নক্ষত্রস্পর্শী চুম্বকীয় মহিমায় অভিষিক্ত তুমি...।
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৫:৫৭:৩০ সকাল
মমতাপ্লুত বুকভরা মুহাব্বত, ভূবণপ্লাবী উৎকৃষ্টতম গুণাবলী, মহৎ চরিত্র, অসীম ধৈর্য, অনিঃশেষ ত্যাগ, নিষ্কলুষ নির্মলতম সততা ও ন্যায়ের মাধুর্য মিশানো প্রগাঢ় বিশ্বস্ততায় ভরা পূর্ণময় জীবনের সর্বক্ষেত্রে প্রতিটি কর্মে যে মহামানব নক্ষত্রস্পর্শী চুম্বকীয় মহিমায় অভিষিক্ত তিনি মোদের প্রাণপ্রিয় রাসুল হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাঁকে সৃষ্টি করা না হলে এই আসমান যমীন, পাহাড় পর্বত, চন্দ্র সূর্য, সাগর সৈকত, পশু পাখী, কীট পতঙ্গ কিছুই সৃষ্টি করতেন না মহান রাব্বুল আলামীন। তাইতো বিশ্ব নিখিলে মহান সৃষ্টিকর্তার যা কিছু অনুপম সৃষ্টি ও সর্বাধিক প্রেমাস্পদ তার মধ্যে সর্বোত্তম হলেন আমাদের প্রাণপ্রিয় রাসুল। সমগ্র মানব জীবনের জন্য যাকে প্রেরণ করা হয়েছিল এক পরম রহমত ও আশীর্বাদস্বরূপ।
অথচ আল্লাহ্র এই প্রিয় হাবীব নবী মুস্তফা (সাঃ) কেন সীমাহীন দুর্যোগ ও সমস্যাসঙ্কুল ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে জীবনাবাহিত করেছেন? আবার কখনো কেনই বা দরদমাখা চিত্ত, মানবিক শক্তি, প্রগাঢ় প্রেম ও প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা, অসীম ধৈর্য, অবর্ণনীয় ত্যাগ ও সহিষ্ণুতা দিয়ে উদ্ভূত বৈরী পরিবেশ ও নৃশংসতম পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছেন তার অন্তর্নিহিত কারণসমূহ প্রত্যেকটি মানুষের ভাবনার বিষয় বৈকি!! আল্লাহ্ পাক ইচ্ছে করলেই তাঁর প্রিয়তম বন্ধুর লাঞ্ছনা, অমানুষিক অত্যাচার, অপমান ও দুর্দশা লাঘবে আসমান থেকে ফেরেশতা পাঠিয়ে কিংবা নিমিষেই বিপদমুক্ত করে তাঁকে সারা জাহানের সম্মানিত বাদশা ঘোষণা করতে পারতেন। কিন্তু সেটা না করে কেন যুদ্ধে তাঁর দন্ত মোবারক শহীদ হল? কেন নামাযরত অবস্থায় নাড়ীভুড়ির দুর্গন্ধময় আবর্জনা দিয়ে তাঁকে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট দিলেন? কেনই বা ওহুদের যুদ্ধে রক্তাক্ত অবস্থায় মৃতপ্রায় হয়েছিলেন? এরূপ অসংখ্য ঘটনার একটি সোজা ও সহজ জবাব হলো সত্য ও দ্বীন প্রতিষ্ঠায় রসূলকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালবাসতে হলে তাঁর জীবনের প্রতিটি কর্ম অনুসরণ ও অনুশীলন করা চাই। আর এটাই আমাদেরকে যথাযথভাবে পরীক্ষার জন্য মহান রবের একান্ত উদ্দেশ্য ও অভিপ্রায়। যা আদর্শ হিসাবে তাঁর হাবীবকে আমাদের সামনে যথাযথভাবে উপস্থাপন করেছেন।
এ কারণেই প্রিয় নবী (সাঃ) আমাদের সকলের চলার পথের সর্বোত্তম আদর্শের নমুনা ও সতর্ককারী এবং পার্থিব ও পারলৌকিক জীবনের শ্রেষ্ঠতম উপহার, শ্রেষ্ঠতম গৌরব এবং শ্রেষ্ঠতম সম্পদের এক অনিঃশেষ অনাবিল আলোকবর্তিকা। তিনি বিশ্ব জাহানের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র, শান্তির দূত, অন্ধকারের আলো ও সামগ্রিক কল্যাণের একমাত্র সঠিক পথপ্রদর্শক ও মুক্তিদাতা। সুতরাং রাসুল (সাঃ) এর জীবনাদর্শ, আচার-আচরণ, আদেশ-নিষেধ ও পথনির্দেশ সর্বান্তকরণে মেনে চলাই ঈমানদারদের জন্য একমাত্র দ্বীনি শর্ত। এসব অবশ্যই পালনীয় দায়িত্ব ও কর্তব্য থেকে কেহ যাতে বিন্দু পরিমাণ লক্ষ্যচ্যুত না হয় সেজন্য আল্লাহ্ পাক অতি গুরুত্বের সাথে পাক কালামে স্মরণ করিয়ে দেন এভাবেঃ
“আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করো, যাতে তোমাদের উপর রহমত বর্ষিত হয়” (সূরা আল ইমরানঃ ১৩২)। “যে কেহই আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসুলের আনুগত্য করবে, আল্লাহ্ পাক তাকে জান্নাতে দাখিল করবেন” (সূরা আল ফাতহঃ ১৭)। আল্লাহ্ পাক আরও বলেন, “যারা আল্লাহ্ ও শেষ দিবসের আশা রাখে ও আল্লাহ্কে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্য আল্লাহ্র রাসুলের মধ্যে রয়েছে সর্বোত্তম নমুনা (সূরা আহজাবঃ ২১)। অতএব “রাসুল তোমাদেরকে যা দেন তা গ্রহণ করো, যা নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাকো এবং আল্লাহ্কে ভয় করো” (সূরা হাশরঃ ৭)। “ হে ঈমানদারগণ, আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের নির্দেশ মান্য করো এবং শোনার পর তা থেকে বিমুখ হয়ো না” (সূরা আনফালঃ ২০)।
আল্লাহ্ কর্তৃক তাঁর উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য নবী (সাঃ) তামিল করেছেন আন্তরিক নিষ্ঠা ও একাগ্রতার সাথে। আর তাইতো আল্লাহ্ পাক তাঁর প্রিয়তম হাবীবকে উদ্দেশ্য করে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় এরশাদ করেছেন “ নিশ্চয়ই আমি আপনাকে সত্য দ্বীনসহ সুসংবাদদাতা ও ভয়প্রদর্শনকারীরূপে প্রেরণ করেছি এবং জাহান্নামীদের সম্পর্কে আপনাকে কোনরূপ প্রশ্ন করা হবে না” (সূরা বাকারাঃ ১১৯)। তিনি আরও বলেন, আল্লাহ্ কখনই তাদের উপর আজাব নাযিল করবেন না, যতক্ষণ আপনি তাদের মধ্যে অবস্থান করবেন (সূরা আনফালঃ ৩৩)। নিঃসন্দেহে আল্লাহ্ পাকই আমাদের শ্রেষ্ঠতম বন্ধু ও অভিভাবক এবং আশা ভরসার স্থল” (সূরা বাকারাঃ ২৫৭)। “বন্ধু ও সহায়ক হিসাবে আল্লাহ্ পাকই যথেষ্ট” (সূরা নিসাঃ ৪৫)। “আল্লাহ্ পাকই প্রকৃত শুভাকাঙ্ক্ষী এবং তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ সাহায্যকারী” (সূরা আল ইমরানঃ ১৫০)। আর তাই তিনি আসমানী কিতাব নাযিল করে আমাদেরকে শিখিয়েছেন তাঁর পরম বন্ধু মহানবী (সাঃ) কে অনুকরণ করে কীভাবে দু’জাহানে মুক্তি ও প্রকৃত কল্যাণের পথ অর্জন সম্ভব।
ওহুদের যুদ্ধে রাসুল (সাঃ) এর প্রিয়তম পিতৃব্য হযরত হামযা (রাঃ) সহ সত্তর জন মুজাহিদ শাহাদাতবরণ করেন। প্রতিপক্ষের আক্রমণে স্বয়ং রাসুল (সাঃ) ছিলেন রক্তাপ্লুত ও মৃতপ্রায়। সে যুদ্ধে অধিকন্তু হযরত আলী ও তালহা প্রমুখ সাহাবীদের দেহ ক্ষত বিক্ষত হয়ে যায়। এরূপ কঠিন বিপদের সময়ও মহা নবী (সাঃ) কাতর কণ্ঠে মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে মিনতি জানালেন, “হে আমার প্রতিপালক, তুমি আমার কওমকে ক্ষমা করো, তারা জানে না”। যা সত্যিই আশ্চর্যজনক। তিনি তায়েফ থেকে ক্ষত বিক্ষত হয়ে ফিরে আসেন, মক্কাবাসীদের নির্মমতম বর্বরতার শিকারে পরিণত হন কিন্তু দুশমনকে অভিসম্পাত বা তাদের অমঙ্গল বা অকল্যাণ কখনই কামনা করেননি। শুধু তাই নয় সমগ্র জীবনে তিনি একটিও মিথ্যা কথা বলেননি। এমন কি ভুলক্রমে কিংবা পরিহাসচ্ছলেও জীবনে কখনো অশ্লীল বাক্য উচ্চারণ করেননি যা বিস্ময়কর বটে। অভাব অনটনে, দুঃখ ক্লেশে সর্বাবস্থায় অবিরামভাবে শত্রুর মোকাবিলা করেছেন অবিচলভাবে ও মহাবিপদ নামক পর্বতের উচ্চতম দুর্গম শৃঙ্গ আরোহণ করেছেন পায়ে হেটে, আপন শক্তিতে অদম্য স্পৃহায়।
সকল বঞ্চনা কুৎসিত ও বীভৎসতাকে আপন মহিমায় জয় করে স্পর্শ করেছেন কাঙ্ক্ষিত দ্বীনের আলোকোজ্জ্বল নক্ষত্রের জ্যোতিকে। যার আলোকিত পরশে বিশ্ববাসী হয়েছিল আলোকস্নাত চমকিত, বিমুগ্ধ সুরভিত গোলাপের সৌরভে হয়েছিল আমোদিত এবং গৌরবান্বিত। চন্দ্র সূর্যের মত দীপ্তি ছড়িয়ে বিশ্ব নিখিলে প্রস্ফুটিত হয়েছিলেন অনন্তকালের অপ্রতিরোধ্য বিস্ময়কর মহানায়করূপে, যিনি সমগ্র মানব জাতির আদর্শের শ্বাশত মুকুট এবং আল্লাহ্ পাকের অশেষ অনুগ্রহ আমাদের প্রিয়তম রাসুল রাহমাতুল্লিল আলামীন হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সাঃ)।
সৌজন্যেঃ শ্রদ্ধেয় ভিশু ভাইয়া
বিষয়: বিবিধ
১৫৩৪ বার পঠিত, ৫৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
বেকুবের উৎপাদিত প্রোডাক্ট বেটা- এই লেখনীর সাহিত্য মানও কী তোমার চোখে পড়ে নি!!!
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : দোয়া করে কি হবে। আমার দোয়ার দরকার নেই। পেশোয়ারে আপনারা যারা নবী মুহাম্মদ প্রেমিক তাদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেন।প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃএর অনুপম আদর্শের পথ থেকে অনেক দূরে সরে যাওয়ার কারণেই মুসলিমদের আজ চরম দূর্দিন!
বৈষয়িক সামান্য স্বার্থের প্রয়োজনে আমরা পারলৌকিক সীমাহীন সাফল্য কে কত অবহেলায় এড়িয়ে চলছি!
আল্লাহ মহান আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুন-এই প্রার্থনা তাঁর দরবারে!
লেখনীর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কে জাযায়ে হাসানাহ আল্লাহ দান করুন! আমিন!!!
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : পেশোয়ারের তালেবানরা নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃএর অনুপম আদর্শের পথেই আছে। এজন্য যত দূর্গতি।আসসালামু আলাইকুম.....শ্রদ্ধেয় সুহৃদ শেখের পোলা ভাইয়া। আপনার মূল্যবান মতামত সম্বলিত উৎসাহব্যঞ্জক সুন্দর অনুভূতি রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আশাকরি সকলেই ভিশু ভাইয়ার এই সুন্দর আহ্বানে আন্তরিকভাবে সাড়া দিবেন।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপু, আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ। আমার ধারণা ছিল ভিশু ভাইয়ের আহবানে সাড়া দিয়ে সর্ব প্রথম তিন জনের মধ্যে যে কোন একজন লেখা পোষ্ট করবেন। তারা হলেনঃ সন্ধ্যাতারা, আফরোজা অথবা রেদওয়ান কবির সবুজ ।
যাক হোক আল্লাহর দরবারে শুক্রিয়া, সর্ব প্রথম আপনি , তাঁর পর আজ দেখলাম রেদওয়ান ভাই ও তাঁর লেখাটা পোষ্ট করেছেন। ভিশু ভাই দুনিয়ার সবচেয়ে অলস ব্যাক্তিকে ও একটি বিষয় লিখতে বলেছেন। আজ তিন দিন ধরে লিখতে বসে, বারবার হাত কেঁপে উঠে, বুক দুপ দুপ করে উঠে, বারবার মনে হচ্ছে আমার অজ্ঞানতা এবং দুর্বলতার জন্য যদি আমার রাসুলের সানের খেলাফ হয়ে যায়। তাঁর পর ও বারবার আল্লাহ্র কাছে দোয়া করছি, হে আল্লাহ্ আমি অধমকে একটু রহম করুণ, তাওফিক হান করুণ যেন দুই তা যুক্তি অন্তত লিখতে পারি । আমার জন্য দোয়া করবেন আপু।
আল্লাহ যেন আমাদের সেই রাসুল (সাঃ) এর উম্মত এর হক আদায় করার তওফিক দেন।
বরাবরের মত পাশে থেকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
বরাবরের মত পাশে থেকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
আপনার প্রেরণাময় হৃদয়স্পর্শী মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্ললাহু খাইর।
মঙ্গলময় আপনাকে সর্বাবস্থায় ভালো রাখুন দোয়া রইলো।
এভাবে বললে আমি শরম পেয়ে যাবো। আমি কিছুই মনে করিনি। আল্লাহ আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দিক।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করো, যাতে তোমাদের উপর রহমত বর্ষিত হয়” (সূরা আল ইমরানঃ ১৩২)।তাই তো দেখছি, আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি অতিমাত্রায় হৃদয়স্পর্শি অনুগত তালেবান না হয়ে উপায় নেই।
যাক হোক আল্লাহর দরবারে শুক্রিয়া, সর্ব প্রথম আপনি , তাঁর পর আজ দেখলাম রেদওয়ান ভাই ও তাঁর লেখাটা পোষ্ট করেছেন। ভিশু ভাই দুনিয়ার সবচেয়ে অলস ব্যাক্তিকে ও একটি বিষয় লিখতে বলেছেন। আজ তিন দিন ধরে লিখতে বসে, বারবার হাত কেঁপে উঠে, বুক দুপ দুপ করে উঠে, বারবার মনে হচ্ছে আমার অজ্ঞানতা এবং দুর্বলতার জন্য যদি আমার রাসুলের সানের খেলাফ হয়ে যায়। তাঁর পর ও বারবার আল্লাহ্র কাছে দোয়া করছি, হে আল্লাহ্ আমি অধমকে একটু রহম করুণ, তাওফিক হান করুণ যেন দুই তা যুক্তি অন্তত লিখতে পারি । আমার জন্য দোয়া করবেন আপু।
ভিশু ভাইয়ের আহ্বানে আপনি প্রথম সাড়া দিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো আশা করি মাসব্যাপী সিরাতের আলোচনায় এমন আরো অনেক কিছু জানতে পারব। আপনার মত সবাই এগিয়ে আসুক এই কামনা করি। ধন্যবাদ আপু আপনাকে এবং সাথে ভিশু ভাইকেও।
আপনার লিখা পড়ার প্রতীক্ষায় আছি আপুনি। আপনার সাথে একই প্রত্যাশা আমারও সবাই এই মহতী কর্মে যেন শরীক হয়। মেধাবী ভিশু ভাইয়া এজন্য অবশ্যই অভিনন্দনযোগ্য।
বরাবরের মত উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর। আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা রইলো।
মন্তব্য করতে লগইন করুন