সঠিক সময়ে উপযুক্ত চালই চেলেছেন শেখ হাসিনা!!!
লিখেছেন লিখেছেন মুক্ত কন্ঠ ২৫ জানুয়ারি, ২০১৫, ১২:২৩:০৯ রাত
বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে যে, খালেদা জিয়াকে সমবেদনা জানাতে শেখ হাসিনা খালেদার গুলশান কার্যালয়ে গেলেও খালেদা দেখা করেননি। প্রকৃত ঘটনা হল, খালেদাকে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। এ বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর এপিএসকে আগে জানানো হলেও প্রধানমন্ত্রী হঠাৎ চলে এসেছেন। বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে স্পষ্ট করেছেন খালেদার ব্যক্তিগত সহকারী শিমুল বিশ্বাস।
তিনি বলেন, ‘শোক নিয়ে নোংরা রাজনীতি কারো কাম্য হতে পারে না। প্রচার হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের মূল ফটক থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ তথ্যটি বিভ্রান্তিকর। সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর এপিএস সাইফুজ্জামান শেখর যখন যোগাযোগ করেন, তখন তাকে জানানো হয় যে, পুত্রশোকে কাতর খালেদা জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। তিনি ঘুম থেকে উঠলে জানানো হবে। তারপরও প্রধানমন্ত্রী এসে পড়লে আমি দ্রুত কার্যালয়ের মূল ফটকের কাছে যাই। কিন্তু তার আগেই প্রধানমন্ত্রী ফিরে যান।’
আমি মনে করি, শেখ হাসিনা উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত রাজনৈতিক চালই চেলেছেন। এতে রাজনৈতিক ভাবে তিনি লাভমানই হবেন। তবে বিম্পির গর্দভ মার্কা নেতাদের উচীত ছিল খালেদার ঐ ঘুমন্ত অবস্থায়ই প্রধানমন্ত্র্রীকে খালেদার কাছে নিয়ে যাওয়া। তাতে আ.লীগ এ ঘটনা থেকে কোন সুযোগ পেতনা।
বিষয়: বিবিধ
১২৩১ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যে মানুষ 'আমার ফাঁসি চাই' বইটি পড়েছেন, ওর কনটেন্টগুলোকে বিচার বিশ্লেষন করেছেন - তিনি একটি সাপকে আস্থায় আনতে পারেন কিন্তু শেখ হাসিনাকে নূন্যতম বিশ্বাস করবেন না।
ধন্যবাদ আপনাকে।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : "নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা বন্ধ কর- হেফাজতে ইসলাম"আপনার উপস্হাপনার সাথে স হমত!
বিম্পির উপর তলায় সব গর্দভদের আনাগোনা,তাই সামান্য কৌশলেই ক্ষেই হারিয়ে ফেলে!!
আপনাকে ধন্যবাদ।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
এই মুহুর্তে মানবতার দুঃখে যার মন সবচেয়ে বেশি কাঁদে, প্রতি রাত যার বিনিদ্রা কাটে মানবতার সার্বিক কল্যাণ কামনায়, যার ক্ষমতার প্রতি বিন্দু মাত্র লোভ লালসা নেই, মানুষের ভালবাসা পেতে যার হৃদয় মন উদগ্রীব, তিনি আর কেউ নন, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী, আমাদের অভিভাবক, জাতির জনকের কন্যা আমাদের দিদি শেখ হাসিনা!!!!
বাংলার জনপদের প্রতিটি আনাচে কানাচে সর্ব শ্রেণীর মানুষের বিপদে আপদে যিনি সমস্ত ব্যস্ততা এক পাশে রেখে তাদের কাছে ছুটে যান, তারই অংশ হিসেবে, বিশেষ করে এক জন মা হিসেবে, তারই চরম প্রতিদ্বন্দ্বী পূত্রের অকাল মৃত্যুতে শোকাহত খালেদা জিয়াকে দেখতে যান, অথচ তাকে কিনা কার্যালয়ে ঢুকতে দেয়া হয় নি, চরম ধৃষ্টতা! তিনি আজো বুঝাতে পারলেন না, রাজনীতির মাঠে শত্রু হলেও খালেদা কে কতটা ভালবাসেন!
সুপ্রিয় পাঠক, বিপদে পাশে দাঁড়াতে গিয়ে হাসিনার অপমানিত হওয়া দেখে আপ্নারা আবেগে আপ্লুত। আপনাদের মূল্যায়নঃ ' কাজটা ভাল করেন নি, গেইট খোলা রাখা উচিত ছিল, প্রধানমন্ত্রী বলে কথা'।
আসলেই কি তাই? কাল না হয় পূত্র শোকে মুহ্যমান ছিল। যখন টানা দু সপ্তাহ বন্দী করে রাখা হল, বেঁচে থাকার খাবারটা পর্যন্ত ঢুকতে দেয়া হয় নি, তখন কোথায় ছিল মানব হিতৌষী শেখ তনয়ার মানতাবোধ? কোথায় থাকে এত দরদ?
দরদ কোন কালেই উনার ছিল না। দরদ থাকা ডাইনীদের মানায় না। ওদের ডাইণি রুপ আড়াল করার জন্য বহুরূপী বৈশিষ্টের প্রয়োজন হয়। যখন যেখানে যে রুপে আভির্ভূত হওয়া দরকার সেভাবে আভির্ভূত হয়। আমাদের হাসিনা বুবু তেমনি একজন!
মনে আছে, এই হাসিনাই খালেদাকে ঈদের আগের দিন এক কাপড়ে ঘর থেকে বের করে দেয়, আবার কিছুদিন পর নিজের বাসায় খালেদাকে দাওওয়াত করে তার আসার অপেক্ষায় দীর্ঘক্ষণ খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে ? মনে করুন, বুঝতে পারবেন। কল্পকাহিনীর ডাইনী রুপ দেখতে চাইলে বাস্তবের হাসিনাকেই দেখে নিন। তার মাঝেই খুঁজে পাবেন গল্পের ডাইনীকে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন