হে তরুণ!
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ২০ মে, ২০১৭, ১২:৫৭:২৪ রাত
দ্বৈত দানবের অর্গল ভেঙ্গে এসো দুরন্ত তরুণ
অধীর অপেক্ষায় ডাকছে দেখ প্রভাতী অরুণ;
কতকাল অদৃষ্টের দোহাই! মনগড়া অদ্ভুদ দর্শন
হে অধিকারচ্যুত অধঃপতিত নিন্দিত মুসলমান!
শোষিত বঞ্চিত অতিষ্ঠ জাতী কেন অধর্মপরায়ণ?
সুখের আলয়ে অগ্ন্যুদগার, নিথর বালিকার দেহমন
ক্ষোভে দুঃখে অধোমুখে অচৈতন্য মস্তকে হস্তচালন;
অন্তরীক্ষে অন্তঃসারশূন্য নির্বাক ক্রন্দন, অনুবর্তন!
অঞ্জলি পেতে ভিখারীর বেশে অধরে মেখে হাসি;
অঘোরমন্ত্রে অঙ্ক কষে দীক্ষিত অগাচণ্ডী দাসী।
অকূল পাথারে মাঝ দরিয়ায় ক্লান্ত ক্লিষ্ট মাঝি
মহাক্লেশে প্রহর গুণে, হাহুতাশ অকালমরণ বুঝি!
ভুলে গেছি আজ মোরা মরু কারাবালা প্রান্তর;
রক্তস্রোতে ডুবন্ত বিকৃত মস্তক, লাশের পাহাড়
বলিষ্ঠ ঝঙ্কার, ধর্ম-জন্মভূমির স্বাধীনতা রক্ষার
ঈমানী পদধ্বনির প্রত্যয় দীপ্ত দুর্বার অঙ্গীকার।
অন্তর্কলহ বিরোধ বিবাদ অন্ধকারাচ্ছন্ন জাতি
অন্তিম শয়নে নেই অন্তর্দাহ! এ কীরূপ ভীমরতি?
অপুষ্ট বীজ উপড়ে প্রোথিত করো যা অতুলন;
প্রশস্তবক্ষে সিনা টান করে রুখে দাঁড়াও হে তরুণ।
অন্যায় জুলুম পরাভূত হোক, অজগর হিংস্র দুশমন
দুর্ভেদ্য পাহাড় ধসিয়ে গৃহহারার হোক অভীষ্টপূরণ;
অমৃততুল্য অমিতশক্তি নিয়ে অভ্যুদয়ের জয়গান
অভিসম্পাত নয়, চাই অভীপ্সিত বিজয় নিশান।
ছদ্বৈত দানবের অর্গল ভেঙ্গে এসো দুরন্ত তরুণ
অধীর অপেক্ষায় ডাকছে দেখ প্রভাতী অরুণ;
কতকাল অদৃষ্টের দোহাই! মনগড়া অদ্ভুদ দর্শন
হে অধিকারচ্যুত অধঃপতিত নিন্দিত মুসলমান!
শোষিত বঞ্চিত অতিষ্ঠ জাতী কেন অধর্মপরায়ণ?
সুখের আলয়ে অগ্ন্যুদগার, নিথর বালিকার দেহমন
ক্ষোভে দুঃখে অধোমুখে অচৈতন্য মস্তকে হস্তচালন;
অন্তরীক্ষে অন্তঃসারশূন্য নির্বাক ক্রন্দন, অনুবর্তন!
অঞ্জলি পেতে ভিখারীর বেশে অধরে মেখে হাসি;
অঘোরমন্ত্রে অঙ্ক কষে দীক্ষিত অগাচণ্ডী দাসী।
অকূল পাথারে মাঝ দরিয়ায় ক্লান্ত ক্লিষ্ট মাঝি
মহাক্লেশে প্রহর গুণে, হাহুতাশ অকালমরণ বুঝি!
ভুলে গেছি আজ মোরা মরু কারাবালা প্রান্তর;
রক্তস্রোতে ডুবন্ত বিকৃত মস্তক, লাশের পাহাড়
বলিষ্ঠ ঝঙ্কার, ধর্ম-জন্মভূমির স্বাধীনতা রক্ষার
ঈমানী পদধ্বনির প্রত্যয় দীপ্ত দুর্বার অঙ্গীকার।
অন্তর্কলহ বিরোধ বিবাদ অন্ধকারাচ্ছন্ন জাতি
অন্তিম শয়নে নেই অন্তর্দাহ! এ কীরূপ ভীমরতি?
অপুষ্ট বীজ উপড়ে প্রোথিত করো যা অতুলন;
প্রশস্তবক্ষে সিনা টান করে রুখে দাঁড়াও হে তরুণ।
অন্যায় জুলুম পরাভূত হোক, অজগর হিংস্র দুশমন
দুর্ভেদ্য পাহাড় ধসিয়ে গৃহহারার হোক অভীষ্টপূরণ;
অমৃততুল্য অমিতশক্তি নিয়ে অভ্যুদয়ের জয়গান
অভিসম্পাত নয়, চাই অভীপ্সিত বিজয় নিশান।
ছদ্বৈত দানবের অর্গল ভেঙ্গে এসো দুরন্ত তরুণ
অধীর অপেক্ষায় ডাকছে দেখ প্রভাতী অরুণ;
কতকাল অদৃষ্টের দোহাই! মনগড়া অদ্ভুদ দর্শন
হে অধিকারচ্যুত অধঃপতিত নিন্দিত মুসলমান!
শোষিত বঞ্চিত অতিষ্ঠ জাতী কেন অধর্মপরায়ণ?
সুখের আলয়ে অগ্ন্যুদগার, নিথর বালিকার দেহমন
ক্ষোভে দুঃখে অধোমুখে অচৈতন্য মস্তকে হস্তচালন;
অন্তরীক্ষে অন্তঃসারশূন্য নির্বাক ক্রন্দন, অনুবর্তন!
অঞ্জলি পেতে ভিখারীর বেশে অধরে মেখে হাসি;
অঘোরমন্ত্রে অঙ্ক কষে দীক্ষিত অগাচণ্ডী দাসী।
অকূল পাথারে মাঝ দরিয়ায় ক্লান্ত ক্লিষ্ট মাঝি
মহাক্লেশে প্রহর গুণে, হাহুতাশ অকালমরণ বুঝি!
ভুলে গেছি আজ মোরা মরু কারাবালা প্রান্তর;
রক্তস্রোতে ডুবন্ত বিকৃত মস্তক, লাশের পাহাড়
বলিষ্ঠ ঝঙ্কার, ধর্ম-জন্মভূমির স্বাধীনতা রক্ষার
ঈমানী পদধ্বনির প্রত্যয় দীপ্ত দুর্বার অঙ্গীকার।
অন্তর্কলহ বিরোধ বিবাদ অন্ধকারাচ্ছন্ন জাতি
অন্তিম শয়নে নেই অন্তর্দাহ! এ কীরূপ ভীমরতি?
অপুষ্ট বীজ উপড়ে প্রোথিত করো যা অতুলন;
প্রশস্তবক্ষে সিনা টান করে রুখে দাঁড়াও হে তরুণ।
অন্যায় জুলুম পরাভূত হোক, অজগর হিংস্র দুশমন
দুর্ভেদ্য পাহাড় ধসিয়ে গৃহহারার হোক অভীষ্টপূরণ;
অমৃততুল্য অমিতশক্তি নিয়ে অভ্যুদয়ের জয়গান
অভিসম্পাত নয়, চাই অভীপ্সিত বিজয় নিশান।
ছদ্বৈত দানবের অর্গল ভেঙ্গে এসো দুরন্ত তরুণ
অধীর অপেক্ষায় ডাকছে দেখ প্রভাতী অরুণ;
কতকাল অদৃষ্টের দোহাই! মনগড়া অদ্ভুদ দর্শন
হে অধিকারচ্যুত অধঃপতিত নিন্দিত মুসলমান!
শোষিত বঞ্চিত অতিষ্ঠ জাতী কেন অধর্মপরায়ণ?
সুখের আলয়ে অগ্ন্যুদগার, নিথর বালিকার দেহমন
ক্ষোভে দুঃখে অধোমুখে অচৈতন্য মস্তকে হস্তচালন;
অন্তরীক্ষে অন্তঃসারশূন্য নির্বাক ক্রন্দন, অনুবর্তন!
অঞ্জলি পেতে ভিখারীর বেশে অধরে মেখে হাসি;
অঘোরমন্ত্রে অঙ্ক কষে দীক্ষিত অগাচণ্ডী দাসী।
অকূল পাথারে মাঝ দরিয়ায় ক্লান্ত ক্লিষ্ট মাঝি
মহাক্লেশে প্রহর গুণে, হাহুতাশ অকালমরণ বুঝি!
ভুলে গেছি আজ মোরা মরু কারাবালা প্রান্তর;
রক্তস্রোতে ডুবন্ত বিকৃত মস্তক, লাশের পাহাড়
বলিষ্ঠ ঝঙ্কার, ধর্ম-জন্মভূমির স্বাধীনতা রক্ষার
ঈমানী পদধ্বনির প্রত্যয় দীপ্ত দুর্বার অঙ্গীকার।
অন্তর্কলহ বিরোধ বিবাদ অন্ধকারাচ্ছন্ন জাতি
অন্তিম শয়নে নেই অন্তর্দাহ! এ কীরূপ ভীমরতি?
অপুষ্ট বীজ উপড়ে প্রোথিত করো যা অতুলন;
প্রশস্তবক্ষে সিনা টান করে রুখে দাঁড়াও হে তরুণ।
অন্যায় জুলুম পরাভূত হোক, অজগর হিংস্র দুশমন
দুর্ভেদ্য পাহাড় ধসিয়ে গৃহহারার হোক অভীষ্টপূরণ;
অমৃততুল্য অমিতশক্তি নিয়ে অভ্যুদয়ের জয়গান
অভিসম্পাত নয়, চাই অভীপ্সিত বিজয় নিশান।
বিষয়: বিবিধ
১০২৪ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শ্বাসরুদ্ধকর সময়ের যাত্রীরা নিরব !
পিছে ভয় নির্যাতনের সম্যক শিকারে
হয়তো আজই জীবনের ভয়ংকর রুপ দেখবে
কম্পিত হৃদয়ে পা ফেলে আগামীর আশে,
কেউতো আসবে মাসিহা হয়ে এই দুর্যোগে
জাতীর দিক দিশারী হয়ে খোলা ময়দানে
বুকের পাটা চওড়া করে রাজপথে দাড়াবে
জালিমের জুলুম রুখে দিতে পতাকা হাতে ,
যে পতাকার ছায়ায় ঝরো হবে পুরো দেশ
বিপ্লবী আন্দোলন দুল খাবে-কুটি হৃদয়ে
ঝড় তুলবে কাল বৈশাখিরুপে-উপড়ে দিবে
জালিমের মিথ্যে অহমিকা পাঠাবে দেশান্তরে,
যুগে যুগে মুক্তিকামিরা উপড়ে ফেলে-বাতিল স্বমূল
সময়ের আবর্তে তাগুতিরা নিক্ষিপ্ত হয় আস্তাকুড়ে
মুক্তিকামিরা মুক্তমনে বেঁচে থাকে দীপ্ত ঈমানে
সীমালঙ্গনের সীমা-সীমাবদ্ধই থাকে চিরকাল।
মন্তব্য করতে লগইন করুন