মায়ারমারের রাখাইনে বর্বরতা ও গনহত্যার স্বপক্ষকে অং সান সুচির ব্যাখ্যা ও কঠিন বাস্তবতা
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৫:৫১:২৫ বিকাল
মায়ারমারের রাখাইনে বর্বরতা ও গনহত্যার স্বপক্ষকে অং সান সু চি বলেছেন, পশ্চিমাঞ্চলীয় এ রাজ্যের সব বাসিন্দাকে রক্ষায় তাঁর সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্! রাজ্যে যত দ্রুত সম্ভব শান্তি ও সম্প্রীতি ফেরাতে তাঁর সরকার জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের সুপারিশ বাস্তবায়ন করছে বলেও দাবি করেছেন নোবেল প্রাপ্ত সু চি!
কিন্তু কঠিন বাস্তবতার চিত্র হল ঃ----
এপি জানায়, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ছেড়ে যাওয়া একটি গ্রাম নতুন করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার দেখেছেন সাংবাদিকেরা। সেই সঙ্গে মুসলমানের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফের পাতার ছেঁড়া টুকরা পেয়েছেন তাঁরা। মিয়ানমার সরকার দাবি করে, রোহিঙ্গারা নিজেরাই নিজেদের ঘরবাড়িতে আগুন দিয়েছে। কিন্তু তাদের পরিত্যক্ত গ্রামে নতুন করে আগুন ও কোরআনের পাতার ছেঁড়া টুকরা দেখে সরকারের দাবি নিয়ে সংশয় আরও জোরালো হয়েছে সাংবাদিকদের।
রাখাইন রাজ্যের গাউদো জারা গ্রামে সরকারিভাবে নিয়ে যাওয়া হয় ২০ জনের বেশি সাংবাদিকের একটি দলকে। সাংবাদিকদের পাঁচটি গ্রামে যেতে দেওয়া হয়; যেগুলো ছিল মূলত জনশূন্য ও ধ্বংসযজ্ঞের মূর্ত প্রতীক। কোনো রোহিঙ্গাই সেখানে ছিল না। সাংবাদিকেরা সেখানে রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ির পাশাপাশি একটি মাদ্রাসাও আগুনে জ্বলতে দেখেন। দেখতে পান কোরআনের ছেঁড়া পাতা। কাজেই রোহিঙ্গারা নিজেরাই নিজেদের ঘরবাড়িতে আগুন লাগিয়েছে—সরকারের এ দাবি সাংবাদিকদের পক্ষে বিশ্বাস করা কঠিন ছিল।
সূত্র প্রথম আলো (৯০% কপি-পেস্ট)
বিষয়: বিবিধ
৮০৯ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এরকম দেখলে ত্রিপুরাও স্বাধীনতার জন্য লাফালাফি শুরু করে দেবে ।
চায়না কেন এই চান্সটা নেয় না যারা শত বছর ধরে চাচ্ছে ভারতের সেভেন সিস্টার্স আলাদা হয়ে যাক?
বাংলাদেশের উচিত পার্বত্য অন্চলে ব্যাপক সেনাবাহিনী ডিপ্লয় করা । আরাকান দখল করে নেওয়া যাবে আর এই তালে জন্তু লারমাদেরকেও নির্মূল করা যাবে।
This sort of thinking may be help the Rohingya people’s problem but this should be create bigger humanitarian problem. May be this time victim will be budda people in Burma and our aboriginals people in Chittagong.
মন্তব্য করতে লগইন করুন