ফোটাবো কলি পুস্প কাননে
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৪:৪৯:৩৯ বিকাল
এক প্রদীপ্ত আলোর উচ্ছলতায় ভরা তরুণ পেশায় ছিলেন স্বর্ণ-রত্ন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কারণে পরিভ্রমণ করতেন দেশ থেকে দেশান্তরে। একবার রোমে তাঁর বন্ধুর কাছে পৌঁছে দেখতে পেলেন তাঁর প্রধানমন্ত্রী বন্ধু একটি অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য বের হচ্ছেন। তাঁকে দেখে প্রধানমন্ত্রী বন্ধুটি বললেন চলুন আমার সাথে। অনন্যাপায় হয়ে বন্ধুর সাথে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে দেখলেন এক মাঠের প্রান্তে স্বর্ণ ও মণিমানিক্য খচিত রেশমী চাদরে সুসজ্জিত একটি সুদৃশ্য অপূর্ব তাঁবু।
সুশৃঙ্খলিত সৈন্যদল তাঁবুর চতুর্দিকে ঘুরে ঘুরে বির বির করে কি যেন বলে চলে গেলেন। তারপর এলো একটি বিজ্ঞ পণ্ডিত দল। একইভাবে তাঁরাও কিছু বলতে বলতে তাঁবু প্রদক্ষিণ করে চলে গেলেন। পরবর্তীতে একদল চোখ ধাঁধানো অসাধারণ রূপসী মহিলা তাদের মাথায় মণিমানিক্য ভর্তি স্বর্ণের থালাসহ তাঁবুর চারিদিকে ঘুরে কি যেন বলে তারাও চলে গেল। সবশেষে উপস্থিত হলেন স্বয়ং রোম সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞী। তাঁদের সঙ্গী হলেন প্রধানমন্ত্রী। উপস্থিত সবাই তখন তাঁবুর ভিতরে। তারপর তাঁবু থেকে যখন বেড়িয়ে এলেন তখন সকলেই অশ্রুসজল। উপস্থিত তরুণ ব্যবসায়ী বিস্ময়ে হতবাক হয়ে মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করলেন এবং প্রচণ্ড উদগ্রীবতায় আসল বিষয়টি জানার জন্য প্রবলভাবে কৌতূহলী হয়ে উঠলেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর কাছে ফিরে আসার সাথে সাথেই উদগ্রীব তরুণ ঘটনার মর্ম জানতে চাইলেন। উত্তরে বন্ধু জানালেন সম্রাটের এক পুত্র ছিল যাকে তিনি অত্যন্ত ভালবাসতেন। তাঁর আদরের ধন হঠাৎ একদিন কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে তিনি দেশী বিদেশী অভিজ্ঞ নামী দামী চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হলেন। কিন্তু সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে একদিন তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পরলেন। তাকে এখানেই সমাহিত করা হয়েছে যার উপরে সুদৃশ্য তাঁবুটি নির্মিত। প্রতি বছরের ন্যায় আজো রাজপুত্রের মৃত্যু স্মরণে এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়।
পুণরায় তরুণ প্রশ্ন করলেন, কিন্তু উপস্থিত অতিথিরা কী কী বির বির করে যেন বলে চলে গেলেন তাতো আমার বোধগম্য হলো না। তাঁর বন্ধু বললেন, উপস্থিত সেনাদল বলেছিল, হে রাজকুমার আপনার এই নির্মম নিয়তি যদি আমাদের অস্ত্রবল ও বাহুবল দিয়ে প্রতিহত করা যেতো তাহলে আমরা আমাদের সর্বস্ব উজাড় করে প্রাণপণ লড়াইয়ের মাধ্যমে আপনার জীবন আমরা বাঁচিয়ে রাখতাম। কোনভাবেই এই দৃশ্যের স্বীকার হতে দিতাম না। কিন্ত যে অদৃশ্য অমিত শক্তির ইশারা ইঙ্গিতে এমনটি হয়েছে তাঁর সাথে কোন বীরের বীরত্ব চলে না তাঁর অস্তিত্বের সামনে আমরা খুবই অসহায়, আমাদের সবকিছুই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে বাধ্য।
আর পণ্ডিত সমাজ রাজকুমারের কাছে নিজেদের দুঃখ ও হাহাকার প্রকাশ করে বললেন, আমাদের সকল প্রকার জ্ঞান গরিমা, বিদ্যা বুদ্ধি এবং পাণ্ডিত্য প্রয়োগের মাধ্যমে যদি আপনার এ অবস্থা আমরা আটকাতে পারতাম তবে তা অবশ্যই করতাম। কিন্তু এক্ষেত্রে সবই অকার্যকর। আমরা সত্যিই অক্ষম।
এরপর সুন্দরী তরুণীরা বললো, যুবরাজ আমাদের সমস্ত সৌন্দর্য, রূপ লাবণ্যের বিনিময়ে যদি আপনাকে আমরা রক্ষা করতে পারতাম তবে তাতে এতটুকু কার্পণ্য করতাম না। আপনার বিচ্ছেদ বেদনা আমাদের কাছে অসহ্য মৃত্যুসম। আপনার বিরহে আমরা পাগলিনী। আপনার শোকে আমরা অশ্রুর প্লাবনে ভাসছি কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। আমরা অপারগ। এ ঘটনা প্রবাহের যিনি নিয়ন্তা তাঁর কাছে আমাদের ফরিয়াদ অগ্রহণযোগ্য, মূল্যহীন।
পরিশেষে সম্রাট তাঁর প্রাণপ্রিয় পুত্রের উদ্দেশ্যে বললেন, হে প্রিয়তম পুত্র! তুমি তো জানতে তোমার পিতার ক্ষমতা ও শক্তি সামর্থ্যের ব্যাপারে। আমার কাছে আছে পর্যাপ্ত সৈন্য, জ্ঞানী, গুণী, বিদ্বান ও হিতাকাঙ্ক্ষী। যারা সকলেই তোমার হিতকামনা করে। কিন্তু তাদের সর্বাত্মক শক্তি ও সামর্থ্য দিয়ে তোমার প্রাণ রক্ষার ব্যাপারে সকলেই অপারগ। তারা আজ হাজির হয়ে তাদের অক্ষমতার কথা তোমাকে জানিয়ে দিয়ে গেল। সম্রাট অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বললো, পুত্র স্নেহ যে কী একমাত্র পিতা ছাড়া কেহই সেটা উপলব্ধি করতে পারবে না। আমার সমস্ত ক্ষমতা, শক্তি ও ঐশ্বর্যের বিনিময়ে যদি তোমাকে রক্ষা করা সম্ভব হতো তবে আমি তাই করতাম। এতটুকু কার্পণ্য বা ত্রুটি করতাম না। কিন্তু এই ঘটনার যিনি মালিক তাঁর কাছে তোমার পিতা, এমনকি সমগ্র পৃথিবীর যেকোন বীরযোদ্ধা বা ক্ষমতাশালী একান্তই নিরুপায়। তাই আমার প্রাণাধিক পুত্র তোমাকে রক্ষার ব্যাপারে আমি নিতান্তই অসহায়।
বন্ধুর মুখে এহেন বিবরণ শুনে তরুণের হৃদয়ে শুরু হলো প্রচণ্ড ঝড়। তাঁর হৃদয়ে ফুটে উঠলো ভাবান্তর ও পার্থিব জীবনের অসারতা। আর সাথে সাথেই তিনি দুনিয়ার মায়াজাল ছিন্ন করে শুরু করলেন একাগ্র চিত্তে কঠিন এক অকল্পনীয় জীবন সাধনা। আজ তাই আমাদের তরুণ প্রজন্মের ঈমানী চেতনাকে ধ্বংসের জন্য শুরু হয়েছে উন্মাতাল করা নগ্ন নৃত্যসহ মাদক দ্রব্যের অবাধ সমারোহ। ভাষা দিবস, বিজয় দিবস, থার্টি ফাস্ট নাইট কিংবা নববর্ষের নামে জঘন্যভাবে চলছে শরীয়ত বিরোধী কার্যক্রম। আমাদের অনাগত ভবিষ্যৎ তেজ্যোদীপ্ত উদীয়মান উজ্জ্বল তরুণ নক্ষত্রদেরকে আজ পরিকল্পিতভাবে ঠেলে দেয়া হচ্ছে নেশার আড্ডায় কিংবা যেনার আসরে। মা বোনেরা আজ ঘরের ভিতরেও নিরাপদ নয়। এমনকি আবাসিক ছাত্রী হোস্টেলে তাঁরা হচ্ছে নির্যাতিত নিগৃহীত। স্বৈরাচারী ভয়ংকর গোষ্ঠী গুম, অপহরণ, জেল জুলুমসহ দেশের ইসলামী শিক্ষা, নৈতিকতাবোধ, সুস্থ সংস্কৃতি, দাওয়াতী কার্যক্রম প্রকাশ্যে বন্ধ করে দিয়ে প্রতিমাসে মন্ত্রী নামধারী মাদকাসক্ত দেহ ব্যবসায়ীরা কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে যৌন শিল্পীদেরকে দিয়ে বিভিন্নভাবে দেশে উন্মত্ততা ও অশ্লীলতা ছড়াচ্ছে। পাশাপাশি সত্য ও ন্যায় পথের দিশারীদেরকে অমানবিকভাবে মিথ্যাচার করে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলানো হচ্ছে এবং বাকীদেরকে কারারুদ্ধ রেখে গভীর ষড়যন্ত্রে তাঁদের জীবন বিষদাগার করা হচ্ছে। বিশ্ববরেণ্য ইসলামী স্কলারদেরকে বিভিন্ন অজুহাতে বাংলাদেশে প্রবেশাধিকার দেয়া হচ্ছে না। ইসলামী কর্মকাণ্ডের প্রসার ও প্রচার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে ইসলাম প্রিয় মুসলিম উম্মাহকে।
তরুণ প্রজন্মকে অনৈতিকতা, অশ্লীলতা, যেনা, ব্যভিচার আর নেশার বিষময় সমূদ্রে ডুবিয়ে রেখে তাদের গঠনমূলক শিক্ষা কার্যক্রম ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে সুকৌশলে। তাদের হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে ভয়ংকর ইয়াবাসহ অন্যান্য নেশাযুক্ত মাদক দ্রব্য। ফলে স্বয়ং মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত ছয় বছরেই ইয়াবা সেবনের হার ৭৭% বেড়েছে। আর এই ইয়াবার যোগানদাতা স্বয়ং হাসিনা গং। এভাবেই দেশের আগামী সোনালী প্রজন্মকে নেশাযুক্ত করে জাতিকে পরিকল্পিতভাবে ঠেলে দেয়া হচ্ছে সর্বনাশা পথে । রুখে দেয়া হচ্ছে এহকাল এবং পরকালের অনন্ত সুখ শান্তির অভিযাত্রা।
হে মুসলিম মিল্লাত আপনারা ঈমাণী চেতনায় জেগে উঠুন, ঐক্যবদ্ধ হউন। আসুন আমরা আর সময় অপচয় না করে প্রতিজ্ঞা করি এই পঙ্গু দিশেহারা জাতিকে ধ্বংসস্তূপ থেকে টেনে তোলার, তাদেরকে বাঁচানোর। যাতে আমাদের গৌরবদীপ্ত সম্ভাবনাময় তরুণ তরুণীরা সুন্দর স্বপ্নকলির ন্যায় প্রস্ফুটিত হয়ে সুবাসিত করতে পারে আগামী প্রজন্মকে।
সৌজন্যেঃ বিজয় দিবস উপলক্ষে সকল বিডি ব্লগের প্রিয় ভাই ও বোনকে...।
বিষয়: বিবিধ
১৬৭৪ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভালোলাগা অনুভূতি আমাকেও আপ্লুত করলো। অনুভূতির জন্য অন্নেক অন্নেক দোয়া ও শুভেচ্ছা রইলো। জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার মন্তব্যের জন্য পুস্প আনতে গেলাম...।
লিখাটি পড়ার পর মনটা অনেক অনেক ভাল হয়ে গেল।
অনেক অনেক চমৎকার একটি লেখা, যেটি অন্ধকারে নিমজ্জিত এই জাতিকে আলোকিত করবে বলে আশা রাখি। আল্লাহপাক আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন । আমীন।
আপনাকে আসলেই ফুল দিতে চেয়েছিলাম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কিন্তু এখন কেন জানি তা ইচ্ছে করছে না ভাইয়া আপনার শোক সংবাদ শুনে। বারাকাল্লাহু ফিক।
সুজলা সুফলা বাংলায় আবারো নেমে এলো তপ্ত দাহ
বিবেক আর চেতনাকে ছেয়ে গিয়েছে খরার তীব্র প্রদাহ
পাপের কালো মেঘ ভেঙ্গে নেমে এলো ঝরঝর বৃষ্টি
অত্যাচারীরা চারিদিকে করছে নৃশংসতার অনাসৃষ্টি
মনের মধ্যে বয়ে চলছে শোক আর শোকানুভূতির প্রপাত
হৃদয় আর শান্ত নেই অপরিসীম ঘৃণায় ভরে গিয়েছে আকসাৎ
অন্তর চাইছে আবার গর্জে উঠুক কেউ হয়ে ইউসুফ বিন তাশফিন
আবার ফিরে আসুক খোলা তরবারি হাতে আরেক মুহাম্মদ বিন কাসিম।
আপু ভালো আছেন?
জ্বী আপুজি আমি ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ্। আপনি কেমন আছেন? আমাদের অন্নেক অন্নেক আদরের সোনামণিরা কেমন আছে? সময় করে ম্যাসেজ দিয়েন কথা হবে ইনশাল্লাহ।
গতকাল রাতে এশার নামাজ পড়তে প্রচন্ড কষ্ট হয়েছে মাইকের আওয়াজে
আল্লাহ ক্ষমা করুন
তোমার কষ্টের কথা শুনে সত্যিই অন্নেক খারাপ লাগলো। অমুসলিম দেশেও এভাবে মাইকের শব্দে কিংবা যেকোন ভাবে অন্যের শান্তি বিনষ্ট করার অধিকার নেই। এমনকি পাবলিক ট্রান্সপোর্টেও। করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অথচ আমাদের দেশে...!!!!
আপনার জন্য নিরন্তর দোয়া ও শুভেচ্ছা রইলো। নতুন বছর আমাদের সকলের জন্য বয়ে আনুক অনাবিল সুখ আর শান্তি এই কামনায়......।
অমিত সম্ভাবনাময়ী শক্তিমত্বায় প্রাণোচ্ছল যুব সমাজ যে কোন বিষয়ে সাফল্য নিয়ে আসতে পারে,হোক তা ভাল কিংবা মন্দ বিষয়!
স্বভাবগত কল্যাণের পথযাত্রী এই যুব সমাজ কে বিভ্রান্তির অক্টোপাশে বেধেঁ রাখতে মানবতার চির শত্রু ইসলাম বিরোধী অপশক্তি কত না প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে!
কিন্তু ওরা জানে না, 'ফুৎকারে কল্যাণময় আলোর রশ্মি নিভিয়ে দেয়া যায় না।বরং পুর্বের চেয়েও বেশী তেজস্বতা ফিরে ফিরে আসে!
শ্রদ্ধেয়া আপুজ্বী! আন্তরিক দরদময় আপনার আহবান ও দোয়ায় আমিন ছুম্মা আমিন!
'মহান আল্লাহ দুনিয়াবী যাবতীয় সমস্যার সুকল্যাণময় সমাধান করে দিন আপনার-আমার-সবার ক্ষেত্রেই' এই-ই দোয়া আজ!!!
আপনার দেয়া মন্তব্যের প্রতি মন্তব্য কেন জানি ইংরেজিতে দিতে মন সায় দেয় না। তাই দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত ভাইয়া। আমাদের সকলের জীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই কামনায়......। জাজাকাল্ললাহু খাইর।
প্রকৃত মানুষের প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠে এই ব্লগের কয়েকজনের লেখা-মন্তব্য-প্রতিমন্তব্যে!অনেক শেখার ও নিজেকে শুধরে নেয়ার অমিত সম্ভাবনা স্বেচ্ছায়ই ধরা দেয় পাঠকের কাছে!
'তেমনি একজন আপনি' হে শ্রদ্ধেয়া আপুজ্বী!
দ্বীন-দুনিয়ার মালিকের কাছে অন্তরের আকুঁতি শুধু-'ভাল রেখ সবাইকে হে খোদা!'
পরম দয়াময় আমাদের সকলকেই পরিপূর্ণ এলেম দান করুণ এবং দুনো জগতের কামিয়াবি অর্জনের তৌফিক দিন। আমীন।
নিরবতা পালন করলে সাহস যে পেয়ে যায় অন্যায়কারী
দ্বিধা-ভয়-আত্মকেন্দ্রিকতা ভুলে করতে হবে প্রতিবাদ
সত্য ও ন্যায়ের সামনে অত্যাচারীরা হয়ে যাবে বরবাদ
সুন্দর সমাজ গঠনে দরকার অনুশাসন ও অনুসরণীয় ন্যায়-নীতি
শান্তি-শৃঙ্খলা ও কল্যাণ বয়ে আনতে পারে শুধু ধর্মের প্রীতি
একজোট হতে হবে বন্ধ করতে সকল স্বেচ্ছাচারিতা
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ঠাই নেই কোন নির্লিপ্ততা....
আপুজ্বি অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার লেখাটি!
আপনার দেয়া মন্তব্যের প্রতি মন্তব্য কেন জানি ইংরেজিতে দিতে মন সায় দেয়নি তাই দেরী হওয়ার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত আপুজ্বি। আমাদের সকলের জীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই কামনায় আপুনি। জাজাকাল্ললাহু খাইর।
আমাদের সকলের জীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই কামনায় আপুনি। জাজাকাল্ললাহু খাইর।
আপুকে অনেক ধন্যবাদ। বিশেষ করে বাংলাদেশের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে আপনার লেখনিতে। এ অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য এ দেশে অবশ্যই আল্লাহর আইন ও ভাল মানুষের শাসন প্রতিষ্ঠা হওয়া দরকার। আল্লাহ্ তাআলা আমাদের সকলকে সে বিষয়ে যথাযথ ভূমিকা রাখার তাওফিক দিন। আমিন।
জাজাকাল্ললাহু খাইর।
আমাদের সকলের এহজীবন এবং আখেরাত অনাবিল সুখ আর শান্তিময় হোক এই প্রার্থনা। জাজাকাল্ললাহু খাইর।
মন্তব্য করতে লগইন করুন