Stop Genocide safe the humanity in Myanmar
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ২৫ নভেম্বর, ২০১৬, ০১:৫৬:৫৯ দুপুর
একজন মুসলমান হিসাবে নয় একজন মানবতাবাদী সমাজকর্মী হিসাবে বলতে চাই আজকে মায়েরমারের অভ্যন্তরে যে বর্বর মানবতা বিরোধী জঘ্যন্য অপরাধের ঘটনা একটার পর একটা ঘটে চলছে তা অবিলম্বে বন্ধ হওয়ার জন্য আমাদের প্রবল ভাবে সচেষ্ট হওয়া দরকার যদি আমরা নিজেদের সভ্য বলে দাবী করি।
বাংলাদেশের মানবতা বিরোধী জুলুমবাজ সরকারের কাছ থেকে আমরা কোন সাহায্য আশা করি না, লোক দেখানো ভিন্ন (Eye wash)। মানবতা বিরোধী জুলুমবাজ সরকার তার প্রমানও রাখল অসহায় রোহিংগাদের নিজের দেশে ক্ষণিকের জন্য আশ্রয় দিতে অস্বীকার করে।
আজকে এই সমস্যা সমাধানের জন্য মুসলিম দেশগুলকে আগাইয়া আসতে হবে। ASEAN থেকে মায়েরমারের বহিষ্কারের জন্য ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইকে চেষ্টা চালাতে হবে। পুনঃরায় জঙ্গী নাটক তৈরি করে, মানবতা বিরোধী অপরাধ যাতে সংঘটিত করতে না পারে তার আগাম ব্যাবস্থা হিসাবে সেখানে মুসলিম শান্তিরক্ষী বাহিনী নিয়োগের জন্য জরুরী ভিত্তিতে চেষ্টা চালাতে হবে।
ইসলাম আমাদের বলে এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই, যারা একে অন্যকে সাহায্য সহযোগিতা করে, বিপদ অপদে আগাইয়া আসে। রোহিংগারা আমাদের শ্ত্রু নয় বরং আমাদের ভাই, তাদের এই অসহায় অবস্থাতেও তারা দুহাত তুলে সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য দোয়া করে। আমাদের অন্যতম প্রধান কর্তব হওয়া উচিত তাদের এই বিপদের দিনে আগাইয়া আসা।
বিষয়: বিবিধ
১১০৬ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এরা পারে সমন্বিত একটা জোট করে এসব অসহায় মুসলমানদেরকে ভাগ ভাগ করে নিজ নিজ দেশে সরিয়ে নিতে।
মায়ানমারে থাকলে এদের উপর আবারও একই কাহিনী ঘটবে আর বাংলাদেশ এদেরকে আশ্রয় দিতে চাইলেও পারবে না ভারত আর মায়ানমারের মাইরের ভয়ে।
জাতিসংঘ-ওআইসি-এমনেস্টি পারে এই ন্যাস্টি কাজ বন্ধে উদ্যোগ নিতে।
এরা পারে সমন্বিত একটা জোট করে এসব অসহায় মুসলমানদেরকে ভাগ ভাগ করে নিজ নিজ দেশে সরিয়ে নিতে।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । আমি আপনার মন্তব্যের সাথে একমত নই। কারন আপনার সমাধান মেনে নেওয়ার অর্থ হল, অন্যায়ের কাছে পরাজিত হওয়া, জুলুমকারীর হাতকে শক্তিশালী করা, মানবতাকে অপমান করা ---।
এই প্রতিষ্ঠানগুলর ব্যর্থতার জন্যই বার বার এই ধরনের হত্যাকান্ডের মত ঘটনাগুল ঘটে চলছে। মুসলিম বিশ্বের বিস্ময় তুর্কী প্রসিন্ডেট এরদোগানের কথাই আমি সঠিক বলে মনে করি, মুসলমানদের সমস্যার সমাধান মুসলমানদেরই করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে একটি শক্তিশালী মুসলিম শান্তিরক্ষী গঠন সময়ের দাবী মাত্র। এই ধরনের একটি বাহীনিই পারে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভুমিকা পালন করতে। এই জন্য এখনেই মুসলিম দেশগুলকে সসম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো জরুরী হয়ে পরেছে।
ইসরায়েলের চারপাশে তুরষ্কসহ বাঘা বাঘা মুসলমান দেশ থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েল ৪-০ গোলে জিতেছে । প্র্যাকটিস ম্যাচেও বিন্দুমাত্র ছাড় দিচ্ছে না।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । আমি মনে করি রোহিংগাদের জীবন রক্ষা করার ক্ষেত্রে এই সস্মিলিত মুসলিম শান্তিরক্ষা বাহীনি গঠনের উদ্দেগ নেওয়া এবং যত তাড়াতারি সম্ভব তা বার্মার মানবতা বিরোধী জুলুমবাজ রেজীমকে জানিয়ে দেওয়া; তা অবশ্যই নিরীহ লোকদের জীবন রক্ষার ক্ষেত্রে মহা ঔষধ হিসাবে কাজ করবে! যে রোগের যে ঔষধ। ক্যান্সার হল ক্যান্সারের ঔষধ কাজ করবে, কখনই যক্ষ্মার ঔষধ না। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহীনি যেমন কোন দেশে ফাইট করার উদ্দেশ্য নিয়ে যায় না, এই বাহীনির কাজও একই ধরনের হবে, সুতরাং এই মুহুতে ফাইট নিয়ে ভাবার কোন দরকার আছে বলে আমি মনে করি না। তাই যত তারাতারি সম্ভব এই বাহিনী গঠনের উদ্দেক নেওয়া দরকার।
আমার এই পোস্ট ইসরাইলের উপর নয়। দুটা দুই ধরনের সমস্যা এবং এক সাথে মুসলমানদের সকল ধরনের সমস্যাগুল গুলীয়ে ফললে, দিন শেষে সমস্যার এই চক্কর থেকে বের হয়ে আসা প্রায় অসম্ভব হয়ে যাবে বলে মনে করি। আপনার কাছে বনীত অনুরোধ দয়া করে পোষ্ট রিলেটেট মন্তব্য করুন।
এরা এমনিতেই পারে না নিজের প্রতিবেশীকে সেফ করতে সেখানে মায়ানমার তো অনেক দূরের কথা !
০ আজকে যদি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আপনাদের এই সোনার পাথর বাটি গঠিত হয়ে টাইট দিত তাহলে মায়ানমার এরকম ঘটনা ঘটানোর সাহস পেত না ।
আমার লিখা পোস্ট রিলেটেড মনে হয় না , আর স্বপন ২ যে ক্রমাগত একই লিংক মেরে যাচ্ছে সেটা খুবই পোস্ট রিলেটেড , তাই না ?
Yes, In present situation, its looks like what you are thinking. But with the mercy of Allah we should over come the problem soon InshAllah.
Brother you are right.But there are a big difference between You and স্বপন ২ because you try to explain the subject matter very logical way, I enjoy it and its lelps me a lot to learn/find out new things. I want more from you that is why I always remind you about this. But স্বপন ২ is just comments. I hope you get my point
মন্তব্য করতে লগইন করুন