ইসলামপন্থীদের সমর্থক শক্তিগুলোকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপের আহ্বান
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ১৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৪:৫৬:৩৯ রাত
মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের ফাঁসিকে ‘ইসলামপন্থী নেতার’ ফাঁসি অভিহিত করে বিভিন্ন দেশে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ইসলামপন্থীদের সমর্থক শক্তিগুলোকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানানো হয়েছে।
রোববার সিএনএন এর আরবি ভার্সনের এক প্রতিবেদনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়।
প্রতিবেদনে এ জাতীয় ঘটনা থামানোর জন্য সৌদি আরবের হস্তক্ষেপও দাবি করা হয়।
সৌদি সাংবাদিক জামাল খাশুকজি এ দাবি জানিয়েছেন।
প্রতিবেদনে এসেছে- জামায়াতে ইসলামীর নেতা কামারুজ্জামানের রায় শনিবার কার্যকর করা হয়।
তবে তার বিরুদ্ধে প্রমাণিত অভিযোগ এখনো নাকচ করে দিচ্ছেন কামারুজ্জামানের সমর্থকরা।
সিএনএন এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগ সত্য নয়।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ইসলামপন্থী রাজনীতির বিরোধী কয়েকটি শক্তি এই মৃত্যুদণ্ডকে স্বাগত জানিয়েছে এবং রাজধানী ঢাকায় আনন্দ মিছিল করেছে। সিএনএন আরবি’র প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে- এই অভিযোগে কামারুজ্জামান মৃত্যুদণ্ড পাওয়া প্রথম ইসলামপন্থী নেতা নন, এর আগেও আরো কয়েক নেতাকে এই দণ্ড দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ২০১৩ সালে স্থানীয় আদালত কামারুজ্জামানকে দোষী সাব্যস্ত করে। উচ্চ আদালত তার আপিল খারিজ করে দিলে এবং তিনি প্রেসিডেন্টর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে অস্বীকার করলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
সৌদি সাংবাদিক জামাল খাশুকজি এ ব্যাপারে রিয়াদ ও ইসলামী সংস্থাগুলোকে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, রাবেতা আলমে ইসলামী এবং সৌদি সরকারের কর্তব্য বাংলাদেশে ইসলামপন্থীদের নির্মূল করার অপরাধ থামাতে অবস্থান নেয়া। এটি নিছক বিচার নয়, রাজনৈতিক মৃত্যুদণ্ড।
সিএনএনকে সৌদি শিক্ষাবিদ হাবিব ইবনে মুয়াল্লা মুতাইরি বলেন, বাংলাদেশ ও মিসরে মৃত্যুদণ্ড এবং ইরাকে গণহত্যা চরম অপরাধ যার নিন্দা জানানো ও নেতৃবৃন্দের ওপর থেকে অত্যাচার দূর করার চেষ্টা করা মুসলমানদের কর্তব্য।
100% copy-paste
I think this is the demand of time and if they take initative innshallah they can easily get success
বিষয়: বিবিধ
৮৭৮ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আজ যদি মুসলীম রাষ্ট্রগুলো এক হত তবে এসবের প্রতবাদ করা যেত, নাস্তিক মুনাফেকদের অন্তরে কাঁপন ধরত৷ কিন্তু বাদশাহী হারবার ভয়ে তারা মুখ খুলবেনা৷
১৪১৪ সালে রাজা গনেশ যখন বাংলার ক্ষমতা দখল করে মুসলিম জাতি কে উচ্ছেদ করার চেষ্টা করেন তখন জুনাপুর এর সুলতান ইব্রাহিন শরকি এগিয়ে এসেছিলেন। এখন কেউ আসছেনা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন