আরাফার দিন ও বাংলাদেশ সরকার
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৬:২৮:৪২ সন্ধ্যা
আজকে রাত্র হল আরাফার রাত্র এবং কালকের দিন হল আরাফার দিন। কুরআন ও সুন্নাহ অনুসারে সব চেয়ে মুর্তজাপূর্ণ রাত্র হল লাইলাতুল কদরের রাত্র এবং সব চেয়ে মুর্তজাপূর্ণ দিন হল আরাফার দিন। হজ্জ মানেই হল আরাফা এবং এটা হল ক্ষমা চাওয়া ও ক্ষমা পাওয়ার দিন। এই দিনে হযরত আদম () দোয়া কবুল হয়। এই দিনে সিওয়াম পালন করার জন্য নবী করিম() অত্যন্ত গুরুত্ব আরপ করেছেন। নবী করিম() বলেছেন, এই দিন সিওয়াম পালন করলে পূর্ব এবং পরের বছরের সমস্ত গুনা মাফ হয়ে যায়। এই দিনের পরের দিন হল ঈদের দিন। বিশ্বের হাজার হাজার মুসলমানের সাথে আমিও আগামী কাল সিওয়াম পালন করার জন্য নিয়ত করেছি এবং পরের দিন ঈদ পালন করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি।
অথচ বাংলাদেশর ইসলাম বিদ্বেষী অবৈধ সরকারের চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশের মুসলমানরা এই নিয়ামত থেকে বঞ্চিত হতে চলছে। বাংলাদেশীদের প্রতি আমার অনুরোধ আপনারা আগামী কাল সিওয়াম পালন করে বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মুসলমানের সাথে একত্রে আরাফার দিনের বরকত হাসিলে সচেষ্ট হন। আমিন।
বিষয়: বিবিধ
১০৪১ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সরকারের অপকীর্তি সীমাহীন!!!
কিন্তু সিয়াম পালনে এখনো বাধা দেয়নি!
জনগণ যদি বৃহস্পতিবার ঈদ করতে চায়, সরকার কি বাধা দিয়ে ঠেকাতে পারবে??
কোন কোন এলাকায় তো হচ্ছে!
আসল সমস্যা অন্যত্র, বলতে গেলেই বিভ্রাট!!
আগামীকাল বুধবারই আরাফার দিন, যাঁরা রোযা রাখতে ইচ্ছুক তাঁদের জন্য এ দিনটাই যথার্থ!
জাযাকাল্লাহ..
কিন্তু সিয়াম পালনে এখনো বাধা দেয়নি!
Yes you are right, the reason behand that is they know if they try they did not get success but end up with problem. That is why they try to divart the Bangladeshi Muslim people from rest of the Muslim people of the world. Today they pursue Bangladeshi Day of Arafa is different than the rest of the world. may be later on they will pursue Bangladeshi Islam or bangali Islam is different than the rest of the Islamic world!!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন