যাকাত ইসলামের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। যাকাত সম্পর্কে আলোচনা। লেখাটা একটু বড় হয়ে গিয়েছে। জানতে হলে একটু ধৈর্য্য ধরেই পড়তে হবে।

লিখেছেন লিখেছেন জাহিদ সারওযার সুমন ০৫ আগস্ট, ২০১৩, ০২:৫৭:৫২ রাত

কুরআনে যত জায়গায় সালাতের

কথা বলা হয়েছে তত জায়গায়ই

যাকাত অথবা সদকাহ'র

কথা বলা হয়েছে। সুরা বাক্বারাহ'র একাধিক

আয়াতে আল্লাহ্ বলেন, আয়াত ৪৩ ~ ''নামায কায়েম করো,

যাকাত দাও এবং যারা আমার

সামনে অবনত হচ্ছে তাদের

সাথে তোমরাও অবনত হও ৷'' আয়াত ১১০~ ''নামায কায়েম

কায়েম করো ও যাকাত দাও ৷

নিজেদের পরকালের জন্য

তোমরা যা কিছু সৎকাজ

করে আগে পাঠিয়ে দেবে , তা সবই

আল্লাহর ওখানে মজুত পাবে ৷ তোমরা যা কিছু করো সবই আল্লাহর

দৃষ্টিতে রয়েছে ৷'' সুরা নূর আয়াত ৫৬~ '' নামায

কায়েম করো, যাকাত দাও

এবং রসূলের আনুগত্য

করো,আশা করা যায়, তোমাদের

প্রতি করুণা করা হবে ৷'' সহিহ বুখারিতে আবু

হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু

থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ

সাল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

“আল্লাহ যাকে সম্পদ দান করেছেন, অতঃপর সে তার যাকাত

প্রদান করল না, কিয়ামতের দিন

তার জন্য বিষধর সাপ

সৃষ্টি করা হবে, যার দুটি চোঁয়াল

থাকবে,

যা দ্বারা সে তাকে কিয়ামতের দিন পেঁছিয়ে ধরবে, অতঃপর তার

দু’চোয়াল পাকড়ে বলবে:

আমি তোমার সম্পদ, আমি তোমার

সঞ্চিত ধন”।

বুখারি: (৮৪০৩) মহান আল্লাহ্ বলেন,

“এবং যারা সোনা ও রূপা পুঞ্জীভূত

করে রাখে, আর তা আল্লাহর

রাস্তায় খরচ করে না,

তুমি তাদের বেদনাদায়ক আযাবের

সুসংবাদ দাও। যেদিন জাহান্নামের আগুনে তা গরম

করা হবে, অতঃপর

তা দ্বারা তাদের কপালে,

পার্শ্বে এবং পিঠে সেঁক

দেয়া হবে। (আর বলা হবে)

‘এটা তা-ই যা তোমরা নিজদের জন্য জমা করে রেখেছিলে,

সুতরাং তোমরা যা জমা করেছিলে

স্বাদ উপভোগ কর”। [সূরা আত-

তওবা: (৩৪-৩৫)] যাকাত ফরয হওয়ার

শর্তাবলি কি কি আসুন এ

বিষয়ে জানার চেষ্টা করি। যাকাত ফরয হওয়ার

শর্তাবলি নিম্নরূপঃ ১/ ইসলাম ২/ স্বাধীন ৩/ নেসাব এর মালিক হওয়া ও

তা স্থিতিশীল থাকা ৪/ বছর পুর্ণ হওয়া ## **ইসলাম**## কাফের এর উপর যাকাত ফরয নয়।

যাকাতের নামে সে কিছু প্রদান

করলেও আল্লাহ্ তা কবুল করবেন

না। আল্লাহ্ বলেন, '' তাদের দেয়া সম্পদ গৃহীত

না হবার এ ছাড়া আর কোন কারন

নেই যে, তারা আল্লাহ ও তার

রসূলের সাথে কুফরী করেছে,

নামাযের জন্য যখন আসে আড়মোড়

ভাংতে ভাংতে আসে এবং আল্লাহর পথে খরচ

করলে তা করে অনিচ্ছাকৃতভাবে ৷

সুরা তওবা ৫৪।'' কুফরি বা শিরকে লিপ্ত

থাকা অবস্থায় যাকাত দিলেও

তা যাকাত হবে না। ##**স্বাধীন**## ক্রীতদাসের কোন সম্পদ নেই।

কোন সম্পদ থাকলেও তা তার

মালিকের সম্পদ বলে গণ্য হবে।

''সম্পদের অধিকারী কোন

ক্রীতদাস যদি কেউ বিক্রি করে,

তবে উক্ত সম্পদের মালিকানা বিক্রেতার থাকবে।

কিন্তু যদি ক্রেতা উক্ত সম্পদের

শর্তারোপ করে থাকে তবে ভিন্ন

কথা।'' বুখারি, কিতাবুল

মাসাক্বাত। অতএব যাকাত ফরয

হতে হলে স্বাধীন মানুষ

হতে হবে। অবশ্য বর্তমানে দাস

প্রথা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। ##**নেসাবের মালিক

হওয়া**## যাকাত ফরয হওয়ার অন্যতম শর্ত

হল নেসাবের মালিক হওয়া~

নেসাব মানে হল নির্দিষ্ট

পরিমাণ সম্পদ বা অর্থের মালিক

হওয়া যা শরিয়ত নির্দিষ্ট

করেছে। সম্পদের প্রকারভেদ অনুযায়ী এর

পরিমাণ ভিন্নরূপ হয়ে থাকে। ** নেসাব পরিমাণ সম্পদ

না থাকলে অর্থাৎ নেসাব এর

চেয়ে কম সম্পদ থাকলে যাকাত

ফরয হবে না।

** যাকাত দেওয়ার জন্য নেসাব

পরিমাণ সম্পদ অর্জনও বাধ্যতামূলক নয়। সম্পদ শরিয়তের নির্দিষ্ট

পরিমাণ অতিক্রম করলেই কেবল

যাকাতের বিষয় আসবে। ##**পুর্ন বছর অতিক্রান্ত

হওয়া**## সম্পদের বছর পুর্ণ হওয়া যাকাত

ফরয হওয়ার আরেকটি গুরুত্তপুর্ণ

শর্ত। ১@ ব্যবসার লভ্যাংশ ২@চতুষ্পদ

জন্তুর বাচ্চা ৩@ ফসলের উশর -

এই তিনটি জিনস ছাড়া অন্যন্য

সম্পদ ১ বছর কাল সময় অর্থাৎ ১২

মাস স্থিতিশীল অবস্থায়

জমা থাকলেই কেবল যাকাত দিতে হয়। অর্থাৎ কারো যদি নেসাব

পরিমাণ টাকা ১ বছর স্থিতিশীল

অবস্থায় থাকে তবে সেটাকার

যাকাত দিতে হবে। কিন্তু যদি ১

বছর পুর্ন না হয় মানে হল ১ বছর

হওয়ার আগেই নেসাব কমে গেল তাহলে যাকাত ফরয হবে না। একইভাবে স্বর্ন ও রূপার

ক্ষেত্রে যদি নিসাব পরিমাণ

পুর্ন এক বছর পর্যন্ত স্থিতিশীল

থাকে তবে যাকাত ফরয হবে। ***************

*************** * ***************

***************

বুখারীর হাদিসঃ ''পাঁচ উকিয়ার

কম পরিমাণ সম্পদের যাকাত

নেই।

পাঁচটি উটের কমের উপর যাকাত নেই। পাঁচ ওয়াসাক এর কম উৎপন্ন

দ্রব্যের যাকাত নেই।'' ১ উকিয়া = (১১৯ গ্রাম রূপা) ৪০

দিরহাম অতএব ৫ উকিয়া = ২০০

দিরহাম অর্থাৎ ৫৯৫ গ্রাম রূপা। ১ ওয়াসাক = ৬০ সা। রাসুল (সাঃ)

এর সা' এর পরিমাণ ছিল ১ সা = ২

কেজি ৪০ গ্রাম পাকা পুষ্ট গম।

আরবি অভিধানের

বর্তমানে প্রচলিত হিসাব

অনুযায়ী ১৩০ কেজি ৩২০ গ্রাম ফসল। সূত্রঃ মু'জামু লুগাতুল

ফুকাহা পৃষ্ঠা ৪৪৯-৪৫০।

সহিহ বুখারীর অনুবাদ তাওহীদ

পাবলিকেশন ২য় খন্ড ৮০-৮১

পৃষ্ঠা টীকা। ** স্বর্ণ ও রূপার যাকাতের

নিসাবঃ স্বর্ণের নিসাব হচ্ছে ২০

মিসকাল (দিনার) তথা ৮৫ গ্রাম। যদি কারো কাছে ৮৫ গ্রাম

পরিমাণ বা অধিক স্বর্ণ ১ বছর

(অর্থাৎ ১২ মাস) পর্যন্ত

স্থিতিশীল অবস্থায়

থাকে তাহলে বছর শেষ

হলে যাকাত দিতে হবে। রূপার নিসাব হচ্ছে ১৪০ মিসকাল

(দিরহাম) তথা সৌদি আরবের

রূপার দিরহাম অনুযায়ী ৫৬

রিয়াল অর্থাৎ ৫৯৫ গ্রাম। অর্থাৎ কারো কাছে ৫৯৫ গ্রাম

বা এর অধিক রূপা ১ বছর কাল সময়

পূর্ণ করলে এর যাকাত আদায়

করতে হবে। ** জমানো টাকার ক্ষেত্রেঃ

জমানো টাকার পরিমাণ

যদি বাজারে স্বর্ণ বা রূপার

নেসাব এর বাজার মূল্যের

পরিমাণ বা অধিক

থাকে তাহলে তার যাকাত দিতে হবে! এখানে আমাদের একটু বুঝতে হবে।

যদি কারো কাছে স্বর্ণ

অথবা রূপার নেসাব পরিমাণ

বাজার মূল্য ''টাকা" হিসেবে পুর্ণ

১ বছর জমা থাকে তাহলে তার

যাকাত দিতে হবে। এখানে নেসাব হিসেবে স্বর্ণকেও

গ্রহণ করা যেতে পারে আবার

রূপাকেও

গ্রহণ করা যেতে পারে, এই সুযোগ

দেয়া হয়েছে। **** জমিনে উৎপন্ন ফসলের

যাকাত বা উশড়ঃ

আল্লাহ্ বলেন,

''আর তোমরা ফসলের হক সমূহ আদায়

কর যেদিন ফসল কর্তন কর

সেদিনই। -সুরা আল আন'আম ১৪১। অর্থাৎ যে দিন ফসল জিমই

থেকে কেটে ঘরে তোলা হয়

সে দিনই ফসলের যাকাত

যাকে উশর বলা হয় তা ফরয হয়। গবাদি পশুর নিসাব পরিমাণঃ

এগুলোর মধ্যে সামিল হবে গরু,

ছাগল, ভেড়া, উট

ইত্যাদি গৃহপালিত পশু। এগুলোর

ক্ষেত্রে শর্ত হল এই

গবাদি পশুগুলো মাঠে চরা পশু হতে হবে এবং দুধ কিংবা আর্থিক

লাভের জন্য পালন করা হতে হবে।

মাঠে চড়ার ক্ষেত্রে শর্ত হল

সমস্ত বছর কিংবা বছরের

অধিকাংশ সময় চরতে হবে। এদের নিসাব ও পুর্ণ এক বছর

পুর্তি হলেই কেবল যাকাত

দিতে হবে নতুবা নয়। গবাদি পশুর নিসাব পরিমাণ

হচ্ছেঃ

উটের ক্ষেত্রেঃ সর্ব নিম্ন ৫টি

গরুর ক্ষেত্রেঃ সর্ব নিম্ন ৩০ টি

ছাগল বা ভেড়া বা দুম্বার

ক্ষেত্রেঃ সর্ব নিম্ন ৪০ টি। অর্থাৎ এই পরিমাণ পশু ১ বছর

সময় পযন্ত থাকলে এদের যাকাত

দিতে হবে। কিন্তু ব্যাবসার জন্য যদি তাদের

পালন করা হয়

তাহলে মাঠে চড়ানো হোক

বা খোঁয়াড়ে রেখে পালন করা হোক

তার যাকাত দিতে হবে ''মূল্য''

তথা অর্থ নির্ধারণ করে। ############### নেসাব পরিমাণ সম্পদের

যাকাতের পরিমাণঃ

***************

************** ** অর্থ, স্বর্ণ ও রূপার

শতকরা আড়াই ভাগ যাকাত

দিতে হবে - বুখারী , মুসলিম** স্বর্ণঃ

২০ দিনার বা ৮৫ গ্রাম ওজনের

তথা সাড়ে সাত

তোলা সোনা হলে ৪০ ভাগের ১

ভাগ যাকাত দিতে হবে। অর্থাৎ

শতকরা আড়াই ভাগ স্বর্ণ বা স্বর্ণ মূল্য যাকাত হিসেবে দিতে হবে।

- বুখারী , মুসলিম। রূপাঃ

১৪০ দিরহাম বা ৫৯৫ গ্রাম

অর্থাৎ সাড়ে ৫২

তোলা রূপা হলে তখন শতকরা আড়াই

ভাগ রূপা অথবা রৌপ মূল্য যাকাত

হিসেবে দিতে হবে। - বুখারী, মুসলিম। টাকাঃ

বাজারে স্বর্ণ মূল্য

অনুযায়ী কারো কাছে যদি ৮৫

গ্রাম স্বর্ণ এর বাজারমূল্য

পরিমাণ অর্থ

জমা থাকে তাহলে এর শতকরা আড়াই ভাগ যাকাত

দিতে হবে। অথবা

বাজারে রূপার মূল্য

অনুযায়ী কারো কাছে যদি ৫৯৫

গ্রাম রূপার এর বাজারমূল্য

পরিমাণ অর্থ

জমা থাকে তাহলে এর শতকরা আড়াই ভাগ যাকাত

দিতে হবে। এক্ষেত্রে নিসাব পরিমাণ

হিসেবে ব্যক্তি ইচ্ছামত স্বর্ণ

বা রূপা যে কোনটিকে গ্রহণ

করতে পারে। যদি কেউ রূপা কে নিসাব গ্রহণ

করে তাহলে সেটা গরিবদের জন্য

খুবই উত্তম হয়। তাই ওলামাগণ

রূপাকে নিসাব গ্রহণে পরামর্শ

দিয়ে থাকেন। তবে কেউ চাইলে স্বর্ণকেও

নিসাব গ্রহণ করতে পারে। ** জমিনে উৎপন্ন ফসলের

যাকাতঃ ফসল যদি বৃষ্টির পানিতে ও

ভূগর্ভস্থ পানিতে উৎপন্ন

হয়ঃ তাহলে এ ফসলের ১০ ভাগের

১ ভাগ যাকাত দিতে হবে।

ফসল যদি কৃষকের সেচ প্রদান

পানিতে উৎপন্ন হয়ঃ তাহলে এ ফসলের ২০ ভাগের ১ ভাগ যাকাত

দিতে হবে। যদি বৃষ্টি ও সেচ উভয়টা দিয়েই

ফসল উৎপন্ন হয় হয় তাহলে উভয়ের

মধ্যে সমন্বয় করাটাই উত্তম

বলে মনে করি, অর্থাৎ যেটার

পরিমাণ বেশি সেটাকে গ্রহণ

করা। এক্ষেত্রে যদি বৃষ্টি বা ভুগর্ভস্থ

পানির পরিমাণ বেশি থাকে আর

সেচ কম থাকে তাহলে সেই

অনুপাতে যাকাত দিতে হবে।

(এটা আমাদের ব্যক্তিগত অভিমত,

আল্লাহ্ ভালো জানেন)। গবাদি পশুর যাকাতের পরিমাণঃ উটের ক্ষেত্রেঃ কমপক্ষে ৫-৯টি উট থাকলে যাকাত

হচ্ছে ১টি ছাগল বা ভেড়া ।

১০-১৪ টি হলে = ২টি , ১৫-১৯

টি হলে = ৩টি, ২০-২৪ টি হলে =৪

টি ছাগল বা ভেড়া। ২৫ থেকে ৩৫টি উট থাকলে যাকাত

হবে পুর্ন ১ বছর বয়সের

একটি উটনী (স্ত্রী)। ৩৬ - ৪৫

টি হলে = ২ বছরের একটি উটনী। এভাবেআরও হিসাব রয়েছে।

আমাদের দেশে উটের হিসাব

জরুরি নয়। গরুর ক্ষেত্রেঃ

কমপক্ষে ৩০ টি থেকে ৩৯ পর্যন্ত

যাকাত হবে ১ বছর বয়সের

১টি গরু।

৪০-৫৯ টি হলে ২ বছরের ১টি গরু।

৬০-৬৯ টি হলে ১ বছরের ২টি গরু। ৭০-৭৯ টি হলে ২ বছরের ১টি + ১

বছরের ১টি গরু।

৮০-৮৯ টি হলে ২ বছরের ২টি গরু।

৯০-৯৯ টি হলে ১ বছরের ৩টি গরু।

১০০-১০৯টি হলে ২ বছরের ১টা +

১ বছরের ২টা গরু। মত কথা প্রতি ৩০ টি গরুর জন্য

১টি ১ বছর বয়সের গরু

এবং প্রতি ৪০ টির জন্য ১ টি দুই

বছরের গরু যাকাত হিসেবে আদায়

করতে হবে। ছাগল বা ভেড়াঃ কমপক্ষে ৪০ টি থেকে ১২০ পর্যন্ত

১টি ছাগল বা ভেড়া।

১২১-২০০টি হলে ২টি।

২০১-৩০০ টি হলে ৩টি।

অতঃপর প্রতি ১০০টির জন্য

১টি করে বাড়বে। আবু দাউদ। =============== ==== ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত তথ্য

অনুযায়ী আজকে ২২ জুলাই ২০১৩

তারিখে বাংলাদেশে স্বর্নের

মূল্য Gram Carat Gold Price Per Gram

in Bangladeshi Taka

(BDT) - (USD)

1 Gram 24K 3,295.16 42.30

1 Gram 22K 3,020.32 38.77

1 Gram 21K 2,882.68 37.01 1 Gram 18K 2,470.57 31.72

1 Gram 14K 1,922.69 24.68

1 Gram 12K 1,647.58 21.15

1 Gram 10K 1,372.98 17.63 * 24K= Gold Karat 24, 22K= Gold

Karat 22, 21K= Gold Karat 21,

18K= Gold Karat 18, 14K= Gold

Karat 14, 12K= Gold Karat 12,

10K= Gold Karat 10 অতএব যার কাছে কমপক্ষে ৮৫

গ্রাম থেকে শুরু করে যে পরিমাণ

স্বর্ণ বা স্বর্ণ মূল্য ১ বছর পুর্ণ

অবস্থায় রয়েছে তাকে আড়াই

শতাংশ স্বর্ণ অথবা সেই পরিমাণ

স্বর্ণ মূল্য থেকে শতকরা আড়াই টাকা হারে যাকাত দিতে হবে। একইভাবে রূপার খেত্রেঃ

Silver Unit Silver Price in

Bangladeshi Taka

(BDT) - (USD)

1 Gram 999 (24K, Pure Silver)

49.91 0.64 1 Gram 958 (Britannian Silver)

47.81 0.61

1 Gram 925 (Sterling Silver)

46.16 0.59

1 Gram 916 (22K) 45.71 0.59

1 Gram 875 (21K, Saudi Arabia Standard) 43.67 0.56

1 Gram 800 (19.2K, Portugal

Standard) 39.93 0.51

1 Gram 750 (18K) 37.43 0.48

1 Gram 585 (14K, U.S. Standard)

29.20 0.37 * 24K= Silver Karat 24, 22K=

Silver Karat 22, 21K= Silver

Karat 21, 18K= Silver Karat 18 অতএব যার কাছে কমপক্ষে ৫৯৫

গ্রাম থেকে শুরু করে যে পরিমাণ

রূপা বা রুপার মূল্য ১ বছর পুর্ণ

অবস্থায় রয়েছে তাকে আড়াই

শতাংশ রূপা অথবা সেই পরিমাণ

রৌপ্য মূল্য থেকে শতকরা আড়াই টাকা হারে যাকাত দিতে হবে। অতএব কেউ চাইলে অর্থের নিসাব

হিসেবে গ্রহণ করতে পারেনঃ স্বর্ণের সর্ব নিম্ন মূল্যমান

হিসেবে আনুমানিক

প্রতি ১,১৬,৬০০ টাকা নিসাবে ১

বছর পর্যন্ত

সঞ্চয়ে থাকলে যাকাত

শতকরা আড়াই টাকা তথা ২৯১৫ টাকা ! অথবা রূপার সর্ব নিম্ন মূল্যমান

হিসেবে প্রতি ১৭৩০০+

টাকা নিসাবে ১ বছর পর্যন্ত

সঞ্চয়ে থাকলে যাকাত

শতকরা আড়াই টাকা তথা ৪৩২.৫

টাকা ! এখন নিসাব হিসেবে চাইলে কেউ

স্বর্ণ মূল্য হিসেবে ১,১৬,৬০০

টাকা কে নিসাব ধরতে পারেন। আবার কেউ চাইলে রৌপ্য মূল্য

হিসেবে ১৭,৩০০ টাকাকে নিসাব

ধরতে পারেন।

***************

***************

************* আল্লাহু আলেম। আল্লাহই সর্ব

জ্ঞানী।

তিনি সবচেয়ে ভালো জানেন।

***************

***************

************** আমরা মানুষ আমাদের ভুল

ভ্রান্তি হতেই পারে।

ভুলভ্রান্তি পেলে কমেন্টে উল্লেখ

করার অনুরোধ রইলো।.

বিষয়: বিবিধ

১২১৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File