RoseThumbs Up সেহরীর ফযিলত এবং কিছু কথা Thumbs Up Rose

লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ০৮ জুন, ২০১৬, ০৯:৫৯:৩৪ সকাল



সকল প্রশংসা একমাত্র মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামীনের জন্য। অনিঃশেষ সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক রাহমাতাল্লিল আলামীন, সিরাজাম মুনিরা, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর), তাঁর প্রাণাধিক পরিবার ও সাহাবা আজমাঈনগণের ওপর। আরো অশেষ সালাম ও রাহমা বর্ষিত হোক ওইসব সালফে-সালেহীনদের ওপর যাদের সুচিন্তিত, কল্যাণকর ও প্রাণান্তকর সাধনায় আমরা আল্লাহর হক আর বাতিলের দ্বীনকে পরম বিশুদ্ধতায় এবং প্রশান্তিময়রূপে পেয়েছি আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে। আলহামদুলিল্লাহ্‌।

ক্ষমাশীল মেহেরবান মহিমাময় দয়াবান প্রভূ তাঁর মানবকূলকে সৃষ্টির সেরা রূপে শুধু সৃষ্টিই করেননি বরং তাঁর প্রিয় বান্দাগণকে অফুরাণ মহব্বত করে তাঁদের হেদায়ত ও সৎপথের নিদর্শন এবং ন্যায় ও অন্যায় পার্থক্যকারী হিসাবে তাঁর প্রেরিত রাসূল হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট ওহী আকারে নাযিল করেছেন আসমানি কিতাব আল কোরআন।

আর এই পাক কালামে স্পষ্ট করে মহান রাব্বুল আলামীন এভাবেই উল্লেখ করেছেনঃ

হে ঈমানদারগণ। তোমাদের ওপর সিয়াম (রোজা) ফরয করে দেয়া হয়েছে, যেমন করে ফরয করে দেয়া হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তীগণের ওপর, যাতে তোমরা (এর দ্বারা) তাক্বওয়া অর্জন করতে পারো ( সূরা বাকারাঃ ১৮৩)।

এই সিয়াম সাধনা ও তাকওয়া অর্থাৎ এই পবিত্র মাসের একটি রোযার এতো গুরুত্ব যে, সারা জীবনের রোযা এই মাসের একটি রোযার সমতুল্য নয়। হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত রমযানের একটি রোযা ভেঙ্গেছে তার সে রোযা পূর্ণ হবে না যদিও সে সারা জীবন রোযা রাখে। ( আহমদ তিরমিযী, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, বুখারী ও দারেমী)।

আর এই গুরুত্বপূর্ণ রোযার অপরিহার্য একটি বিষয় হল সেহরী। সেহরী হল রোযা রাখার উদ্দেশ্যে রাতের শেষাংশে যাহা কিছু খাওয়া হয়। সেহরী দেরী করে খাওয়া অর্থাৎ তা শেষ ওয়াক্তে খাওয়া উত্তম। তবে এতো দেরী করা উচিৎ নয় যাতে ছোবহে ছাদেক হবার আশঙ্কা হয় এবং রোযার মধ্যে সন্দেহ আসতে পারে। যদি রাত্রে কারো ঘুম না ভাঙ্গে এবং সেজন্য সেহরী খেতে না পারে, তবে সেহরী না খেয়ে রোযা রাখবে। সেহরী না খাওয়ার কারণে রোযা ছেড়ে দেয়া বড়ই গুনাহর কাজ।

হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সেহরী খাবে। কেননা সেহরীতে বরকত আছে। বুখারী ও মুসলিম (হাদীস-১৮৮৫)। সেহরী খাওয়া কখনো বাদ দিও না। ক্ষুধা না থাকলে অন্ততঃ ২/১ একটি খোরমা বা এক ঢোক পানি পান করে হলেও সেহরী খেয়ে নাও। সেহরীর সময় যদি কেহ সেহরী না খেয়ে মাত্র এক মুষ্টি চাল পানি দিয়ে খায় তাতেও সেহরীর সওয়াব হাসিল হবে। সেহরীর খাদ্য গ্রহণকারীকে আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর ফেরেশতাগণ স্মরণ করে থাকেন। (আহামদঃ ১০৭০২)।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রোজাদারদের নিদ্রা এবাদতের সমতুল্য। তাদের চুপ থাকা তাসবীহ পড়ার সমতুল্য। মানুষ সামান্য ইবাদতে অন্য সময় অপেক্ষা রমযান মাসে অনেক সওয়াবের অধিকারী হয়। আর এই সওয়াব রোযার বরকতে হাসিল হয়। বায়হাকী।

হযরত আমর ইবনুল আস (রাঃ) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমাদের রোযা ও আহলে কিতাবদের ইহুদী ও খৃষ্টান রোযার মধ্যে পার্থক্য হল সেহরী খাওয়া। মুসলিম (হাদীস-১৮৮৬)। সুতরাং জেনে বুঝে কেহই যেন আমরা সেহরীর ফযিলত হতে মাহ্রুম না হই। কেননা আমরা রোযা রাখি সেহরী খেয়ে, আর ইয়াহূদী-নাসারারা সেহরী না খেয়ে রোযা রাখে। এর দ্বারা স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় সেহরী খাওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম।

হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন বলেছেন, যখন তোমাদের কেউ আযান শুনে আর খাওয়ার বাসন তার হাতে থাকে তখন সে যেন তা রেখে না দেয় যতক্ষণ না তা থেকে নিজ প্রয়োজন পূর্ণ করে। (আবু দাউদ)।

সেহরীর পর খাছ দিলে নিয়্যত করতে হবে মহান রাব্বুল আলামীনের আদেশ পালন, সন্তুষ্টি লাভ ও অফুরন্ত সওয়াবের আশায়। রোযাকালীন সময়টুকু মহামূল্যবান স্মরণে রেখে বেশী বেশী কোরআন তিলওয়াত, জিকির আজগর, নফল ইবাদত ও ইতিম মিসকিনকে সাহায্য করা সহ নেক আমলসমূহে ব্যস্ত থাকা জরুরী। মু’মিনের সেহরীতে উত্তম খাবার হল খেজুর। তেমনি সেহরি ফজরের আজানের একটু পূর্বে খাওয়া সুন্নত। বেশী আগে খাওয়া সুন্নত পরিপন্থী। আর আমাদেরকে স্মরণ রাখতে হবে যে, অন্যান্য আমলের পুরুস্কার ফেরেশতাদের মারফত প্রদত্ত হবে কিন্তু রোযার পুরস্কার স্বয়ং আমাদের মালিক নিজ হাতে প্রদান করবেন।

সেহরীর খাওয়ার পূর্বে রুটিন মোতাবেক সময় হাতে রেখে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা উত্তম। গভীর রাতে এগার রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা সুন্নত। তবে এই গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত শারীরিক সুস্থতার উপর নির্ভর করে যথাক্রমে দু, চার থেকে শুরু করে এগার রাকাত পর্যন্ত আদায় করা যায়। মুমিনগণ অধিক পরিমাণে সওয়াবের আশায় রামাদ্বানের এই সুবর্ণ সুযোগ কখনই হাতছাড়া করেন না।

হাদীস শরীফে বর্ণিত, রমযান শরীফের প্রথম রাত্রি যখন আসে তখন আসমানের সমস্ত দরজা খুলে দেয়া হয় এবং রমযান শরীফের শেষ রাত্রি পর্যন্ত ঐ সকল দরজা উন্মুক্ত থাকে। মুমিন বান্দাগণের আমল উঠানো এবং তাদের উপর রহমত নাযিল করার জন্যই ঐ সকল দরজা উন্মুক্ত রাখা হয়।

মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের সকলকেই এই নাজাত, মাগফিরাত আর রহমতের মাসে যথাযথভাবে সেহরী খাওয়াসহ সকল গুরুত্বপূর্ণ আমলসমূহ পালন করার তৌফিক এনায়েত করুণ। আমীন।

Rose Good Luck Rose

বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ.........

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয়/শ্রদ্ধেয়া সকল ব্লগারবৃন্দগণকে......

আজকের এই বিশেষ ক্ষণে পরম শ্রদ্ধায় ও অশেষ কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করছি আমার প্রাণপ্রিয় ব্লগার “ভিশু” ভাইয়াকে। যিনি এই ব্লগে রমযানের মহান মাসে স্বতঃস্ফূর্ত আলোচনার মাহফিল আমাদেরকে উপহার দিয়ে কৃতজ্ঞতায় আবদ্ধ করে রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ্‌। ভিশু ভাইয়ার প্রতি আন্তরিক অনুরোধ ফিরে আসুন আমাদের সকলের মাঝে। সকল অভিমান রাগ আর কিছু মানুষের অন্যায় ঈর্ষামূলক অনভিজ্ঞ কথাকে ভূলে গিয়ে এবং ক্ষমা করে। এই ব্লগের অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী আপনাকে খুবিই মিস করে।

সেইসাথে আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি সুহৃদ ছোট ভাই গাজী সালাউদ্দিনসহ সকল ব্লগার ভাই ও বোনদেরকে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে রমাদ্বানের আলোচনায় শরীক হয়ে এই অঙ্গনকে বিকশিত, সুবাসিত এবং প্রশংসিত করছেন। আলহামদুলিল্লাহ্‌।

হে রাহমানুর রাহীম। দয়াবান মাওলা। একটিবার আপনি আপনার করুণা ও রহমতের দৃষ্টি আমাদের সকলের উপর বর্ষণ করুণ। আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে আপনার নেক বান্দার তালিকায় আমাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করুণ। আমীন।



বিষয়: বিবিধ

১৭৮৩ বার পঠিত, ২৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

371364
০৮ জুন ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০২:৫৩
308179
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয় বড় ভাই। আপনার প্রথম মূল্যবান উপস্থিতি ও ভালোলাগার জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এই দোয়া ও শুভকামনা সবসময়ই।
371365
০৮ জুন ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম।
খুব ভালো লাগলো। জাযাকিল্লাহ সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটির জন্য।
অপারেশন ভিশু হান্ট দিতে হবে। Happy Happy
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০২:৫৭
308180
সন্ধাতারা লিখেছেন : ওয়ালাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু মাই সান। তোমার সরব উপস্থিতি অনেক ও প্রেরণা আনন্দিত করলো অনেক।

দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ব্লগে! ব্যস্ত বুঝি?

ঠিকই বলেছ ভিশু ভাইয়াকে......
371366
০৮ জুন ২০১৬ সকাল ১১:৪৪
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : পোস্টটি স্টিকি করার জন্য মডারেশন প্যানেল এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ধন্যবাদ।
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:০০
308182
সন্ধাতারা লিখেছেন : মডারেশন প্যানেল এখন ব্যস্ত আছে...
371367
০৮ জুন ২০১৬ সকাল ১১:৫২
তট রেখা লিখেছেন : আমীন, সুম্মা আমীন। অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় সুন্দর লিখেছেন। যাযাকাল্লাহ খায়রান।
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:০৪
308183
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয় ভাইয়া। আপনার প্রেরণাপূর্ণ মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।

খুব ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এই দোয়া ও শুভকামনা রইলো। রামাদানুল কারীম।
371370
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : السلام عليكم ورحمة الله وبركاته

জাঝাক আল্লাহ খাইরান, আপুনি
ইসলামিক বিধিনিষেধ গুলো যত বার ই পড়া হয়,
মনে হয় নতুন করে পরছি, আর তাতে ভয়টাও কাজ করে ভিতরে আবার আশা ও জাগে মনে মহান আল্লাহর অফুরন্ত রহমতের।
আল্লাহ তা’আলা আমাদের সকলকে কবুল করুন এবং তাওফিক দান করুন। আমীন
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:০৭
308184
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয়া আপুম্নি। একেবারে বাস্তব কথা বলেছেন আপু।

আমরা সর্বাবস্থায় ভয় ও আশায় মহান রাব্বুল আলামীনের রহমত প্রত্যাশী।

আপনার প্রেরণাপূর্ণ মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।

সুন্দর দোয়ায় আমীন। ছুম্মা আমীন।
371374
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ শ্রদ্ধেয়া। সুন্দর আর্টিকেলটির জন্য শুকরিয়।
হে রাহমানুর রাহীম। দয়াবান মাওলা। একটিবার আপনি আপনার করুণা ও রহমতের দৃষ্টি আমাদের সকলের উপর বর্ষণ করুণ। আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে আপনার নেক বান্দার তালিকায় আমাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করুণ। আমীন।


ছুম্মা আমীন।
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:১০
308187
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয় আংকেলজ্বী। আপনার মূল্যবান উপস্থিতির জন্য শুকরিয়া।

আপনার লিখার অপেক্ষায় ছিলাম...... । সম্ভব হলে সেহরীর উপর একটি লিখা দিন।

আমীন। ছুম্মা আমীন।
371375
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আহ কতই না সুন্দর করে সেহরীর কথা বলেছেন। সেহরী খেতে আমার খুব ভালো রাগত এবং লাগে। স্বজ্ঞানে কখনও মিস করিনি। অনেক কিছু জানলাম। আল্লাহ াাখিরাতে আমাদেরকে যেন ব্যপক সম্মানিত করেন Happy
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:১৬
308189
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ছোট ভাই। সেহরী খাওয়া কক্ষনো বাদ যায়নি শুনে আনন্দিত হলাম।

সেহরী খাওয়ার পর লক্ষ্য করবেন শরীরে ও মনে এক ধরণের প্রশান্তি অনুভূত হয়।

গরুর গোস্তের সংযম কী এখনো অব্যাহত আছে?

আপনার সুন্দর দোয়ায় আমীন। ছুম্মা আমীন।

০৮ জুন ২০১৬ রাত ১১:৪৩
308244
দ্য স্লেভ লিখেছেন : গরুর গোস্ত এখনও চলছে। একবার রান্না করে অনেকদিন খাওয়া লোক আমি।

দোয়া করি জান্নাতুল ফিরদাউসে আল্লাহ যেন আপনাকে নানান খাবার দিয়ে সেহরী খাওয়ান....রোজা হব ১ ঘন্টার। এরপর পুরষ্কার স্বরূপ রাইয়ান দরজা দিয়ে ঢুকে ওপাশ দিয়ে বের হয়ে আবার সেহরী খেয়ে ১ ঘন্টার রোজা Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৯ জুন ২০১৬ রাত ১২:৫৯
308273
সন্ধাতারা লিখেছেন : Only Almighty knows little brother who will go where, is not it? But I do appreciate your heart melting dua. How many days do you continue your cooked beef?
১০ জুন ২০১৬ সকাল ০৯:০৫
308362
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জি বলেছি সেখানে যেন যান এবং আপনাকে অপ্যায়িত করা হয় Happy আর আমার কোনো সময় হিসাব থাকেনা। ৫/৭দিন পর্যন্তও খাই। আবার তাড়াতাড়িও সাবাড় করি। এইমাত্র ছোলার ডাল ভুনা এবং আলুচপ বানালাম। Happy
১১ জুন ২০১৬ সকাল ০৯:১২
308413
সন্ধাতারা লিখেছেন : বুঝতে পেরেছি ছোট ভাইয়ের খাওয়া দাওয়া জব্বর চলছে! মাশাআল্লাহ।

বুঝতে পেরেছি ছোট ভাইয়ের খাওয়া দাওয়া জব্বর চলছে! মাশাআল্লাহ।

আপনার দোয়া মঙ্গলময় যেন কবুল করেন। আপনার জন্যও অনুরূপ প্রত্যাশা অ দোয়া।
371386
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০১:৫৩
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপা, সত্যি কথা বলতে এইবারের আগে আর কখনো রমজান রিলেটেড লেখাগুলো এতোটা মনোযোগ দিয়ে পড়িনি। আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া, এইবার আপনাদের লেখাগুলো পড়তে খুবই ভালো লাগছ. আলহামদুলিল্লাহ্।
এখন রমজানের ক্যালেন্ডারে সেহরির যে সময় নির্ধারণ করে দেয়া থাকে, এর কারণে অনেকেই তৃপ্তি সহকারে খাওয়া শেষ করতে পারেনা। অজ্ঞতা অজ্ঞতা অজ্ঞতা। অজ্ঞতা আমাদের ইমান আমলকে অনেক বেশি কঠিন করে ফেলছে।
আপা, আয়োজনে আপনার আগমন সর্বাগ্রে হবে, এটা কাম্য ছিল, আর আপনি তা বাস্তবে রুপ দিয়েছেনও।
অনেকের কাছেই ভিশু ভাইয়ের রমজান নিয়ে আয়োজনটির কথা শুনেছি, কিন্তু দেখিনি। দেখলে হয়তো উনারটা থেকে আইডিয়া নেওয়া যেতো।
আপা আপনার আজকের লেখাটি এক্সক্লুসিভ একটা লেখা।
তাহলে আল্লাহ্ আপনাকে সুস্থ রাখুন।
আর হ্যাঁ, আমার কালকের লেখায় আফরা একটা মন্তব্য করেছে। দেখে আসবেন এবং একটা সলিউশন দেবেন।
আর মোহাম্মদ লোকমান বলেছেন, আপনি নাকি উনাকে ২০ রমজানে লিখতে বলেছেন, কিন্তু উনার তো আজ লেখার কথা ছিল।
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:২৭
308190
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ছোট ভাই। আপনার আগ্রহ, উদ্যম এবং প্রাঞ্জল উপস্থিতি অনেক ভালো লাগলো। আমরা সবাই উপকৃত হচ্ছি এবং হতেই থাকবো ইনশাআল্লাহ্‌। প্রত্যেকটি লিখা থেকে।

আর হ্যাঁ, চিন্তা করবেন না ছোট ভাই। আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টির নিমিত্তে যে আয়োজন তার ফায়সালা আল্লাহ্‌রই হাতে। সব কিছুর উনিই যোগান এবং সুষ্ঠু সমাধান দিবেন ইনশাল্লাহ।

হয়ত ভুল বুঝাবুঝি! আমার তো স্মরণে নেই, লোকমান ভাইকে ২০ তারিখ বলেছি কিনা? যাহোক উনি যদি ২০ তারিখের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন তো সেটাই মঙ্গলজনক।

আপনার আমলের গাড়ী চলন্ত থাকুক এটাই সতত কামনা ও দোয়া।
371390
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০১:৫৯
ইরফান ভাই লিখেছেন : অসাধারন পোস্ট পিলাচ
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:২৯
308192
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয় ভাইয়া।

আপনার সরব উপস্থিতি ও প্রেরণা পাথেয় হয়ে থাক।

মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
১০
371404
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০২:৩২
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, মাশ আল্লাহ, আপনার লিখাটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে পারলাম, অনেক কষ্ট করে লিখাটা সাজিয়েছেন বুজতে পারলাম, জাজাকাল্লাহ খাইর।
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:৩৪
308193
সন্ধাতারা লিখেছেন : ওয়ালাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু শ্রদ্ধেয় ভাইয়া। আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও প্রেরণা আনন্দিত করলো অনেক।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।

ভাবীসহ খুব ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এই দোয়া ও শুভকামনা রইলো। রামাদানুল কারীম।
১১
371422
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:৩১
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : যদি কিছু একটা করতে পারেন....
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : প্রিয় ভাই, আমি সময় কড়া শাসনের কারণে বা আমার দুর্বলতার কারণে নির্ধারিত বিষয় : রমাদানের আত্মসংযম সম্পর্কে লিখতে পারিনি। এ জন্য আন্তরিকভাবে দু:খিত। ২ জুনে আমার আরেকটি পোস্ট আছে এটি বিবেচনা করবেন এবং আজকের পর্বের পরিচালক সন্ধ্যাতারা আপিকে জানিয়ে দেবেন। লিঙ্ক :
http://www.bd-desh.net/blog/blogdetail/detail/11098/MinhazMasum/77247#.V1ezKzV97IU
ধন্যবাদ।
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:৩৮
308196
সন্ধাতারা লিখেছেন : ২রা জুন নাকি ২রা জুলাই ছোট ভাই?
০৮ জুন ২০১৬ দুপুর ০৩:৪৯
308200
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : লেখাটি ২ জুন লেখা। আজ আবার আপনাকে পোস্ট করতে অনুরোধ করেছে। আজকে উনার লেখা দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু পারছেননা
০৮ জুন ২০১৬ বিকাল ০৪:২০
308202
সন্ধাতারা লিখেছেন : অসুবিধা নাই ছোট ভাই। উনি যেদিন সময় দিতে পারবেন আগামী যেকোন পর্বে বিষয়টি যোগ করে দিয়েন প্লীজ। তাহলেই হবে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File