প্রতারনা (cheating) নাস্তিক-মুরদাত ও ইসলাম বিরোধী শক্তি স্টাইল (গুমর ফাঁশ) ৩
লিখেছেন লিখেছেন আনিসুর রহমান ০১ নভেম্বর, ২০১৪, ০৪:১২:৫৭ বিকাল
যুদ্ধাপরাধী এরিখ প্রিব এবং রুডলফ হেস এর কথা তার নিবন্ধে উল্লেখ করা প্রসেঙ্গ আবদুল মান্নান, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বলেন, “প্রসঙ্গটা এই কারণেই উল্লেখ করতে হলো, কারণ সম্প্রতি বাংলাদেশেও গোলাম আযম নামের এক সাজাপ্রাপ্ত ভয়ংকর যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে মৃত্যু হয়েছে।“। চোরে চোরে মাসতুত ভাই এই তত্ব অনুসরণ করে এখানে সে বিশ্ব খ্যাত ও সস্মানিত ইসলামী ব্যাক্তিত্ব অধ্যাপক গোলাম আযমকে , তার মত ভাল কাজের জন্য নয় বরং খারাপ কাজের জন্য বিখ্যাত অপর দুই ব্যাক্তি, যুদ্ধাপরাধী ও ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারী( যেমন এখানে মান্নান সাহেব বাংলাদেশী ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারী হয়ে কলম ধরেছেন) এরিখ প্রিব এবং রুডলফ হেস তলনা করার ব্যাথ চেষ্টা করেছেন। । খারাপের সাথে অথাৎ চোর-ডাকাত-খুনী, যুদ্ধাপরাধী ও ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারীর সাথে সৎ , জনগণের সেবায় নিবেদিত প্রান ব্যাক্তিকে এক কাতারে মিশিয়ে, গোলেমালে খারাপ প্রমান করে ফায়দা হাসিলের এই প্রচেষ্টা / Technique সাধারনভাবে ট্যাগিং নামে পরিচিত । নাস্তিক-মুরদাত ও ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারী বিভিন্ন ভাবে এই Technique খাটায় তাদের বিরদ্ধবাদী ব্যাক্তিবগকে সমাজের চোখে হেয় পতিপন্ন ও ধবংশ করার জন্য; যেমন সর্বজন শ্রদ্ধেয় ওলেমা ও কুরআন প্রীয় ব্যাক্তিত্ব আল্লাহমা শফী সাহেবের উপর নীজেরা কুরআন পুরিয়ে, তার দোষ চাপানোর ব্যাথ চেস্ট। বাংলাদেশী ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারী আবদুল মান্নান, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ভালকে খারাপ দেখানোর এই নোংরা প্রচেষ্টার মুখশ খুলে দেওয়ার জন্য আমি একটি টেবিলের সাহায্য নিব এবং এই টেবিলের ভিত্তি হল তারি দেওয়া তথ্য বাস্তবটার আলকে বিশ্লেসন করে দেখা। সুতরাং নাস্তিক-মুরদাত ও ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারী দের আপিত্তি তোলার কোন প্রশ্নই উঠে না। আমি এই টেবিলের নাম দিয়েছি , Anti-tagging table. আশা করি আপনারা অতি সহজে-ই এই টেবিলের সাহায্য নিয়ে নিস্তিক-মুরদাত ও ইসলাম বিরোধী শক্তির Anti-Islamic আপপ্রচারের কৌশল (Technique) গুল ধরতে পারবেন।
চলবে------
বিষয়: বিবিধ
১১০২ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন