সাতক্ষীরা থেকে নির্যাতিত এক বোনের চিঠি পড়ুন।

লিখেছেন লিখেছেন আহমদ মুসা ২১ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৪:২২:০৭ বিকাল



"আপু,

ভালো আছেন আশাকরি। আমাকে আপনি চিনবেন না। তবুও একান্ত নিরুপায় হয়ে আজ আপনাকে লিখছি। আমি আসলে বুঝতে পারছিলাম না কিভাবে এই কথাগুলো বলা যায় এবং আদৌ ঠিক হবে কিনা কিংবা আপনি বিরক্ত হন কিনা। প্রতিদিন হয়ত অনেক মেসেজ আপনি পেয়ে থাকেন তাই বিরক্ত হওয়াটাও স্বাভাবিক। তবুও লাজ শরমের মাথা খেয়ে আপনাকে একটা অনুরোধ করবো। রাখতে পারবেন কিনা তা আমি জানিনা, কিন্তু তবুও মনে ক্ষীণ আশা যদি আপনার দয়া হয়।

তার আগে আমার কিছু কথা বলে নিচ্ছিঃ

আমি সাতক্ষীরার মেয়ে। আমার বাবা ওখানে একটি পোষ্ট অফিসের পোষ্ট মাস্টারের কাজ করেন। আগে গ্রামের স্কুলে পড়াতেন। আমরা দুই বোন, দুই ভাই। আমিই বড় ওদের মধ্যে। ইন্টার মিডিয়েট পড়বার পর আমার বাবা খুব শখ করে আমায় ঢাকা ভর্তি করিয়ে দিতে আমার এক মামাকে অনুরোধ করেন এবং মামা মিরপুর বাংলা কলেজে ভর্তি করিয়ে দেন।। আমার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট একটি ছিলো কেবল মাত্র ছবি আপলোড করবার জন্য। এই আইডি খুব নতুন করে তৈরি করেছি। কিভাবে বাংলা লিখতে হয় সেটিও শিখেছি। আমার এই আইডি নকল কিন্তু আমি মানুষটি নকল নl l

যাইহোক এখন আসল কথায় আসি। আপনি নিশ্চই শুনেছেন কিছুদিন আগে সাতক্ষীরার ঘটে যাওয়া ভয়ংকর সব ঘটনা। আমি তখন বেড়াতে গিয়েছি ঢাকা থেকে ওখানে। আমরা ঘুনাক্ষরেও বুঝতে পারিনি কি ঘটতে যাচ্ছে আমাদের জীবনে! আমাদের এলাকা জামাত অধ্যুষিত। কিন্তু আমার বাবা বা কেউই আমরা জীবনে রাজনিতির সাথে জড়িত ছিলাম নাl কোনদিনও না। তবে মিথ্যে বলবনা, আমার বাবা জামাতকে ভোট দিয়েছেন এবং এরশাদ সাহেবকেও ভোট দিয়েছিলেন আগে। বাবা কিন্তু জানেন না জামাতের নেতা কারা, এরশাদ যে স্বৈরাচারী উপাধি পেয়েছে এইসব। বাবা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ ছিলেন যদিও প্রাইমারি স্কুলের টিচার ছিলেন। আমরা আসলে ওসব নিয়ে কোনদিন আলোচনাই করিনি। নিজেদের সংসারের কলহ, আনন্দ এসব নিয়েই ব্যাস্ত থাকতাম।

হঠাত করেই আমাদের পাশের বাড়ির চাচা এসে আব্বাকে বলছিলেন, আর্মি আসছে জামাতিদের ধরতে। আব্বা তেমন কোন গুরুত্ব না দিয়ে আলোচনা করতে লাগ্লেন ওই চাচার সাথে। এর কিছুক্ষন পরেই শুনতে পেলাম গুলির শব্দ, চেচামেচি, আল্লাহু আকবর, গাড়ির ইঞ্জিনের শব্দ, মহিলাদের কান্না, কেমন যেন একটা অবস্থা! আমরা প্রথমে ভেবেছি কোথাও ডাকাত পরেছে কিংবা আগুন লেগেছে। চাচা আর আব্বার সাথে আমার ১২ বছরের ভাইটিও এক্সাইটেড হয়ে গিয়ে দৌড়ে উঠান ছেড়ে বাইরে বেড়িয়ে গেল। কিন্তু আমাদের কার্নিশ থেকে দেখা যাচ্ছে প্রচুর মানুষ জন এদিক সেদিক পালাচ্ছে। আমরা মেয়েরা ভয়ে দরজা লাগিয়ে দিলাম। তখনও জানিনা ব্যাপারটি কি। সাথে সাথেই দরজায় টোকা পড়তে লাগলো, না খোলাতে এবার ধাম ধাম করে বারি শুরু হল! আমি আর আমার সন্তান সম্ভবা ছোট খালা খাটের নিচে ঢুকে গেলাম। আল্লাহ তায়ালা মনে হয় মেয়েদের সিক্সথ সেন্স অনেক স্ট্রং করে পাঠান। আমার ৫ বছরের খালাতো ভাই ভয় পেয়ে কাঁদতে শুরু করল। আম্মা ওকে ধরে দাঁড়িয়ে আছেন, কিংকর্তব্যবিমুঢ় অবস্থায়। আমাদের কাঠের দরজা ভাঙতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি ওদের।

আমি চোখ বন্ধ করেছিলাম না কি হয়েছিলো তা আর আমার মনে নেই। শুধু ভাংচুরের শব্দ, কান্না, আর আমার মায়ের কণ্ঠ ভেসে আসছিলো, বাবারে পায়ে ধরি , বাবা পায়ে ধরি, বাবা আমরা নিরীহ, এইসব কথার আর্তনাদ। খালাতো ভাইটাকে ধাক্কা মেরে দেয়ালে ঠেলে দেয়ার পর আর কোন সাড়া শব্দ নেই ওর। একজনের কণ্ঠ শুনলাম, ধুর ব্যাডা কি করস? দশ বারোজন লোক কারও গায়েই ইউনিফর্ম ছিলোনা। ওরা খাটের তোষক উল্টে ফেলে দেয়। খালা আর আমি ভয়ে চিৎকার করে উঠি। ওরা এবার খাটের নিচে উঁকি দিয়ে দেখে আমরা! খালাটা ইতিমধ্যে অজ্ঞ্যান হয়ে পড়ে আছেন। আমাকে ওরা টেনে বের করে আমার কামিজ ধরে। আমি বলি, প্লিজ ভাইয়া। আপনারা আমার ধর্মের ভাই লাগেন, ভাইয়া প্লিজ। একজন বলে, "এল্লা পিলিজ *দাইতাসে। খা** মা** বান্ধ।" এই কথা বলেই চড় লাগিয়ে দেয়, আমার মা দৌড়ে আসেন, তাকে চুলের মুঠি ধরে চড় থাপ্পড় দেয়া হয়। বাজে গালি দেয়া হয়। আমি ওদের চড় খেয়ে দরজার কাছে ছিটকে পড়ি। সাথে সাথেই এক দৌড় দিয়ে বাইরে চলে আসি। কে আমার পেছনে আসছে নাকি আমি কোথায় যাচ্ছি তা বুঝতে পারিনি, কেবল একটা কথাই মনে ছিল, দৌড়াতে হবে। আমি একটা গয়াল ঘরের পেছনে আশ্রয় নেই। চার ঘণ্টা আমি ওখানেই ছিলাম। পড়ে আস্তে আস্তে বের হয়ে আসি সব কিছু ঠান্ডা হয়ে এলে। আমাদের বাড়ি আমি চিনতে পারছিলামনা। কাঠের স্তূপ হয়ে পড়ে আছে। মহিলারা বিলাপ করে কাঁদছে। বাবা তখনও বাসায় ফেরেনি। আমার মাকে জড়ো করে অনেক মহিলারা দাঁড়ানো। মা নিথর বসে আছেন খালার লাশের সামনে। রক্তে খালার শাড়ী ভিজে চুপচুপা। একটা বাড়িতেও কোন পুরুষ ছিলোনা, কেউ ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়নি খালাকে, সবার বাড়িই ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে, লুটপাট করে নিয়ে গিয়েছে সব কিছু। সব কিছু। অন্তত পক্ষে ৯ জন মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে। এর মধ্যে ময়মনসিংহ থেকে আসা একটি কাজের মেয়ে সহ একি পরিবারের তিনজন আছে এবং তারা ধর্ষিত হয়েছে পুলিশ দ্বারা। আমাদের বাসায় যারা এসেছিলো তারা পুলিশ ছিলোনা। খাটো ও বখাটে ধাঁচের ছিল। ৬ জন মারা গিয়েছে। অসংখ্য যুবক ছেলের হাত নেই, পা নেই এরকম অবস্থা। গুলি খেয়ে, চাপাতির কোপ খেয়ে অনেকে জখম। আর বাড়িগুলো ভাঙ্গাচোরা স্তুপ। চার পাঁচটা গরুর গায়েও গুলি লেগেছে। একটা মৃত্যু পুরি। আমরা সাতদিন পর্যন্ত সম্পূর্ণ খলা আকাশের নিচে রাত কাটিয়েছি। আপনি কি জানেন, একপরিবারের এক মেয়ের জামাইকে সামান্য আঘাত করে গর্তে ফেলে দিয়ে জীবন্ত মাটি চাপা দিয়ে দেয়া হয়েছে?

বিশ্বাস হয় আপু ? হয়না তাইনা? হবে কেন? কোন মিডিয়া যায়নি কাভার করতে, কিছু ছেলেপেলে গিয়েছিলো মোবাইল দিয়ে ভিডিও করতে, সবাই মিলে তাড়িয়ে দিয়েছে ওদের। রাগে, ক্ষোভে। সাতক্ষীরা অঞ্চলটি কি দেশের বাইরে? আমরা কি মানুষ না আপু ?? আমাদের কি ব্যাথা লাগেনা গুলি খেলে? ধর্ষিত হলে? আমরা কি করেছি যে আমাদের এরকম ভাবে নিঃশেষ করে দেয়া হল? আমার বাবা এখন বাড়ি ফিরেছেন শুনেছি, কিন্তু কথা বলতে পারেননা।

আমি ঢাকায় এসে অনেক সংবাদ পত্রের অফিসে গিয়েছি, কেউ আমার কথা শুনতে চায়নি। যে দু একজন শুনেছে তারা বলেছে, ধৈর্য ধর। ব্যাস, এটুকুই। আমরা মানুষ না তাইনা আপু ? আমার মা ভাবছেন, আমার আর বিয়ে দেয়া যাবেনা। লোকে কি বলবে? আমরা কার কি ক্ষতি করেছি ভাই? আমাদেরও ক্ষুধা লাগে, ব্যাথা লাগে যেমন আপনাদের লাগে। আমরাও মানুষ। হয়ত গরীব, দামি সাবান, দামি প্রসাধনী ব্যাবহার করতে পারিনা। পারফিউম দিয়ে গায়ের গন্ধ ঢেকে রাখতে পারিনা, শুদ্ধ ভাবে কথা বলতে পারিনা কিন্তু তারপরও আমাদের জীবন আছে, আমার আর এখন কান্না আসেনা। কিন্তু এত অসহায় লাগে। আশে পাশের সব মানুষকে ভয়ংকর মনে হয়।

আপনার কাছে বলার একটাই উদ্দেশ্য , আপনি কি আমার এই কথাগুলো একবার আপনার বন্ধুদের জানাবেন? আপনি বিদেশ থাকেন বলে আপনাকে জানালাম যেন আপনার ক্ষতি না হয় l আমাদের সন্মান আর আমাদের জীবন আর ফিরে পাবনা জানি কিন্তু অন্তত পক্ষে কিছু মানুষ জানুক , বিংশ শতাব্দীতে কি বর্বর ঘটনা ঘটে গিয়েছে আমাদেরি দেশে।"

বি. দ্র. এই লেখাটি ফেইসবুক থেকে নেয়া হয়েছে।

নিচে তার লিংক দেয়া হলো


ফেইসবুকের লিংক এখানে ক্লিক করুন।

বিষয়: বিবিধ

৩৮৮৮ বার পঠিত, ৪৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

165412
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪২
আবু আশফাক লিখেছেন : আমরা আগে ফিলিস্তিনি ভাইবোনদের এমন করুণ অবস্থার কথা শুনে বেদনার্ত হতাম। আবু গারিব কারাগারে বন্ধিনী বোনের চিঠি পড়ে কাদতাম, গায়ে লোম দাড়িয়ে যেত আর ভাবতাম- তাদের যদি সাহায্য করতে পারতাম!
কিন্তু এখন কি দেখছি? এটি কি আমার জন্মভূমি সোনার বাংলাদেশ? নাকি ইসলামের শত্রুদের কোনো শিকার ক্ষেত্র? কি হচ্ছে এসব?
এখন কি আমাদের গায়ের লোম দাড়ায় না? এদেরকে সাহায্য করতে কি আমাদের ভিসা লাগবে? নাকি লাখ লাখ টাকা ছাড়া সে কথা চিন্তা করা যাবে না?
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৭
119631
আহমদ মুসা লিখেছেন : আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশকে ইসলামের শত্রুদের শিকারের লক্ষ্য বস্তু করেছিল অনেক আগে। যারা এই ষড়যন্ত্র বুঝতে পেরেছিল জাতির সেসব অভিভাবকদের আজ একদিকে ফাসিঁতে ঝুলানোর উদ্যোগ নিয়েছে অন্যদিকে অনেকটা অভিভাবকশূন্য এই এতিম জাতিকে প্রতিবেশী ব্রাহ্মণ্যবাদী হিংস্র জানোয়ারগুলো ভারাটিয়া সেজে ম্যাসাকার চালিয়ে নিরাপরাধ বনি আদমের রক্ত পিপাসা করে অট্টহাসি দিচ্ছে। বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকীর প্রতি বড়ই করুণা হয় আজ। বেচারা একটি সাধারাণ সমিকরণ বুঝতে ৪২ বছর সময় লেগেছিল।


শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে লিখিত আমার ব্লগটিতে আশফাক ভাইয়ের কোন মতামত পেলাম না।
165413
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৩
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : এ কোন বাংলাদেশ? এ বর্বর হায়েনারা কারা?
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৬
119604
আহমদ মুসা লিখেছেন : বুঝতে পারছি না আসলে বাংলাদেশ কোন স্বাধীন দেশ নাকি কোন হিংস্র জানোয়ারের তান্ডবলীলা চালানোর ক্ষেত্র!!!
এসব বর্বর হায়েনা কারা তা এদেশের প্রত্যেক মানুষই জানেন। কিন্তু তথাকথিত সুশীল সমাজ এবং সমাজের এলিট সোসাইটির আত্মশীকৃত কর্তাকর্তা সেজে বসে থাকা মোড়লগুলো এখনো পর্যন্ত মুখে কুলুপ এটে, তালা মেরে চুপ করে আছে। দেশের নিরাপরাধ শান্তশিষ্ট গ্রামীন মানুষগুলোর উপর এভাবে গনহত্যা চালিয়ে লন্ডভন্ড করে দিবে ভারতীয় বর্গী হায়েনাগুলো! অথচ জাতির বিবেগগুলো এখনো পর্যন্ত তার প্রতিরোধে এগিয়ে আসছে না?
165417
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
মেজর জলিল লিখেছেন : লেখাটি ২/৩ দিন আগে পড়েছি ফেসবুকে।চোখে জল আসে, বুকটা হা হা করে। আমরা কি এতটাই অসহায়? আমরা কি আসলেই স্বাধীন? নাকি স্বাধীনতা চিহ্নিত কিছু লোক, দলের জন্য??
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:১৮
119594
আহমদ মুসা লিখেছেন : আজকে আমার চোখে পড়েছে লেখাটি। পড়ে চোখের পানি সামলাতে পারিনি। বর্তমানে যারা এদেশটাকে স্বাধীন রাখতে মনে প্রাণে আগ্রহী তাদেরকেই নিঃশেষ করে দেয়ার ঘৃণ্য চেষ্টা চালাচ্ছে ইনডিয়ান গোলাম/দাসীরা।
165419
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৬
আবু জারীর লিখেছেন : বাংলার জনপদে আওয়ামি হায়েনারা বাসা বেধেছে। মানুষ আর মনুষত্ব লোপ পেয়েছে। এই বর্বরতার উপযুক্ত প্রতিদান ওরা একদিন পাবেই ইনশা'আল্লাহ কিন্তু তখন 'ইন্নালিল্লাহ' পড়ার কেউ থাকবেনা বরং সবাই পড়বে, 'ফিনারে জাহান্নামা খালিদিনা ফিহা আবাদান আবাদা।'
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:১১
119592
আহমদ মুসা লিখেছেন : এখন বাংলাদেশের বেশীর মানুষের অন্তরের ফরিয়াদ হচ্ছে- হয় এসব নাফরমান জালিমদের হেদায়ত দান করুক না হয় দুনিয়ার সমস্ত অপদার্থ নাফরমানদের জন্য নিকৃষ্টতম এক শিক্ষণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য ভয়াবহ গজব নাজিল হোক আল্লাহর তরফ থেকে।

২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:১৪
119593
আহমদ মুসা লিখেছেন : শিক্ষা ব্যবস্থার উপর একটি ব্লগ লিখেছিলাম। সম্ভব হলে
আমার ব্লগ পাতা থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইল।
165438
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৩
শুভ্র কবুতর লিখেছেন : কী বলবো!
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৪
119608
আহমদ মুসা লিখেছেন :
165440
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৫
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : বাংলাদেশ স্বাধীন বলে যারা মনে করেন তাদের জন্য এই লিখাটি আশা করি যথেষ্ট।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০১
119610
আহমদ মুসা লিখেছেন : দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করতে না পারলে এরকম পরিস্থিতি বাংলাদেশের যে কোন অঞ্চলে হওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়। প্রতিটি গ্রামের স্বাধীনচেনা আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন লোকগুলোকেই তার্গেট করা খতম করে দেয়ার আলামত স্পষ্ট। আমাদের জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও সমাজের প্রতিটি চিন্তাশীল বিবেকের এখনই যদি হুশ ফিরে না আসে তবে হিটলারীয় অত্যাচার শুরু হতে আর বেশী দেরী নেই।
165441
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৬
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আর পড়তে পারলাম না! পাই পাই করে এর হিস্যা গুনতে হবে, প্রতিটি আক্রমণ কারীর জবাবে।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
119616
আহমদ মুসা লিখেছেন : সাতক্ষিরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের এই অবর্ণনীয় ম্যাসাকারের পর এখন দেখা যাচ্ছে সিরিয়াল এবং তার্গেট কিলিংয়ের মাধ্যমে প্রতিবাদী মানুষের খুন জড়িয়ে বিকৃত রূচির নেত্রী নেতাদের ”জঙ্গি” দমনের রণহুঙ্কার!
165444
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৫
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : খুব কষ্ট পেলাম পড়ে। Sad
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১০
119623
আহমদ মুসা লিখেছেন : এখন হয়তো মুখে উচ্চারণ করতে পারছেন মনের কষ্ঠের কথাটা। যদি জাতির বিবেগগুলো এখনই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব আত্মঘাতি ও রাষ্ট্রের অস্থিত্বঘাতী কর্মকান্ডগুলো প্রতিহত করার উদ্যেগ না নেয় তবে ভবিষ্যতে মনের কষ্ঠ মনেই চাপা রেখে দিতে হবে। মূখে খুলে বলার সুযোগটাই হয়তো পাবেন না। আজ একবার কাশ্মীর ও আরাকানের মুসলমানদের কথা ভেবে দেখুন।
165445
২১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৯
ঈগল লিখেছেন : মুসলিম নামধারী ধর্মনিরপেক্ষরা অমুসলিম ধর্মনিরপেক্ষদের থেকে বেশি মাত্রায় ইসলামের প্রতি শত্রুতা পোষণ করে, বরং পারলে তারা ইসলামকে উৎখাত করেই ফেলত (যদিও তাদের কেতাবে সব ধর্মের স্বাধিনতার কথা লিখা থাকে)!! অতএবং এই সরকারের কাছ থেকে মুসলিমদের জানমালের নিরাপত্তা থাকবে এটার আশা করি না। বরং ভাবার সময় এসেছে কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৯
119625
আহমদ মুসা লিখেছেন : আমরা এখন পৈত্রিক সূত্রে জন্ম নেয়া ব্যক্তিকেই মুসলামন হিসেবে মনে করতেছি। অথচ মুসলিম হিসেবে বিবেচিত হওয়ার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা আছে। যেসব ধর্মনিরপেক্ষ ব্যক্তি নিজেকে মুসলিম পরিচয় দেয় সে আসলে একজন ভন্ড মোনাফিক। ইসলাম পৃক্টিসের যার মধ্যে বিন্দু মাত্র চোয়া নেই আজ আমাদের সমাজে সেসব ধূর্ত নাস্তিক কুলাঙ্গারগুলোই নিজেকে ধর্মনিরাপেক্ষ হিসেবে পরিচয় দেয়। অথচ পকৃত ধর্ম নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে গেলে তাকে খাটী মুসলিম হওয়া ছাড়া সম্ভব না।
১০
165460
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
সালাম বাংলাদেশ লিখেছেন : কত রক্ত, কত ঋণ , কত ত্যাগ আর কত ? হল আল্লাহ তুমি কবুল করবে মজলুমের আকুতি।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৪
119629
আহমদ মুসা লিখেছেন : মজলুমের আকুতি কবুল করার জন্য আল্লাহর রহমত পাওয়ার উপযোগী হয়েই আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। নিজেকে আল্লাহর রহমাতের উপযোগী গড়ে তুলবো না অথচ ঐদিকে জালিমের অত্যাচার আর বাতিলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যাপিয়ে পড়বো! এতে করে তো কোন ধরনের লক্ষ্যই অর্জিত হওয়ার সম্ভবনা থাকে না।
১১
165464
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৬
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : হায়েনাদের নির্যাতনের কথা হলুদ মিডিয়াতে না আসলে ফেইসবুক ও ব্লগের মাধ্যমে আমরা জানতে পারছি। কি আর বলব..বিএনপি নামক দলটি এখন ক্ষমতার লোভে ইসলামীদলগুলোকে এড়িয়ে চলছে। অতচ ভোটের সময় তাদের কাছে ভোট ভিক্ষা চাইবে। ইসলামী দলগুলোও বিএনপিকে ভোট দিে বাকশালীদের কাছ থেকে বাচতে চাই। ইসলামী দলগুলো আজ বড় অসহায়।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৭
119668
আহমদ মুসা লিখেছেন : আজকের এই পরিস্থিতি হঠাৎ সৃষ্টি হয়নি প্রিয় জামাল ভাই। এই পরিস্থিতি সৃষ্টির প্রেক্ষাপঠ তৈরী করতে ষড়যন্ত্রকারীদের দীর্ঘ ৪২ টি বছর লেগেছিল।
১২
165474
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : হে আল্লাহ!
তুমি আমার জাতি ও দেশকে সকল প্রকার বিপদ থেকে রক্ষা কর। আমীন
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১১
119664
আহমদ মুসা লিখেছেন : আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে আমাদের। আমরা কি আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার মত এমন কোন কাজ কর্ম করছি যাতে করে তার সাহায্য পাওয়ার হকদার হয়ে গেছি?
এর পরেও সাহায্যে তো তার কাছেই চাইতে হবে। যেভাবে চাইলে আল্লাহর মর্জি সৃষ্টি হয় সেভাবেই যেন আমাদের চাওয়ার যোগ্যতা দেন সেই প্রার্থনাই করছি।
১৩
165498
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:০০
তারাচাঁদ লিখেছেন : হৃদয়ে দারুণ দ্রোহ । শুধু প্রতিশোধ নিতে ইচ্ছা হয় ।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৫
119665
আহমদ মুসা লিখেছেন : এই মুহুর্তে আমার কাছে হযরত শেখ সাঈদী (রাহ) এর একটি কবিতা মনে পড়ছে যার বাংলায় সারমর্ম হচ্ছে- পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেলে আর পেচনে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। আর তখনই মানুষ মরণপণ নিয়ে সামনে অগ্রসর হয়। আর মাজলুম যদি সেক্ষেত্রে পাক্কা ঈমানদার হয় তাহলে তো কথাই নেই। মাজলুমের প্রতিটি প্রতিঘাতে নেমে আছে আসমানী সাহায্যে।
১৪
165519
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : কোন দেশে বসবাস করি ভাবতেও অবাক লাগে।
আল্লাহ আমাদের উপর থেকে জালিম শাসককে দুর করো।
দুর করো আল্লাহ দুর করো।
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
119974
আহমদ মুসা লিখেছেন : মুহতারাম ইমরান ভাইকে অনেক ধন্যবাদ। আমার এই লেখাটি নিজের কোন লিখিত পোস্ট নয়। অন লাইনে এই লেখাটির বেশ কপি পেস্ট হতে দেখা যাচ্ছে। আরেকজন সম্মানিতা ব্লগারও এই লেখাটি পোস্ট করেছেন আমার পরে। তবুও এই চিঠিটির ব্যাপক পাঠক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আসলে এই চিঠির লেখিকার কলম দিয়ে যা বের হয়েছে তা আজ শুধু তার একার নয়। গোটা বাংলাদেশের চিত্রই এখানে ফুটে উঠেছে।
আমাদের অবশ্যই আল্লাহর সাহায্যে পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছি- হয়তো জালিমদেরকে হেদায়ত দান কর না হয় দুনিয়ার সমস্ত জালিমদের জন্য শিক্ষনীয় দৃষ্টান্ত করে নিকৃষ্টতম পন্থায় তাদেরকে শাস্তি দান করো।
১৫
165523
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : ও আল্লাহ তুমি কোথায়,তুমি কি এই মজলুম জনপদের আর্ত চিৎকার শুনতে পারছোনা।
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৫
119975
আহমদ মুসা লিখেছেন : অন লাইনে এই লেখাটির বেশ কপি পেস্ট হতে দেখা যাচ্ছে। আরেকজন সম্মানিতা ব্লগারও এই লেখাটি পোস্ট করেছেন আমার পরে। তবুও এই চিঠিটির ব্যাপক পাঠক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আসলে এই চিঠির লেখিকার কলম দিয়ে যা বের হয়েছে তা আজ শুধু তার একার নয়। গোটা বাংলাদেশের চিত্রই এখানে ফুটে উঠেছে।
আমাদের অবশ্যই আল্লাহর সাহায্যে পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছি- হয়তো জালিমদেরকে হেদায়ত দান কর না হয় দুনিয়ার সমস্ত জালিমদের জন্য শিক্ষনীয় দৃষ্টান্ত করে নিকৃষ্টতম পন্থায় তাদেরকে শাস্তি দান করো।
১৬
165538
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১০
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৫
119976
আহমদ মুসা লিখেছেন : :Thinking :Thinking :Thinking
১৭
165544
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:২১
শেখের পোলা লিখেছেন : আমি হলফ করে বলতে পারি আমার মত যারা অতি কাছে থেকে ৭১ দেখেছে তারাও এমনটি দেখেনি৷ হে আল্লাহ, ওদের পরীক্ষায় আমাদের আর ব্যাং বানিও না৷
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:০৪
119977
আহমদ মুসা লিখেছেন : একাত্তুরে পাক হানাদার বাহিনী এমন নিষ্টুর নির্যাতন চালাইনি। এর কারণ হচ্ছে নির্যাতনকারীরা ছিল ধর্ম বিশ্বাসে মুসলিম এবং তাদের বিশ্বাস ছিল দেশ রক্ষার জন্য ”গোন্ডগোল” দমনের জন্য অভিযান। কিন্তু বর্তমানে যারা নির্যাতনকারী তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আরেকটি দেশ দখলের জন্য তার প্রতিবাদী দেশপ্রেমিক জনতার উপর দমন অভিযান। ধর্ম বিশ্বাসেও তারা একই নয়। এখানে নির্যাতিতরা হচ্ছে মুসলিম আর জালিমরা হচ্ছে অমুসলিম। আপনি একটু খোজ নিয়ে দেখুন অভিযানে দেশীয় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য যারা অংশ নিচ্ছে তাদের বেশীর ভাগই অমুসমিল সংগ্যালঘু সম্প্রদায়ের। সেদিন সাতক্ষিরায় অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া পুলিশ অফিসারের নাম শুনলেই বুঝতে পারবেন। ব্লগার সালাম আজাদী (লন্ডনে অবস্থানরত ড. আব্দুস সালাম আজাদী যিনি সাতক্ষিরার নাগরিক) এবং সকাল সন্ধ্যার পোস্টকৃত ব্লগের ভিডিও পোস্টে তার প্রমাণ দেখতে পাবেন।
১৮
165577
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৩২
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ইয়া আল্লাহ্, এখনো কি তুমি আমাদেরকে তুচ্ছ কিছু ব্যাপার নিয়ে বিতন্ডায় লিপ্ত করে আলাদা করে রাখবে? এখনো কি ইসলাম দরদীরা একত্র হয়ে হুংকার দেয়ার সময় হয়নি। ইয়া আল্লাহ, আর তে সহ্য হয় না, এবার আমাদেরকে তোমার পবিত্র নামের শপথ করে দেশ, জাতি ও মানুষ রক্ষায় ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়ার তৌফিক দাও, প্রভূ হে..
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
119990
আহমদ মুসা লিখেছেন : ইসলামপন্থীদের অনৈক্যের কারণেই তো পৃথিবীর দিকে দিকে মুসলমানরা মার খাচ্ছে।
আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে আমাদের। আমরা কি আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার মত এমন কোন কাজ কর্ম করছি যাতে করে তার সাহায্য পাওয়ার হকদার হয়ে গেছি?
এর পরেও সাহায্যে তো তার কাছেই চাইতে হবে। যেভাবে চাইলে আল্লাহর মর্জি সৃষ্টি হয় সেভাবেই যেন আমাদের চাওয়ার যোগ্যতা দেন সেই প্রার্থনাই করছি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ব্লগ পাতায় আগমনের জন্য। বর্তমানে এসব হায়েনাগুলোর হাতে শুধু মুসলমানরাই নির্যাতিত হচ্ছে না। বরং এসব তাগুতি শক্তির পুজারী শয়তানের আন্ডা বাচ্চাদের ক্ষমতার কুরসীকে নিরাপদ রাখার জন্য পরিকল্পিতভাবে সংখ্যালগুদের পর্যন্ত আক্রান্ত করছে।
১৯
165627
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১১
গন্ধসুধা লিখেছেন : বোন তোমার এ চিঠির উত্তর দেয়ার ভাষা আমার জানা নেই!
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:২৪
119985
আহমদ মুসা লিখেছেন : এখন এসব অসহায় মজলুমের চিঠির উত্তর মুখের ভাষায় দেয়ার সময় আর নয়। এখন চিন্তা করা উচিত বাংলাদেশপন্থীদের ঢাকা শহরে বসে অসহায় মজলুম মানুষের আহাজারী শুনতে থাকবো নাকি চূড়ান্তভাবে দেশ ও দেশের মানুষের বাচিয়ে রাখার কার্যকরী উদ্যেগ নিবো।
২০
165744
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ”যে ব্যক্তি জুলুম ও অন্যায় বাড়াবাড়ি করে এমনটি করবে তাকে আমি অবশ্যি আগুনে নিক্ষেপ করবো। আর আল্লাহর জন্য এটা কোন কঠিন কাজ নয়।”

[ আন্ নিসা; আয়াত নং- ৩০]
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:২৫
119988
আহমদ মুসা লিখেছেন : আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে আমাদের। আমরা কি আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার মত এমন কোন কাজ কর্ম করছি যাতে করে তার সাহায্য পাওয়ার হকদার হয়ে গেছি?
এর পরেও সাহায্যে তো তার কাছেই চাইতে হবে। যেভাবে চাইলে আল্লাহর মর্জি সৃষ্টি হয় সেভাবেই যেন আমাদের চাওয়ার যোগ্যতা দেন সেই প্রার্থনাই করছি।
আপনাকে ধন্যবাদ ব্লগ পাতায় ভিজিটের জন্য।
২১
165878
২২ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
আমরা মুক্তমনা লিখেছেন : বোন তোমার এ চিঠির উত্তর দেয়ার ভাষা আমার জানা নেই!
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪৮
121179
আহমদ মুসা লিখেছেন : ধন্যবাদ ব্লগে ভিজিট করার জন্য। এখনো যদি রাজনৈতিক ও আক্বিদাগত বিশ্বাসের কারণে মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হতে ব্যর্থ হয় তবে অদূর ভবিষ্যতে গোটা দেশের চিত্র এমন হওয়াটা বিচিত্র কিছ নয়।
২২
167221
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪০
ইকুইকবাল লিখেছেন : ভাল লাগছেনা একদম। জালিমদের ধ্বংস করে দাও আল্লাহ
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫০
121181
আহমদ মুসা লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ ব্লগে ভিজিট করার জন্য। জালিমরা হয় হেদায়তপ্রাপ্ত হোক নতুবা আল্লাহর গজব নাজিল হোক এসব জালিমদের উপর।
২৩
167512
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:০৩
শারমিন হক লিখেছেন : ভাই চিঠিটা পড়ার মত সাহস আমার নেই যদি পড়া শুরু করেছিলাম।চিঠিতে কি থাকতে পারে কিছুটা অনুমান করেছি ভয়ে শরীর শিউরে উঠে।ধিক্কার জানাই এসব জালেমদের।
৩১ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
175284
আহমদ মুসা লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। চিঠি পড়ার সাহস থাকুক বা না থাকুক, বাংলাদেশের বাস্তবতাই হচ্ছে আজ এ কঠিক সত্যটি। দোয়া করুণ এ জাতিকে ফেরাউনের জুলুম থেকে উদ্ধারের।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File