নীতুর কাছে লিখা চিঠি

লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ২২ নভেম্বর, ২০১৪, ০৪:১৩:০৩ রাত



স্নেহের নীতু

আশাকরি দয়াময়ের অসীম কৃপায় ভালো আছো। প্রত্যাশাও তাই। আজ একটি অতি জরুরী বিষয়ে তোমার স্মরণাপন্ন হচ্ছি। এ কোন কল্প কাহিনী নয়, নয় কোন নাটক বা সিনেমার গল্প। আমার জীবন থেকে নেয়া একশত ভাগ সত্য কাহিনী। তোমাকে যখন এ চিঠিটি লিখছি তখন বাহিরে এবং ভিতরে কাল বৈশাখীর তাণ্ডব চলছে। আজ শ্রাবনের প্রথম দিনে অশান্ত ঝড় বাদলের প্রবল বর্ষণের প্রথম দিনটি ঠিক যেন আমার মনের আবহাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তুমি শুধু আমার একজন সহপাঠীনিই ছিলে না নীতু, আমার কাছে তুমি ছিলে পরম পূজনীয় এক বিশ্বস্থ দরদী শুভাকাঙ্ক্ষী। জীবনে নানামুখী বিপদাপদের মুখামুখি দাঁড়িয়ে দুর্দিনের দুর্বিষহ সময়ের কঠিন বাস্তবতায় তুমিই বাড়িয়ে দিয়েছিলে শ্বান্তনা আর প্রসারিত করেছিলে ভালোবাসার অবারিত সীমাহীন সীমানা। তাইতো আজ আবারো সিদ্ধান্ত নিলাম আমার এ অসহ্য দহনের মাঝে তুমিই দিতে পারো সঠিক দিক নির্দেশনা এবং বেঁচে থাকার নতুন কোন অজানা আলোকিত পথ। যদিও বিষয়টি আমার জন্য অত্যন্ত দুর্বিষহ ও জটিল। ঘটে যাওয়া পরিস্থিতির ভার বহন করা এ মুহূর্তে আমার জন্য সত্যিই দুরূহ ও অসহনীয়। তাই এ লেখা!

আমার সমাজ সংসার, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং সহপাঠী মহল সবাই জানে আমরা একটি আদর্শ সুখী দম্পতি। আমাদের বিবাহিত জীবন ছিল আলোয় আলোয় ভরা। যদিও জীবন নামক বন্ধুর বহুমুখী ছোট বড় বিপদাপদের মধ্যেই জীবনের সার্থকতা ভেবে নিতাম এবং সামনে চলার নতুন উদ্যম ও অর্থ খুঁজে পেতাম ভালোবাসার অসীম বন্ধনযুক্ত জীবনে। পেশাগত জীবনে তোমার আচরণ, বুদ্ধিমত্তা, সততা ও বিনয়ী আচরণে মুগ্ধ হয়ে আমার অভিনব বিবাহের কাহিনী একদিন তোমাকে শুনিয়েছিলাম। তুমি তন্ময় হয়ে সেদিন আমার কথাগুলো মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শোষণ করছিলে। হ্যাঁ আজো স্পষ্ট মনে আছে, আমাকে বিয়ে করার জন্য সে অনেক পাগলামি করেছিলো। এক পর্যায়ে আমার পরিবার তাকে বাধ্য হয়ে পুলিশের সহায়তায় জেলে পাঠিয়েছিল। কিন্তু জেল থেকে বেড়িয়ে এসে তার ভালোবাসার উন্মত্ততা আরও ভয়ংকর রূপ নেয়, বৃদ্ধি পায় তার অভিনব পাগলামি। নিজের শরীর কেটে সেই রক্ত দিয়ে চিঠি লিখে জানিয়েছিল, আমাকে না পেলে সে আত্মহত্যা করবে। এক পর্যায়ে ভালোবাসার কাছে হার মেনে নিয়ে তাকে জীবনসঙ্গী হিসাবে বেছে নিই। তারপর আমাদের ঘর চাঁদের আলোয় ভরে উঠে দু’টি মায়াবী কন্যার উপস্থিতিতে। কন্যাদ্বয়ের লালন পালন, পেশাগত দায়িত্ব পালন বিবাহিত জীবনের পরিবেশমুখর উদ্যানে কেটে যাচ্ছিল জীবন। সোনামণিদের ভবিষ্যতের ভাবনায় আমি তখন ঢাকায় থাকতাম দু কন্যাকে নিয়ে আর আমার কর্তাবাবু গ্রামেই থাকতেন বেশী সময় তার বয়োবৃদ্ধ মা বাবার কাছে।

একদিন অফিস থেকে আমাকে জানানো হল তিন মাসের একটি স্বল্প মেয়াদী ট্রেনিং– এ আমাকে যুক্তরাজ্যে যেতে হবে খুব শীঘ্রই। উপায়ান্তর না দেখে আমার কর্তাকে আসতে বললাম ঢাকায় থাকার প্রস্তুতি নিয়ে। আমার বাড়ীওয়ালা খালুআব্বা ও খালাম্মা অত্যন্ত ধর্মভীরু ও পরহেজগার লোক। আমাকে নিজের মেয়ের মত স্নেহ করতেন। আর আমার মেয়ে দু’টি যেন তাঁদেরই আপন কলিজার মণি, অতি আদরের নাতনী। আমার সংবাদ শুনে তাঁরা দুজনেই আমাকে আশ্বস্থ করে বললেন কোনই অসুবিধা হবে না ইনশআল্লাহ। আমি যথারীতি ইউ-কের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম। প্রায়ই পরিবারের সাথে ফোনালাপ হতো।

আমার বড় মেয়ে সামিরা ক্লাস টেনের ছাত্রী। সে অনেক মেধাবী, সবাইকে চমকে দেয়ার মত ভালো রেজাল্ট করার দৃঢ় প্রত্যয়ে ছিল আপোষহীনা। সে অনেক নির্বাচিত শব্দের গাঁথুনিতে হৃদয়স্পর্শী কবিতা লিখতো। তার লিখা কবিতা পড়লে বিস্ময়াভিভূত হতাম আমি। মনে মনে স্বপ্নের প্রাসাদ গড়তাম এই ভেবে যে, সে একদিন বড় হয়ে নাম করা একজন লেখিকা হবে। আর ছোট মেয়ে সাবিহারও প্রতিযোগিতা ছিল বড় বোনের সাথে।

ট্রেনিং চলছিল। ট্রেনিং এর মাঝপথে হঠাৎ একদিন ফোন এলো। কণ্ঠটি অতি পরিচিত আমার শ্রদ্ধেয়া খালাম্মার। ফোন রিসিভ করেই উনার কণ্ঠ শুনে চমকে উঠলাম। তারপর খালাম্মার কাছে যা শুনলাম তাতে আমার হাত-পা অবশ হয়ে আসছিল। মনে হচ্ছিল আমার সামনে তামাম পৃথিবীটা ঘুরছে। খালাম্মার কাছে জানতে পারি, গত রাতে আমার বড় মেয়ে সামিরা টেবিলে বসে পড়ছিল, আর ছোট মেয়ে সাবিহা তখন ঘুমাচ্ছিল। হঠাৎ তার বাবা সামিরাকে এক গ্লাস দুধ হাতে দিয়ে খেতে বলে। তারপর এক পর্যায়ে তার আপন জন্মদাতা পিতা তাকে কু প্রস্তাব দিলে সে ভয়ে আতঙ্কে কেঁপে কেঁপে উঠে। উপায়ন্তর না দেখে সে বলে আমি আগে টয়লেটে যাবো। তার বাবা রাজী হয়ে যায়। টয়লেটে ঢুকে সে দরজা বন্ধ করে দিয়ে “দাদা” “দাদী” বলে চিৎকার করতে থাকে। খালাম্মা খালুআব্বা দুজনে নীচে নেমে আসলে সে ভিতর থেকে তাকে বাঁচানোর প্রাণান্তকর আকুতি জানায়। তাঁরা দুজনেই তাকে মায়ামমতায় নিরাপত্তা দেয়ার শক্তি ও সাহস যোগালে সে টয়লেটের দরজা খুলে দিয়ে তাঁদের রক্ষণাবেক্ষণে থাকে।

আমি ট্রেনিং অসমাপ্ত রেখেই দেশে ফিরে আসি। আমার মেয়ের মুখে সব কথা শুনে আমি স্তম্ভিত হয়ে যাই। আমার মেয়ে আমাকে পরিষ্কার করে জানিয়ে দেয়, আমাকে দু’জনের মধ্যে যে কোন একজনকে বেঁচে নিতে হবে। হয় মেয়ে, না হয় স্বামী। এই স্বামীকে নিয়ে ঘর করলে সে কোনদিনও আর আমার মুখ দেখবে না। কিন্তু ছোট মেয়ে তার বাবার ভক্ত। বাবা ছাড়া তার পৃথিবী অন্ধকার। এমতাবস্থায় আমার কী করণীয় কিছুই মাথায় কাজ করছে না! আশাকরি তুমি শীঘ্রই একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য সমাধানসহ এই জটিল পরিস্থিতির সঙ্কট নিরসনে তোমার চিরাচরিত সাহায্যের হাত আমার জন্য প্রসারিত করবে। যদিও আমি জানি আমার জীবনের চাঁদ চিরদিনের জন্য ঢেকে গেছে বৈশাখীর কালো মেঘে।

ইতি

তোমারই গুণমুগ্ধ

মিলা

বিঃ দ্রঃ- সুপ্রিয় বিজ্ঞ পাঠক সত্য এই বাস্তব ঘটনার মুখামুখি দাঁড়িয়ে আমার প্রাণপ্রিয় মেধাবী গুণী ও ধর্মভীরু এই শুভাকাঙ্ক্ষী বোনটির জন্য সহজ সমাধানে কী সদুপদেশ দিতে পারি আমার জানা নেই তাই আপনাদের স্মরণাপন্ন হলাম।



বিষয়: বিবিধ

১৬৮৭ বার পঠিত, ৪৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

286720
২২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:৫৮
তিমির মুস্তাফা লিখেছেন : ঘটনাটি অনুসন্ধানের দাবিদার!
ধরা যাক মেয়েটার বয়স ১৬ /১৭। পুরুষ চরিত্র সম্বন্ধে তার কোন তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে কিনা? সেকি তার বাবার ব্যাপারে এমন ধরণের কথা বানিয়ে বলতে পারে? স্ত্রীর জানা থাকার কথা ! এই বয়সে হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে ফ্যান্টাসির মধ্যে বাস করে কিছু তরুণী ! এমন কিছু হয়েছে কিনা তা জানা জরুরী! এই পুরুষ ( এখানে বাবা ও স্বামী) টির ব্যাপারে অনুসন্ধান করা যেতে পারে! সে গ্রামে থাকে- বৌ ছাড়া, তার চরিত্র দোষ ঘটে থাকতে পারে! বিয়ের আগে তার চরিত্র কেমন ছিল? যে গ্রামে সে বাস করে সেখানে খোজ করা যেতে পারে! বাড়ির কাজের মেয়েরা কি তার হাতে নিরাপদ ছিল?
অন্যদিক ও আছে ! চরম খারাপ চরিত্রের লোকও তার নিজের মেয়েকে রক্ষার জন্য জীবন দিতে পারে!এই লোক উল্টা তার মেয়েকে কুপ্রস্তাব দিয়েছে! এমন অসম্ভব ঘটনা ঘটা কি সম্ভব! কাজেই সবদিক না জেনে, সবকিছু না বিবেচনা করে পরামর্শ দেয়া খুব কঠিন। বিশেষ করে যখন তালাক্ক হচ্ছে বৈধ বিষয় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ঘৃণিত !
ঘটনা যদি সত্য হয়, এমন বাবার কাছে ঐ ছোট মেয়েটাও কি নিরাপদ? যতদিন না প্রমাণ হচ্ছে মেয়েরা নিরাপদ, ততদিন মেয়ে দুটো নিয়ে, মায়ের আলাদা থাকা বাঞ্ছনীয়। আর যদি সাক্ষ্য প্রমাণ- অনুসন্ধান করে এই লোকের বিপক্ষে ছোট খাট প্রমাণ ও পাওয়া যায়, অবশ্যই তার সাথে বিয়ে বিচ্ছেদ করা জরুরী, কারো পরামর্শ ছাড়াই ।
এই মহিলা কি সত্যি তার স্বামীর ভালবাসায় দ্রবীভূত হয়ে বিয়ে করেছিলেন ? স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সামাজিক অসামঞ্জস্যতা আছে কিনা? স্ট্যাটাস! এই ঘটনার আগে- কোন কারনে এই স্ত্রী বিয়ে বিচ্ছেদ এর চিন্তা করেছেন কিনা! এ প্রশ্ন গুলোর সংগত কারণ রয়েছে! অনেক স্ত্রী বিয়ে বিচ্ছেদ এর জন্য মরিয়া হয়ে অন্য কোন কারণ দেখাতে না পাড়ায় এমন ধরণের কাহিনীর অবতারণাও করে থাকে। বলছি না – এখানে এমনটা ঘটেছে! সম্ভাবনা তো সব রকমের থাকেই! কেবল ঘনিষ্ট মানুষরাই ঠিক পরামর্শটি দিতে পারবেন!
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৫
230223
যা বলতে চাই লিখেছেন : সহমত।
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৫৬
230229
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : ধন্যবাদ তিমির মুস্তাফা ভাই আপনাকে
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪৮
230496
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... তিমির মুস্তাফা ভাইয়া। আপনার বিশ্লেষণধর্মী গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286724
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৫:২৯
কাহাফ লিখেছেন :
অনৈতিকতার মহা সয়লাবে নৈতিকতার জীর্ণ খুটি একেবারেই নড়বড়ে বর্তমান সমাজ ব্যবস্হায়! অকল্পনীয় অনাকাংখিত ভয়াবহ এমন সত্য কে অস্বীকার করার উপায় নেই!
ব্লগার তিমির মুস্তফা ভাইয়ের সাথে সহমত পোষণ করতে পারলে আমারও প্রশান্তি আসতো মনে!
এ ধরণের পুরুষ সহজে পরিবর্তন হওয়ার নয়!মেয়ের থেকেও ভূল উপলব্ধির সুযোগ নেই কেননা অভিযুক্ত ব্যক্তি আপন জন্মদাতা!
বিচ্ছেদের করুণ সুর বাজানো ছাড়া অন্য কোন উপায় স্হির করতে পারছি না!!!
Time Out Time Out At Wits' End At Wits' End I Don't Want To See I Don't Want To See
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৫২
230497
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... শ্রদ্ধেয় কাহাফ ভাইয়া। আপনার বিজ্ঞ অভিজ্ঞতার আলোকে ঘটনার গভীরে প্রবেশ করে যেভাবে বিশ্লেষণ করেছেন তা ভাবনা এবং বিবেচনার দাবী রাখে। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286729
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:০২
নাছির আলী লিখেছেন : আমিও সহমত তিমির মুস্তফা এর সাথে ।
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৫৫
230498
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... শ্রদ্ধেয় নাছির আলী ভাইয়া। আপনার মতামত রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286740
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৭:৫১
মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলিকুম আপু।
আমার ও মনে হয় মেয়েটি মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত ছিল হয়তো। নচেৎ একজন বাবা কখনোই নিজের মেয়ের সাথে এমন অনৈতিক কাজের কথা কল্পনাও করতে পারে না। খুব খারাপ লাগল লিখাটি পড়ে। মানব চরিত্রের ভিতরে এমন কুলক্ষণ সচরাচর দেখা যায় না।
নিজেই কেমন বিব্রত হলাম।

শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য। Thumbs Up Thumbs Up
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৪৭
230222
কাহাফ লিখেছেন :
অধঃপতনের চূড়াঁয় আরোহী বিকারগ্রস্ত মানুষের এমন কুলক্ষনে স্বভাব সচরাচর দেখা না গেলেও এমন সত্যতা অস্বীকার করাও যায় না!
বিব্রতকর কয়েকটা ঘটনা আমিও জানি!!
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৫৭
230499
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... শ্রদ্ধেয় মামুন ভাইয়া। এমন অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য ঘটনা আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘটছে যা কল্পনাকেও হার মানায়। আপনার মতামত রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286757
২২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৫৬
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : এমন ঘটনা এই প্রথম শুনেছি তা বলছিনা আপু কিন্তু বাংলাদেশে এমন হতে পারে বিশ্বাস হচ্ছেনা। খারাপ লাগছে পড়ে। ঘটনা যদি সত্যি হয় তবে এমন বাবা এবং স্বামী ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ নয়। আলাদা হয়ে যাওয়া ভাল। তার আগে মেয়েটি সত্যি বলছে কিনা যাচাই করে দেখা উচিত। তবে একজন মেয়ে কিছু না হলে নিজের বাবার সম্পর্কে এমন অপবাদ দেয়ার কথা নয়। সংসারে মায়ের ভূমিকা অনেক। এভাবে মেয়েদের ফেলে যাবার আগে আপনার বান্ধবীর ভেবে দেখা উচিত ছিল। এই ঘটনা অন্য কারো দ্বারাও ঘটতে পারত। তিমির মুস্তাফা ভাই ভাল বিশ্লেষণ করেছেন। আমি ওনার সাথে একমত। পরিবারটি এই অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাক এই দোয়া রইল। আপনার জন্যও দোয়া রইল আপু।
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০২
230500
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... অতি প্রিয় আপুজি। এমন অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য ঘটনা আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘটছে যা কল্পনাকেও হার মানায়। আপনার মতামত ও দোয়া রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।Good Luck Good Luck Good Luck
286791
২২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০৭
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ঘটনা যাই ঘটুক না কেন, মেয়েতো আর বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যা বলতে পারেনা, যদি তার ৗরসজাত সন্তান হয়ে থাকে। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেই সে তখন মিথ্যাই বলেছে। কিন্তু বাড়িওয়ালা দাদা-দাদীর উপস্থিতিতে সেই মিথ্যার ভেদ তো খুলেই যেতে পারতো। আর মা ফেরত আসারা পরেও কি মিথ্যার উপর পর্দা রয়ে গেল এতোদিন? সুতরাং এটা সাব্যস্ত হয়ে গেল যে মেয়ে মিথ্যা বলেনি। (অর্থাৎ পুরুষটি দোষী)। এখন রইল স্ত্রীর দিক। তিমির মোস্তফা যে বললেন, নারী যদি স্বামীকে তালাক দেবার অন্য কোন শক্ত ভিত্তি না পায় তখন এধরনের কাহিনী বানাতে পারে, এখানেও আমার দ্বিমত আছে। যদি এটা স্ত্রীর বানানো কাহিনীই হবে, তাহলে যেসব পাত্র-পাত্রী এর সাথে জড়িত, তাদের সবাইকেই কি তিনি যাদু করেছেন এই কাহিনীর পক্ষে স্ট্যান্ড করার জন্য? তা কি সম্ভব? নাকি তাদেরকে টাকা দিয়ে কিনে নিয়েছেন? মানে বাড়িঅলা ও তার স্ত্রী, নিজ কন্যা....। ছোট মেয়েটিকে ছাড়া।
যদি কিনে নিয়ে থাকেন তাহলে তো তিনি এবার সোজাসুজি কোর্টে গিয়ে তালাক্বনামায় সই করে আসতে পারেন, কারণ তিনি তো সেটাই চাচ্ছেন। তাহলে কেন আর সেই বাল্যবন্ধুর নিকট আবেগময় পত্র লিখে তাঁর পরামর্শ চাওয়া?
সবদিক বিবেচনায় আমার মনে হচ্ছে এই সংসারটি টিকে থাকার পক্ষে আর কোন শক্ত পিলার নেই। আলাদা হয়ে যাওয়াই মঙ্গল।
আল্লাহই সর্বোত্তম ব্যবস্থাপনাকারী।
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০৬
230502
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... শ্রদ্ধেয় ইবনে হাসেম ভাইয়া। আপনার সুন্দর বিশ্লেষণ চিন্তার গভীরে নিয়ে গিয়ে বাস্তবতার আলোকে প্রমাণ করে দিলো অনেক কিছু। যা কিছুতেই অগ্রাহ্য করা চলে না। যদিও এমন অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য ঘটনা আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘটছে যা কল্পনাকেও হার মানায়। আপনার বিজ্ঞ মতামত রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286796
২২ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : দুঃখজনক ঘটনা।
প্রথম মন্তব্যটির সাথে একমত। কিন্তু প্রেম বা বিয়ের যে বিবরন দেয়া হয়েছে তাতে স্বামিটিকে প্রকৃতিতস্থ বলে মনে করার কোন কারন নাই। এধরনের মানুষের পক্ষে এই আচরন অসম্ভব নয়। আমার মনে হয় তালাক ই এক্ষেত্রে একমাত্র সমাধান। এছাড়া সংশ্লিষ্ট পুরুষটির চিকিৎসা ও প্রয়োজন।
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:১১
230503
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... শ্রদ্ধেয় রিদওয়ান কবির সবুজ ভাইয়া। আসলেই ঘটনাটি খুবই বেদনার। তার স্বামীর চারিত্রিক বিশিষ্ট আসলেই সন্দেহজনক। আপনার সুন্দর বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত বিবেচ্য বিষয়। আপনার বিজ্ঞ মতামত রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286832
২২ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:২৩
হককথা লিখেছেন : আমি স্তম্ভিত! আমি লজ্জিত!! আমি ক্ষোভে দু:খে আর অপমানে বাকরুদ্ধ!!!
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:১২
230504
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... শ্রদ্ধেয় হককথা ভাই। আসলেই ঘটনাটি খুবই লজ্জার এবং বেদনার।আপনার বিজ্ঞ মতামত রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইর। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
286845
২২ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫২
আফরা লিখেছেন : তিমির মুস্তফা ভাইয়ার সাথে একমত ।

তবে আমার মনে হয় বাবা না হয় মেয়ে মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত ।

আর একটা প্রশ্ন আপু যেই লোক এত পাগল হয়ে তাকে বিয়ে করল তাহলে তারা আলাদা মানে দুই জায়গায় থাকত কেন ?
২৩ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:১৯
230506
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম...... আফ্রাম্নি। তাদের মানসিক ভারসাম্যতা নিয়ে সংশয় থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে এমন অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য ঘটনা আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘটছে যা কল্পনাকেও হার মানায়।
তার বৃদ্ধ বাবামাকে দেখাশুনার দায়িত্বভার কাঁধে নিয়ে সে দূরে থাকতো। যদিও প্রায়ই সে ঢাকায় আসা যাওয়া করতো। সুন্দর এবং বুদ্ধিদীপ্ত একটি মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
১০
287064
২৩ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩২
মুসা বিন মোস্তফা লিখেছেন : বর্তমান সমাজের আলোকে বিবেচনায় এটা অসম্ভব নয় । তবে ঘটনাটা যেটাই হোক স্বামীটা যে মানসিক বিকারগ্রস্থ সেটা প্রথম থেকেই স্পষ্ট । কিন্ত এখানে কিছু কথা অস্পষ্ট সেগুলো হলো,
* এতো ভালোবাসার মানুষটিকে বাহিরে রেখে নিজে কিভাবে গ্রামে থাকতে পারে ?
* অনেকে বিচ্ছেদের কৌশল হিসাবে এটা কথা বলছেন, আমি একমত না । কারন বিচ্ছেদের জন্য এতো জঘন্য নাটকের দরকার হয় না ।

অবস্থার সার্বিক বিবেচনা বিচ্ছেদেরই দাবী রাখে
২৩ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
230767
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... . ভাইয়া। বাস্তবতার নিরিখে চুল চেরা বিশ্লেষণে আপনার বিজ্ঞ মতামতকে শ্রদ্ধা জানাই। জাজাকাল্লাহু খাইর।
১১
287118
২৩ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : কি আর বলব আপা!!! মানুষগুলো সব দিনদিন অমানুষ হয়ে যাচ্ছে!
২৩ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১১
230771
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... . আপুজ্বি। সত্যিই বলেছেন আপু। মানুষগুলোর মনুষত্ব লোপ পেয়ে জীব জন্তুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়েছে। মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
১২
287906
২৫ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৭
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : কি বলবো বুঝতে পারছি না আপু। Sad
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৩০
233034
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... .আপুজ্বি। অন্নেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৩
287917
২৫ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:২৩
ছালসাবিল লিখেছেন : আপু, নিতু টা কে? Day Dreaming

আর মিলার উচিত স্বামিকে ত্যগ করা। এবং নুতুন করে মেয়েদের কে নিয়ে জীবনের হাল ধরা। কথায় আছে "যা রটে তার কিছুটা বটে" আর বর্তমানে এরখমটা কোন অবাস্তব কিছু নয়। Day Dreaming
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৩৯
233036
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... .। আপনি বলেন না ভাইয়া নীতুটা কে?
আপনার সুন্দর ও বিজ্ঞ মতামত রেখে যাওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইরান। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।
Good Luck Good Luck Good Luck
২৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৩০
233076
ছালসাবিল লিখেছেন : আপু, আমি জানিনা হু ইজ নিতু,Day Dreaming ব্যাচেলরের চোখতো তাই একটু এদিক ওদিক দৈড়-ঝাপ করে Tongue
০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০১:১৫
235782
সন্ধাতারা লিখেছেন : ব্যাচেলরের চোখ বুঝি এদিক ওদিক ঝিলিক মারে ভাইয়া......? আপনাকে অন্নেক রসিক বলে মনে হচ্ছে!! Good Luck Good Luck Good Luck
১৪
288189
২৬ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপা। একজন নারী সহজে সংসার ভাঙ্গতে চান না, সেটা স্ত্রী হোক বা মেয়ের ভূমিকায়। সে সময় আপনার বান্ধবী দেশে ছিলেন না এবং মেয়েটি বাবার সাথে রুমে অবস্থানের চেয়ে বাথরুমকে নিরাপদ মনে করেছিলো। বাংলাদেশ বা বিদেশ বলে কোন কথা নেই, নৈতিকতার স্খলন ঘটলে তা এক আঙ্গিকে সীমাবদ্ধ থাকেনা। এই লোক বিয়ের জন্য যে পাগলামী করেছেন তা সুস্থ মানসিকতার পরিচায়ক নয়। অথচ এর পর স্ত্রীকে রেখে আলাদা থেকে তার পক্ষে সততা বজায় রাখা কতখানি সম্ভবপর সেটাও প্রশ্ন। এই নিরন্তর আত্মদমন তার মাঝে অ্যাবনরমালিটির জন্ম দিতে পারে। তাই, মেয়েটির অভিযোগ একেবারে উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছেনা। অভিযোগ প্রমানিত হলে মেয়েদের স্বার্থ দেখাই মায়ের কাছে প্রায়োরিটি পাওয়া উচিত। কারণ বাবা আবার বিয়ে করতে পারবে, কিন্তু মেয়েগুলো মা ছাড়া যাবে কার কাছে?
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০০
233038
সন্ধাতারা লিখেছেন : ওয়ালাইকুম..... .। আপনার জ্ঞানগর্ভ ও যৌক্তিক মতামতের সাথে আমি সম্পূর্ণ সহমত আপু। যদিও আমার দ্বীনি বোনটি এখনো সংসার ভাঙ্গার পক্ষে নয়। বিকল্প পথ খুঁজছে যা কিনা আমার মতে স্থায়ী সমাধানের পথ নয়। মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর। Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
১৫
288340
২৬ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৫০
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : babba kotobor letter!
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০২
233040
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... . ভাইয়া। দীর্ঘ চিঠি দেখে ভয় পেয়েছেন বুঝি?
১৬
288350
২৬ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:১৩
ফেরারী মন লিখেছেন : কষ্ট পেলাম আপু অনেক কষ্ট পেলাম পড়ে। Sad Sad সর্বত্র এত কষ্ট পাচ্ছি যে বোধহয় পৃথিবীতে আর বেশীদিন বাঁচবো না।
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০৭
233044
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... .ফেরারী মন ভাইয়া। এতো অল্পতে হতাশ ও বিষণ্ণ হয়ে ভেঙ্গে পড়লে চলবে কেন ভাইয়া! জীবন অনেক জটিল ও দীর্ঘ। এখানে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হয়। আর বাঁচা মরা সেতো অন্তর্যামীর হাতে এবং আমাদের নাগালের বাইরে তাই নয় কি ভাইয়া? আপনি মনে হয় অনেক নরম মনের মানুষ তাই না?
মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
১৭
288637
২৭ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:০১
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০৮
233045
সন্ধাতারা লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Happy Happy Happy Happy Happy Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
১৮
288638
২৭ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:০৩
ইশতিয়াক আহমেদ লিখেছেন : ফেরারী মন লিখেছেন : কষ্ট পেলাম আপু অনেক কষ্ট পেলাম পড়ে। Worried সর্বত্র এত কষ্ট পাচ্ছি যে বোধহয় পৃথিবীতে আর বেশীদিন বাঁচবো না।
২৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:০৯
233047
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... . ভাইয়া। এটা কি আপনারও মতামত! ভাইয়া।
মন্তব্যের জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
১৯
291740
০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : ইয়া আল্লাহ তোমার প্রিয় সৃষ্টি মানুষকে তুমি মনুষ্যত্ববোধ বাড়িয়ে দাও, পশুত্ব না!তিমির মুস্তফা ভাইয়ের কমেন্টটা ভালো লাগলো।
০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০১:১৮
235783
সন্ধাতারা লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম..... . শ্রদ্ধেয় সুহৃদ আলমগীর ভাইয়া। দীর্ঘ দিন পর আমার লিখায় আপনার উপস্থিতি বেশ ভালো লাগলো। আপনার অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইরান ভাইয়া। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন সব অবস্থায় এই কামনা রইলো।Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০১
235867
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম, আল্লাহ আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দিন
১১ জানুয়ারি ২০১৫ সকাল ০৫:২৭
242895
সন্ধাতারা লিখেছেন : Many many shukria vaiya.

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File