আপনি মনে হয় ক্যান্সারের ঝুঁকিতে আছেন!

লিখেছেন লিখেছেন শুকনা মরিচ ২৭ জুলাই, ২০১৩, ০৫:৩৩:৩৪ বিকাল



পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ’ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। তাই একটা খবর শুনলে এতগুলো মানুষ পড়ে যেতে পারে দুশ্চিন্তায়। ভাত খেলেও ক্যান্সার হতে পারে—এমন তথ্য জেনে দুশ্চিন্তা না করে কি থাকা যায়?

বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান এবং চীনের জন্য দুশ্চিন্তাটা একটু বেশি হওয়ার কথা। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব অঞ্চলের পানিতে আর্সেনিক বেশি, সেসব অঞ্চলের ধান থেকে তৈরি চালেই ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি। ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার এবং ভারতের ইনস্টিটিউট অব কেমিক্যাল বায়োলজির গবেষকরা পশ্চিমবঙ্গের ৪১৭ জন গ্রামবাসীকে নিয়ে কাজ করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, উচ্চমাত্রার আর্সেনিকযুক্ত পানিতে চাষ করা ধান ক্যান্সারে মৃত্যুর শঙ্কা বাড়ায়। নেচার গ্রুপের সায়েন্টিফিক রিপোর্ট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ৪১৭ জন গ্রামবাসীর জীবনযাপন, প্রতিদিন কতটুকু চালের ভাত খান এই দুটি বিষয় জানার পর, প্রত্যেককে বলা হয়েছিল রান্না করা ভাতের নমুনা এবং নিজেদের প্রস্রাবের নমুনা সরবরাহ করতে। সূক্ষ্ম অথচ জটিল এক পরীক্ষার পরই বিজ্ঞানীরা বলছেন, পানির মাধ্যমে চালেও বেশি আর্সেনিক চলে এলে সেই চালে রান্না করা ভাত মানুষকে ধীরে ধীরে নিয়ে যেতে পারে ক্যান্সারের কবলে। সে ক্ষেত্রে যেসব চালে আর্সেনিক কম, সেই চালের ভাত খেলেই নিরাপদ থাকা যাবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কোন চালে আর্সেনিক কম তা কীভাবে জানা যাবে? বাংলাদেশের মানুষদের আর্সেনিকযুক্ত চাল খেয়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আসলে কতটা? দুটি প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন ব্রিটেনের ডি মনফর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী পারভেজ হারিস।

বাংলাদেশের ঝুঁকি সম্পর্কে তিনি জানান, স্বতন্ত্র এক গবেষণার ফলাফলে তারা দেখেছেন যে, বাংলাদেশের অনেক চালে আর্সেনিকের মাত্রা বেশ কম। তবে কোন চালে আর্সেনিক কম, সেটা জানার যে এখনও কোনো উপায় নেই তা স্বীকার করে এ অবস্থার পরিবর্তন দাবি করেছেন তিনি।

তার মতে, বাজারে শুধু প্যাকেটজাত চাল বিক্রি হলে এবং সেখানে আর্সেনিকের মাত্রা সম্পর্কে প্রকৃত তথ্য দেয়ার ব্যবস্থা করলেই মানুষ টাকা খরচ করে ভালো চাল কিনে সুস্থ জীবনযাপনের নিশ্চয়তা পাবে। দুঃখজনক ব্যাপার হলো, এখনও কোথাও চালের প্যাকেটে সেই তথ্য দেয়া হয় না।পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ’ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। তাই একটা খবর শুনলে এতগুলো মানুষ পড়ে যেতে পারে দুশ্চিন্তায়। ভাত খেলেও ক্যান্সার হতে পারে—এমন তথ্য জেনে দুশ্চিন্তা না করে কি থাকা যায়?

বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান এবং চীনের জন্য দুশ্চিন্তাটা একটু বেশি হওয়ার কথা। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব অঞ্চলের পানিতে আর্সেনিক বেশি, সেসব অঞ্চলের ধান থেকে তৈরি চালেই ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি। ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার এবং ভারতের ইনস্টিটিউট অব কেমিক্যাল বায়োলজির গবেষকরা পশ্চিমবঙ্গের ৪১৭ জন গ্রামবাসীকে নিয়ে কাজ করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, উচ্চমাত্রার আর্সেনিকযুক্ত পানিতে চাষ করা ধান ক্যান্সারে মৃত্যুর শঙ্কা বাড়ায়। নেচার গ্রুপের সায়েন্টিফিক রিপোর্ট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ৪১৭ জন গ্রামবাসীর জীবনযাপন, প্রতিদিন কতটুকু চালের ভাত খান এই দুটি বিষয় জানার পর, প্রত্যেককে বলা হয়েছিল রান্না করা ভাতের নমুনা এবং নিজেদের প্রস্রাবের নমুনা সরবরাহ করতে। সূক্ষ্ম অথচ জটিল এক পরীক্ষার পরই বিজ্ঞানীরা বলছেন, পানির মাধ্যমে চালেও বেশি আর্সেনিক চলে এলে সেই চালে রান্না করা ভাত মানুষকে ধীরে ধীরে নিয়ে যেতে পারে ক্যান্সারের কবলে। সে ক্ষেত্রে যেসব চালে আর্সেনিক কম, সেই চালের ভাত খেলেই নিরাপদ থাকা যাবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কোন চালে আর্সেনিক কম তা কীভাবে জানা যাবে? বাংলাদেশের মানুষদের আর্সেনিকযুক্ত চাল খেয়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আসলে কতটা? দুটি প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন ব্রিটেনের ডি মনফর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী পারভেজ হারিস।

বাংলাদেশের ঝুঁকি সম্পর্কে তিনি জানান, স্বতন্ত্র এক গবেষণার ফলাফলে তারা দেখেছেন যে, বাংলাদেশের অনেক চালে আর্সেনিকের মাত্রা বেশ কম। তবে কোন চালে আর্সেনিক কম, সেটা জানার যে এখনও কোনো উপায় নেই তা স্বীকার করে এ অবস্থার পরিবর্তন দাবি করেছেন তিনি।

তার মতে, বাজারে শুধু প্যাকেটজাত চাল বিক্রি হলে এবং সেখানে আর্সেনিকের মাত্রা সম্পর্কে প্রকৃত তথ্য দেয়ার ব্যবস্থা করলেই মানুষ টাকা খরচ করে ভালো চাল কিনে সুস্থ জীবনযাপনের নিশ্চয়তা পাবে। দুঃখজনক ব্যাপার হলো, এখনও কোথাও চালের প্যাকেটে সেই তথ্য দেয়া হয় না।

বিষয়: বিবিধ

১১০৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File