মৃত মুসলমান !!
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ০৪ মে, ২০১৫, ০৮:৩৬:৫৮ রাত
বিশ্বজুড়ে লাশের পাহাড়
রক্তে রাঙানো দেহ
অপমানিত, লাঞ্ছিত মুসলমান
প্রতিবাদে নেই কেহ।
আফসোস নেই, অশ্রু নেই
নেই তোমাদের শোক
দ্বীনকে ভুলে হারিয়েছো সব
অবশেষে মনুষত্ব বিবেক।
তেজ্যোদীপ্ত বক্তৃতা নেই
বিতর্ক সভায়
গুম মাদকে মত্ত সব
খুনের নেশায়।
তামাশা করে মানুষ মারে
ফেলে রাখে গর্দান
এরপরেও নেই তোমাদের
তলোয়ারের গর্জন।
বহে না জমীনে কেন সিপাহীর
উষ্ণ রক্ত ধারা
কাঁধে নেই অস্ত্র তাদের
নেই কেন জ্বিহাদী মহড়া?!
ঈমানে শক্তি নেই
করে শুধু স্বার্থ সন্ধান!!
দুর্বিসহ গৃহবিবাদে মত্ত আজ
মৃত মুসলমান।
কখন উঠবে ফুঁসে
শাণাবে প্রচণ্ড আক্রমণ??!!
খোদার গযব আসন্ন জেনো
না হলে আগুয়ান।
বিষয়: বিবিধ
১৬৯৫ বার পঠিত, ৫৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মৃত মুসলমানদের ঈমানের জোর নেই রক্ত গরম হয় না এরা মনে না আর কখনো ফুসে উঠতে পারবে । অনেক ধন্যবাদ আপু ।
বেশী বেশী করে লিখো। সবাই মিলে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে ঘুমন্ত এ অভাগা জাতিকে জাগ্রত করতে।
তোমার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভকামনা এবং ফুলেল শুভেচ্ছা......
খোদায় বিশ্বাস থাকলেই তো আসন্ন গজবের ভয় করতো। নামধারী মুসলিমদের বেশিরভাগ তো নামাযই পড়ে না। উচ্চ শিক্ষা অর্জন করলে এদের অধিকাংশ আর বিশ্বাসী থাকে না, মনে করে তারা নিজেরাই পৃথিবীর আবিস্কারক ও স্রষ্টা। (নাউযুবিল্লাহ)
আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের হুশ ফিরিয়ে দিক, ঈমানের বলে বলিয়ান করুক। আমীন।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
আপনার হৃদয়স্পর্শী দোয়ায় আমীন।
আজো সেই কুরআন আছে হাদিস আছে,
সেই ঈমান আর মানুষ নেই,
সেই আবু বকর ওমর নেই,
সেই আলী হায়দার, ওসমান নেই।
আজানের রছম আছে আগের মতই।।
বেলালের সেই রূহ নেই।
এজিদের রাজতন্ত্র আছে আগের মতই
হোসেনের সেই জিহাদ নেই।।
কোরআনের তেলাওয়াত আছে আগের মতই
রাবেয়া বসরির মত প্রেমিকা নেই।।
হাদিসের পাঠক আছে আগের মতই
বুখারির মত সেই সাধক নেই।।
কাফের ও মুশরিক আছে আগের মতই
ইবনে কাশিম আর ছালাহদিন নেই।।
দাওয়াতে দ্বীন আছে আগের মতই
বান্নার মত সেই দায়ী নেই।।
কবি ও কবিতা আছে আগের মতই
হাফিজ, রুমি, ইকবাল নেই।।
জাযাকিল্লাহু খাইরান ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ।
অসাধারণ অর্থবহ গানের প্রতিটি লাইন আলহামদুলিল্লাহ্। আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং প্রেরণাময় মূল্যবান সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। ভালো সংবাদের প্রতীক্ষায়।
সে বইটিতে পার্ট বাই পার্ট ইতিহাস বর্ণিত।
আল্লাহ তাআলা কামিয়াবী রেখেছেন ইমানের মধ্যে অন্য কোথাও কামিয়াবী রাখেন নাই।
মুসলমান পাক্কা ইমান দার হবে তো আল্লাহ জমীনের রাজত্ব দিয়ে দিবেন।
যতদূর মনে পড়ে আমি কয়েকটি লিখা পড়েছিলাম। হৃদয় নাড়া দেয়ার মত লিখা। প্রেরণাময় মূল্যবান সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
ভীষণ আনন্দিত হলাম, অনেক ভালো লাগলো তোমার জ্ঞানগর্ভ ও বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্যটি পড়ে।
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং প্রেরণাময় মূল্যবান সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
াআপনার কবিতা পড়ে ভালো লাগলো......।
জাযাকিল্লাহু খাইরান ফিদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
আমরা কাঁদি আমরা হাসি
আমরা করি নিত্য!
আমরা দেখি আমরা শুনি
আমাদের মাঝে পশুত্ব।
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং প্রেরণাপূর্ণ মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর। আপনাদের সকলের জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
শুধুই ইমান হয়েছে চুরি,
মুমিনের তাই বড়ই অভাব,
মুসলীম আছে ভূরী ভূরী৷
কোরানের আয়াত হুবহুই আছে,
সীরাত হাদীশ কমতি নাই,
চিনির বলদ সম বহিয়া বেড়াই,
ভিতরে আছে কি জানিনা ভাই৷
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং প্রেরণাপূর্ণ মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর। আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
'وانتم الاعلون ان كنتم مؤمنين'
মহান এই ওয়াদা-ঘোষণার প্রতি মুসলিমদের আস্হা-বিশ্বাস কমে যাওয়া এবং তার স্বদায়িত্ব যথাযথ পালন না করাই বিশ্ব মুসলিমের বর্তমান দূর্দশার একমাত্র কারণ!
আল্লাহ মুসলিম সমাজ কে হুশ দান করুন,আমিন!
জাযাকিল্লাহু খাইরান!!
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং প্রেরণাপূর্ণ মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
কিবলবো কিচছু বুঝতে পারছিনা
আপনার সুন্দর দোয়ায় আমীন।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
কেন জানি আপনার এই কবিতাটা পড়ে আল্লামা ইকবাল এর একটা শেএর মনে পড়লো।
রেহ গেয়া রসমে আজাঁ... রুহে বেলালী না রেহী।
ফালসাফা রেহগেয়া .... তালক্বীনে গাজালী না রেহী।
আমার ক্ষুদ্র এ লিখাটি পড়ে এমন একজন মহান কবি ও দার্শনিকের কথা স্মরণ করেছো জেনে অনেক আনন্দিত ও অভিভূত হলাম। যদিও আমি একজন অযোগ্য ও অথর্ব একজন মানুষ।
কারণ উনি আমার অন্নেক অন্নেক প্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব।
বেলালি পড়াণ নাহিক তায়,
শিক্ষা নাহিক গাজালীর,
-শুধু দর্শন-হেতু বিলায়ে যায়।
তরজমা টা আমার না ভাই/আপা!
কবি মনিরুদ্দিন ইউসুফ এর। এটা ইকবাল এর বিখ্যাত "জওয়াব ই শিকওয়া" এর একটি চরন।
আপনার মনে পুড়িব একাকি গন্ধ বিদুর ধূপ।
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং প্রেরণাপূর্ণ মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
চেতনাদীপ্ত ঘুম ভাংগানিয়া কাব্যের জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!
আমি কবিতা লিখতে পারি না
শুভকামনা রইলো আপু!
আন্তরিকভাবে চেষ্টা করলে অবশ্যই সুন্দর কবিতা লিখতে পারবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
তোমার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
কী বোর্ড নষ্ট হবে
চুল পাকিবে
তবু একটা অক্ষর
বাহির হইবে না!
পৃথিবীময় দাওয়াহ কার্যক্রম অনেক মুসলিম বৃদ্ধি করছে এবং বেশ কিছু মানুষকে আল্লাহভীরু বানাচ্ছে, নতুন নতুন দায়ী তৈরীও করছে, কিন্তু তা কি মুসলিমদের প্রতি সহিংসতার পরিমাণ কমাচ্ছে?? আপু সবাই ইসলামকে নানান প্যাকেজে ভাগ করে ফেলেছে এমনকি আমিও হয়ত এমন কোন প্যাকেজেই চলছি। পূর্ণাঙ্গরূপে ইসলামকে আকড়ে ধরতে আমরা কেউ রাজিনা। ইসলামের যতটুকু আমরা মানাকে সহজ ভাবছি, ঠিক ততটুকু পালন করছি আর তাকে নিয়েই মতবাদ তৈরী করে সেটাকেই ইসলাম বলে দাবি করছি। আচ্ছা আপু আল্লাহ কেন আমাদের উপর দায়িত্ব অর্পন করবেন, সাহায্য করবেন "যেখানে আমরা কেউই পূর্ণাঙ্গরূপে ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করিনা???" আমরা নিজেরাই যেখানে ইসলাম মানতে বাধ্যনা, সেখানে আমরা কি দায়িত্ব পালনে অক্ষম নই? আল্লাহর দ্বীন কি এতই ঠুনকো যে আমাদের মত অপদার্থ দিয়ে তাকে টিকিয়ে রাখতে হবে?? পূর্ণাঙ্গরূপে যখন কিছু সংখ্যক মুসলিম ইসলামকে আকড়ে ধরবে(হাদিসের মতে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম কখনো ইসলামে প্রবেশ করবেনা)আল্লাহ তাদের উপরে দায়িত্ব অর্পন করবেন। যারা এই জামায়াতের অন্তভূক্ত হবেন তারাই সফলকাম। এই দলকে আল্লাহ কাফিরদের থেকে লুকিয়ে রাখবেন অবশেষে বিজয় তাদের হাতে অর্পন করবেন। এই দলের বাইরের বাকি মুসলিমের ভাগ্যে পৃথিবীতে ভাল কিছু জুটবেনা, তবে তারা পৃথিবীতে যে অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করছেন এর বদৌলতে আল্লাহ তাদের যাবতীয় পাপ ক্ষমা করে দিবেন এবং জান্নাতে দাখিল করবেন। আর হাদিসের ভাষ্যমতে: আস-শাম (সিরিয়া,ফিলিস্তিন, জর্ডান, লেবানন,তুরষ্কের কিছু অংশ),ইরাক,ইয়েমেন,খোরাসান (আফগানিস্তান ও ইরানের কিছু অংশ),তুরস্ক, হিন্দ(উপমহাদেশ)[হিন্দ যুদ্ধের প্রথম ভবিষ্যৎবাণী সত্যি হয়ে গেছে কারণ তা একবার মুসলিমদের পদানত হয়েছে কিন্তু ২য় ভবিষ্যৎবাণীর ব্যাপারে আমি নিজে এখনো রেফারেন্সের সত্যতা যাচাই করতে পারিনি।]-সহ মুসলিম ভূমিগুলোতে এ যুদ্ধ ছড়িয়ে পরবে আর মুসলিমরা কচুকাটা হতে শুরু করবে। মুসলিমরা ১ম খৃষ্টানদের সাথে জোট করে ৩য় শক্তিকে [আমার কাছে মনে হয়েছে ৩য় শক্তি বলতে ইরান ও তার জোটকে ইঙ্গিত করা হয়েছে তবে দাবি করবনা কারণ মজবুত রেফারেন্সের দরকার] পরাস্ত করবে অতঃপর সেই খৃষ্টানরাই আবার চেহারা পাল্টে ফেলবে এবং ক্রুশের মর্যাদা রক্ষার নামে সিরিয়া ও তুরষ্কে মুসলিমদের সাথেই আবার যুদ্ধ শুরু করবে কিন্তু তারা পরাস্ত হবে। পৃথিবীর অন্যান্য এলাকা ভুমিকম্প, অগ্নুৎপাত, সুনামির মত প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কবলে পরে বিরান হতে থাকবে। প্রথম যুদ্ধ হতে পরবর্তী যুদ্ধ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলো আরো ভয়ংকর হতে শুরু করবে। মুসলিমরা ৩ ভাগে ভাগ হবে। ১ম সংখ্যক মুসলিম দ্বীন ছেড়ে দিবে এবং মুসলিম নিধনে কাফিরদের সহায়তায় লিপ্ত হবে।আল্লাহ এদের জাহান্নামে পোড়াবেন। ২য় সংখ্যক মুসলিম হত্যার শিকার হবে (এরাই মেজরিটি)আল্লাহ এদের যাবতীয় পাপ ক্ষমা করবেন ও শহীদের মর্যাদা দান করবেন এবং জান্নাতে দাখিল করবেন। কিন্তু ৩য় দলটি হবে কাফিরদের জন্য বিস্ময় ও চমক। কারণ তারা এদের ব্যাপারটি জানতোই না। তারা ধোঁকা খাবে আল্লাহর পক্ষ হতে। এদের দ্বারাই কাফিররা পরাস্ত হবে। এটিই হল প্রকৃত আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের দল। যাদের মাঝে একজন ইমাম(খলিফা)থাকবেন। সামান্য কিছু কাফিরকেই তারা শাস্তি প্রদান করবে বাকিদের ক্ষমা করে দিবে। যে পরিমাণ রক্তারক্তি এড়ানোর কোন সুযোগ নেই শুধু ততটুকুই ঘটবে এর কম বা বেশিনা। তবে ইহুদীরা চুড়ান্ত প্রতিদ্বন্দী হিসেবে দাজ্জালকে নিয়ে বের হবে যাকে সাহায্য করবে ৭০,০০০ ইহুদী। যারা ইস্পাহান (ইরান) থেকে বের হবে। তারা সমস্ত পৃথিবীকে মুসলিমশূন্য করার মিশনে নামবে। অবশেষে মুসলিমদের বাইতুল মাকদিস দূর্গে অবরোধ করবে। শায়িখ শামিম এর বর্ণনামতে, বাইতুল মাকদিস দূর্গে মাত্র ১২০০ মুসলিম (৮০০ পুরুষ ও ৪০০ শত নারী)আল মাহদীকে নিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করবেন। (হাদিসের রেফারেন্সটা এখনো বের করতে পারিনি) বাকি মুসলিম সম্ভবত হত্যার শিকার অথবা ভয়ে চুপ থাকবে। কিন্তু ঈসা (আঃ) অবতরণ করবেন এবং তাকে দেখে ইহুদীরা চিনতে পারবে দাজ্জাল বাঁচার জন্য পালনো শুরু করবে কিন্তু পালাতে পারবেনা ঈসা (আঃ) তাকে হত্যা করবেন তা দেখে ইহুদীদের মনে ভয় ঢুকে যাবে তারা যুদ্ধের কথা ভুলে যাবে এবং পালাতে শুরু করবে। অবশেষে তারা মুসলিমদের হাতে পরাস্ত হবে। এভাবেই পৃথিবীর শেষ সময়ের ভাগ্যলিপি লিখা হয়েছে। এসব ভাবলে আমারো ভয় হয়। আমি আমার দূর্বলতা সম্পর্কে জানি তাই ভয়টা আরো বেশি। যুদ্ধ আমিও চাইনা সব সমাধান আল্লাহর হাতে। আল্লাহর রাসূল বলেছেন, দোয়ার দ্বারা মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়, পূন্য কাজের দ্বারা মানুষের আয়ূ দীর্ঘায়িত হয় আর মানুষ যে দুর্ভোগ পোহায় সেটা তারই কর্মের ফল। (বুখারী ও মুসলিম) তাই আল্লাহর কাছে সমসময় আমরা বেশি বেশি দোয়া করি, ইসলামকে আকড়ে ধরার চেষ্টা করি আশা করা যায় আল্লাহ মুসলিমদের ভাগ্য পরিবর্তন করে দিবেন। অকল্যাণ দূর করবেন।
নেই তোমাদের শোক
দ্বীনকে ভুলে হারিয়েছো সব
অবশেষে মনুষত্ব বিবেক।
ছন্দের সমস্যাগুলো চোখে পড়ল। প্রথম প্যারাটি ভাল হয়েছে। সময় অভাবে সমালোচনা করতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত আন্তরিক উপস্থিতি ও সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
মন্তব্য করতে লগইন করুন