তুমি সুন্দরতম - তুমি প্রিয়তম
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ০১ জানুয়ারি, ২০১৫, ০১:৩৯:৫৩ রাত
বিশ্ব কাননের সুরভিত প্রস্ফুটিত শ্রেষ্ঠতম ফুল মোদের সুন্দরতম প্রিয়তম রাসুল (সাঃ)। মহান রাব্বুল আলামীন যাকে সর্বোত্তম আদর্শের সর্বোৎকৃষ্ট নমুনা হিসাবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন মানবজাতির কল্যাণের জন্য তিনি নিখাদ সর্বকালজয়ী সতত সমুজ্জ্বল মহত্বের অধিকারী মহামানব আমাদের নয়নের মণি দরদী বন্ধু নবী (সাঃ)। কারণ তাঁর অন্তরে মানবতার সর্বোৎকৃষ্ট পরম উৎকর্ষ সাধনের সব গুণাবলীই পূর্ণমাত্রায় বিদ্যমান ছিল। কোরআন মজীদে সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ পাক দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছেন, সত্য ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় নবীর আদেশ নির্দেশ, পালনীয় বর্জনীয় ও অনুকরণীয় বিষয়সমূহের তিনিই হলেন একমাত্র পরিপূর্ণতম নিখুঁত প্রতিকৃতি। যাতে কোনরূপ সংশয় ও সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। কোরআনুল কারীমের প্রতিটি শব্দ ও বাক্যের তিনিই নির্ভুল নিখাদ অবয়ব ও প্রতিচ্ছবির উৎকৃষ্টতম নমুনা। যার অবিশ্বাস্যকর পদচারনা আমরা লক্ষ্য করি ব্যক্তি হতে পরিবার, গৃহ থেকে মসজিদ, ক্ষমা থেকে যুদ্ধের ময়দান, সমাজ থেকে রাষ্ট্র পরিবর্তন প্রতিটি পর্যায়ে কল্পনাতীতভাবে। চলনে বলনে, মন মননে, নিদ্রায় জাগরণে, সজনে বিজনে, কর্মে কথনে যে বিশাল মহিমা, মহত্ব ও পূর্ণাঙ্গ শ্বাশত সৌন্দর্যের রেখা তিনি অঙ্কন করেছেন সেটাই কালজয়ী অলঙ্ঘনীয় অপরিবর্তনীয় আইন হিসাবে বিরাজিত সমগ্র বিশ্বজুড়ে।
তিনি দুশমনের নিরবচ্ছিন্ন শত দহন ও নির্যাতন এমনকি নৃশংস আক্রমণে নিষ্পেষিত মৃতপ্রায় হয়েও কোন কূটবুদ্ধি, দুষ্টপ্রকৃতির কৌশল, কলহপূর্ণ হিংসুটে স্বার্থপরসুলভ দুরভিসন্ধি কখনই করেননি। এজন্য তাঁর প্রাণঘাতী দুশমনরাও কখনই তাঁকে মিথ্যেবাদী, বিশ্বাসঘাতক, লোভী কিংবা প্রতিশ্রুতিভঙ্গকারী বলার সাহস বা স্পর্ধা দেখাননি। বরং মহানবী (সাঃ) এর সুমিষ্ট ভাষণ, দরদ ও যুক্তিপূর্ণ যাদুকরী উপস্থাপন, ভূবন ভোলানো মায়ামমতা, অসহায় এতীমদের আদরমাখা সেবা যত্নের নমুনা দেখে শত্রুদের বুকের ভিতরে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠতো। তাদের অন্তরে জমে থাকা আত্মঘাতী অহর্নিশ জ্বালা নিবারণের জন্য একগুঁয়েমিবশতঃ তাঁকে অভিহিত করা হয় কবি, যাদুকর এবং ভূতে ধরা উন্মাদ হিসাবে।
এই ধরিত্রী মাঝে এমন স্বঘোষিত অনেক মহামানব এবং মহামানবী রয়েছেন যাদের পূর্বাপর চরিত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে বা বিশ্লেষণ করলে বেরিয়ে আসবে স্বচ্ছ পূত পবিত্র আলোকরশ্মির মাঝে অনেক অনেক খাদযুক্ত ভেজাল কৃষ্ণ মেঘপুঞ্জ। এক্ষেত্রে একমাত্র মানবাতিহাসের একজনই ব্যতিক্রম মহামানব আর তিনি হলেন মোদের গৌরব পরম বিশ্বস্ত পরম সত্যবাদী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ)। সারা বিশ্বময় ভ্রমপূর্ণ জাহেলিয়াতের শ্বাসরুদ্ধকর ঘন অন্ধকারের মাঝেও শত্রু মিত্র নির্বিশেষে একবাক্যে সকল আরববাসী যাকে আল আমীন উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। যা সত্যিই অচিন্তনীয়, বিস্ময়কর।
রাসূল (সাঃ) পুরুষদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম’। আর নারীদেরকে একইভাবে বলেন, ‘কোন স্বামী যদি স্ত্রীর প্রতি একদিন অসন্তুষ্ট থাকে তাহলে চল্লিশ দিন পর্যন্ত সেই নারীর কোন ইবাদত আল্লাহ্ পাকের নিকট গ্রহণযোগ্য হবে না। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের স্মরণীয় যে, এখানে দ্বীনদার স্বামী এবং স্ত্রীর কথা বুঝানো হয়েছে। অবশ্যই পালিনীয় সিদ্ধ কাজকে নিষিদ্ধ হিসাবে বাধ্য করতে কিংবা খোদাদ্রোহী কোন শর্ত বা হুকুম তামিল না করার ক্ষেত্রে এটিই অত্যন্ত জরুরী বিষয়। একদা আমাদের জননী মা আয়েশা সিদ্দিকা রাদিআল্লাহু আনহা নির্দ্বিধায় ও নিঃসংকোচে বলেন, মিশরের মহিলারা ইউসুফের সৌন্দর্য দর্শনে অভিভূত হয়ে আপেল কাটতে গিয়ে তাদের নিজেদের আঙ্গুল কেটে ফেলেছিলেন। সেই মহিলারা যদি আমার প্রিয়তমের চরিত্রমাধুর্য অবলোকন করতো তাহলে তারা তাদের হৃতপিণ্ডই কর্তন করে ফেলতো। মা আয়েশা নবীজিকে কী পরিমাণ ভালোবাসতেন তাঁর হৃদয়মথিত উদগত একটি মধুময় ও মনোহরী প্রেমকরোজ্জ্বল উদাহরণের মধ্যেই যেন তা প্রস্ফুটিত ও প্রতিভাত হয়েছে।
ভ্রান্তির জগতে ডুবে থাকা ক্ষণিকের ভোগ বিলাসে উন্মত্ত উন্মাতাল মানবজাতি আজ স্বপ্নের ডানা মেলে কীট পতঙ্গ ও প্রজাপতির ন্যায় উড়ছে পারলৌকিক স্থায়ী অফুরন্ত নেয়ামতকে তামাশাচ্ছলে দূরে ঠেলে। গৃহে স্বামী স্ত্রীকে এবং স্ত্রী স্বামীকে রেখে নেশায় মত্ত হচ্ছে মেয়ে এবং পুরুষ বন্ধুতে। এটাই আজ সমাজের রেওয়াজ এবং সংস্কৃতি। অলীক কল্পনার সাম্রাজ্যে বহুমুখী ভোগের কারণে সর্বনাশা তীব্র অন্তর্দাহী অসম্পূর্ণ ভাগ্যবিড়ম্বিত ভালোবাসাহীন অসুখী মন খুঁজে বেড়ায় প্রতারিত ভ্রান্ত শান্তি সুখের বর্ণাঢ্যময় ঐন্দ্রজালিক ঘোরে। তাইতো মিথ্যে সুখ পাখীকে ধরতে গিয়ে কখনো মদ্যপাবস্থায় তারা রক্তাপ্লুত বেসামাল অবস্থায় অজ্ঞান হয়ে ফুটপাতে পড়ে থাকে। আবার কেহ বা নিদ্রাহীন রাত্রি কাটিয়ে নগ্ন হয়ে বেহালা বগলে নিয়ে ঘুরে বেড়ায় পাগলের মত পথে পথে। আবার কেহ বা তীব্রতার তাপদাহে জনতার সম্মুখে মঞ্চেই নিদ্রামগ্ন হয়ে পড়ে! এটাই তাদের দৃশ্যমান সভ্যতা, সুখের ঠিকানা ও নিত্যদিনের প্রতিচ্ছবি। আর এসব মানুষের কাছে সভ্যতার খোঁজে ছুটছে ক্ষমতালোভী, বিত্ত বিলাসী ও জনম জনমের তৃষিত ঘৃণিত মানুষরূপী পশুগুলো। সভ্যতার গভীর সঙ্কটে নিপতিত জাতি ঔদ্ধত্যের ও অশুভত্বের কঠিন শিকলে বন্দী, মৃতপ্রায়। তাদের কাছে সভ্যতা ও সুখ শান্তির সংজ্ঞা অশ্বডিম্বের ন্যায় যা অসংখ্য শূন্যের যোগফল।
ইসলামের ছায়াতলে যারা নিবিষ্ট আত্মসমর্পিত তাদের প্রতিটি নিয়্যত এবং কর্ম শুধুমাত্র আল্লাহ্র সন্তুষ্টির জন্য এটাই তাদের একমাত্র ধ্যান জ্ঞান ও আত্মোপলব্ধি। তাঁদেরকে কোন অস্বচ্ছ অভিপ্রায় কপটতা অসদ্বিবেচনা এবং দুষ্কর্ম প্রলোভিত করতে পারে না। কারণ তারা জানেন, আল্লাহপাকের অবস্থান ‘গ্রীবাস্থিত ধমনী অপেক্ষাও নিকটতর’। তারা এও জানেন যে, সর্বশক্তিমান পরম দয়ালু আল্লাহ্ যেমন ক্ষমাকারী মেহেরবান তেমনি অন্যায়কারীর জন্য দ্রুত হিসাব গ্রহণকারীও বটে। মানুষের মধ্যে এই বোধ, ন্যায়নীতি এবং ভীতি সঞ্চারিত হলে ব্যক্তি থেকে পরিবার, সমাজ থেকে রাষ্ট্র পৃথিবীর কোথাও কী আর কোন সমস্যা বিদ্যমান থাকে? অথচ বাস্তবতার আলোকে এরূপ প্রত্যাশা আজ যেন শুধুই দিবাস্বপ্ন!!
সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জগদ্দল পাথরের ন্যায় চাপিয়ে থাকা দুঃশাসন জুলুম যে অন্ধ বধির মুসলমানদের নিজেদের অর্জিত ফল তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। রাসূল (সাঃ) যিনি রাহমাতুল্লিল আলামীন, সমগ্র বিশ্বের শান্তির দূত, পরম আশীর্বাদ যার শ্বাশত চিরঞ্জীব আদর্শ পৃথিবী জুড়ে বিরাজিত অথচ বিশ্ব জাহানের মানুষ তো বটে খোদ মুসলিম উম্মাহ আজ ভয়াবহ দুঃখ দুর্দশায় অতিষ্ঠ জর্জরিত। এর একটাই মূল কারণ তাহলো মুসলিম জাতি সুবিধাজনক সুন্নাত ব্যতিরেকে সমাজের জরুরী প্রয়োজনে নবীজির মহিমান্বিত নীতি অনুসরণ বা অনুশীলন করছে না। নিজেদের সুখ ভোগ ও আরাম আয়েশী জীবনের জন্য জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাতভাবে অবজ্ঞা উপেক্ষা করছে অত্যাবশ্যকীয় সুন্নাহ। যার ফলশ্রুতিতে দুর্ভোগ, যন্ত্রণা ও জিল্লতি বেড়েই চলেছে। বর্তমান সমাজে গ্রথিত সর্বতোমুখী সমস্যার মূলোৎপাটনে নবী (সাঃ) এর পেশকৃত গৌরবান্বিত চিরঞ্জীব আদর্শ বাস্তবায়নে আমাদেরকে অবশ্যই তাঁকে সুক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে অনুসরণ করতে হবে। তবেই কেবল জাতির স্বপ্ন ও প্রত্যাশা পূরণের মধ্যে মুসলিম উম্মাহর হৃতগৌরব ও সন্মান পুনুরুদ্ধার করা সম্ভব হবে অন্যথায় নয়।
সুরম্য জান্নাতের অভ্যন্তরের মঞ্জিলে আল্লাহ্র প্রীতিতে, অনুগ্রহে ও ক্ষমায় সসস্ম্রমে পৌঁছানোর বাসনা ও স্বপ্ন যাদের হৃদয়ে লালিত তাঁদেরকে অবশ্যই প্রিয়তম রাসূল (সাঃ) এর চরিত্র মাধুর্যতা, সততা, বিশ্বস্ততা ও কর্মের সৌন্দর্যের নির্যাসটুকু গভীরভাবে অনুধাবন এবং অনুশীলনে হতে হবে অত্যধিক নিবেদিত যত্নবান। আর এটাই আমাদের দু’নো জাহানের শ্রেষ্ঠতম সম্পদ।
উৎসর্গঃ মমতাময়ী মা, প্রাণপ্রিয় ছেলেদ্বয় হ্যারি-আওন, সন্মানিত ও শুভানুধ্যায়ী মডারেটরবৃন্দ, হককথা ভাই, ভিশুজ্বি, কাহাফজ্বি, হাসেমজ্বী, লজিকালজ্বি, নিছারজ্বি, সবুজজ্বি, চিরবিদ্রোহীজ্বী, মামুনজ্বী, নোমানজ্বী, শাহীনজ্বী, মজুমদারজ্বি, বৃত্তাপু, আফ্রাম্নি, ফাতিমাজ্বি, সাদিয়াজ্বি, রেহনুমাজ্বি রোজাজ্বি, আরুজ্বি, গন্ধসুধাজ্বি এবং আমার প্রাণাধিক দু’জন সঙ্গী ও সঙ্গিনীসহ অগণিত গুণমুগ্ধ প্রাণপ্রিয় সকলকেই।
আজকের এই মহতীক্ষণে মহান রাব্বুল আলামীন তাঁর স্বীয় অনুগ্রহে তাঁর প্রিয়তম হাবীবের এই মহিমান্বিত সীরাত উপলক্ষে অতি ক্ষুদ্র এ আলোচনার প্রচেষ্টাকে কবুল করে নিয়ে সকলকেই পার্থিব ও আখেরাতের কামিয়াবী অর্জনের সৌভাগ্য নসীব করার তৌফিক দিন। আমীন।
বিষয়: বিবিধ
১৪৫৭ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন দোয়া রইলো।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
আপু আপনার লেখা খুবই সুন্দর পড়তে ও ভাল লাগে কিন্তু এত উন্নত ভাষা আমার বুঝতে একটু কষ্ট হয় । তাতে অসুবিধা নেই অন্যরা তো ঠিকই বুঝতে পারে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন দোয়া রইলো।
হয়ে মুসলমান জাতি মনবতার মহা মানবের চরিত্র আদর্শের
কথা ভুলে গেছি। আল্লাহ তার প্রিয় নবির আদর্শের শিতল ছায়ায় আমাদের কে কবুল করুন। যাযাকাল্লাহ
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
আস্ সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ... শ্রদ্ধেয়া আপুজ্বী!
আপনার নান্দনিক মনমুগ্ধকর অান্তরিক দরদময় 'সিরাতে নববী সাঃ' আলোচনা মুমিন হ্রদয় কে আন্দোলিত করবে ইনশা আল্লাহ!
অনেক জায়গায় গাওয়া সুন্দর এই না'তে রাসুল সাঃ আবারো মনে ওড়ে গেল....
"রাসুল সাঃ তুঁমি আলোক শিখা গহীন আধাঁর রাতে,
পথ দেখালে তুঁমি ওগো- সন্দেহ নেই তাতে!
ঝিনুক মাঝে মুক্তো যেমন পান্না-মানিক-হিরা,
দু'জাহানের পরশ পাথর, তুঁমিই সকল সেরা!
তনোমনে তোমায় নিলে-
দুঃখ ব্যথা যাবে চলে,
পরম পাওয়া নসীব হবে- কঠিণ ক্বিয়ামাতে!!"
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
আসসালামু আলাইকুম..............। আপনার স্বতঃস্ফুর্ত মূল্যবান উপস্থিতি ও হৃদয়গ্রাহী দোয়ায় আমীন। জাজাকাল্ললাহু খাইর।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
আমরা যেন সেই অাদর্শকে ধারন করে চলতে পারি।
আপনার হৃদয়গ্রাহী অনুভূতি ও দোয়ায় আমীন।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
আপনার উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য ও আবেগঘন প্রাণস্পর্শী আবেদন পরম করুণাময় কবুল করুণ। আমীন
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
----------------------------
যাঁর পূর্ণতা, উচ্চতার সর্বোচ্চ সোপানে উপনিত;
আঁধার রজনীর অমানিশা, যাঁর রূপচ্ছটায় দূরীভূত-তিরোহিত;
যাঁর চারিত্রিক সুষমা, সৌন্দর্যের-সৌকর্যের কাঞ্চনজঙ্ঘায় বিরাজিত;
তাঁর উপর, তাঁর পরিবার-পরিজনের উপর সালাত পড় অবিরত।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
আপনার আবেগঘন আবেদনময়ী ও প্রাণস্পর্শী দোয়ায় আমীন। ছুম্মা আমীন।
মঙ্গলময় সর্বাবস্থায় আপনাকে ভালো ও সুস্থ রাখুন। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক পরম করুণাময়ের নিকট এই প্রার্থনা রইলো।
এত সুন্দর লেখার সাথে আমার মন্তব্য যাচ্ছে না । তবুও আমার উপস্থিতি জানান দেয়ার জন্য ছোট্ট একটা মন্তব্য করে গেলাম ।
অন্নেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
তোমার ও আওনের মন্তব্যের প্রতীক্ষায় অধীর আগ্রহে প্রহর গুনছি।
মন্তব্য করতে লগইন করুন