চট্টগ্রামের হেফাজতে ইসলামের সম্মেলন নাস্তিকদের মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংসদে বিল পাশের অহবান জানিয়েছেন।
লিখেছেন লিখেছেন শিহাব আল মাহমুদ ১১ এপ্রিল, ২০১৪, ১১:০৫:৫৫ রাত
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবু নগরী নাস্তিকদের মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে সংসদে বিল পাশের জন্য সরকারের প্রতি আবারও অহবান জানিয়েছেন।
তিনি সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, এদেশে হিন্দু বৌদ্ধ খিষ্ট্রানসহ সব ধর্মের লোকজন বসবাস করতে পারবে কিন্তু কোন নাস্তিক এদেশে থাকতে পারবে না।
আজ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ আয়োজিত দুই দিনব্যাপী শানে রেসালত সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাবু নগরী আরো বলেন, আল্লাহ ও তার রাসূলের (স.) এর সাথে বেয়াদবি করলে কারো শরীরের সাথে মাথা থাকতে পারে না। কিন্তু আমরা আইন হাতে তুলে নেব না। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই এর ফয়সালা সরকারের উপর ছেড়ে দিয়েছি।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মাহমুদুল হাসান, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামাবাদী, দারুল উলুম মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা ফোরকান আহমেদ প্রমুখ।
এদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া নজরদারির মধ্যেও ধর্মপ্রাণ মানুষের ঢল নেমেছে চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে।
এর আগে শুক্রবার বিকেল তিনটায় হেফাজতে ইসলাম চট্টগ্রাম উত্তর জেলা নেতা আল্লামা সফি উল্লাহ’র সভাপতিত্বে শুরু হয়েছে দু’দিনব্যাপী শানে রেসালত সম্মেলন..
..............................ছবি. ও খবর সংগৃহীত
বিষয়: বিবিধ
১৮৮৩ বার পঠিত, ১৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
দুনিয়ার কোন নবীরা কোন শাসকের কাছে গিয়ে আইন পরিবর্তনের আবদার করেনি। নবীরা দাবী করতেন তোমার শাসনের স্থলে আল্লাহর শাসন চলবে এবং আল্লাহর শাসন কার্যকরী করতে তোমার চাইতে আমি (নবীরা) অধিকতর কার্যকরী।
সে জন্যই সকল নবীদের সাথে তদানীন্তন সরকার, শক্তির সাথে লড়াই হয়েছে। সুতরাং সরকারের কাছে এসব দাবী করা মূল্যহীন ও অর্থহীন। অনেক ধন্যবাদ।
নবীর সমালোচনা যদি করতে হয়, তাহলে সেই নবীর যমানায় আপনার জন্ম হওয়া উচিত ছিল। পৃথিবীতে কোন নবীই সমালোচনা ব্যতীরেকে নিজের পথে চলতে পারেননি। সকল নবীরা সে সব সমালোচনা উৎরে গনমানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে অত্যাচারী শাসকদের উৎখাত করে তদস্থলে আল্লাহর শাসন জারি হয়।
সুতরাং ২১ শতকে এসে আপনার বাজে কুরুচি পূর্ন সমালোচনার প্রয়োজন নাই, গুরুত্ব ও বহন করেনা। কেননা সকল সমালোচনা আগেই হয়েছে এবং সে সব সমালোচনা মোকাবেলা করেই সকল নবীগণ ইসলাম কে বিজয়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন।
সেখানেই প্রমানিত হয়েছে যে, সেসব সমালোচনা অর্থহীন ছিল এবং এসব ছিল কিছু মূর্খ-সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের অজ্ঞানতার প্রলাপ।
পৃথিবীতে ইসলাম ধর্মের একচ্ছ আইন জারি করার ম্যান্ডেট আল্লাকে কে দিয়েছে, বলবেন কি? এত বড় পৃথিবীতে মানুষের বিবেক, বুদ্ধি, শিক্ষা, সভ্যতা, যুক্তি, দর্শন, মেধা, আদর্শ, বিজ্ঞান কি মরে গেছে যে বিনা বাক্যে ইসলাম কে কবুল করতে হবে
হেফাজতে ইসলামের গর্জনে যেভাবে ইসলামের দুশমনদের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছিল সেই জজবা আবারো ফিরে আসার কামনা করি মহান আল্লাহ কাছে। যেদেশে আলেম ওলামাদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে সে দেশ এসব পবিত্র রক্ত দিয়ে ধুয়ে মুছে পরিস্কার হয়েছে গেছে। এখন শুধু অপেক্ষা এ জমিনে ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য চুড়ান্ত লড়াইয়ের প্রস্তুতি নেয়ার জন্য। মহান আল্লাহর কাছে দু'হাত তুলে ফরিয়াদ করি- ছোটখাটো মতপার্থক্য ভুলে গিয়ে দ্বীন প্রতিষ্ঠার সমস্ত কাফেলাকে একই প্লাটফর্মে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চমজ দান কর হে দয়াময় মহান প্রভু!!
সে জন্যই সকল নবীদের সাথে তদানীন্তন সরকার, শক্তির সাথে লড়াই হয়েছে। সুতরাং সরকারের কাছে এসব দাবী করা মূল্যহীন ও অর্থহীন। ...........।
হেফাজতের জন্যে দোয়া আছে। তবে তাদেরকে সাহসী আচরণ করতে হবে। এমন যোগ্য নেতৃত্ব তৈরী করতে হবে,যারা জাতিকে লিড দিতে পারে। মানুষ প্রচলিত এইসব শাসকের উপর আস্থা হারিয়েছে বহুদিন হল।....এখনই সময়
নবীর সমালোচনা যদি করতে হয়, তাহলে সেই নবীর যমানায় আপনার জন্ম হওয়া উচিত ছিল। পৃথিবীতে কোন নবীই সমালোচনা ব্যতীরেকে নিজের পথে চলতে পারেননি। সকল নবীরা সে সব সমালোচনা উৎরে গনমানুষের ম্যান্ডেট নিয়ে অত্যাচারী শাসকদের উৎখাত করে তদস্থলে আল্লাহর শাসন জারি হয়।
সুতরাং ২১ শতকে এসে আপনার বাজে কুরুচি পূর্ন সমালোচনার প্রয়োজন নাই, গুরুত্ব ও বহন করেনা। কেননা সকল সমালোচনা আগেই হয়েছে এবং সে সব সমালোচনা মোকাবেলা করেই সকল নবীগণ ইসলাম কে বিজয়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন।
সেখানেই প্রমানিত হয়েছে যে, সেসব সমালোচনা অর্থহীন ছিল এবং এসব ছিল কিছু মূর্খ-সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের অজ্ঞানতার প্রলাপ।
একজনের ব্যাক্তি স্বাধীনতা মানে তো আর একজনের ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ তাই না? মাহমুদুর রহমান লিখতে চাইলেন স্বাধীনভাবে। আর শেখ হাসিনা চাইলেন ওনাকে জেলে রাখবেন স্বাধীনভাবে। আর বিচারপতিরা চাইলেন ওনাকে একটা শিক্ষা দেবেন। সো সবাই ই তো ব্যক্তি স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করছে। আপনি কি এমন ব্যক্তি স্বাধীনতার কথা ভাবছেন আপনার ২১ শতকে?
আল্লাহকে পৃথিবী শাসন করার ম্যান্ডেট কে দিয়েছে কিংবা কেন হয়েছে এটা খুব সিম্পল উত্তর। তার আগে আপনি আমাকে বলুন - কে সূর্যকে প্রথম জাপানের আকাশে ওঠার ম্যান্ডেট দিয়েছে? কে পৃথিবীকে সূর্যের চারপাশে ঘোরার ম্যান্ডেট দিয়েছে?
ইসলাম তো কোন দিনই বলেনি বিনা বাক্যে ইসলামকে কবুল করতে। বরং ইসলাম তো ১৪০০ বছর ধরে বার বার বলছে - তোমরা পড়ালিখা কর, জ্ঞানার্জন কর (অর্ধ শিক্ষিত হয়ো না, নিজেকে পন্ডিত ভেবো না)- তাতে তোমরা আপনা আপনি সত্যের দেখা পাবে।
"আল্লাহকে পৃথিবী শাসন করার ম্যান্ডেট কে দিয়েছে কিংবা কেন হয়েছে এটা খুব সিম্পল উত্তর। তার আগে আপনি আমাকে বলুন - কে সূর্যকে প্রথম জাপানের আকাশে ওঠার ম্যান্ডেট দিয়েছে? কে পৃথিবীকে সূর্যের চারপাশে ঘোরার ম্যান্ডেট দিয়েছে?"
ওহ! সূর্য পৃথিবীর চারপাশে ঘূর্নন করে বলেই ১৪০০ বছর আগে মরুভুমির গর্তে গজিয়ে উঠা মোহাম্মদের আল্লার কোরাণকে পৃথিবী শাসনের ম্যান্ডেট দিতে হবে? তো, আগে বলবেন্না ভাইজান?
"ইসলাম তো কোন দিনই বলেনি বিনা বাক্যে ইসলামকে কবুল করতে। বরং ইসলাম তো ১৪০০ বছর ধরে বার বার বলছে - তোমরা পড়ালিখা কর, জ্ঞানার্জন কর (অর্ধ শিক্ষিত হয়ো না, নিজেকে পন্ডিত ভেবো না)- তাতে তোমরা আপনা আপনি সত্যের দেখা পাবে।"
আমারও একই কথা- বিবেক বুদ্ধি সম্পন্য মানুষ ইসলামকে বিনা বাক্যে মেনে নিবে কেন? পড়ালেখা করে সুশিক্ষার আলো পেয়েই বিবেকের তারনায় বলছি- "Child Molester" মোহাম্মদের কোরানী আইন দিয়ে বর্তমান পৃথিবী চলতে পারে না" নাকি এটি বলার জন্য আমার কল্লা কেটে নিবেন??
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> রায়হান রহমান লিখেছেন : @ সাদাচোখ :সূর্যকে প্রথম জাপানের আকাশে ওঠার ম্যান্ডেট দিয়েছে? আবার জিগায়, আপনার আল্যা দিয়েছে।
কে পৃথিবীকে সূর্যের চারপাশে ঘোরার ম্যান্ডেট দিয়েছে? কে আবার, আপনার আল্যা দিয়েছে।
তাহলে সেই আল্যার কোরানী ম্যান্ডেট দিয়ে দুনিয়া চলবে নাতো কার ম্যান্ডেটে চলবে? এবার দেখা যাক আল্যার সূর্য নিয়ে নবী মোহাম্মদ কি বলেন :
সহিহ বোখারী-৩০৪৪। মুহাম্মদ ইবনু সালাম) (রহঃ) ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল বলেছেন, যখন সূর্যের এক কিনারা উদিত হবে, তখন তা পরিস্কারভাবে উদিত না হওয়া পর্যন্ত তোমরা সালাত (নামায) আদায় করা বন্ধ রাখ। আবার যখন সূর্যের এক কিনারা অস্ত যাবে তখন তা সম্পূর্ণ অস্ত না যাওয়া পর্যন্ত তোমরা সালাত (নামায) আদায় করা বন্ধ রাখ। আর তোমরা সূর্যদয়ের সময়কে এবং সূর্যাস্তের সময়কে তোমাদের সালাত (নামায)-এর জন্য নির্ধারিত করো না। কেননা, তা শয়তানের দু’শিং-এর মাঝখান দিয়ে উদিত হয়।
এটি আল্যার রাসুলের সহিহ হাদীস, জানতে হলে এখানে দেখুন: http://www.hadithbd.com/show.php?pageNum_RsHadith=8&BookID=1&SectionID=52
মন্তব্য করতে লগইন করুন