বিভ্রান্তি নিরসনে
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ১৬ জুন, ২০১৬, ০২:১৫:৩১ রাত
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয়/শ্রদ্ধেয়া ব্লগারবৃন্দ। প্রারম্ভেই মাহে রমযান উপলক্ষে আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের জন্য জানাই অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনারা নিশ্চয়ই জ্ঞাত আছেন জীবন জিন্দেগীর অপ্রতিরোধ্য অন্তহীন সমস্যার ভীড়ে থেকেও এই মহান মাসে কিছু দ্বীনি আলোচনা থেকে অনেকেই উপকৃত হতে পারে এই প্রত্যাশায় গাজী সালাউদ্দিন ভাইকে মূল দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ জানাই। যে দায়িত্বটুকু উনি এ পর্যন্ত অতি আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছেন। শত ব্যস্ততা ও প্রতিকূলতা সত্ত্বেও।
সময়াভাবে আমাদের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতা থাকা সত্ত্বেও ব্লগে পুরো সময় ব্যয় করা সম্ভব হচ্ছে না এটা সত্যিই। তারপরও সন্মানিত ব্লগারবৃন্দের সরব উপস্থিতি আমাকে মুগ্ধ করেছে। অধিকাংশ ভাইবোন তাঁদের উপর বণ্টনকৃত বিষয় অনেক মেহনত করে খুবিই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আর দু’একজন ব্লগার যারা ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সুনির্দিষ্ট বিষয়ে লিখতে পারেননি তাঁরাও তাঁদের অপারগতার কথা জানিয়ে অন্য বিষয়ে লিখা পোস্ট করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ্। এতদসত্বেও দ্য স্লেভ ভাইয়ের এর আজকের এই অনাহূত ও অনাকাঙ্ক্ষিত পোস্ট দেখে রীতিমত বিস্মিত হয়েছি। তবে এই ভেবে খুশী হয়েছি যে, এই মিথ্যা অপপ্রচারে আমার কিছু নেকী অর্জিত হয়েছে মাশাআল্লাহ।
ব্লগারবৃন্দের অবগতির জন্য লিখছি যে, ১৪ই জুন রমযান বিষয়ক নির্ধারিত ও প্রত্যাশিত/অপ্রত্যাশিত লিখা পোষ্ট করেছেনঃ ভাই/বোন আব্দুর রহিম, মাহবুবা সুলতানা লায়লা, দ্য স্লেভ, মোঃ অহিদুল ইসলাম, আনিসুর রহমান, মিশু, জ্ঞানের কথা এবং সন্ধাতারা। এতো জন ব্লগারের লিখা ওনার চক্ষুর আড়াল কেমনে হল তা আমার বোধগম্য নয়। নাকি উনি গাজী ভাইয়ের তালিকাটি দেখেননি বা পড়েননি?! এতোগুলো লিখার মধ্যে শুধুমাত্র ভাই আব্দুর রহিম ছাড়া প্রত্যেকের লিখায় আমার মন্তব্য আছে। যেহেতু আব্দুর রহিম আমার সময়ে মধ্য রাতে পোষ্ট করেছেন। তাই আমার পক্ষে মন্তব্য করা সম্ভব হয়নি। তাহলে আপনার কথার সত্যতা কতটুকু?
আমরা সামাজিক জীব, তাই আমাদেরকে প্রতিনিয়ত ভালমন্দের সাথে লড়াই করে বাঁচতে হয়। এমতাবস্থায় ১৪ই জুনের জন্য বোন আফরাকে নির্বাচিত করা হয়েছিলো পরিচালক হিসাবে। কিন্তু অসুবিধাহেতু আফরা দায়িত্ব পালন করতে না পারায় আমি তড়িঘড়ি করে তার দায়িত্ব পালন করবো বলে গাজী ভাইকে জানিয়েছিলাম। সেই মোতাবেক আমি চরম প্রতিকূল পরিবেশ সত্ত্বেও সেহরী খেয়ে তাড়াতাড়ি করে একটি লিখা রেডি করে সর্বপ্রথম পোস্ট করি। যে বিষয়টি অন্য ব্লগারদের জন্য বরাদ্দ ছিল।
আপনারা সকলেই অনুগ্রহ করে ১৪ তারিখের পোস্ট গুলোর মধ্যে একটু চোখ বুলিয়ে দেখুন যেখানে রমযান বিষয়ক প্রতিটি লিখায় আমার উপস্থিতিসহ মন্তব্য আছে। তাসত্ত্বেও সংযমের মাসে এসব কার্যকলাপ শুধু গর্হিতই নয় রীতিমত নিন্দনীয়। যা সুন্দর ব্লগ অঙ্গনের পরিবেশকে অসুন্দর করে তুলতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
সকল সুপ্রিয় ব্লগারবৃন্দের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এবং বিনীত অনুরোধ সকলের পারিপার্শ্বিক ভালমন্দ অবস্থানকে বিবেচনায় রেখে ও ব্লগিং করা আমাদের পেশা নয় স্মরণ করে আমরা একে অপরের প্রতি আসুন সংযম প্রদর্শন করি। কথায় ও আচরণে মার্জিত, সহনশীল ও সহমর্মী হই। পরিশেষে নিজ নিজ ঈমানী চেতনা ও সাধ্যমত দায়িত্ববোধ থেকে আন্তরিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আগামী পর্বগুলো সফলভাবে ও সুচারুরূপে সম্পাদনে সকলেই এগিয়ে আসবেন। সেই প্রত্যাশায়। মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের সকলকেই এই মহতী কাজে শরীক থাকার তৌফিক দান করুণ। আমীন।
বিষয়: বিবিধ
১৫৩৬ বার পঠিত, ৫৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
উপস্থিতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
ধন্যবাদ আপু ।
পরিচালনায় থাকতে পারবেন না, তা মেনে নিয়েছি, কিন্তু গল্প লিখতে পারেন বলেই একটা দায়িত্ব দিয়েছিলাম, সেটা কই!
নাইউর, নাগরের জন্য দেওয়ানা হয়েছেন বুঝি!
নাইউর না নাওর হবে ভাইয়া ।
নাগর কি ? এটা আমার কাছে খুব পচা কথা লাগে ।
ওকে ঠিক আছে এখন থেকে আপনি আমাকে বড় আপু ডাকিয়েন ।
নাগর কি, জানেন না, কিন্তু এটা যে পচা কথা তা বুঝলেন কেমন করে!
আপু ডাকতে আমার বয়ে গেছে! চুন্নি! এটা বেশ ভালো
না না না... তুমি বিদ্যা বুদ্ধিতে, জ্ঞানে-গুণে আমার চেয়ে অনেক অনেক বড়। তাই ভাবছি তোমার কাছে প্রশিক্ষণ নিব।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনি আমার শ্রদ্ধাভাজন, গুরুজন বড় ভাই। এভাবে বলে লজ্জিত করবেন না প্লীজ। বিষয়টির সাথে শুধু আমিই সম্পৃক্ত ছিলাম না। নির্বাচিত বিষয়ে ব্লগার ভাইবোনগণ অনেক ত্যাগ স্বীকার করে লিখেছেন। তাঁদেরকে মূল্যায়ন না করে অবহেলা করা কিংবা এরূপ একটি বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেয়া সমীচীন মনে করিনি বিধায় আমার লিখাটির সূত্রপাত। লিখাটির মাধ্যমে আশাকরি তাঁদের সেই বিভ্রান্তিগুলো নিরসন হবে।
আপনি নিশ্চয়ই জানেন ব্লগীয় অঙ্গনের অতীত অভিজ্ঞতাগুলো খুবিই তিক্তময়। অকারণে কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি করা, একে অপরকে আঘাত করে কথা বলাসহ অনেক অপমানজনক মন্তব্য প্রতিমন্তব্য করার কারণে অনেক গুণী ব্লগার এই অঙ্গন ছেড়ে চিরতরে চলে গেছে। যা কারোরই কাঙ্ক্ষিত বা কাম্য নয়।
মূল্যবান উপস্থিতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আমিও কিন্তু পোস্ট দিয়েছি আমাকে কেউ দেখে না
আন্তরিকতা ও সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও রমযান মাসে ব্লগে প্রতিদিন সময় দেয়া আমার জন্য শুধু দুরূহই নয়, অসম্ভব একটি ব্যাপার।
সেজন্য দুঃখিত আপু।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
সন্ধাতারা আপা, আসলেই স্লেভ ভাই আমার সর্বশেষ পোস্ট দেখেন নি, দেখেননি হয়ত তার উদ্দেশ্যে আপনার করা সর্বশেষ মন্তব্য।
আপনি তো স্লেভ ভাইকে অনেক স্নেহ করেন, কষ্টটা ভুলে গিয়ে আবার স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিন।
সত্যি কথা, স্লেভ ভাই দুষ্টামি করে কথাগুলো বলেছে। তবে আপনি কমেন্ট করেননি কথাটি বলে ভালো করে না দেখে।
আর হ্যাঁ, আগামী পর্বগুলোতে পরিচালক অপশন থাকছে না।
একেবারে সবশেষে আমি একটা ফিনিশিং দেবো। ইনশাআল্লাহ
বিষয়গুলো যথার্থই উপলব্ধি করে আপনার সুন্দর মতামত পেশ করেছেন। তবে আপনার কাছে আমার অনুরোধ থাকবে যারা পরিচালকের দায়িত্ব পালনে আগ্রহী তাঁদেরকে নিরাশ করা মনে হয় যুক্তিযুক্ত হবে না। ঘোষণা দেয়া ছাড়াই।
তবে কেহ যদি অপারগতা প্রকাশ করে সেক্ষেত্রে নতুন করে পরিচালক নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে হয় না।
তারপরও সব বিষয়গুলো আপনার উপর ছেড়ে দিচ্ছি। আপনি যা উত্তম ভাবেন তাই করুণ। আর এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত ছোট ভাই।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
মাঝে মাঝে খুব ভালোবাসার বহিপ্রকাশ দেখান, আবার দুই একটা পোস্ট আপনার মন মত না হলে ক্ষেপে যান।
আপনার সেদিনকার আচরণ ভুলে যাইনি।
ব্লগে এমন তিক্ত পরিবেশের জন্য আপনারও কিছুটা দায় আছে কিনা ভেবে দেখবেন।
আপনি লেখার হাত অসাধারণ, কিন্তু অধিকাংশ সময়ই মেজাজের ভারসাম্য ধরে রাখতে পারেন না!
কথা গুলো বলছি বলে আবার ব্লগ ছাড়ার ঘোষণা দিয়েন না।
ব্লগেই থাকুন।
ব্লগ পরিবারের জন্য বেশী বেশী করে দোয়া কর বোনটি।
তোমার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আর দেরি না করে গামছা ধরে ফেলুন।
এক আল্লাহ্র নিবেদিত দাসী হওয়া ছাড়া আর কারও মুরীদনি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা বা ইচ্ছা নেই।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপু আমার মনে হয়, এটা ব্লগে পোস্ট না করে, তার পোস্টে মন্তব্য করলে ভালো হতো, যাক মহান আল্লাহ আমাদের সবার ভুলত্রুটি ক্ষমা করে তার দ্বীন প্রচারের জন্য কবুল করুক!
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
প্রতিটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যেমন খুটিনাটি বিষয় নিয়ে কিছু একটা হয়, তেমনি ব্লগ আয়োজনেও এমনটি হওয়াই প্রত্যাশিত।
দ্যা স্লেভ ভাই এসে উনার ব্যক্তিগত ওজর ও অপারগতা স্বীকার করে আসমানী তারাকে খুশি করে দিন। সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
তোমার মূল্যবান উপস্থিতি ও হৃদয়স্পর্শী দোয়ায় আমীন। ছুম্মা আমীন।
জাজাকাল্লাহু খাইর আপু।
১৪ তারিখে আমাকে ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হওয়ার অনুরোধ করাতে আমি রাজি হয়েছিলাম। মূলত: আমার দায়িত্ব গ্রহন করতে ভালো লাগেনা,কারন আমি ভালো দায়িত্বশীল মানুষ নই। এমনকি ২০ তারিখেও পরিচালক করা হয়েছে,সেটাও মনে করি অন্যের ইচ্ছায় হওয়া।
যাইহোক ১৪ তারিখ আমি সেহরী খেয়ে দেশের সময় সন্ধা ৭টার একটু আগে/পরে একেবারে অল্প সময় ঘুমিয়ে আমার পোস্টটি করি এবং লক্ষ্য রাখি অন্য কেউ উক্ত সময় পোস্ট করে কিনা। আমার ধারনা ছিলো যাদের উপর দায়িত্ব,তারা মোটামুটি ঘন্টাখানিকের ব্যবধানে পোস্ট করবেন। কিন্তু আমি সেরকম পোস্ট পাইনি। অথবা হতে পারে আমি কোনো কারনে মিস করেছি। তবে আমি অনেকক্ষন ছিলাম। আমি কেবল আমি ছাড়া অন্য ২টা পোস্ট পেয়েছিলাম। সে মোতাবেক মন্তব্য করেছিলাম।
এরপর আমি অফিসে চলে যাই। পরদিন কারো কারো মন্তব্য দেখে বুঝলাম তারাও কোনো এক সময় পোস্ট করেছিলেন। তখন তাদের লেখায় আমি মন্তব্য করি ও দু:খ প্রকাশ করি।
আর এর আগেই আমি সমালোচনামূলক রসাত্মক পোস্ট দিয়েছিলাম। আর আমি আসলে কাওকে সমালোচনা করিনি বরং রসালো কথা বলেছি,সেখানে অভিযোগ ছিলোনা। আমার ধারনা ছিলো এটাতে আপনি মনোক্ষুন্ন হবেননা।তবে আমি ভেবেছিলাম আপনি আমার লেখায় সরস মন্তব্য করবেন।কারন বিষয়টা সেরকমই ছিলো।
আপনার বিরুদ্ধে আমি বিষোদগার করিনি বা অপবাদ দেইনি। আমার এমন নিয়তও ছিলোনা। আল্লাহই ভালো জানেন।
আর আগামী ২০ তারিখে আমাকে পরিচালক করা হয়েছে, আমার বিশ্বাস এই দায়িত্ব আমি বোধহয় পালন করতে পারব না। কারন আমি আসলেই দায়িত্বশীল নই। এই দায়িত্বটা অন্য কেউ গ্রহন করলে আমি উপকৃত হই। তবে উক্ত দিন আমি একজন ব্লগার হিসেবে লেখা পোস্ট করব। আল্লাহ আমাদেরকে কল্যানের পথে রাখুন।
আপনি যদি গাজী ভাইয়ের লিখা ও মন্তব্যে একটু চোখ বুলাতেন তাহলে এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার সূত্রপাত হতো না। আর হ্যা আমিও সেহরী খাওয়ার পর অনেক বিপত্তি সত্ত্বেও একটি লিখা পোষ্ট করি। সাথে সকল রমযান সম্পর্কিত নির্বাচিত লিখাগুলোতে উপস্থিত হয়ে মন্তব্য রাখি। লক্ষ্য করেছি দু একজন বাদে সকলেই তাঁদের লিখা পোষ্ট করেছেন।
তারপর শরীর অবসন্ন হয়ে আসলে আমি ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুম থেকে উঠে আপনার পোষ্ট দেখে আমি স্তম্ভিত হয়ে যাই। বিশেষতঃ ব্লগারবৃন্দের সমালোচনাসহ আমি কোন মন্তব্যই করিনি লিখাটি পড়ে। তাই বিভ্রান্তি নিরসনে আমার লিখাটির অবতারণা।
আপনি যেহেতু বলেছেন নেহায়েত ফান করার জন্য এমনটি লিখেছেন তাই মনে কিছু করার আর কোন অবকাশ নেই। আপনিও কষ্ট পেয়ে থাকলে আল্লাহ্র ওয়াস্তে ক্ষমা করবেন।
আর যদি আপনার পরিচালনা করতে ভাল না লাগে তো ঠিক আছে। যা আপনার ভাল লাগে সেটাই করবেন। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশা রইলো।
তবে পরিচালনার দায়িত্ব কঠিন। বিশেষ করে আমার জন্যে কঠিন,কারন সকল লেখা ও পোস্ট পড়তে হয়। আবার সকলে সময়মত পোস্ট করতে পারেনা। এসব যদি সামনাসামনি স্টেজ প্রগ্রাম হত তাহলে আমার আপত্তি ছিলোনা। কিন্তু শুধু লেখার কারনে এই বিপত্তি হয়েছে। সকল ব্লগারই ভালো লিখেছেন । সমালোচনা যা করেছি পুরোটাই ফান করে। :
জাজাকাল্লাহু খাইর।
কোন ক্ষমা চাওয়া নয়। সম্ভব হলে সকলের জন্য অন্তত একটি লিখা উপহার দিন। এজন্য গাজী ভাইয়ের পোষ্ট দেখার অনুরোধ রইলো। নির্দিষ্ট দিনে যেকোন বিষয় নিয়ে হাজির হওয়ার আবেদন থাকলো। যদি সম্ভব হয়।
গুরুত্বপূর্ণ অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
মন্তব্য করতে লগইন করুন