সমুদ্র সৌন্দর্যের সীমাহীন সীমানায়......
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ১৪ মার্চ, ২০১৬, ০৪:৫০:২৭ বিকাল
স্মৃতির আকাশে সীমাহীন ভাবনার কলিগুলো দোলা দেয় দক্ষিনা হাওয়ায়। দূর দিগন্তে বিশালতার অন্তহীন ছোঁয়ায় নীল সমুদ্রের আহ্লাদিত ঊর্মিমালা সুর তোলে অপরূপ ব্যঞ্জনায়। কৌতূহলপ্রবণ আমোদী জিজ্ঞাসু প্রাণের মানুষের জ্ঞানের ছোঁয়ায় তৈরি হয়েছে সমুদ্রের ভিতরে মনমাতানো ভিন্ন এক জগত সমুদ্র একুরিয়াম। দর্শনার্থীগণ সমুদ্র একুরিয়াম উপভোগের পাশাপাশি সাঁঝের বেলা ছুটে যান সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর তীরে উচ্ছ্বসিত মানুষের ভীড়ে। যেখানে সকলেই মুখরিত হয়ে উঠে নির্মল আনন্দমেলায়। মাহদিয়ার গভীর অনুসন্ধানী চোখ উৎসুক দৃষ্টি মেলে তাকিয়ে থাকে তন্ময় হয়ে। অতি পরিচিত ভূবনের অচেনা মানুষগুলোর আনন্দঘন মুহূর্তে উৎফুল্ল হচ্ছিল সেও। কোমলমতি শিশু কিশরেরা মনের হরষে খেলছে। মাতামাতি করছে। কোলাহলপূর্ণ আনন্দঘন এক পরিবেশে।
কেউবা সাগরে নামছে। ভিজছে, হাসছে। মহানন্দে হল্লা করছে। রোমাঞ্চিত হয়ে ছবি তুলছে। তারই মাঝে আপনজনের কাছ থেকে যোজন যোজন দূরে থাকা ব্যথাক্লিষ্ট কেউ কেউ নির্জনে একাকীত্বে সাগরের সাথে যেন মিতালী করছে। নির্জন নিরালায় একাকীত্বে বসে জীবনের ক্লান্তি, ভ্রান্তি ভূলে থাকার এক নিঃসীম প্রয়াস খুঁজছে। নিমগ্ন বিভোর আপন পৃথিবীকে নিয়ে। বিষণ্ণ চিত্তে ভাবছে আর ভাবছে। অশ্রু সজল চোখে। কেউবা হাত ধরাধরি, গলাগলি করে স্নেহ ভালোবাসা প্রকাশের উষ্ণ ভাব ছড়াচ্ছে। আবেগ ও মমতায়। আর মাহদিয়া অন্তরচক্ষু মেলে অন্য এক ভূবনে মশগুল। অবিরত সন্ধানে। আলোকিত অমূল্য ধ্রুব তারার খোঁজে।
অভিভূত হয়ে অবলোকন করছে ঢেউয়ের পর ঢেউ, অবিশ্বাস্য উজান ভাটার জীবন্ত এক খেলা। বিশাল বিশাল ঢেউগুলো ছন্দ তুলে তরঙ্গায়িত হয়ে আবার মিলে যাচ্ছে সাগর বক্ষে। ঠিক যেন জন্ম মৃত্যুর প্রতিচ্ছবি। আচমকা মাহদিয়ার বুক থেকে উষ্ণ গভীর নিঃশ্বাস বেরিয়ে আসে।
এইতো কিছুদিন আগে স্কটল্যান্ডে বেড়াতে এসেছিলেন এক খালাম্মা। বাংলাদেশ থেকে। উনাকে নিয়ে এই সমুদ্র পাড়ে সবাই মিলে কতই না মজা করেছিল সেদিন। প্রকৃতি ও সাগরের রূপে মোহিত হয়ে আনন্দাশ্রু বয়েছিল দু’গণ্ড বেয়ে তাঁর। প্রাকৃতিক ঝর্ণার দৃশ্য দেখে বিস্ময়াভূত হয়ে বলেছিলেন এও কী সম্ভব বিধাতার জন্য! সোবহানাল্লাহ! বিশাল প্রবাহে অবিরাম প্রবাহিত হচ্ছে অজস্র রাশি রাশি স্রোতধারা। কোথায় এর উৎপত্তি কেউ জানে না। কিছুক্ষণের জন্য সবাই নিশ্চুপ ছিল সেদিন। তারপর মৌনতা ভেঙ্গে সবাইকে অনেক মায়ামমতা আদর সোহাগ বিলিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। অথচ তার কিছুদিন পরেই পৃথিবীর সব মায়াজাল ছিন্ন করে চলে গেলেন না ফেরার দেশে। ইন্না...
স্কটল্যান্ডের অনেক প্রিয় মানুষের সান্নিধ্য বার বার কাছে টানে মাহদিয়াকে। স্মৃতিঘেরা ভালোলাগার জায়গাগুলোতে সময় কাটাতে তার অনুরাগী মন মাঝে মাঝে তাই ব্যাকুল হয়ে উঠে। কারণে এবং অকারণে। তৃষিত আত্মা একজন সুনিপুণ কারিগরের অসীম সৃষ্টিশৈলী ও সীমাহীন ভাবনার দরিয়ায় পরিতুষ্টি খুঁজে পায় সে। সাগর, পাহার, নদ-নদী, ঝর্ণাধারা, সবুজ গালিচা, নানান জাতের পশুপাখী আর ফল ফুলের বিমুগ্ধ সমারোহে হারিয়ে যায় সে ক্ষণিকের জন্য। মনে হয় এযেন কোন জীবন্ত শিল্পীর অনবদ্য অবিশ্বাস্য শৈল্পিক অঙ্কন চিত্র।
স্কটল্যান্ড জায়গাটির প্রতিটি অনুষঙ্গে যেন মিশে আছে প্রকৃতির অবারিত উজাড় করা সৌন্দর্য। যা সৃষ্টির মাহাত্ম্য নিয়ে নিগুঢ় ভাবনার অনন্ত অসীম জগতের খোরাক মাহদিয়ার। চিন্তার বহুর্মূখীক গভীরতার অতলে চিত্রায়িত হয় অন্য এক পরিশুদ্ধ মন এবং মনন। হৃদয়ের গহীনে অবিশ্বাস্যকর এক মহতী আবেগের ঢেউ বহে নিরন্তর। আনন্দের আতিশয্যে আকণ্ঠ পান করে সৌন্দর্যের পেয়ালা ভরা সুমিষ্ট মদিরা। মিশে থাকে স্রষ্টার বিস্ময়পূর্ণ নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে জীবনের পদ্য গদ্যময় আলেখ্য চিত্রণে। বয়ে চলে সেথা ছন্দে বৈচিত্র্যে অপার সৌন্দর্যে হাস্যে লাস্যে প্রাণ আকুল করা উল্লসিত আনন্দের বন্যা। যেথায় চন্দ্র সূর্যের উদয় অস্তের সাথে মহাজাগতিক ঘটনা নিরন্তর বহমানতার প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠে। আমরা দেখছি, আনন্দাতিশজ্যে উপভোগ করছি, সুরের ঝঙ্কারে বিমুগ্ধ মনে সৌন্দর্যের সীমাহীন সীমানায় হারিয়ে যাচ্ছি কিন্তু এসবের মহান স্রষ্টা যিনি তাঁর আদেশ নির্দেশকে নিয়ে সময় কাটানোর, প্রয়োগের বা ভাবনার কোন ফুরসুৎ পাচ্ছি না। শতধাবিভক্ত জাতি আজ আমরা দিশেহারা। আত্মঘাতী খেলায় উন্মত্ত। আনমনে ভাবে মাহদিয়া। গভীর আবেগে আর অনুভূতিতে আঁখিদ্বয়ের অশ্রুজলে গণ্ডদেশ ভিজিয়ে বক্ষ ভাসিয়ে নিয়ে যায়।
মর্মবেদনার তপ্তধারা জগতস্রষ্টা করুণাময় প্রভুর অশেষ দয়ায় আকাশের চাঁদোয়ায় সেখানে রাশি রাশি মসিভাণ্ড জগন্ময়ী বক্ষে ঢেলে মরুযাত্রীকে করে সুসিক্ত......।
পরবর্তী পর্বে শেষ হবে ইনশাল্লাহ
বিষয়: বিবিধ
৩৫৩৯ বার পঠিত, ১০৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও সুন্দর প্রথম মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
মাহদিয়ার যথার্থতা রয়েছে। আল্লাহ্র সৃষ্টিশৈলী নিয়ে যদি চিন্তা গবেষণা করতো, তাহলে দ্বিধাবিভক্ত হওয়ার সময়ই পেতোনা।
আর একটা কথা, আমি এই পর্যন্ত নারীদের যত লেখা পড়েছি, কিছু খাঠ খোট্টা ছাড়া সবার লেখার প্রতিটি পরতে পরতে শব্দের নিপুণ কারুকাজ, ছন্দের সমাহার কম বেশি লক্ষ করেছি, তাদের মধ্যে আপনি অনন্যা। তবে পুরুষ লেখকদের বেলায়, আগের কবি লেখকদের কথা বাদ দিলে, এটা দেখা যায়না। কেন এমন হয়!
প্রতিভা নাইক্কা
ইল্লাইগ্গা
জাহাজ কি ??
সাগর , মহা সাগর কইন
আমার লিখাকে যেভাবে মূল্যায়ন ও বিশ্লেষণ করেছেন সেজন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা যদিও তার যোগ্য আমি নই।
উৎসাহদানের গুরুত্ব একজন নবিস লেখিকার জন্য খুবিই গুরুত্বপূর্ণ এতে কোন সন্দেহ নেই। সেজন্য আল্লাহ্ পাক আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুণ। দু’নো জাহানে।
আমার তো মনে হয় মেয়েরা একটু বেশী আবেগী আর ছেলেরা আবেগের সাথে বাস্তববাদী। তবে এর ব্যতিক্রমও লক্ষ্যনীয়। এ বিষয়ের আলোকে ওস্তাদ নোমান আলী খানের একটি ভিডিও দেখেছিলাম। তাতে কোরআনের সূত্র ধরে চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে ছেলে এবং মেয়েদের বৈশিষ্টের ব্যাপারে।
কত সুন্দর এই দুনিয়া
আর যিনি এটা বানিয়েছেন
তিনি না জানি কত সুন্দর
সব সুন্দরের মায়া জ্বাল ছিন্ন করে একদিন
সবাই কে ই আললাহর ডাকে স্বাড়া দিতে হবে
আললাহ আমাদের সকলের ইহকাল এবং পরকালকে ই সুন্দর করে দিন
আমিন
আপনার চমৎকার বিশ্লেষণ আবারো মনে করিয়ে দিলো নশ্বর জীবনের অন্যায় ভোগ বিলাস ও আনন্দের অসারতা।
আপনার সুন্দর দোয়ায় আমীন।
হৃদয়গ্রাহী মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক শুকরিয়া।
আপনার উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞতা। শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে সবাইক উৎসাহ ও আনন্দ দিতে আপনার এ মহতী মানসিকতাকে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন কবুল করুণ।
প্রাণভরে দোয়া করি করুণাময়ের দয়ার ছায়াতলে আপনাকে সার্বিক সুস্থতাসহ আশ্রিত রাখুন। আমীন।
করুণাময়ের কাছে প্রাণভরে দোয়া করি সর্বাবস্থায় তিনি আপনাকে ভালো রাখুন সুস্থ থাকুন। আমীন।
আপু একটা সত্য কথা বলি লিখাটায় ভাষা শিল্পের সৌন্দোর্যের কাছে মূল লিখাটা কি সেটাই বুঝতে পারলাম না ।
ধন্যবাদ আপু ।
তোমার মত বুদ্ধিমতী মেয়ে আমার লিখাটির মর্মার্থ বুঝতে পারেনি মানতে একটু কষ্টই হচ্ছে। তাছাড়া উপরের প্রত্যেকটি মন্তব্যে অত্যন্ত সুচারুরূপে লিখাটির যথার্থতা তুলে ধরা হয়েছে। আশাকরি একটু মনোযোগের সাথে সময় করে পড়ে নিও। কেমন?
উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক শুকরিয়া।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনাদের মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
স্টিকিতে
লিখাটির প্রথম মন্তব্যকারী ছিলেন জেনে অন্নেক আনন্দিত হলাম। কিন্তু কী কারণে মন্তব্যটি লিখায় আসেনি তা তো আমার বোধগম্য হচ্ছে না। হয়তো কোন যান্ত্রিক ত্রুটি হতে পারে।
আপনার মূল্যবান উপস্থিতির জন্য অনেক অনেক শোকরিয়া।
তা “অভনন্দন” কেন?
প্রথম কারণ স্টিকি হয়েছে, আর দ্বিতীয় কারণ, আপনার লেখা সহসা স্টিকি হয়না, অথচ অনেক লেখাই স্টিকি হওয়ার জোর দাবি রাখে। এইতো।
فَبِأَيِّ آلَاءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ
আপনার মূল্যবান উপস্থিতি ও প্রেরণাপূর্ণ মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
অবশ্যই দোয়ায় থাকবেন ইনশাল্লাহ। আপনিও বোনটির জন্য দোয়া করতে ভুলবেন না যেন।
“আর মন্দের প্রতিফল তো অনুরূপ মন্দই হয়।”(সূরাহ আশ-শুরাহ ৪২:৪০)
যে কেউ রাসূল (ছাঃ)-এর সুন্নাতের মহববতে একটি নেকীর কাজ করেন, আল্লাহ বলেন, আমি তার নেকী ১০ থেকে ৭০০ গুণে বর্ধিত করি।
(বুখারী, মুসলিম, ছহীহ আত-তারগীব হা/১৬; মিশকাত হা/৪৪। )
কোন বিভাগে ডাক্তারি করছেন ভাইয়া? যদি জানাতে আপত্তি না থাকে।
মূল্যবান উপস্থিতি ও মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
তাই আপনাকে বলা হয়েছে। আমি হাড্রোলিক মডেল রিসার্স বিভাগে সিনিয়র
প্রকৌশলী হিসাবে কাজ করছি।
যাহোক আপনার মুখ নিঃসৃত “হকপন্থী” কথাটুকু মহান রাব্বুল আলামীন যেন কবুল করে নেন। আমীন।
আপনার জন্য শুধুই দোয়া করি। বোনের জন্যও দোয়ার আবেদন রইলো।
Nice peace of writing- for your depth of understanding Apu!
Jazakallahu khair!
মুল্যাবান উপস্থিতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
নিয়মিত হবার অনুরোধ রইলো। যদিও অপরাধবোধ কাজ করে মন্তব্য করতে না পেরে।
মুল্যাবান উপস্থিতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
বোনের জন্য দোয়া রাখবেন।
অন্নেক মিষ্টি মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক শুকরিয়া।
মুল্যাবান উপস্থিতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
অনেক দিন পর স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি ও গুরুত্বপূর্ণ মতামত রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
সবাই ভালো তো?
মা-শা আল্লাহ, এত সুন্দর ছবিরাশি জলরাশি ও শব্দরাজির মাধ্যমে সুইট গাথুনি দিয়ে বিমোহিত করা গদ্যমালা তৈরী করেছেন, যেন মনমাতানো রূপ কথার গল্পরাজিকেও হার মানায়। অনেক দিন পর আপনার হৃদয় নিংড়ানো এক স্বণমালা পেয়ে মুগ্ধ হলাম। সেই সাথে প্রভুর প্রসংশা করতেই হয়, মহান আল্লাহ আপনার লিখনি মেধা ও মননকে অনেক কারুকার্য্যময় করে সাজিয়েছেন।
আপনার সেই খালামনিকে আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করুক, জান্নাতবাসী করুন। কল্পিত মাহদিয়ার প্রতি রইল হাজার সালাম।
আপনার এত্তো সুন্দর অভিভূত করা মন্তব্যটি পড়ে সব অভিমান নিমিষেই বুঝি পানি হয়ে গেল!
ভাবছিলাম অনেক আপনার অনুপস্থিতির জন্য। অভিমানও হয়েছিলো অনেক কিন্তু...
এতো দেরীতে কেন আংকেল? জানতে পারি কি?
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি ও প্রেরনাময় গুরুত্বপূর্ণ মতামত রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
বাহিরে থাকি অনেক কিছু লেখা যায় না, এবং সময়ও খুব কম।
কিছুদিন ব্যস্ততায় যাচ্ছে তাই উঁকি দিতে পারিনি, সময় পেয়ে ঢোকা মাত্রই প্রিয় আপুর চমৎকার শব্দমালায় রাংগানো চমৎকার ঊর্মিমালা পড়ে সত্যি বিমুগ্ধ, অভিভূত আলহামদুলিল্লাহ!
প্রতিটি অনুভূতি, আবেদন, আকুলতা মন ছুঁয়ে গেলো!
সেই খালাম্মার জন্য অনেক অনেক দোআ, আল্লাহ উনাকে জান্নাত বাসী করুন আমীন!
স্টিকি পোস্টে অভিনন্দন আপু
তোমাদের জন্য শুধুই অনিঃশেষ দোয়া। উদারচিত্তময় প্রশান্তিকর উপস্থিতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
তোমারই সৃষ্টি যদি হয় এত সুন্দর,
না জানি তাহলে তুমি...কত সুন্দর!
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
কেমন আছেন আপনি!?
মোবাইলে টাইপ করছি; তাই ছবি দিতে পারলাম না!!
তবে ভালোবাসা রইলো হৃদয়ের গহীন থেকে।
আমারও ভীষণ কষ্ট হয়েছে। কিন্তু কিছুই তো করতে পারি না। এই পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে।
তোমার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি। সর্বতোভাবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন