সকলের দোয়াপ্রার্থী পঞ্চমতম জন্ম দিনে..
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ১১ জুন, ২০১৬, ০৮:৪৫:১১ সকাল
“প্রাণপিয়াসী”
আকাশ প্রদীপে ভরা, ধরণী উল্লসিত উর্বশী ,
স্বপ্নচুম্বী রঙ মেখে, হরষে হরিদ্রাবর্ণ শশী।
ব্যাকুল প্রতীক্ষায়, আকাঙ্ক্ষিণী “প্রাণপিয়াসী”
মুহূর্ত সহে না যেন, নাহি কাটে দিবা নিশি।
হৃষ্ট প্রাণ তুষ্ট আজি, আন্দোলিত অহর্নিশি,
স্পৃশ্য দেহ, মগ্নচিত্তে ডুবন্ত যেন সূক্ষ্মদর্শী।
অভ্রভেদী জ্যোতি সদা বহমান অমর্ত্যলোকে,
সুমিষ্ট শব্দসুরের প্লাবণ, ঝংকৃত মর্ষিত বুকে।
যাত্রা অভিষিক্ত হোক চিরাকাঙ্ক্ষী অভিনন্দনে,
বিষাদের বাণ হেরুক, মনোমুগ্ধকর সঙ্গোপনে।
জীবন তোমা পূর্ণ হোক, পুণ্যে পুঞ্জিভূত প্রস্ফুটিত কাননে,
মানবতা ফিরে পাক, ভক্তি হৃদয়, সাম্যের মহতী কল্যাণে।
দায়ী, দ্বীনি ইলম করো দান, ছড়াবে আঁধারিতে আলো,
আলোময় হবে কৃষ্ণ ধরণী, ঘুচে যাবে অশুভ কালো।
হে পরওয়ারদিগার! ঘিরে রাখো প্রশান্তির অবগাহনে,
পিতামাতার চক্ষু শীতলকারী বানিও প্রার্থনা কায়মনে।
দেউড়ি ঠেলে বুক মিলাবে, দাঁড়িয়ে এতীম মলিন মুখে,
কিশলয়ে ফোঁটাবে ফুল, মালি তুমি সদা, হাস্য দুঃখে।
দোয়াপ্রার্থী তাই, প্রসক্তি মাখা, চিত্তগ্রাহী আকিঞ্চনে।
সূর্য্যি যেমন ছড়ায় কিরণ, সোনালী মায়ার বিচ্ছুরণে।
বিষয়: বিবিধ
১৩৮০ বার পঠিত, ৪৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
হার্টের প্যাটার্নে লিখা।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
জ্বী ছোট ভাইয়া।
হে পরওয়ারদিগার! ঘিরে রাখো প্রশান্তির অবগাহনে,
পিতামাতার চক্ষু শীতলকারী বানিও প্রার্থনা কায়মনে। আমিন
এত কঠিন শব্দ ব্যবহার করেছেন, আমার মত স্বল্প এডুকেটেডের তো দাত ভেংগে যাওয়ার অবস্থা! ধন্যবাদ আপনাকে
বিধান নেই সত্যিই। কিন্তু দোয়া করা দূষণীয় নয়!
দাঁত ভাঙ্গার উপক্রমের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
পাথরী কবিতার মাঝে জিহ্বা চলতে অনেক বেগ পোহাতে হয়েছে। আচ্ছা আপনার নাতনীর নামটি কিন্তু জানা হলো না।
আমীন আমীন।
পাথুরে কবিতা......!! না না হৃদয়ের কথা...।
সুন্দর দোয়ায় উপস্থিতি ও আপনার প্রেরণাপূর্ণ মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
সুন্দর উপস্থিতি ও আপনার প্রেরণাপূর্ণ অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
সুন্দর উপস্থিতিসহ কল্যাণ কামনা ও প্রেরণাপূর্ণ অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
সুন্দর ফুলেল উপস্থিতিসহ অনুভূতি রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনি উনাকে পরিচালক বানাতে বলেছেন, কিন্তু তার আগে উনার সাথে যোগাযোগ করেছেন কি?
আমীন
কবিতাখানি কোন প্যাটার্ন এ লেখা?
হার্টের প্যাটার্নে লিখা।
কাটা ছেঁড়া ছাড়াই পরীক্ষায় পাশ গুরুজ্বী?
আপনার প্রতি ছোট্ট একটু অনুযোগ আছে! থাক আজ নয় অন্য আরেকদিন বলবো।
সুন্দর উপস্থিতি ও আপনার প্রেরণাপূর্ণ অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
মান ভাঙানোর চেষ্টা না হয় করে দেখতাম! কিন্তু জানার উপায় কী??
****
কাটা-ছেঁড়া করতে ভয় পেয়েছি সৌন্দর্যহানির আশঙ্কায়!!
******
একটি মধুর স্মৃতি-
আমি একবার ইসলামীয়াতের একটা সহজ প্রশ্নের জবাব পূর্ণ না লিখেও সেটাতে পূর্ণ নম্বর পেয়েছিলাম! স্যারকে জিজ্ঞেস করাতে বললেন- নম্বর দিয়েছি, তবে কানমলাটা বাকি আছে!
মানে?
জানা থাকা সত্বেও না লেখার জন্য!
===
নাহ্, বেশী বলা ঠিক না!
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..
শেষে ছালাম??!!
এটাও কি জেদের অংশ?
আপনার মন্তব্য পড়ে কেন জানি মনে হল, এযেন ডোবার কাছে সমুদ্রের চাওয়া!!
তারপরও আপনার এ অমূল্য মন্তব্য আমার লিখার জগতে প্রেরণার উৎস এবং পাথেয় হয়ে রবে ইনশাআল্লাহ্।
আপনার সুন্দর উপস্থিতি ও উজ্জ্বীবিত করা অসাধারণ অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
পুটির মাকে নিয়ে একটা কবিতা যে কবে পাব !! আমি তো আর কবিতা পারিনা তাই.....
জাজাকাল্লাহ খায়রান। অনেক অনেক শুকরিয়া রাধুনী সিস্টার।
পুটীর মায়ের গুণ ও দোষের বিষয়গুলো জানিনা, জানলে হয়তো এই খোঁড়া হাতে একটু চেষ্টা করে দেখতাম।
পুটীর মা ও আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও মাহে রামাদ্বানের শুভেচ্ছা।
প্রতিটি লাইন কিন্তু দুবার করে পড়তে হয়েছে
অনেক অনেক দোআ, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো প্রাণপিয়াসীর জন্য।
তোমার সুন্দর দোয়ায় মুগ্ধ হলাম।
তোমাদের সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও মাহে রামাদ্বানের শুভেচ্ছা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন