দাজ্জাল ভ্রাতাদের লাঠিয়াল-বেষ্টিত এক ভূ-খন্ড অথবা ইতিহাসের অন্তিম সন্ধিক্ষণে বাংলাদেশ-০১
লিখেছেন লিখেছেন শাহাদাত মাহমুদ সিদ্দিকী ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০২:২৯:৩৩ দুপুর
মানবজাতির ইতিহাস যে সুস্পষ্ট পরিণতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে(দেখুন নিচের লিঙ্কে) তা মোটামুটি হৃদয়ঙ্গম করার পর, আসুন সেই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে পর্যালোচনা করে দেখা যাক আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির অবস্থান। অর্থাৎ, যদিও আমরা একই পৃথিবীর পরিক্রমায় দৃশ্যে ও অদৃশ্যে সংযুক্ত- গভীরভাবে, তবু একই সাথে রয়েছে আমাদের নিজস্ব ভূমিকা। সেই ভূমিকার বড় অংশ নির্ধারণ করে দেশটির ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান। আর বাংলাদেশের অবস্থান যেহেতু এশিয়ার দক্ষিণ রঙ্গমঞ্চে, আমরা বাংলাদেশীরা, পৃথিবীর যেখানেই থাকি না কেনো- আমাদের এখানে, এই দক্ষিণ এশিয়ায় ফিরে আসতে হবে। বলা বাহুল্য, এসেই দেখবেন চারপাশে বিভেদ-বীজ সওদাগরদের উগ্র অমানবিক উত্থান। এখানে ওখানে সবখানে। প্রস্তুত করছে দাজ্জাল আগমনের মঞ্চ।
আমরা হয়তো তাৎক্ষণিক অবাক হবো। তারপর আবিষ্কার করবো এটাই স্বাভাবিক। শিবাজী-কল্পিত ‘অখন্ড ভারততত্ত্ব’, খানিকটা নমনীয় ভাষায় বললে কংগ্রেসের ‘নেহেরু ড্রকট্রিন’ কিংবা রবীন্দ্রনাথের ‘সম্বল’ করা ‘মহাবচন’- ‘এক ধর্মরাজ্য হবে এই ভারতে’- সবই এক জিনিস, শুধু মাত্রাগত, উপস্থাপনাগত তফাৎ! কিন্তু কাপুরুষতাই কাল হয়ে দাঁড়ালো হিন্দুত্ববাদের। কি করে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায়? শক্তিশালী প্রতিরোধের সম্মুখীন হবে দেখলে তাদের পা যে আগায় না! ওরা শক্তের ভক্ত নরমের যম। শক্তিগুণে ম্লেছ, যবনরাও খুব সহজে ঈশ্বর-দিল্লিশ্বর হয়ে ওঠেন, লুন্ঠনগুণেই সাদা চামড়ার বিধর্মী ডাকাতরা হয়ে ওঠে ভগবান- ‘ভারত ভাগ্য বিধাতা’।
এই কাপুরুষতা থেকেই রচিত হয়েছে তাদের চাণক্যনীতি(মারি অরি পারি যে কৌশলে), একই সাথে রচনা করেছে তাদের মৌলিক মানবিক নৈতিকতা/মূল্যবোধের কবর। কাপুরুষতায়, বিশ্বাসঘাতী চক্রান্তের পৈশাচিকতায়- ইহুদীবাদীদের সাথে তাদের কতোই-না অশ্লীল মিল- ইতিহাসে, বর্তমানে।
সেই কাপুরুষতায় নতুন মাত্রা দিয়েছে ব্রিটিসরা। ডিভাইড এন্ড রুলের পাশাপাশি শিখিয়েছে- নানা প্রকারের ঘুষ, অবৈধ সুযোগ-সুবিধা, উপাধি, ডিগ্রি, উপঢৌকন, পদক, জনবিরোধী আশ্রয়-প্রশ্রয় সহযোগিতা ইত্যাদির মাধ্যমে টার্গেটেড রাজ্যে/রাষ্ট্রে শক্তিশালী দালালশ্রেণি তথা লেন্দুপ দর্জি তৈরীর মাধ্যমে কালক্রমে দেশ দখলের নির্লজ্জতা। কিংবা আধুনিক কায়দায় দেশটিকে অন্তহীন বিভেদ-বিসম্বাদে ফেলে অকার্যকর করে ফেলা। এবং সেই সুযোগে নিজেদের স্বার্থ-চরিতার্থ করা। রাম-রাজত্বের স্বাধ বনাম কাপুরুষতার বিষাদ দ্বন্দ্ব তাদের শেষ পর্যন্ত দাজ্জালের প্রভূত্বে পতিত করেছে!
“ ঈমানদারদের সাথে শত্রুতার ক্ষেত্রে আপনি সবচেয়ে উগ্র পাবেন ইহুদী ও মুশরিকদের৷ আর বন্ধুত্বের ব্যাপারে ঈমানদারদের নিকটতম পাবেন তাদেরকে যারা বলে- আমরা নাসারা৷ কারণ তাদের মধ্যে আছে ইবাদাতকারী আলেম ও সংসার বিরাগী দরবেশ, আর তাদের মধ্যে আত্মগরিমা নেই”(০৫:৮২)।
বন্ধুত্বের ব্যাপারে ঈমানদারদের নিকটতমদের বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করুন, তাহলে শত্রুতার ব্যাপারে উগ্রদের চরিত্র দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়ে উঠবে…
০২.
“ হে ঈমানদারগণ ! ইহুদী ও নাসারাদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না৷ তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু৷ আর যদি তোমাদের মধ্য থেকে কেউ তাদেরকে বন্ধু হিসেবে পরিগণিত করে সেও তাদের মধ্যেই গণ্য হবে৷ নিশ্চয়ই আল্লাহ জালেমদেরকে পথপ্রদর্শন করেন না”(০৫:৫১)।
ইঙ্গ-মার্কিন-সৌদি-ইহুদী ব্লকে ইন্ডিয়ার এই গাঁটছড়ার ব্যাপারে আমরা আরো নিশ্চিন্ত হবো, যখন দেখবো- এই একই সচেতন চাণক্যনীতি(নীতিহীনতা) উমাইয়াদের দেখানো রাজতান্ত্রিক সাম্রাজ্যবাদে কিংবা নবীদের প্রতিপক্ষে বণি ইসরাইলের ইহুদীবাদে যেমন ছিলো, ঠিক একইভাবে আছে তাদের বিরাজমান উত্তসূরীদের মাঝেও! পাশ্চাত্যের ম্যাকিয়াভেলি এসবের সংমিশ্রণে প্রকাশিত আধুনিক সংস্করণ মাত্র। অর্থাৎ, এরা সবাই একই সাম্রাজ্যবাদী মনোবৃত্তির অংশীদার! দেখুন-না, ওদের কেউ বলে- তাদের ঈশ্বরপূত্রানুসারি সভ্যতাই একমাত্র সভ্যতা। মানবজাতির অর্থনৈতিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক নিয়তি তারাই! কেউ বলে- আমরাই ঈশ্বরের একমাত্র আশীর্বাদপূষ্ট। পৃথিবীতে শাসন-জুলুম-কর্তৃত্বের একমাত্র হকদার তো আমরাই। আবার কারো দাবি- আমরা পয়দা হয়েছি ঈশ্বরের মাথা হতে। সুতরাং, তোমরা যারা ঈশ্বরের ঠ্যাং থেকে জন্মেছ, আর যা’ই হও- আমাদের ভজনা করাই এই জনমে তোমাদের স্বার্থকতা!
এই প্রত্যেকটি মনোবৃত্তিই হলো- মানব ইতিহাসে ‘সত্যের মতোই সত্য’ মানবিক সাম্যের সীমাহীন দুশমন। শত্রু- মানবজাতির বৈচিত্রপূর্ণ ঐক্য, পারষ্পরিক সম্মান ও সহযোগিতা, বিশ্ব-ব্যবস্থাপনায় ইনসাফপূর্ণ অংশগ্রহনের। প্রতিপক্ষ- এই প্রাণ-প্রকৃতি-পরিবেশের! সেই সাথে মানবজাতির স্বাভাবিক সমন্বিত বিকাশেরও! এরা খোদাদ্রোহী তো বটেই। একই সাথে স্বার্থবাদী আধিপত্যের খায়েসে আল্লাহর নামে জঘন্য মিথ্যাচারে নিমজ্জিত। “কোন মানুষকে আল্লাহর কিতাব, হিকমত ও নবুওয়াত দান করবেন আর সে লোকদের বলে বেড়াবে, তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে আমার দাস হয়ে যাও, এটা তার জন্য কি করে সম্ভব৷ সে তো বলবে, তোমরা খাঁটি রবানুসারি হয়ে যাও…”(০৩:৭৯)। “আল্লাহ নিজেই সাক্ষ দিয়েছেন , তিনি ছাড়া আর কোন ইলাই নেই৷ ফেরেশতাগণ এবং ন্যায়নিষ্ঠ জ্ঞানীগণও সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই…”(০৩:১৮)। সুতরাং, মানবজাতির একমাত্র রব-মালিক-ইলাহ’র রুবুবিয়াত, মুলুকিয়াত ও উলুহিয়াতের প্রতিপক্ষে তাদের এই মানব-বিধ্বংশী আভিজাত্য একটি প্রকান্ড ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়।
এবং ইতিহাসের প্রবল টানে এই সমস্ত ধাপ্পাবাজরা তাদের সকল মেকী সম্পর্কের পুটলি গুছিয়ে দাজ্জালের প্রভূত্বে তাদের অন্তিম আশ্রয় খুঁজে বেড়াচ্ছে। অসার দেব-দেবী দিয়ে ইন্ডিয়ারও আর চলছে না। তারাই সবচেয়ে ভালো জানে এ দিয়ে আসলে বেশী দূর আগানো যাবে না। নবী বলে স্বীকৃত হযরত মুসা কিংবা ঈসা এবংকি উভয়কে দিয়ে, সাথে আরো অনেককে দিয়েও যেখানে আখেরি রাসূলের বিকল্প হচ্ছে না, সেখানে রাম-রজনীশ গান্ধী-রবীন্দ্রনাথকে দিয়ে আর কতদূর! এখন দরকার দাজ্জালের মতো কিছু। সবারই দরকার। নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারের নামে বিশ্বব্যাপী ইহুদীবাদের একনায়কতন্ত্রের স্বপ্ন বলেন আর সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত যুদ্ধ তথা নিও ক্রুসেডের মাধ্যমে পাশ্চাত্যের সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ নির্মূলের ফর্মূলা বলেন, দাজ্জালের বিকল্প নেই। “দাজ্জাল নিজেকে মানুষের রব ঘোষণা করবে, এবং মানবজাতিকে বলবে তার প্রভূত্ব স্বীকার করে নিতে” -বুখারী।
এখন এই স্বপ্নের রাম-রাজত্বের সৈনিকরাও দেখছে- এসব চাণক্যনীতি দিয়েও হবে না, দরকার দাজ্জালের প্রভূত্ব। ‘প্রবল শক্তি প্রভাব প্রতিপত্তিতে সমগ্র পৃথিবী যার করায়ত্ত হবে’ -মুসনাদে আহমদ। এরই প্রেক্ষাপটে ঘটছে আন্তর্জাতিক সমস্ত সম্পর্কের পালাবদল। তার একটি হলো ইন্ডিয়ার পাশ ফেরা। তার নিজস্ব প্রকৃতিগত কারণেই তাদের কাতারে অন্তর্ভূক্ত হওয়া- যারা তাদের সাংঘাতিক বিদ্বেষপূর্ণ, বিষাক্ত পরশ্রীকাতর, চরম হিংসাত্মক এবং স্ব-আরোপিত উদ্যত-দর্পী মনোগঠনে নিয়ত অস্থির।
০৩.
এসব কিছুর একটাই মানে- এ বাঁধন মায়ার বাঁধন নয়। সাময়িক কৌশলগত কোনো সম্পর্কও নয়। এ হলো ইতিহাসের বিচার। তাদের দানবীয় মনস্তত্ত্ব, স্বার্থান্ধ অমানবিক আগ্রাসনপ্রিয়তা আর ভন্ডামীপূর্ণ রাজনীতির গভীর পর্যবেক্ষণে ইতিহাস তাদের দাজ্জালের নিয়তিতে এক করেছে। কেউ তার প্রসবক, কেউ ধাত্রী, কেউ পৃষ্টপোষক আর বাকীরা অনুসারির তালিকায়।
“দাজ্জাল ইহুদীদের থেকে উত্থিত হবে এবং ইহুদী ও মুনাফিকরাই হবে তার অনুসারি” –মুসলিম।
প্রশ্ন হতে পারে, হাদীস যেখানে বলছে ইহুদী-মুনাফিকরা হবে দাজ্জালের অনুসারি সেখানে দাজ্জাল প্রসঙ্গে হিন্দুত্ববাদী ইন্ডিয়া ও খ্রিস্টীয় পাশ্চাত্য কিভাবে আসতে পারে?... সুরা মায়েদা-৫১ এবং ৮২তম আয়াত পাশাপাশি রেখে যে কেউ তার উত্তর খুঁজে নিতে পারেন। তারপর ইতিহাসে চোখ রাখতে পারেন। দেখবেন বিশ্বগ্রাসে প্রয়াসী আজকের ইসরাইলই ছিলো ইহুদীবাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন। ব্রিটিসরা তার উদগাতা ও ঐতিহাসিক পৃষ্ঠপোষক। ইউরোপের বড় অংশ তার সমর্থক। আর “সবারই জানা উচিত আমরা সবাই ইসরাইলপন্থি”- বারাক ওবামা(২৮আগস্ট’১৫, জিউশ ফেডারেশন অব নর্থ আমেরিকা’র এক অনুষ্ঠানে) সেই ইসরাইলের সাথে বিশেষ দহরম এবং একইভাবে আমেরিকার সাথে সম্পর্কসূত্রে এ অঞ্চলে দাজ্জালের মঞ্চ তৈরীর ঠিকাদারী পেয়েছে ইন্ডিয়া। খুব স্বাভাবিক এবং রাষ্ট্রের প্রকৃতিগত কারণেই পাকিস্তান বাদ পড়েছে মার্কিন মিত্রের তালিকা হতে বাদ। অর্থাৎ, পাকিস্তান নয়, এ অঞ্চলে ইন্ডিয়াই প্রকৃতপক্ষে দাজ্জালের প্রতিনিধি হওয়ার উপযুক্ত। ইন্ডিয়ার আধিপত্যে যা হুমকি তা-ই যে হুমকি দাজ্জালের প্রভূত্ব প্রতিষ্ঠায়!
০৪.
তো সে তালিকায় নাম লিখানোর পর ইন্ডিয়ার দায়িত্ব পড়েছে চীনের প্রতিপক্ষে দাঁড়ানো, এবং এখানে ইসলামের যেকোনো উত্থান ঠেকানো।
(চীনের সাথে তার অর্থনৈতিক, ভূ-রাজনৈতিক এবং সামরিক বৈরীতা আছে আগ থেকেই। আবার মুসলমানদের সাথে শত্রুতা তো ঐতিহাসিক, তারা আর্থ-সামাজিক রাজনীতি ব্রাহ্মণ্যবাদের উদ্যত-আভিজাত্যের অবনত মস্তকের উপর উড়িয়েছিলো মানবিক সাম্য ও সম্পর্কের বিজয়ী পতাকা। ব্রাহ্মণ মনের সেই বিচূর্ণ অহংকার প্রতিশোধের আগুনে দগ্ধ হচ্ছে আজও। ইংরেজরা যাওয়ার পরে ঝাল মিটিয়ে কিছু একটা যা করবে ভেবেছিলো তাও দ্বি-জাতি তত্বের বাস্তবায়নে(যদিও তা মুসলমানদের দূর্বলতার বহিঃপ্রকাশ, সে ভিন্ন প্রসঙ্গ) ভেস্তে গেলো,- বাঙালি জাতীয়তাবাদের আড়ালে এদেশের হিন্দত্ববাদী বুদ্ধিজীবীদের দ্বি-জাতি তত্ত্ব বিষোদগারের মনে হয় এটাও একটা কারণ। যা-ই হোক, সেই সূত্রে সীমাহীন শত্রুতা পাকিস্তানের সাথেও!)
ইন্ডিয়া তো খুশিতে আটখানা! এ-তো দেখছি আমারই কাজ। সাথে কত্তো বোনাস! ‘মহাশক্তিধর’ ইসরাইল পাশে, ‘মানবজাতির নিয়তি’ ইওরোপ-আমেরিকা পাশে, ‘বিপুল দানবীর’ রাজতান্ত্রিক মধ্যপ্রাচ্যে আমার জয়জয়কার! মুই কি হনুরে! আমারে ঠেকায় কে এবার! অখন্ড ভারতে এক প্রকান্ড রামরাজ্য গড়ার এরচেয়ে গ্রেট চান্স কে কবে কোথায় পেয়েছিলো? সেই হঠকারীতায় প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোতে ইন্ডিয়ার নোংরা, প্রকাশ্য এবং মাস্তানিসুলভ হস্তক্ষেপ অতীতের যে কোনো সময়ের সীমা লংঙ্ঘন করেছে! তিন দিকে সে-ই ইন্ডিয়া বেষ্টিত কাঁটাতার তোলা সীমান্তে বন্দী একটি ভূ-খন্ড। বাংলাদেশ। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি।
এদেশের হিন্দুত্ববাদীরা নিজেদের কুৎসিত রাজনৈতিক বাতাবরণে এদেশকে ইন্ডিয়ার প্রলম্বিত অংশ ভেবে যতই পরিতৃপ্তির ঢেকুর তুলুক- ইন্ডিয়ার হিন্দুত্ববাদীদের দৃষ্টিতে এদেশ ইন্দিরা সৃষ্ট আরেকটি পাকিস্তান বৈ আর কিছু নয়! তাদের সরকারী আচরণও আজ পর্যন্ত ব্যাতিক্রম হয়নি কখনও!
হায়!...
দাজ্জাল ভ্রাতাদের শক্তি সমর্থন-পুষ্ট আগ্রাসী ভারত-বেষ্টনে কি হবে এ ভূ-খন্ডের ভবিষ্যত?..
কে জানে এই আজন্ম দুঃখিনী বাংলাদেশের ভবিতব্য??...
(এক মঞ্চে দুই ফাঁসি:
চূড়ান্ত ফায়সালার অভিমুখে মানব জাতির ইতিহাস http://www.bdfirst.net/blog/blogdetail/detail/6441/shahadat.fbw/72109)
বিষয়: রাজনীতি
১৩৮৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন