China Policy in Myanmer and Humankind
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৪:৪৩:৫০ রাত
গণতন্ত্রের লেবাশধারী মায়ারমারের ব্রুটাল রেজীম রহিংগাদের উপর যে জাতিগত নিধন ও গণহত্যা চালাচ্ছে তা কোন বিবেকবন মানুষই সমর্থন তো দূরের কথা নিন্দা না করে থাকতে পারে না। কেননা এই জাতিগত নিধন ও গণহত্যাকে আমাদেরকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গী সহ সকল প্রকারের মতবাদ ও সারর্থের উদ্ধে উঠে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে বিবেচনা করতে হবে। কন্তু আমরা দেখছি চায়না একমাত্র এর ব্যাতিক্রম। এটা দুঃখজনক হলেও সত্য, তারা মায়ারমারের ব্রুটাল রেজীমের বিরুদ্ধে তোলা জাতিসংঘের নিন্দা প্রস্তাব রুক্ষে দিয়েছ! শেম শেম শেম।
আমেরিকা, জাপান ও দক্ষিণ করিয়াকে কোনঠাসা করার ক্ষেত্রে উত্তর করিয়াকে ট্রাম কার্ড হিসাবে ব্যাবহার করে চায়না পলেশী সাফল্য পেলেও মায়ারমারের ক্ষেত্রে যে তা ব্যার্থ হবে তার আলামত ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে প্রায় সকল দেশই মায়ারমারের ব্রুটাল রেজীমকে থামানোর কথা বলেছে। দাবী উঠেছে রহিংগাদের রক্ষার জন্য মায়ারমারের অভ্যন্তরেই একটি ‘শেভ জোন’ গরে তোলার। কেননা বাংলাদেশের মত দেশের পক্ষে মায়ারমারের হাজার হাজার রিফিজিকে আশ্রয় ও মানবিক সেবা দেওয়া প্রায় অসম্ভব কাজ, জন সংখ্যার ভিত্তিতে, বাংলাদেশ হল পৃথিবীর সবচেয়ে ঘন বহুল দেশ। তাই জাতিগত নিধন ও গণহত্যা থেকে রহিংগাদের রক্ষার জন্য মায়ারমারের অভ্যন্তরে একটি ‘শেভ জোন’ তৈরি ও তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করনের জন্য ‘নো ফ্লইং জোন’ তৈরির জন্য কাজ করা দেশ জাতি ভেদে প্রত্যেক বিবেকবান মানুষের নৈতিক দায়িত্ব। আবশ্য এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারকেই অগ্রণী ভূমিকা নিতে হবে, এটা সময়ের দাবী। এতে তারা ব্যার্থ হলে ইতিহাস তাদেরকে ক্ষমা করবে না।
----------------------------------------------------------
রাখাইন রাজ্যে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করুন: যুক্তরাষ্ট্র, রোহিঙ্গা নির্যাতন মেনে নেয়া হবেনা: ইরান
ইনকিলাব অনলাইন ডেস্ক । ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ৯:৪৬ পিএম
বিষয়: বিবিধ
৮৫৫ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
উভয় ক্ষেত্রেই মুসলমানেরা ভিক্টিম হচ্ছে
বছর খানেক আগেও যখন এরকম কাহিনী চলছিল তখন শুনেছিলাম যে তুরষ্ক নাকি একটা রনতরী পাঠিয়েই দিয়েছে । আর বাংলাদেশের তো চপার উড়ার ৫ দিন পর টনক নড়েছে।
এখন যুদ্ধের সময় নয় , বরং বাংলাদেশের উচিত যেসব দেশ রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়েছে সেসব দেশে রোহিঙ্গাদের পূর্নবাসনে ব্যবস্থা করে দেওয়া ।
কারণ পূর্নবাসনের ব্যবস্থা যদি বাংলাদেশকেই নিজেদের অভ্যণ্তরে করতে হয় তাহলে সেটার প্যারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম চলতে থাকবে । কারণ পাশেই রোহিঙ্গাদের দেশ এবং এতদ অন্চলে রোহিঙ্গাদের জন্য চায়না + ভারত + সাউথ ইস্ট এশিয়া বৈরী পরিবেশ , বৈরী বাংলাদেশের জন্যেও।
সেটার তুলনায় ইন্দোনেশিয়া + মালয়েশিয়া+ তুরস্ক অনেক সেফ। অন্তত প্রাণে তো বাঁচবে।
According to me the best solution is ----
তাই জাতিগত নিধন ও গণহত্যা থেকে রহিংগাদের রক্ষার জন্য মায়ারমারের অভ্যন্তরে একটি ‘শেভ জোন’ তৈরি ও তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করনের জন্য ‘নো ফ্লইং জোন’ তৈরির জন্য কাজ করা দেশ জাতি ভেদে প্রত্যেক বিবেকবান মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।
I believe in present situation I believe with out any war, it is quiet possible to empliment this option.
মন্তব্য করতে লগইন করুন