাস মতো তাকে খুবই ভর্ৎসনা করে বলেন যে, আমি কি খোদা, আমি কি করতে পারি? যখন সে কাঁদতেই থাকল তখন সেই বুযুর্গটি বলেন, যমুনাকে বলে দাও যে, সেই ব্যাক্তি যিনি সারা জীবন কিছুই খায়নি, না তার স্ত্রীর কাছে গিয়েছে , তিনি পাঠিয়েছেন যে আমাকে পথ করে দাও। তাইই সে গেল এবং যমুনা তাকে রাস্তা করে দিল। (ফাযায়িলে সদাক্বাত, পৃষ্ঠা-৫২৮)
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১৫
147596
ইমরান ভাই লিখেছেন : হা হা হা কঠিন এক কেস্চা শোনাইলেন নেহায়েৎ ভাই। চলেন যমুনা পড়ি দেই। হা হা হা,,,,

এই লোক হাদীস অনুযায়ী রসুল (সা) এর উম্মত না। কেননা সে শিকার করছে

"যমুনাকে বলে দাও যে, সেই ব্যাক্তি যিনি সারা জীবন কিছুই খায়নি, না তার স্ত্রীর কাছে গিয়েছে"

আনাস (রা) বলেন যে, তিন ব্যক্তি নবী (সা) এর স্ত্রীদের বাসায় এলেন। তাঁরা নবী (সা) এর ইবাদত সম্পর্কে জিঞ্জাসা করলেন। অত:পর যখন তাঁদেরকে এর সংবাদ দেওয়া হল তখন তাঁরা যেন তা অল্প মনে করলেন এবং বললেন, ‘আমাদের সঙ্গে নবী (সা) এর তুলনা কোথায়? তাঁর তো আগের ও পরের সমস্ত গোনাহ মোচন ক’রে দেওয়া হয়েছে। (সেহেতু আমাদের তাঁর চেয়ে বেশী ইবাদত করা প্রয়োজন)।’ সুতরাং তাঁদের মধ্যে একজন বললেন, ‘আমি সারা জীবন রাতভর নামায পড়ব।’ দ্বিতীয়জন বললেন, ‘আমি সারা জীবন রোযা রাখব, কখনো রোযা ছাড়ব না।’ তৃতীয়জন বললেন, ‘আমি নারী থেকে দূরে থাকব, জীবনভর বিয়েই করব না।’ অত:পর রাসূলুল্লাহ (সা) তাঁদের নিকট এলেন এবং বললেন, “তোমরা এই এই কথা বলেছ? শোনো! [u]আল্লাহর কসম! আমি তোমাদের চেয়ে বেশী আল্লাহকে ভয় করি, তার ভয় অন্তরে তোমাদের চেয়ে বেশী রাখি। কিন্তু আমি (নফল) রোযা রাখ এবং রোযা ছেড়েও দিই, নামায পড়ি এবং নিদ্রাও যাই। আর নারীদের বিয়েও করি। সুতরাং যে আমার সুন্নত হতে মুখ ফিরিয়ে নিবে, সে আমার দলভুক্ত নয়।”

( সহীহুল বুখারী ৫০৬৩,মুসলিম ১৪০১, নাসায়ী ৩২১৭, আহমাদ ১৩১২২, ১৩০১৬, ১৩৬৩১)

এখানে একজন সাহাবা (রা) বলেছেন যে ”আমি নারী থেকে দূরে থাকব” তার উত্তরে রসুল (সা) বলেছেন, “আর নারীদের বিয়েও করি“ সুতরাং যে আমার সুন্নত হতে মুখ ফিরিয়ে নিবে, সে আমার দলভুক্ত নয়।”
তাহলে এই ব্যাক্তির কি দশাহবে?????? এই নাওয়াইতুবিদআতিদের বোঝানো বড় কঠিন।

সুবহানাল্লাহ..এই দলের সাথী হওয়া থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪২
147727
আবদুস সবুর লিখেছেন : মোঃ ওহিদুল ইসলাম সাহেব

আমার প্রশ্নের জবাব কিন্তু দেন নাই . . .

আপনি কি হাদীস অস্বীকারকারী গ্রুপ আহলে কুরআনের সদস্য ?
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৩
147729
আবদুস সবুর লিখেছেন : এই শিরকগুলোর ব্যাপারে কি বলেন ?

কিছু কারামত
২৭ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:০৮
148480
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : রাসূলে করীম(স) এর হাদীস অস্বীকার কারী মস্ত বড় পাপী। রাসূল(স) এর নামে মিথ্যা হাদীস বর্ণনাকারীও অনেক বড় পাপী।
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
148583
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
০৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
151623
আবদুস সবুর লিখেছেন : আমার প্রশ্নের জবাবগুলো কবে দেবেন ইমরান ভাই ???

হা হা হা। এই লিঙ্ক দিয়ে আর কতকাল খাবেন। এবার নতুন কিছু করেন . . .

আর আপনাদের স্বনামধন্য শুধু মুসলিম আমার প্রথম কমেন্টে জবাব দিল না কেন “ইমরান ভাই”

পারলে আপনিও চেষ্টা করে দেখুন . . .


197555
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
আমি মুসাফির লিখেছেন : ফাজায়েলে আমল নিয়ে যেহেতু বিতর্ক আছে তাহলে সরাসরি কুরআন ও হাদীসের দরস তারা কেন পেশ করেন না। এবং এগুলো সংশোধন করে না্?
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
147451
আবদুস সবুর লিখেছেন : বিতর্ক না বরং কিছু কুতর্ক করে থাকে জাহেল শ্রেনীর কিছু লোক। যারা এই সকল বিষয় নিয়ে জাল হাদীস বানাতেও ওস্তাদ . . .

আর কুরআন ও হাদীসের দরস দেয়া হয় মা্দ্রাসায়, আম মানুষের জন্য ফাজায়েলে আমল।

মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, আদাবুল মুফরাদ প্রভৃতি কিতাবেও জাল হাদীস আছে, তাহলে কেন এসব কিতাব থেকে জাল হাদীসগুলো এখনও পর্যন্ত সংশোধন করা হয় নাই ?
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২০
147604
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি মনে হয় ভুলে গেছেন "মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, আদাবুল মুফরাদ" কিতাব গুলোর তাহক্কীক বাজারে পাওয়া যায়।

আপনাদের ফজায়েলের কিতাবগুলোর তাহক্কীক করেন না কেন??? তাহলেইতো সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৮
147731
আবদুস সবুর লিখেছেন : ইমরান ভাই, আপনি যদি মাদ্রাসায় না পড়ে থাকেন তবে অবশ্যই এই জ্ঞান আপনার নাই যে, মাদ্রাসায় কোন তাহক্বীক নয়, সরাসরি কিতাব পড়ানো হয়।

আর আজকাল তো এমন অনেকের তাক্বকিকও পাওয়া যায় যে কিনা েইমাম বুখারীকেও মুমিন মুসলমানের ভিতরে গন্য করে না !!!

আর হ্যা,
ফাযাযেলে আমলের হাদীস বিশ্লেষণ করে কিতাব বের হয়েছে, কিতাবের নাম, তা'হকীকুল মাকাল ফি তাখরিজি আহাদিসি ফাযাইলিল আ'মাল। এটার উর্দু অনুবাদ ও তাহকীক, তাসহীহুল খিয়াল। আরেকটা কথা বলে রাখি, ফাযাযেলে আমলে মূল কিতারেব রেফারেন্স দেয়ো আছে।

আর ইবনে তাইমিয়া রহ. মৃত্যু বরণ করেছেন,৭২৮ হি. তার কিতাবের তাহকীক হচ্ছে, এখন। তহলে বুঝুন, সে অনুযায়ী ফাযায়েলে আমলের তাহকীক অনেক আগেই হয়েছে।
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
148582
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
০৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
151624
আবদুস সবুর লিখেছেন : আমার প্রশ্নের জবাবগুলো কবে দেবেন ইমরান ভাই ???

হা হা হা। এই লিঙ্ক দিয়ে আর কতকাল খাবেন। এবার নতুন কিছু করেন . . .

আর আপনাদের স্বনামধন্য শুধু মুসলিম আমার প্রথম কমেন্টে জবাব দিল না কেন “ইমরান ভাই”

পারলে আপনিও চেষ্টা করে দেখুন . . .

উনি ধরা খেয়ে পরে পোষ্টে দেয়া আলোচনার দলীল পর্যন্ত পরিবর্তন করেছিলেন। হা হা হা।

০৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
151625
আবদুস সবুর লিখেছেন : আমার প্রশ্নের জবাবগুলো কবে দেবেন ইমরান ভাই ???

হা হা হা। এই লিঙ্ক দিয়ে আর কতকাল খাবেন। এবার নতুন কিছু করেন . . .

আর আপনাদের স্বনামধন্য শুধু মুসলিম আমার প্রথম কমেন্টে জবাব দিল না কেন “ইমরান ভাই”

পারলে আপনিও চেষ্টা করে দেখুন . . .

উনি ধরা খেয়ে পরে পোষ্টে দেয়া আলোচনার দলীল পর্যন্ত পরিবর্তন করেছিলেন। হা হা হা।

197580
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
ঈগল লিখেছেন : ফাযায়েলে আমলের মধ্যে জাল এবং জয়ীফ বর্ণনা আছে। এটা স্বীকৃত সত্য। যেমন কিছু জাল জয়ীফ বর্ণনা আছে সুনানে আবরারে। তাই বলে কি আমরা কি সুনানের গ্রন্থগুলি ফেলে দিব? ফাযায়েলে আমলের ক্ষেত্রেও এভাবে দেখা উচিত।
================
তবে, যেহুতু ফাযায়েলের কিতাব একটি বিশেষ জাআমাতের জন্য খাস করা হয়েছে তাই মুরব্বীদের নিকট বিনীত অনুরোধ এটিকে তাহ্বকীক করে প্রচার করা উচিত। ইনশাআল্লাহ আশা করা যায় এর দ্বারা আত্নশুদ্ধি অর্জনকারীরা মানষিকভাবে তৃপ্তি পাবে। তবে কিছু বিরোধীতাকারী তো থাকবেই।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৪৪
147522
আবদুস সবুর লিখেছেন : গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
148581
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
197581
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
ডাহুকী লিখেছেন : আসুন সবাই কোরানের তালিম করি, ফাযায়েলে আমলের না।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৪৫
147524
আবদুস সবুর লিখেছেন : ফাযায়েলে আমল কি বাইবেল, গীতা থেকে লিখা হয়েছে জনাব ???

আর এই জাতীয় কথা বলনেওলারা দেখি খালি ব্যক্তির কথার লিঙ্ক দেয় লোকদের।

সরাসরি কুরআন ও হাদীসের লিঙ্ক দেয়া না কেন ?!
197582
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১১
ডাহুকী লিখেছেন : কুরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা না করলে (কুরআনকে ভুলে থাকলে) কিয়মতের দিন আল্লাহ আমাদের অন্ধ করে উঠাবেন:20, Ta-Ha: 123-127

কুরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা না করলে কিয়মতের দিন আল্লাহর রসুল (সHappy আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করবেন: 25, Furkan 30
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৪৫
147525
আবদুস সবুর লিখেছেন : ভাই, একটু ক্লিয়ার করবেন কি ?

আপনি কি আহলে কুরআন দলের লোক ?
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৪
148580
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
197602
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫১
নেহায়েৎ লিখেছেন : ০১) শায়েখ ইব্রাহীম এবনে শায়বান (রাহ.) বলেন, আমি হজ্বের পর মদীনা পাকে পৌছিয়া কবর শরীফে হাজীর হইয়া হুজুরে পাক (সাঃ) এর ক্ষেদমতে ছালাম আরজ করিলাম। উত্তরে হুজরা শরীফ হইতে অ-আলা্ই-কাচ্ছালামু শুনিতে পাই।

(ফাজায়েলে হজ্ব, পৃষ্ঠা-১৩৭, প্রকাশ কাল- সংশোধিত সংস্করণ-১লা এপ্রিল ২০০৯, তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০-বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০)

০২) শায়েখ আবুল খায়ের (রহ.) বলেন, একবার মদিনা মোনাওয়ারায় হাজির হইয়া পাঁচদিন পর্যন্ত আমাকে উপবাস থাকিতে হয়। খাওয়ার জন্য কিছুই না পাইয়া অবশেষে হুজুর (সাঃ) এর এবং শায়খাইনের কবরের মধ্যে সালাম পাড়িয়া আরজ করিলাম, ইয়া রাছুলাল্লাহ (সাঃ)! আমি আজ রাত্রে হুজুর (সাঃ) এর মেহমান হইব। এই কথা আরজ করিয়া মিম্বর শরীফের নিকট গিয়া আমি শুইয়া পড়িলাম। স্বপ্নে দেখি, হুজুরে পাক (সাঃ) তাশরীফ আনিয়াছেন, ডানে হযরত আবু বকর, বাম দিকে হযরত ওমর এবং সামনে হযরত আলী (রাঃ)। হযরত আলী (রাঃ) আমাকে ডাকিয়া বলিলেন, এই দেখ, হুজুর (সাঃ) তাশরীফ আনিয়াছেন। আমি উঠিবা মাত্রই হুজুর (সাঃ) আমাকে একটা রুটি দিলেন, আমি উহার অর্ধেক খাইয়া ফেলি। তারপর যখন আমার চোখ খুলিল তখন আমার হাতে বাকী অর্ধেক ছিল!!!

(ফাজায়েলে হজ্ব, পৃষ্ঠা-১৩৮, প্রকাশ কাল- সংশোধিত সংস্করণ-১লা এপ্রিল ২০০৯, তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০-বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০)
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:২২
147544
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : সবাই উচ্চ আওয়াজে বলি- নাউজুবিল্লাহে মিন জালিক। এতো সুস্পষ্ট শিরকী কথাবার্তা। তাবলীগে কি এসব শিরকী শিখানো হয়? এটা কি সিরাতুল মুস্তাকিম নাকি জাহান্নামের রাস্তা?

কুরআনের স্পষ্ট ঘোষণা হলোঃ
وَإِن يَمْسَسْكَ اللَّهُ بِضُرٍّ فَلَا كَاشِفَ لَهُ إِلَّا هُوَ ۖ وَإِن يَمْسَسْكَ بِخَيْرٍ فَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ [٦:١٧]
-কোনো দুঃখ বা বিপদ যদি তোমাকে গ্রাস করে থাকে তা(আল্লাহর মর্জিতেই হয়েছে বলে মনে করতে হবে এবং তা)দূর করার কেউ নেই একমাত্র আল্লাহ ছাড়া। এমনিভাবে তুমি যদি কল্যাণ লাভ করে থাকো তবে তিনিই তো সর্বশক্তিমান। (আল আনআমঃ ১৫)
করার ক্ষমতা নেই, সামর্থ্য নেই।
অপর আয়াতে বলা হয়েছেঃ
وَإِن يَمْسَسْكَ اللَّهُ بِضُرٍّ فَلَا كَاشِفَ لَهُ إِلَّا هُوَ ۖ وَإِن يُرِدْكَ بِخَيْرٍ فَلَا رَادَّ لِفَضْلِهِ ۚ يُصِيبُ بِهِ مَن يَشَاءُ مِنْ عِبَادِهِ ۚ وَهُوَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ [١٠:١٠٧]

-আল্লাহ যদি তোমাকে কোনো ক্ষতি বা বিপদ দেন, তবে তা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ-ই দূর করতে পারবেনা। আর তিনিই যদি তোমার প্রতি কোনো কল্যাণ দান করতে ইচ্ছে করেন, তাহলে তাঁর এই কল্যাণ দানকে প্রত্যাহার করতে পারে এমন কেউ নেই। তবে তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে চান কল্যাণ দেন, তিনিই ক্ষমা দানকারী, করুণাময়। (ইউনূসঃ107)
কুরআনের আরো বাণীঃ
-নিশ্চয়ই তুমি হে নবী!মরে যাওয়া লোকদের কোনো কথা শোনাতে পারবেনা।
-গায়েব জগতের চাবিসমূহ আল্লাহরই হাতে নিবদ্ধ, তা তিনি ছাড়া আর কেউ জানেননা।

দো‘আ কার কাছে করতে হবে সে কথা অধিক স্পষ্ট করে তোলবার জন্য নবী করীম(স) ঘোষণা করেছেনঃ তোমাদের প্রত্যেকেই যেন নিজের যাবতীয় প্রয়োজন কেবল আল্লাহর নিকট চায়। এমনকি কারো জুতার ফিতাও যদি ছিঁড়ে যায়, তবুও তাঁর নিকটই চাইবে। তিনি যদি না-ই দেন, তবে তা কেউ-ই দিতে পারবেনা।

জবাব দিবেন কি শায়খ আবদুস সবুর সাহেব? ভুলের উপর অটল থাকবেননা। আল্লাহকে ভয় করুন, কুরআনের নির্দেশ মেনে চলুন।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৪
147609
ইমরান ভাই লিখেছেন : নেহায়েৎ ভাই, একটু পরে আইসা আপনাকে বলবে...এই ঘটানা অমুক থেকে অমুক অমুক থেকে অমুক থেকে অমুক থেকে অমুক বর্ণনা করেছেন।

তাদের সনদ দেখে মনে হবে যেন সাহাবারা (রা) রসূল (সা) থেকে বর্ণণা করেছেন। তার পরে বলবে এই ঘটনা সনদ দ্বারা প্রমানিত। আরো কতো কি।

ককে যে কি বুঝাবেন আল্লহা বুঝার তাওফিক নাদিলে।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
147648
আবদুস সবুর লিখেছেন : হযরত . . . এগুলো কি শিরক . . .

এগুলো কি শিরক

:Thinking :Thinking :Thinking
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148579
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
197604
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫২
নেহায়েৎ লিখেছেন : ০৩) শায়েখ আবু নছর আব্দুল ওয়াহেদ কারখী (রহ.) বলেন, আমি হজ্জ সম্পাদন করিয়া জেয়ারতরে জন্য হাজির হই। হুজরা শরীফের নিকট আমি বসা ছিলাম। ইত্যবসরে ঐখান দিয়া বিকরের শায়েখ আবু বকর । আসিয়া কবর শরীফে ছালাম করেন। আচ্ছালামু আলাইকা, ইয়া রাছূলুল্লাহ! তখন কবর শরীফ হইতে উত্তর আসে, অ-আলাইাকাচ্ছালামু ইয়া আবা বকরিন। এই উত্তর উপস্থিত সমস্থ লোকই শুনিয়াছিল!!!

(ফাজায়েলে হজ্ব, পৃষ্ঠা-১৪১, প্রকাশ কাল- সংশোধিত সংস্করণ-১লা এপ্রিল ২০০৯, তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০-বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০)

০৪) ইউছুফ বিন আলী (রহ.) বলেন, জনৈক হাশেমী মেয়েলোক মদিনায় বাস করিত। তাহার কয়েকজন খাদেম তাহাকে বড় কষ্ট দিত। সে হুজুর (ছাঃ) এর দরবারে ফরিয়াদ লইয়া হাজির হইল। রওজা শরীফ হইতে আওয়াজ আসিল, তোমার মধ্যে কি আমার আদর্শের প্রতি আনুগত্যের আগ্রহ নাই? তুমি ছবর কর যেমন আমি ছবর করিয়াছিলাম। মেয়েলোকটি বলেন, এই সান্তনা বানী শুনিয়া আমার দুঃখ মুছিয়া গেল। ঐদিকে বদআখলাক খাদেমগুলি মরিয়া গেল।

(ফাজায়েলে হজ্ব, পৃষ্ঠা-১৪১, প্রকাশ কাল- সংশোধিত সংস্করণ-১লা এপ্রিল ২০০৯, তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০-বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০)

০৫) হযরত আলী (রাঃ) বলেন, আমরা যখন হুজুর (ছাঃ) কে দাফন করিলাম তখন জনৈক বদ্দু কবরের উপর আসিয়া পড়িয়া গেল এবং আরজ করিল, হে আল্লাহর রাছূল (ছাঃ)!‍ আপনি যাহা বলিয়াছেন আমরা তাহা শুনিয়াছি। আল্লাহ পাক আপনার উপর নাজেল করিয়াছেন-

"মানুষ নিজের নফছের উপর জুলুম করিয়া যদি আপনার নিকট আসিয়া আল্লাহর দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং (ছাঃ) ও তাহাদের ক্ষমা চাহেন, তবে আল্লাহ তা'আলাকে তাহারা কবুল করনেওয়ালা এবং দয়ালু্ পাইবে।"

তারপর সেই বদ্দু বলিল, নিশ্চয় আমি নফছের উপর জুলুম করিয়াছি। এখন আপনার দরবারে মাগফেরাতের আশায় হাজির হইয়াছি। এই কথার পর কবর শরীফ হইতে আওয়াজ আসিল, নিশ্চয় তোমাকে মাফ করিয়া দেওয়া হইয়াছে।

(ফাজায়েলে হজ্ব, পৃষ্ঠা-১৪২, প্রকাশ কাল- সংশোধিত সংস্করণ-১লা এপ্রিল ২০০৯, তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০-বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০)
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১৭
147600
আবদুস সবুর লিখেছেন : ভাই ১ ও ২নং কপি-পেষ্ট করলেন না কেন ? নাকি জবাব অন্য কোথায় দিয়ে দিয়েছি ?
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৫
147612
আবদুস সবুর লিখেছেন : এই ঘটনাগুলোতে কি পরিমান শির্ক খুজে পান তা একটু জানতে মন চায় . . .(উক্ত কিতাবের লেখকের উপর কি শির্কের লকব লাগনো যায় ???)

বিখ্যাত হাদিস বিসারদ ইবনুল কায়্যিম তাঁর কিতাবে যে কাহিনীগুলো লিখেছেন তা একটু দেখি আমরা . . .
১)আবুত তাইয়াহ(রহ) বর্ণনা করেন,মুতাররাফ (রহ) প্রতিদিন প্রত্যুষে কবর যিয়ারাত করতেন। কিন্তু শুক্রবার রজনীর একাংশ অতিবাহিত হওয়ার পর অন্ধকারে কবর যিয়ারাত করতেন। বলা হয় যে, তাঁর চাবুকটি রাতের আঁধারে জ্বল-জ্বল করত। একরাতে তিনি ঘোড়ায় আরোহণ করে গোরস্তানে পৌঁছে দেখতে পেলেন,প্রত্যেক কবরবাসী স্ব স্ব কবরে উপবিষ্ট। তাঁকে দেখে সবাই সমস্বরে বলে উঠল,ইনি মুতররাফ যিনি প্রতি শুক্রবার আমাদের কাছে আসেন। আমি (বর্ণনাকারী) জিজ্ঞেস করলাম,তোমরাও কি শুক্রবার সম্পর্কে জানতে পার? তারা বলল,হ্যাঁ, ঐ দিন পাখিরা যাকিছু বলে,তাও শুনতে পাই। আমি জিজ্ঞেস করলাম, পাখিরা কি বলে? তারা বলল, পাখিরা বলেঃ সালাম,সালাম। (কিতাবুর রূহ, পৃঃ ৩)

২)শাবীব ইবনে শাইবা বলেন, মৃত্যুর সময় আমার মাতা অসিয়ত করে গিয়েছিলেন যে, দাফন করার পর আমার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে বল্বেঃ হে উম্মে শাবীব! লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়। তিনি বলেন,অতএব দাফন করার পর আমি তাঁর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে তার অন্তিম ওসিয়ত পূর্ণ করলাম। রাতে তাঁকে স্বপ্নে দেখলাম- তিনি বলছেন, বতস! লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ যদি আমাকে রক্ষা না করত, তাহলে আমি ধ্বংস হয়ে যেতাম। শাবাশ বেটা! তুমি অসিয়ত স্মরণ রেখছ। (কিতাবুর রূহ, পৃঃ ১৫)


৩)রাজা ইবনে হায়াতের মৃত্যুর পর এক পুণ্যবতী মহিলা তাকে স্বপ্নে দেখতে পেয়ে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার প্রত্যাবর্তন কিসের দিকে হয়েছে? তিনি জবাব দিলেন,মঙ্গলের দিকে। কিন্তু মরণের পর আমি হতভম্ভ হয়ে গিয়েছিলাম এবং ধারণা করেছিলাম যে, কিয়ামত এসে গেছে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন কেন? রাজা জবাব দিলেন,জাররাহ এবং তার সাথী সমস্ত সাজ-সরঞ্জাম নিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করেছিলেন। ফলে জান্নাতের দরজায় ভীড় হয়ে গিয়েছিল। ((কিতাবুর রূহ, পৃঃ ২৯)


৪)আলী ইবনে আবি তালিব কাইরুয়ানী বলেনঃ ওমায়েরের স্বপ্নের ঘটনা ততটুকু বিস্ময়কর নয়,যতটুকু বিস্ময়কর আবু মুহাম্মদ আবদুল্লাহর ঘটনা। যা আমরা শহরে স্বচক্ষে দেখেছি। আবদুল্লাহ একজন সৎ লোক ছিলেন। তিনি স্বপনের মাধ্যমে মৃতব্যাক্তির গোপনীয় কথা জেনে ফেওলতেন এবং আত্মীয়স্বজনদের বলে দিতেন। এ ব্যাপারে তিনি কামালিয়াত বা পারদর্শিতা লাভ করেছিলেন,ফলে অল্প দিনেই তিনি প্রসিদ্ধি লাভ করলেন।((কিতাবুর রূহ, পৃঃ ৪৯)
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৫
147650
আবদুস সবুর লিখেছেন : হযরত এগুলো কি শিরক ???

এগুলো কি শিরক

২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148578
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
197606
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫৬
মেরাজ লিখেছেন : কিচ্ছা আর কাহিনী
অতপর? ? ?
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১৬
147599
আবদুস সবুর লিখেছেন : হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন যে, “আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও পৌঁছে দাও। আর বনী ইসরাঈলের বিষয় বর্ণনা কর, কোন সমস্যা নাই”। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬, সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৬৬৪, সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-৫৮৪৮}
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148577
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১০
197608
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০২
ডাহুকী লিখেছেন : আল-কুরআন থেকে উপদেশ গ্রহণ করতে হবে।( এজন্যে আল্লাহ কুরআনকে সহজ করে দিয়েছেন ) ৫৪-আল কামার:১৭,২২,৩২,৪০
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১০
147594
আবদুস সবুর লিখেছেন : আমার প্রশ্নের জবাব কিন্তু দেন নাই . . .

আপনি কি হাদীস অস্বীকারকারী গ্রুপ আহলে কুরআনের সদস্য ?
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148576
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১১
197616
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
মেরাজ লিখেছেন : ফাজায়েলে আমালের আসল নাম "ফাইজলামির আমল"
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১০
147593
আবদুস সবুর লিখেছেন : যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই তার পিছনে পড়ো না। নিশ্চয়ই কান, চোখ ও হৃদয় প্রত্যেকটি সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে। (সূরা ইসরাইল : ৩৬)
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৬
147614
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : শায়খ সাহেব কে প্রশ্ন করলে জবাব দেননা। খালি তেনা পেঁচায়। প্রেসিডেন্ট এবং নেহায়েৎ এর সব যৌক্তিক প্রশ্নের জবাব না দিয়ে পিছলামি করে।
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
147654
মেরাজ লিখেছেন : আমি এখন অফিসে আছি তাই চুপ রয়েছি। বাসায় ফিরতে দিন। যদি আল্লাহ আমার হায়াত রেখে থাকেন আমি এর জবাব দিব। তখন আবার লেজ গুটিয়ে পালাবেন না আশা করি।
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৪
147710
আবদুস সবুর লিখেছেন : মোঃ ওহিদুল ইসলাম
আপনাকে একটা প্রশ্ন করেছিলাম,
আপনি কি হাদীস অস্বীকারকারী আহলে কুরআনের সদস্য কি না ?
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৪
147711
আবদুস সবুর লিখেছেন : মেরাজ ভাই, আপনাকে স্বাগতম . . .
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148575
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১২
197630
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:২৮
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : শায়খ আবদুস সবুর সাহেব, নেহায়েৎ সাহেব রেফারেন্স দিয়ে যে ফাজায়েলে হ্জ্জ এর যে বক্তব্য তুলে ধরেছেন সেগুলোতো সুস্পষ্ট শিরক। তাবলীগে কি এসব শিরকী শিখানো হয়? এটা কি সিরাতুল মুস্তাকিম নাকি জাহান্নামের রাস্তা? এ সংক্রান্ত কুরআন ও হাদীসের বাণী দিলাম। আপনার জবাবের প্রতীক্ষায় আছি।

কুরআনের স্পষ্ট ঘোষণা হলোঃ
وَإِن يَمْسَسْكَ اللَّهُ بِضُرٍّ فَلَا كَاشِفَ لَهُ إِلَّا هُوَ ۖ وَإِن يَمْسَسْكَ بِخَيْرٍ فَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ [٦:١٧]
-কোনো দুঃখ বা বিপদ যদি তোমাকে গ্রাস করে থাকে তা(আল্লাহর মর্জিতেই হয়েছে বলে মনে করতে হবে এবং তা)দূর করার কেউ নেই একমাত্র আল্লাহ ছাড়া। এমনিভাবে তুমি যদি কল্যাণ লাভ করে থাকো তবে তিনিই তো সর্বশক্তিমান। (আল আনআমঃ ১৫)

অপর আয়াতে বলা হয়েছেঃ
وَإِن يَمْسَسْكَ اللَّهُ بِضُرٍّ فَلَا كَاشِفَ لَهُ إِلَّا هُوَ ۖ وَإِن يُرِدْكَ بِخَيْرٍ فَلَا رَادَّ لِفَضْلِهِ ۚ يُصِيبُ بِهِ مَن يَشَاءُ مِنْ عِبَادِهِ ۚ وَهُوَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ [١٠:١٠٧]

-আল্লাহ যদি তোমাকে কোনো ক্ষতি বা বিপদ দেন, তবে তা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ-ই দূর করতে পারবেনা। আর তিনিই যদি তোমার প্রতি কোনো কল্যাণ দান করতে ইচ্ছে করেন, তাহলে তাঁর এই কল্যাণ দানকে প্রত্যাহার করতে পারে এমন কেউ নেই। তবে তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে চান কল্যাণ দেন, তিনিই ক্ষমা দানকারী, করুণাময়। (ইউনূসঃ107)
কুরআনের আরো বাণীঃ
-নিশ্চয়ই তুমি হে নবী!মরে যাওয়া লোকদের কোনো কথা শোনাতে পারবেনা।
-গায়েব জগতের চাবিসমূহ আল্লাহরই হাতে নিবদ্ধ, তা তিনি ছাড়া আর কেউ জানেননা।


দো‘আ কার কাছে করতে হবে সে কথা অধিক স্পষ্ট করে তোলবার জন্য নবী করীম(স) ঘোষণা করেছেনঃ তোমাদের প্রত্যেকেই যেন নিজের যাবতীয় প্রয়োজন কেবল আল্লাহর নিকট চায়। এমনকি কারো জুতার ফিতাও যদি ছিঁড়ে যায়, তবুও তাঁর নিকটই চাইবে। তিনি যদি না-ই দেন, তবে তা কেউ-ই দিতে পারবেনা।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১৭
147601
আবদুস সবুর লিখেছেন : অর্থাৎ, যদি অনুপযুক্ত কাউকে কেউ কাফের অথবা ফাসিক বলে তাহলে অপবাদকারীর উপর স্বীয় কুফরী বা ফাসেকীর হুকুম লেগে যায়। বুখারী শরীফ, হাদীস নং ৬১০৪।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৪
147610
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : ত্যানা না পেঁচিয়ে প্রশ্নের জবাব দিন।
শিরকী করেন আবার প্রশ্ন করলে পিছলামি করেন কেন?
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৫
147613
আবদুস সবুর লিখেছেন : এই ঘটনাগুলোতে কি পরিমান শির্ক খুজে পান তা একটু জানতে মন চায় . . .(উক্ত কিতাবের লেখকের উপর কি শির্কের লকব লাগনো যায় ???)

বিখ্যাত হাদিস বিসারদ ইবনুল কায়্যিম তাঁর কিতাবে যে কাহিনীগুলো লিখেছেন তা একটু দেখি আমরা . . .
১)আবুত তাইয়াহ(রহ) বর্ণনা করেন,মুতাররাফ (রহ) প্রতিদিন প্রত্যুষে কবর যিয়ারাত করতেন। কিন্তু শুক্রবার রজনীর একাংশ অতিবাহিত হওয়ার পর অন্ধকারে কবর যিয়ারাত করতেন। বলা হয় যে, তাঁর চাবুকটি রাতের আঁধারে জ্বল-জ্বল করত। একরাতে তিনি ঘোড়ায় আরোহণ করে গোরস্তানে পৌঁছে দেখতে পেলেন,প্রত্যেক কবরবাসী স্ব স্ব কবরে উপবিষ্ট। তাঁকে দেখে সবাই সমস্বরে বলে উঠল,ইনি মুতররাফ যিনি প্রতি শুক্রবার আমাদের কাছে আসেন। আমি (বর্ণনাকারী) জিজ্ঞেস করলাম,তোমরাও কি শুক্রবার সম্পর্কে জানতে পার? তারা বলল,হ্যাঁ, ঐ দিন পাখিরা যাকিছু বলে,তাও শুনতে পাই। আমি জিজ্ঞেস করলাম, পাখিরা কি বলে? তারা বলল, পাখিরা বলেঃ সালাম,সালাম। (কিতাবুর রূহ, পৃঃ ৩)

২)শাবীব ইবনে শাইবা বলেন, মৃত্যুর সময় আমার মাতা অসিয়ত করে গিয়েছিলেন যে, দাফন করার পর আমার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে বল্বেঃ হে উম্মে শাবীব! লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়। তিনি বলেন,অতএব দাফন করার পর আমি তাঁর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে তার অন্তিম ওসিয়ত পূর্ণ করলাম। রাতে তাঁকে স্বপ্নে দেখলাম- তিনি বলছেন, বতস! লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ যদি আমাকে রক্ষা না করত, তাহলে আমি ধ্বংস হয়ে যেতাম। শাবাশ বেটা! তুমি অসিয়ত স্মরণ রেখছ। (কিতাবুর রূহ, পৃঃ ১৫)


৩)রাজা ইবনে হায়াতের মৃত্যুর পর এক পুণ্যবতী মহিলা তাকে স্বপ্নে দেখতে পেয়ে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার প্রত্যাবর্তন কিসের দিকে হয়েছে? তিনি জবাব দিলেন,মঙ্গলের দিকে। কিন্তু মরণের পর আমি হতভম্ভ হয়ে গিয়েছিলাম এবং ধারণা করেছিলাম যে, কিয়ামত এসে গেছে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন কেন? রাজা জবাব দিলেন,জাররাহ এবং তার সাথী সমস্ত সাজ-সরঞ্জাম নিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করেছিলেন। ফলে জান্নাতের দরজায় ভীড় হয়ে গিয়েছিল। ((কিতাবুর রূহ, পৃঃ ২৯)


৪)আলী ইবনে আবি তালিব কাইরুয়ানী বলেনঃ ওমায়েরের স্বপ্নের ঘটনা ততটুকু বিস্ময়কর নয়,যতটুকু বিস্ময়কর আবু মুহাম্মদ আবদুল্লাহর ঘটনা। যা আমরা শহরে স্বচক্ষে দেখেছি। আবদুল্লাহ একজন সৎ লোক ছিলেন। তিনি স্বপনের মাধ্যমে মৃতব্যাক্তির গোপনীয় কথা জেনে ফেওলতেন এবং আত্মীয়স্বজনদের বলে দিতেন। এ ব্যাপারে তিনি কামালিয়াত বা পারদর্শিতা লাভ করেছিলেন,ফলে অল্প দিনেই তিনি প্রসিদ্ধি লাভ করলেন।((কিতাবুর রূহ, পৃঃ ৪৯)
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
147619
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ শিরক করলেও সেটা জায়েয হয়না। কুরআনের ঘোষণা ও হাদীসের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক বক্তব্য ফাজায়েলে হজ্জ এ। সুস্পষ্ট শিরক। এরপরও আপনার বুঝে আসেনা? পিছলামি না করে জবাব দেন।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪০
147628
ইমরান ভাই লিখেছেন : ৥ওহীদ ভাই, ইহা উনার স্বভাব। কালকে আমার সাথেও করিয়াছেন।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৯
147653
আবদুস সবুর লিখেছেন : প্রেসিডেন্ট ভালই বললেন,
যে শিরকী কথা বলে উনি আবার প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ হয় কেমনে ???

হা হা হা

২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
147655
আবদুস সবুর লিখেছেন : তাহলে বুঝা যায় ইসলাম শুধু আপনার কাছে আছে

এবং যারা ওনাকে হাদীস বিশারদ হিসেবে মেনে নিয়েছেন তাই যেহেতু একজন মুশরিককে (যেহেতু আপনাদের মতে উনি শিরক করেছেন) সবাই হাদীস বিশারদ হিসেবে মেনে নিয়েছেন তাই হাদীসশাস্ত্র বলতে আর কিছু থাকল না কারন সকল মুহাক্বিক আলেমগণের কেহ ওনাকে মুশরিক বলেন নাই।

এবং বর্তমান পৃথিবীর সকল আলেম মুশরিক হয়ে গেলেন একজন মুশরিককে (আপনার বর্ণনামতে) হাদীস বিশারদ বলার কারনে।

মজা তো . . . আপনাকেই খুজতেছে মুছতাশরিকরা . . .
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:০৩
147656
আবদুস সবুর লিখেছেন : ইমরান ভাই, আপনাদের গলাবাজি বন্ধ হবে কবে ???

একটা প্রশ্নেরও তো দেখি জবাব দিতে পারেন না ???

শায়খরা কি সব ঘুমাইতাছে ???
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫৮
148567
ইমরান ভাই লিখেছেন : গলাবাজি তো আপনি করছেন ভাই। অবশ্য আপনি তা বুঝতে পারছেন না। কেননা এটা বোঝার ক্ষমতা আপনার নাই। কিন্তু সবাই বুঝতে পারছে।
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148574
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১৩
197642
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:৪০
ডাহুকী লিখেছেন : [
img]http://www.onbangladesh.org/blog/bloggeruploadedimage/Dahuki/1395736718.JPG[/img] বুখারী-৭০৫২ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৯
147591
আবদুস সবুর লিখেছেন : ধন্যবাদ হাদীসটি দেয়ার জন্য . . .

কিন্তু হাদীসটি এখানে দেয়ার উদ্দেশ্য তো এখানে ক্লিয়ার হল না !!!

হাদীস নিয়ে জালিয়াতী
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:০৬
147657
মেরাজ লিখেছেন : এইটা যে আপনারা তাব্লিগিরা নয় এর যুক্তি কি? যারা ফাজায়েলে আমাল থেকে আমল করে কোরআন হাদিস বাদ হেরা আবার হাদিস দেখায়!!!
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৬
147712
আবদুস সবুর লিখেছেন : আপনারা তো বলেন,
তাব্লিগরা নাকি কুরআন পড়ে না ফাযায়েলে আমল পড়ে...

এই হাদীসে তো আছে, তারা কুরআন পড়বে Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148573
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১৪
197706
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৩
ডাহুকী লিখেছেন : মক্কার পূর্ব দিক (দিল্লী ) থেকে খারেজীরা আসেনি, এসেছে তাবলীগ জামাত। আ: সবুর ভাই তাবলীগ জামাত কে দেশে এবং বিদেশে ইসলাম বিরোধীরা কেন সাপোর্ট দেয় বলবেন কি ? আর আপনি আমাকে বারবার আহলে কোরান বলার চেষ্টা করছেন। ভাই কোরানে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন ”যদি আমাকে ভলোবাসতে চাও তবে নবীর অনুসরণ করো (আল ইমরান-৩১) । মতের মিল না হলেই কেউ আহলে কোরান, আহলে হাদীস হয়ে যাবে ব্যাপার টা এমন নয়। আসুন আমরা সবাই গঠনমুলক সমালোচনা করি যেন একে অপরে সংশোধন হতে পারি।
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৯
147716
আবদুস সবুর লিখেছেন : হরে ভাই, হুজুর স। দিল্লীর কথা কইছে হাদীসে Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

আপনাদের ভেদ এখানে প্রকাশিত হয়েছে। মধু আহরন করুন

হাদীস নিয়া জালিয়াতী
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৫
147724
আবদুস সবুর লিখেছেন : আ: সবুর ভাই তাবলীগ জামাত কে দেশে এবং বিদেশে ইসলাম বিরোধীরা কেন সাপোর্ট দেয় বলবেন কি ?

>>>

আপনি বলেছেন,
ওসামা বিন লাদেনকে এবং তালেবানকে কেন আমেরিকা এক সময় সমর্থন ও সহযোগীতা করেছিল বলবেন কি ?

আর হ্যা আমাদের একটু জানাবেন যে বর্তমানে সহীহ ইসলামিক দল কোনটি ?
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
148572
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১৫
197715
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:২৫
আবু লাবীব ইউসুফ সরকার লিখেছেন : আলোচক সঠিক বলেছেন যে এর মধ্যে তিনি কোন শিরকের গন্ধ পাচ্ছেন না। কারণ শিরকের গন্ধ পাওয়ার মত নাক তার নেই। যে তাওহীদ বুঝেনা সে শিরককে তাওহীদ মনে করবে এটাই স্বাভাবিক।
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৪০
147676
মেরাজ লিখেছেন : Crying
২৫ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৭
147715
আবদুস সবুর লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

হযরত একটু তাওহীদ যদি শিখাইতেন আমাদের খুবই উপকৃত হইতাম :Thinking :Thinking :Thinking

কিছু কারামাত
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০২
148571
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link
১৬
198341
২৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৪
মেরাজ লিখেছেন : গাট্টি ওয়ালা পুটলি ওয়ালা !
গন্ড মূর্খ ছয় উছুল ওয়ালা !
কোরাআন হাদীসের
নাই কোন ধার,
আছে শুধু এক
“ফাজায়েলে আমল” তার ।
ঘর সংসার ফেলে
মসজিদে মসজিদে ঘুরে,
মনে করে এক বিশাল আমল
করেছে জীবন জুড়ে ।
গন্ড মূর্খ দেখাক এক দলীল
নবীজী (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উনার জীবনে
কবে উনি সংসার ফেলে ঘুরেছেন
এক মসজিদ থেকে আরএক মসজিদ প্রাঙ্গনে ?
বলে তারা তবলীগ করে
অথচ জানেনা তার অর্থ,
তবলীগ হল ভালোর নির্দেশ
খারাপ কাজের বিরুদ্ধ ।
বলে শুধু নামাজের কথা
দেখায় বড় বুজুর্গী,
রমনা পার্কের যত হারাম
তাতে তো নাই তাদের তবলীগ !
বেপর্দা-বেহায়ার এক
মিলন মেলার পার্ক,
কাকরাইল মদজিদে থেকেও বলেনা
উফ্‌ আল্লাহ্‌ পাক !!!
কখনও কি করেছে নিষেধ
ঐ সব হারাম কাজে ?
নাকি! হারামে বাঁধা! নিষেধ আছে
তাদের ছয় উসুলের মাঝে !!
সাহাবায়ে কিরাম (রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম)
উনাদেরকে মূর্খ বলে! কত বড় বেয়াদব তারা !!!
অথচ হাদীস শরীফে আছে,
সাহাবায়ে কিরাম (রদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম)
উনাদের খারাপ বলে!
আল্লাহ পাক উনার লানতে আছে যারা।
তাদের নেতা ইলিয়াছ মিয়া
দিয়ে গেছে এক ফতওয়া,
তার ছয় উসুলী তবলীগ না করলে নাকি
ঈমান শুদ্ধ হবে না !
তাহলে তার (ইলিয়াছ) বাবার দাদার
ঈমান কি শুদ্ধ ছিলনা ?
নাকি বড়পীর সাহেব (রহমতুল্লাহী আলাইহি)
খাজা সাহেব (রহমতুল্লাহী আলাইহি)
উনারা শুদ্ধ ছিলেন না (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক) !
ইলিয়াছ মিয়ার স্বপ্নে পাওয়া
এই ছয় উসুলী তবলীগি কাম,
মূর্খতার এক জাহিরী তরীকা
বাতিল ফিরকার কঠিন এক নাম ।
বেচেঁ থাকুন ভাই তাদের থেকে
তাকাবেন না ওদের দিক,
মূর্খতায় পড়বেননা আর
ঈমান আমল থাকবে ঠিক ।
গাট্টিওয়ালাদের সাথে থাকলে সবার
আমল হবে খাস্তা,
ওলী আল্লাহ উনাদের স্বাক্ষাতে থাকলে
পাবেন সঠিক রাস্তা ।
২৭ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:০২
148570
ইমরান ভাই লিখেছেন : সবুর সাহেব যে কি পরিমান গলাবাজি করতে পারেন প্রশ্নর উত্তর না দিয়ে তা যে কেউ এই লিংকে গেলেই বুঝবে...



লিংক এখানে Click this link

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File