গত ২০ বছরের কথা বাদই দিলাম......এক নজরে কুত্তালীগের গত ২০ সপ্তাহের কর্মকান্ড দেখে নেন সবাই..
লিখেছেন লিখেছেন ফারাবী সোহান ০৯ এপ্রিল, ২০১৪, ০৯:৫৬:৪৭ সকাল
কুত্তামীর সংখ্যা এতোই বেশি যে ১০ টার বেশী দিতে পারলাম না...তাহলে আবার অধৈ্র্য হয়ে পাঠকগণ পড়বেইনা.....
১।গত ২ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত ফি বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর সশস্ত্র হামালা চালায় তারা।
২।গত ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি রংপুরের রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যালয়ে ভাংচুর চালায় বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। তাদের পছন্দের প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে নিয়োগ দেয়া হয়নি বলে এই অন্যায় হামলা চালায় তারা।
৩।২২ ফেব্রুয়ারি খুলনার আজম খান কমার্স কলেজ প্রাঙ্গণে সেখানকার ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা দলীয় কোন্দল থেকে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় তাদেরই অন্তত ২২ জন কর্মী আহত হয়।
৪।গত ২ মার্চ বিকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়।
৫।গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ফিশারিজ বায়োলজি ও জিনেটিক্স বিভাগের স্নাতক শেষ বর্ষের ছাত্র সায়াদ ইবনে মোমতাজকে আশরাফুল হক হলের একটি কক্ষে নিয়ে নির্মমভাবে পেটায় ছাত্রলীগের ক্যাডাররা। ১ এপ্রিল তিনি মারা যান।
৬।গত ৪ এপ্রিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রুস্তম আলী আকন্দকে কে বা কারা গুলি করে হত্যা করে। ছাত্রলীগ শুরু থেকেই এই খুনের দায় শিবিরের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করলেও ওই হলের আবাসিক ছাত্ররা একই সংগঠনের কয়েকজন নেতাকর্মীর দিকে আঙুল তুলেছেন।
৭।নতুন কমিটির পদ ভাগাভাগি এবং কলেজে চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজনের কর্তৃত্ব নিয়ে ৬ এপ্রিল বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের দু'পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এতে ৫ নেতাকর্মীসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়। এর মধ্য ৭ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
৮।এদিকে, ছাত্রলীগের তা-বে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। গত ৭ এপ্রিল মীর মশাররফ হোসেন হলে ছাত্রলীগকর্মীরা প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আলমগীর, ইয়াসির ও মাসুদকে বেধড়ক মারধর করে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
৯।এর আগে ৩০ মার্চ রাতে মওলানা ভাসানী হলে ছাত্রলীগের গণশিক্ষা বিষয়ক উপ-সম্পাদক দিদারুল ইসলামের নেতৃত্বে ছাত্রলীগকর্মীরা লোহার রড, পাইপ এবং দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৩৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রেজাউল আমীন বর্ষণকে বেধড়ক মারধর করে।
১০।গত ৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক নাসির হায়দার বাবুলকে মারধর করার পর গলায় জুতার মালা পরিয়ে ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।
সূত্রঃ বিডিটুডে From যায়যায়দিন (http://www.onbangladesh.org/newsdetail/detail/200/72881)
মন্তব্যঃ অতিশয় জঙ্গি ইসলামী ছাত্রশিবির নিষিদ্ধ করা হউক !!!!!!!!
বিষয়: রাজনীতি
১২৪২ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তাদের মতে এগুলি তাদের সাফল্য।
মন্তব্য করতে লগইন করুন