**একাত্তরে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা ঘোষনার প্রমান**
লিখেছেন লিখেছেন কুরআনের যোদ্ধা ০১ জুন, ২০১৩, ১০:৩১:৪২ রাত
বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ এর যুদ্ধাপরাধীদের সাধারন ক্ষমা করেছিলেন ১৯৭৩ সালে, কিন্ত তারমেয়ে শেখ হাছিনা রাজাকারের ফাঁসির জন্য কেন উঠে পরে লেগেছেন, পোস্ট পাঠ করে দেখুন কি সত্য আর কি মিথা।বঙ্গবন্ধু যুদ্ধাপরাধীদের কিছু সংখ্যককে নাকি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন!!!!
সত্যি এই দেশের মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখানোই বোধহয় তাকে চরম মূল্য দিয়ে শোধ করতে হচ্ছে। আর কতিপয় জারজ বেজন্মা আর তাদের নিয়োগকৃত কিছু পোষা নেড়ী কুকুর সারাদিন ঘেউ ঘেউ করে তরুণ প্রজন্মকে বোঝানোর চেষ্টা করছে, যে বঙ্গবন্ধু তো সবাইকে ক্ষমা করে দেননি, সুতরাং রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে কিছু জনপ্রিয় নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় নেওয়া হবে।।আসলেই শেখের বেটি হাসিনা মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।এই প্রজন্মের উদ্দেশ্যে বলছি; অথবা শাহরিয়ার কবিরের মতো গু-খেকো বুদ্ধিজীবীদের উদ্দেশ্যে বলছি‼! অনেক গু খেয়েছেন‼ নিজেদের সেই গু’য়ের গন্ধ এই প্রজন্মের মাঝে দয়া করে ছড়াবেন না; ভাল হবে না। পরিণামে সারাজীবন গু খেতে খেতে কবরে যেতে হবে‼ সেখানেও শান্তি হবে কিনা আল্লাহ পাক ভাল বলতে পারে। কারণ মুজিবের জানাজায় তো মাত্র ৩১জন লোক হয়েছিল।
১লা ডিসেম্বর ১৯৭৩, বাকশালের আব্বা (নাস্তিকদের পিতা) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ ক্ষমা ঘোষনা করেছিলেন সবার জন্য।
অতএব, ইতিহাস বিকৃত করা থেকে সাবধান....!!!
এইটা ভারত না, বাংলাদেশ...
এইটা শাহজালাল, খানজাহান, শাহ মকদুমের বাংলাদেশ... লক্ষ শহীদের বাংলাদেশ.... সম্ভ্রম হারানো লক্ষ মা-বোনের বাংলাদেশ- যারা নিজের রক্তে ইতিহাস লিখে গেছে সেই বীর সেনাদের বাংলাদেশ-এটা মুক্তিযোদ্ধার বাংলাদেশ- কোন ভারতীয় দালালদের দেশ এটা হতে পারে না।এটা ধর্ষণের সেন্চুরী কারীদের বাংলাদেশ নয়। এটা ইডেনের দেহব্যবসায়ীদের বাংলাদেশ নয়। এটা পীর আওলীয়াদের বাংলাদেশ।
বিষয়: বিবিধ
১৮১৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন