Hindu family in UAE observes Ramadan fast for 14 years!! একটি হিন্দু পরিবারের রোযা রাখার কাহিনী, তাও সংযুক্ত আরব আমিরাতে!!!

লিখেছেন লিখেছেন আমি স্বাধীন ২৬ জুলাই, ২০১৩, ০২:২৮:২৭ দুপুর

দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে অনেক মুসলমান ভাই-বোন ইচ্ছে করে রোযা রাখে না। তারা ভাবে রোজা রাখলে শরীর খারাপ করবে, শুকিয়ে যাবে; যে ধারনাগুলো সম্পূর্ণ ভুল। আপসুস হয় তাদের জন্য। তারা অন্তত এই পরিবার থেকে শিক্ষা নিক, রোজা রাখতে উৎসুক হোক।

>>জয়লাল বয়স ৫৪ বছর। ইন্ডিয়ার কেরালার রাজ্য থেকে ৩২ বছর আগে আরব আমিরাতে এসে একটি কোম্পানীতে চাকরী করছেন। তিনি আবুধাবীতে মুসলিম পরিবারের সাথে বসবার করেন।

তিনি বলেন, 'He started fasting 21 years ago when he lived with a Muslim family in Abu Dhabi'. “I was the only non-Muslim in the house. So I decided to fast as well. It was a great experience.

When Jayalal’s wife joined him 16 years ago, Ramadan fasting became a family affair. “Inspired by my husband.

The couple’s two children, Aishwarya, 17, and Rahul, 21, have been fasting since they were eight and 10.

(সুত্রঃ গালফ নিউজ, http://gulfnews.com/in-focus/ramadan/hindu-family-in-uae-observes-ramadan-fast-for-14-years-1.1212762)

জয়লাল বলেন, “I never forced them to fast. They started it on their own as they were fascinated by its concept. It has been several years, but they have never missed a fast. Whether they are in the UAE or abroad, they always observe Ramadan as a month of fasting.”

Aishwarya, who is in Grade 12 in Kerala, says she is the only non-Muslim girl in her school who observes a fast. Her brother Rahul, who has just graduated from a private college in Abu Dhabi, is also fasting.

জয়লালের ৮২ বছরের বৃদ্ধা মা আরব আমিরাতে আসলে তিনিও দুই দিন রোযা রেখেছিলেন।

রোযা রাখা প্রসঙ্গে জয়লালের পরিবারের ভাষ্যঃ

The family says they benefit both physically and mentally. “It is a great way of self-discipline. Fasting helps us shed extra weight and also discipline the mind,” said Jayalal.

জয়লালের মত আরো অনেক হিন্দু পরিবার আরব আমিরাতে মুসলমানের মত রোযা রাখেন। তারা বলেন রোযা রাখলে অনেক লাভ হয়। শরীরের মেদ কমে। ব্লাড প্রেসার নরম্যাল থাকে।

আরব আমিরাতে নন মুসলিম প্রবাসীর সংখ্যা অনেক। তারা রমজান মাসের পবিত্রতা রক্ষা করে। দিনের বেলায় কারো সামনে পানাহার করে না। আমার অফিস কলিগ আমি জোহরের নামাযের জন্য মসজিদে গেলেই দুপুরের লাঞ্চ সেরে নেয়।

ওরা নন-মুসলিম হয়েও ভালোটা বুঝে, আর আমাদের অনেকে মুসলিম হয়েও বুঝিনা, রোজা রাখিনা!!

বিষয়: বিবিধ

১৮৩১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File